স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর ও বিজয়নগরে করোনায় ক্ষতিগ্রস্থ ২০জন পল্লী উদ্যোক্তাদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত প্রণোদনা ঋনের চেক বিতরণ করা হয়েছে। মঙ্গলবার পৃথক সময়ে বিজয়নগর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তন ও সদর উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ে এই চেক বিতরণ করা হয়।

এর মধ্যে বিজয়নগরে ১৫জন ও সদর উপজেলায় ৫জনকে চেক দেয়া হয়।

চেক বিতরণ উপলক্ষে মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটায় সদর উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পঙ্কজ বড়ুয়া।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিআরডিবির উপ-পরিচালক মোহাম্মদ হুমায়ূন কবীরের সভাপতিত্বে ও সদর উপজেলা পল্লী উন্নয়ন অফিসার মোঃ আবদুল কাদিরের সঞ্চালনায় চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান এম.এ.এইচ মাহবুব আলম, সদর উপজেলা কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতির লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোঃ আবু কাউছার, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জীবন ভট্টাচার্য্য, উপজেলা সহকারি পল্লী উন্নয়ন অফিসার মোঃ ফারুক-ই-আজম ও মাজহারুল হক। অনুষ্ঠানে ৫জন পল্লী উদ্যোক্তার মধ্যে ৫ লাখ টাকার চেক বিতরণ করা হয়।

অপর দিকে মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টায় বিজয়নগর উপজেলা পরিষদের হল রুমে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম.এ.এইচ মাহবুব আলম।

উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) রাবেয়া আফসার সায়মার সভাপতিত্বে ও বিজয়নগর উপজেলা কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতির লিমিটেডের চেয়ারম্যান সাংবাদিক দীপক চৌধুরী বাপ্পীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিজয়নগর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ মাহমুদুর রহমান মান্না, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতির লিমিটেডের চেয়ারম্যান আবু কাউছার, উপজেলা শ্রমিকলীগের আহবায়ক নূর আফজাল, উপজেলা সমবায় অফিসার গোলাম মহি উদ্দিন ও উপজেলা কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতি লিমিটেডের ভাইস চেয়ারম্যান সঞ্জয় রায় পোদ্দার।

স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা পল্লী উন্নয়ন অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) মোঃ বদরুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে ১৫জন পল্লী উদ্যোক্তার মধ্যে ১৫ লাখ টাকার প্রণোদনার ঋনের চেক বিতরণ করা হয়। প্রত্যেক উদ্যোক্তাকে ১ লাখ টাকার চেক দেয়া হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পল্লী উদ্যোক্তাদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর প্রণোদনার চেক বিতরণ


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) এর অর্থায়নে সদর উপজেলার তিনটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ২১টি ল্যাপটপ ও ৩টি প্রজেক্টর বিতরণ করা হয়েছে। বুধবার সকালে সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এই ল্যাপটপ বিতরণ করা হয়৷

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফিরোজুর রহমান ওলিও৷

সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পঙ্কজ বড়ুয়ার সভাপতিত্বে ল্যাপটপ বিতরণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শামীমা মুজিব রিনা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান এম.এ.এইচ মাহবুব আলম, ইউপি চেয়ারম্যান হাবিবুল্লাহ বাহার ও জাইকার প্রতিনিধি মোঃ আবদুল্লাহ প্রমুখ৷

অনুষ্ঠানে সদর উপজেলার আঞ্জুমান আরা উচ্চ বিদ্যালয়, মজলিশপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও মৈন্দ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের হাতে ২১টি ল্যাপটপ ও তিনটি প্রজেক্টর তুলে দেয়া হয়।

জাইকার অর্থায়নে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ২১টি ল্যাপটপ বিতরণ


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেছেন, জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারী হিসেবে ইতোমধ্যে প্রমাণিত হয়েছে। সেই গোষ্ঠী ২০০৪ সালের ২১ আগষ্ট আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রাণ কেড়ে নিতে গ্রেনেড হামলা চালায়। সেই গোষ্ঠী ২০০৫ সালের ১৭ আগষ্ট সারাদেশে সিরিজ বোমা হামলা করে। এতে প্রমাণিত হয় বিএনপি-জামাত চেয়েছিল বাংলাদেশকে একটি জঙ্গীবাদী রাষ্ট্র, তালেবান রাষ্ট্র হোক।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা থেকে সিলেট যাওয়ার পথে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিশ্বরোড মোড়ে জেলা আওয়ামী যুবলীগ আয়োজিত এক পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

জেলা যুবলীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট শাহানুর ইসলামের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌসের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ়তা ও বিচক্ষণ নেতৃত্বের কারণে আজকে বাংলাদেশে জঙ্গী নির্মূল হয়েছে। আমাদের রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়েছি। এদেশে হিন্দু-মুসলিম-খ্রিষ্টান সবাই শান্তিতে বসবাস করছে।

অসাম্প্রদায়িক চেতনা ধরে রাখতে যুবলীগ সবসময় জনগণের পাশে থাকবে। যারা এদেশকে জঙ্গীবাদি তালেবানী রাষ্ট্র বানানোর স্বপ্ন দেখেন আমরা তাদেরকে বলতে চাই, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে চলছে। এদেশে কোনো জঙ্গীবাদ, তালেবান বাংলার মাটিতে আমরা দাঁড়াতে দেব না।

পথসভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট মামুনর রশিদ, মোয়াজ্জেম হোসেন, প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, কেন্দ্রীয় নেতা মুজিবুর রহমান প্রমুখ।

আলোচনা সভা শেষে দুপুর সোয়া দুইটায় দিকে মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল সিলেটের উদ্দেশ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ত্যাগ করেন।

কোন জঙ্গীবাদ-তালেবান বাংলার মাটিতে আমরা দাঁড়াতে দেব না


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় “অরিক্ষিত” রেল গেইটে ট্রেনের ধাক্কায় মোঃ শাহাব উদ্দিন (৪৫) নামের এক রিকসাযাত্রী নিহত হয়েছেন। রোববার রাতে শহরের টি.এ.রোডের প্রধান রেলক্রসিংয়ে এ ঘটনা ঘটে।

এ সময় রিকসা চালক শাহজাহান মিয়া আহত হন।

নিহত শাহাব উদ্দিন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার গোয়ালনগর ইউনিয়নের জামারবালি গ্রামের মনু মিয়া ছেলে। তিনি পেশায় ফেরিওয়ালা ছিলেন।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গত ২৬ থেকে ২৮ মার্চ পর্যন্ত হেফাজতের কর্মসূচী চলাকালে হেফাজত নেতা-কর্মীদের তান্ডবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের টি.এ.রোডের প্রধান লেভেল ক্রসিংটি (রেল ক্রসিং) অরক্ষিত অবস্থায় আছে।

রোববার রাত পৌনে ৯টার দিকে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী সোনার বাংলা এক্সপ্রেস ট্রেনটি রেলক্রসিংটি অতিক্রম করার সময় রিকসাটিকে ধাক্কা দেয়। এতে রিকশায় থাকা যাত্রী ও রিকসা চালক আহত হন।

আহতদেরকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শাহাব উদ্দিনকে মৃত ঘোষণা করেন।

এ ব্যাপারে সদর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এস.আই) মোঃ মেহেদী হাসান ও রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোঃ সালাউদ্দিন নোমান বলেন, সোনার বাংলা ট্রেনের ধাক্কায় রিকসাযাত্রীর মৃত্যু হয়েছে।

রেলগেইটে ট্রেনের ধাক্কায় রিক্সা যাত্রী নিহত

 


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সোমবার দুপুরে পৌর এলাকার কাউতলী এলাকার বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন স্থানীয় সংসদ সদস্য র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।

বিশ্ব বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য প্রফেসর ফাহিমা খাতুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খাঁন, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ডঃ মোঃ শাহ আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর এ.এস.এম শফিকুল্লাহ প্রমুখ।

আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, একটি বৈষম্যহীন ও শোষণমুক্ত সমাজ গঠনের পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছিলেন বঙ্গবন্ধু। এটাকে তারা পছন্দ করেনি। তাদের যে পরিকল্পনা ছিল সেটি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা ছাড়া সম্ভব ছিল না। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর যারা ক্ষমতায় ছিল তারা আওয়ামীলীগার মাঠে দাঁড়ায় নি। খুনি মোস্তাক ও তার সহচররা যারা মন্ত্রীসভায় গিয়েছিল সকলেই জোর করে নেয়া হয়নি। এখনো আমরা সেখান থেকে উঠে আসতে পারিনি।

বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর জিয়া, মোস্তাকরা আমাদের সমাজের রন্দ্রে রন্দ্রে ধর্মান্ধতা, বাঙ্গালীর সংস্কৃতির বিরুদ্ধাচরণ পৌঁছে দিয়েছিল।
আলোচনা সভা শেষে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর জীবন ও দর্শনের উপর রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরষ্কার বিতরণ করা হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভা


স্টাফ রিপোর্টার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
২৫০ শয্যা বিশিষ্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে জরুরী ভিত্তিতে সেন্ট্রাল অক্সিজেন সিস্টেম, পিসিআর ল্যাব, আইসিইউ বেড স্থাপন এবং প্রবাসীদের জন্য বিশেষ টিকাদান কেন্দ্র স্থাপনের দাবিতে সোমবার জেলা প্রশাকসকের মাধ্যমে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি প্রদান করেছে জেলা ওয়ার্কার্স পার্টি।

সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা প্রশাসকের পক্ষে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ রুহুল আমিন ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মোঃ মেহেদী মাহমুদ আকন্দ ওয়ার্কার্স পার্টির স্মারকলিপি গ্রহণ করেন।

জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির স্মারকলিপিতে বলা হয়, করোনা মহামারিতে ৩২লাখ জনসংখ্যা অধ্যুষিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার প্রধান চিকিৎসালয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে সেন্ট্রাল অক্সিজেন সিস্টেম, পিসিআর ল্যাব ও আইসিইউ বেড না থাকায় করোনা রোগীদের চিকিৎসা হচ্ছে। এমনকি মৃত্যুর মিছিল দিন দিন দীর্ঘ হচ্ছে।

পিসিআর ল্যাব না থাকায় পর্যাপ্ত সংখ্যক পরীক্ষা করানো সম্ভব হচ্ছে না। এ ছাড়া দেশের অন্যতম প্রবাসী আধিক্য জেলা হিসেবে বিদেশগমনেচ্ছুদের জন্য জেলার বাইরে গিয়ে করোনা পরীক্ষা করাতে গিয়ে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। এসব বিবেচনায় জরুরী ভিত্তিতে এসব দাবি পূরণের জন্য স্মারকলিপির মাধ্যমে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কাছে জেলা দাবি জানানো হয়।

স্মারকলিপি প্রদানকালে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি অ্যাডভোকেট কাজী মাসুদ আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ খান, সদর উপজেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি অ্যাডভোকেট মোঃ নাসির মিয়া, সাধারণ সম্পাদক মোঃ আল আমীন, জেলা যুব মৈত্রীর নেতা অ্যাডভোকেট মোঃ বাছির মিয়া প্রমুখ ।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে ৪দফা দাবিতে জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির স্মারকলিপি প্রদান


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদাত বার্ষিকীতে সদর উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে তিনশত পরিবহন শ্রমিকের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী উপহার খাদ্য সহায়তা বিতরণ করা হয়েছে। রোববার সকালে স্থানীয় নিয়াজ মুহাম্মদ স্টেডিয়ামে এসব খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে পরিবহন শ্রমিকদের মধ্যে খাদ্য সহায়তা বিতরণ করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।

জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খাঁনের সভাপতিত্বে ও সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পঙ্কজ বড়ুয়ার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল-মামুন সরকার, সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) সাইফ উল আরেফিন, জেলা ত্রাণ ও পুর্নবাসন কর্মকর্তা মোঃ মাহবুব আলম, সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মিজানুর রহমান, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম.এ.এইচ মাহবুব আলম, জেলা বাস-মিনিবাস মালিক সমিতির সভাপতি জসিম উদ্দিন জমসেদ, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ হানিফ প্রমুখ।

বঙ্গবন্ধুর শাহাদাৎ বার্ষিকীতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিনশত পরিবহন শ্রমিকের মধ্যে খাদ্য সহায়তা বিতরণ

স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার মধ্যে দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদাত বার্ষিকী পালিত হয়েছে। রোববার সকাল ৮টায় শহরের বঙ্গবন্ধু স্কয়ারের জাতীয় বীর আবদুল কুদ্দুস মাখন পৌর মুক্ত মঞ্চে স্থাপিত জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পন করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
পরে পর্যায়ক্রমে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পন করেন জেলা প্রশাসনের পক্ষে জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খাঁন, পুলিশ বিভাগের পক্ষে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান, পৌরসভার পক্ষে পৌর মেয়র মিসেস নায়ার কবির, জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল-মামুন সরকার, ও সদর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পঙ্কজ বড়ুয়া।
অতিথিবৃন্দের শ্রদ্ধা নিবেদনের পর রাষ্ট্রীয় সালাম অনুষ্ঠিত ও সাধারণ মানুষের অংশ গ্রহণে  জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ১৫ আগষ্ট শাহাদাৎবরণকারীদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে ১ মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।
পরে সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি উম্মুক্ত করে দেয়া হয়।

বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জাতীয় শোক দিবস পালিত


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট শাহাদাৎ বরণকারী জাতির পিতার পরিবারের সদস্যদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় ৫ হাজার পবিত্র কোরআন শরীফ খতম দেওয়া হয়েছে। এ উপলক্ষে রোববার বাদ আসর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া মাদরাসায় বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।

এদারায়ে তালিমিয়্যাহ (দ্বীনি শিক্ষাবোর্ড) ও জেলার শীর্ষ উলামায়ে কেরামদের উদ্যোগে এই কোরআন খতমের আয়োজন করা হয়।

মাদরাসার অধ্যক্ষ মুফতি মোবারকউল্লাহ’র সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দারুল আরকাম আল ইসলামিয়া মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা সাজিদুর রহমান।

এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি তাজ মোহাম্মদ ইয়াছিন, জেলা জামে মসজিদের খতিব মাওলানা ছিবগাতুল্লাহ নূর, মাওলানা আখতারুজ্জামান, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য কাচন মিয়া, জেলা জামে মসজিদের সাধারণ সম্পাদক আশিকুল ইসলাম প্রমুখ। দোয়া পরিচালনা করেন মুফতি মোবারক উল্লাহ।

এ ব্যাপারে মাওলানা সাজিদুর রহমান বলেন, বাঙ্গালী জাতির অবিসংবাদিত নেতা, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। তাঁদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় ৫ হাজার কোরআন শরীফ খতম দেওয়া হয়েছে। জেলা এদারায়ে তালিমিয়্যাহ’র অধিনস্থ ১৬১টি কওমী মাদরাসা, ৫০০টি মহিলা মাদরাসা ও অন্যান্য মাদরাসাগুলোর ছাত্র-শিক্ষকরা এই খতম আদায় করেন।

জাতির জনকের শাহাদাৎ বার্ষিকীতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৫ হাজার পবিত্র কোরআন খতম

নাসিফ জাবেদ নীলয়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া 
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আ ব র নি আবৃত্তি চর্চা কেন্দ্রের উদ্যোগে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ সকল শহিদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ও বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করা হয়েছে৷ রবিবার সন্ধ্যা ৭টায় সংগঠনের নির্বাহী পরিচালকের বাসভবনে বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ও বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করা হয়৷
বিনম্র শ্রদ্ধা ও বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করেন সাবেক ছাত্রনেতা ও সাংবাদিক হাবিবুর রহমান পারভেজ।
শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ও বিশেষ প্রার্থনায় অংশগ্রহণ করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিক্ষাঙ্গনের পুরোধা ব্যক্তিত্ব আইডিয়াল রেসিডেন্সিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ সোপানুল ইসলাম সোপান, জেলা নাগরিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা রতন কান্তি দত্ত,  জেলা খেলাঘরের সাধারণ সম্পাদক নীহার রঞ্জন সরকার, সাহিত্য একাডেমীর সাধারণ সম্পাদক জনাব নুরুল আমিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগর সাবেক সহ সভাপতি জয়নাল আবেদীন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া অনলাইন টিভির স্টাফ রিপোর্টার নাসিফ জাবেদ নীলয়৷
মোনাজাত পরিচালনা করেন হাফেজ মাওলানা আশিকুর রহমান৷
এ ছাড়াও সংগঠনের সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মোঃ হেলাল আহমেদ, মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেন, সাইফুল আজিজ সোহেল, মোঃ সোহেল মিয়া, ওমর আহমেদ, ইশতিয়াক হাসান আলিফ প্রমুখ৷

আ ব র নি’র উদ্যোগে ১৫ আগস্টের সকল শহিদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ও বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন 

ফেসবুকে আমরা..