স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির বিজয়নগর উপজেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক দীপক চৌধুরী বাপ্পীর মাতা প্রতিমা চৌধুরী পরলোকগমন করেছেন।

গত শনিবার দুপুর পৌনে তিনটায় তিনি বিজয়নগর উপজেলার ইছাপুরা ইউনিয়নের মির্জাপুর গ্রামের নিজবাড়িতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর। তিনি দীর্ঘদিন ধরে ডায়াবেটিক, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন।

মৃত্যুকালে তিনি চার ছেলে, ২ মেয়ে, নাতি-নাতনীসহ অসংখ্য আত্মীয় স্বজন রেখে যান। শনিবার রাত ৯টায় মির্জাপুর গ্রামের পারিবারিক শ্বশ্মানে তাঁর শেষকৃত্য অনুষ্ঠিত হয়।

এদিকে সাংবাদিক নেতা দীপক চৌধুরী বাপ্পীর মায়ের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর আসনের সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী। এক শোকবার্তায় তিনি মরহুমার আত্মার শান্তি কামনা করেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদকের মাতার পরলোকগমন


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে দেশে এসে কোয়ারেন্টাইনে থাকা ২৫২ জন ব্যক্তির মধ্যে ঈদ-উল ফিতরের দিন উন্নতমানের খাবার বিতরণ করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক হায়াত উদ দৌলা খাঁন।

ঈদ-উল ফিতরের দিন (শুক্রবার) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা প্রশাসক হায়াত উদ দৌলা খাঁন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদরের টি.এ.রোডে অবস্থিত আশিক প্লাজা হোটেলের কোয়ারেন্টাইনে থাকা ব্যক্তিদের হাতে খাদ্য সামগ্রী তুলে দেন। খাদ্য সামগ্রীর মধ্যে ছিলো পোলাও, খাসির রেজালা, মোরগির রোষ্ট, ডিমের কোরমা, সেমাই ও কোমল পানীয়।

এ সময় সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পঙ্কজ বড়–য়া, জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন অফিসার মোঃ মাহবুব আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি রিয়াজউদ্দিন জামি, সিনিয়র সহ-সভাপতি পীযুষ কান্তি আচার্যসহ জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাগন উপস্থিত ছিলেন।

খাদ্য বিতরণকালে জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ দৌলা খাঁন বলেন, আখাউড়া সীমান্ত দিয়ে শুক্রবার পর্যন্ত ২৫২ জন এসেছেন। তাদেরকে বিভিন্ন হোটেল ও হাসপাতালের কোয়ারেইন্টানে রাখা হয়েছে। পরিবার পরিজন থেকে বিছিন্ন থাকা ব্যক্তিরা যাতে পবিত্র ঈদের দিনে একাকিত্ব ও অসহায়বোধ না করেন সে জন্য তাদের মধ্যে খাবার পরিবশেন করা হয়েছে। তিনি বলেন, ভারত থেকে দেশে আসা ব্যক্তিদের মাধ্যমে করোনার ভ্যারিয়েন্ট ভাইরাস যেনো না ছড়াতে পারে সেজন্য তাদেরকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কোয়ারেন্টাইনে থাকা ব্যক্তিদের মধ্যে জেলা প্রশাসকের খাবার বিতরণ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদ উল ফিতর পালিত হয়েছে। আজ সকাল সারে সাতটায় “ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জামে মসজিদে” প্রথম জামাতের মধ্য দিয়ে পবিত্র ঈদ উল ফিতরের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।
ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সভপতি ও সাংসদ, জেলা প্রশাসক, জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি সহ অন্যান্য নেতাকর্মীবৃন্দ।
এসময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খান বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসীকে আমি পবিত্র ঈদ উল ফিতরের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। এবারের ইদ করোনাভাইরাসের কারণে ভিন্নভাবে উদযাপিত হচ্ছে। আমরা তাদেরকে আহবান করেছি যাতে ঘরে বসে ঈদের আনন্দ উপভোগ করে এবং স্বাস্থ্যবিধি যাতে মেনে উদযাপন করে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকার বলেন, রোজার পর আজকের ঈদ উল ফিতরের নামায আদয় হয়েছে। সারা বাংলাদেশ সহ সারাবিশ্ব ব্যাপি করোনাভাইরাসের কারণে স্বাস্থবিধি মেনে প্রথম জামাত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জামে মসজিদে আদায় হয়েছে। মোনাজাতে বাংলাদেশ সহ সারা বিশ্বে করোনাভাইরাস থেকে যেন মুক্ত হতে পারে তার জন্য আল্লাহুর কাছে প্রার্থনা করা হয়েছে।
নামাজ শেষে ধর্মীয় প্রাণ মুসল্লিরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে একে অপরের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়ের মাধ্যমে উদযাপন শুরু করে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ঈদুল ফিতর উদযাপন


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পৌরসভার উদ্যোগে পবিত্র ঈদ-উল ফিতর উপলক্ষে পৌর এলাকার চারশত অসহায় পরিবারের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে নগদ ৫০০ টাকা করে বিতরণ করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার সকালে পৌর এলাকার জাতীয় বীর আব্দুল কুদ্দুস মাখন পৌর মুক্তমঞ্চ ময়দানে প্রধান অতিথি হিসেবে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বে-সামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী অসহায় মানুষের মধ্যে এই টাকা বিতরণ করেন।

পৌর সভার মেয়র মিসেস নায়ার কবিরের সভাপতিত্বে টাকা বিতরনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খাঁন, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন জামি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মনজুরুল আলম।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর মানবিক সহায়তা কোন দান নয়, এটি আপনাদের অধিকার। এটি আপনাদের প্রাপ্য। আলোচনা শেষে প্রধান অতিথি পৌর এলাকার ৪০০ পরিবারের মধ্যে নগদ ৫০০ টাকা করে বিতরণ করেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চারশত অসহায় মানুষের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর উপহার নগদ অর্থ বিতরণ

গত  ২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত ইসলাম কর্তৃক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও তান্ডবলীলা চালায়। সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনায় ব্যাপক ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে পুরো ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে মৃত্যুপুরীতে পরিনত করে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের বিশেষ আভিযানিক টিম বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে গত ২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত
ইসলাম কর্তৃক বিক্ষোভ কর্মসূচি ও হরতাল চলাকালে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের তান্ডবে জড়িত থাকার অভিযোগে গত ২৪ ঘন্টায় সর্বমোট ০৫ জন হেফাজত কর্মী ও সমর্থককে গ্রেফতার করা হয়েছে।

উক্ত সহিংস ঘটনাসমূহের প্রাপ্ত স্থির চিত্র ও ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে অভিযুক্তদের সনাক্ত করা হয়। উল্লেখ্য হেফাজতের তান্ডবে সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় ৪৯ টি, আশুগঞ্জ থানায় ০৪ টি ও সরাইল থানায় ০২ টিসহ সর্বমোট ৫৫টি মামলা রুজু হয়েছে। এসকল মামলায় ৪১৪ জন এজাহারনামীয় আসামীসহ অজ্ঞাতনামা ৩০/৩৫ হাজার লোকের নামে মামলা হয়েছে। এসকল মামলায় সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সর্বমোট ৪৬২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

প্রেস রিলিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবে অগ্নিসংযোগ ও তান্ডবে জড়িত আরও ০৫ জন গ্রেফতার

স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের পূর্ব মেড্ডার বাসিন্দা, নব্বই এর স্বৈরাচার বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম ছাত্রনেতা, বাংলাদেশ ছাত্রমৈত্রী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক, জেলা ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সচিব ও বিশিষ্ঠ ঠিকাদার কাজী জাহেদুল ইসলাম ফিরোজ ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গতকাল (সোমবার) দুপুর পৌনে ১টায় ঢাকার একটি বে-সরকারি হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৭ বছর। তিনি স্ত্রী, ২ ছেলে এবং ১ মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয় স্বজন রেখে যান।

পারিবারিক সূত্র জানায়, সোমবার বাদ এশা পূর্ব মেড্ডা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজার পর পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হবে।

স্বৈরাচার বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছাত্রনেতা কাজী জাহেদুল ইসলাম ফিরোজের ইন্তেকাল

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সামাজিক সংগঠন “প্রিয় পরিবারের পক্ষ থেকে ১শ অসহায় পরিবারের মাঝে  ঈদ উপহার বিতরণ করা হয়েছে। আজ পৌরসভার কাউতলী এলাকায় এ ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

উপহার সামগ্রীর মধ্যে ছিল পোলাও চাল, তেল, পেয়াজ, চিনি, পেকেট, সেমাই, নুডুলস, কিসমিস ও তেজপাতা।

এ সময় সংগঠনটির পরিচালক মালয়েশিয়ান প্রবাসী মোঃ সাইফুর রহমান নাহিদ জানিয়েছেন, বর্তমানে সারা বিশ্বে করোনা মহামারির দ্বিতীয় দফা চলাকালীন প্রিয় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অসহায়, মধ্যবিত্ত ও কর্মহীন একশ পরিবারের বাড়িতে ঈদ উপহার পৌঁছে দেয়ার ব্যবস্থা করেছি। এবারের ঈদ সবার জন্য বয়ে আনুক আনন্দ সেই কামনা করি। আমি সংগঠনের সবার জন্য দোয়া কাম্য করছি।

এসময় সংগঠনের বাকি সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, মোঃ বাবুল, গোলাম সানদানী, মুন্না, মাজেদ, রাসেল, রোমান, সাব্বির, রোমান, জান্নাত, তামান্না প্রমুখ।

পরে সংগঠনের সকল সদস্যের নিয়ে ইফতারের আয়োজন করা হয়।

প্রিয় পরিবারের পক্ষ থেকে ১০০ কর্মহীন পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ

২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত ইসলাম কর্তৃক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও তান্ডবলীলা চালায়। সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনায় ব্যাপক ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে পুরো ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে মৃত্যুপুরীতে পরিনত করে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের বিশেষ আভিযানিক টিম বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে গত ২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত
ইসলাম কর্তৃক বিক্ষোভ কর্মসূচি ও হরতাল চলাকালে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের তান্ডবে জড়িত থাকার অভিযোগে গত ২৪ ঘন্টায় সর্বমোট ০৬ জন হেফাজত কর্মী ও সমর্থককে গ্রেফতার করা হয়েছে।

উক্ত সহিংস ঘটনাসমূহের প্রাপ্ত স্থির চিত্র ও ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে অভিযুক্তদের সনাক্ত করা হয়। উল্লেখ্য হেফাজতের তান্ডবে সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় ৪৯ টি, আশুগঞ্জ থানায় ০৪ টি ও সরাইল থানায় ০২ টিসহ সর্বমোট ৫৫টি মামলা রুজু হয়েছে। এসকল মামলায় ৪১৪ জন এজাহারনামীয় আসামীসহ অজ্ঞাতনামা ৩০/৩৫ হাজার লোকের নামে মামলা হয়েছে। এসকল মামলায় সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সর্বমোট ৪৫৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

প্রেস রিলিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবে অগ্নিসংযোগ ও তান্ডবে জড়িত আরও ০৬ জন গ্রেফতার


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জুয়া খেলার সময় ৮ জুয়ারিকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। এ সময় তাদের কাছ থেকে নগদ ২৩ হাজার ১৭০ টাকা উদ্ধার করা হয়। বৃহস্পতিবার বিকেলে সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের কলামুড়ি গ্রাম থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, মোঃ ওয়াসিম মিয়া, মোঃ আল-আমিন, মোঃ আকিবুর রহমান, সোলেমান মিয়া, শাহাজাহান মিয়া, মোঃ শাওয়াল মিয়া, রেনু মিয়া ও মোঃ ইয়াছিন মিয়া। তারা সকলেই সুহিলপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের বাসিন্দা।
শুক্রবার সকালে র‌্যাব থেকে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সুহিলপুর ইউনিয়নের কলামুড়ি গ্রামের কামাল মিয়ার বাড়ির পাশে জুয়া খেলার সময় তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে জুয়া খেলার নগদ ২৩ হাজার ১৭০ টাকা ও তাস উদ্ধার করা হয়।

এ ব্যাপারে সদর মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জুয়া খেলার সময় ৮ জুয়ারি গ্রেপ্তার

ব্রাহ্মণবাড়িয়া অনলাইন টিভি:

“আমাদের বন্ধুত্ব রইবে নির্ভর” সেই প্রতিপাদ্য নিয়ে আবরনি সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠনের উদ্যোগে হাসপাতালের রোগীদের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

শুক্রবার (৭ মে) বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের রোগীদের হাতে ইফতার সামগ্রী তুলে দেন আবরনি সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান পারভেজ।

এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা নাগরিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা রতন কান্দি দত্ত, ডেইলি স্টারের জেলা প্রতিনিধি মাসুক হৃদয়, এটিএন নিউজের চিত্র সাংবাদিক সুমন রায়, বাংলা নিউজের জেলা প্রতিনিধি মেহেদী নুর পরশ, ডেইলী ট্রাইব্যুনালে জেলা প্রতিনিধি ইফতেহার রিফাত, সাবেক জেলা ছাত্রলীগ নেতা তানভীর আক্তার, কৃত্তি বিলাস এর সিও কাজী নাজমুল ইসলাম উজ্জ্বল ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাতিঘরের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী আজহার উদ্দিন প্রমূখ।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডের রোগীসহ গরীব ও অসহায় মানুষ করোনাভাইরাসের এই কঠিন সময়ে ইফতারসামগ্রী পেয়ে আনন্দ প্রকাশ করেন। হাবিবুর রহমান পারভেজ বলেন, সবসময় দুর্গত মানুষের পাশে ছিল আবরনি। আগামী সময়ে আবরনির এমন প্রচেষ্ঠা অব্যহত থাকবে।

 আবরনি সংগঠনের অন্যান্য সদস্যবৃন্দদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন মো. কাজল, হেলাল আহমেদ, হারুন মোল্লা, সাইফুল আজিজ সোহেল, মো: সুহেল মিয়া, ফরহাদ হোসেন জুয়েল, বিল্লাল হোসেন, সোহরাফ মিয়া, শিশা শিপন, জয়নাল আবেদীন বিপ্লব, ইয়াসিন রোমান প্রমূখ।

এসময় হাসপাতালের বিভিন্ন বিভাগে ভর্তি ২০০ শতাধিক রোগী ও স্বজনদের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

হাসপাতালের রোগীদের ইফতার করালো আবরনি

ফেসবুকে আমরা..