botvনিউজ:

জেলা প্রশাসক রেজওয়ানুর রহমান বলেছেন, বর্তমান সরকারের আমলে মিডিয়া স্বাধীনভাবে কাজ করছে। তিনি গতকাল বুধবার বিকেলে পৌর সভার মাহবুবুল হুদা সভাকক্ষে পাঠকনন্দিত দৈনিক যায়যায়দিনের ১৩ বর্ষে পদার্পন উপলক্ষে যায়যায়দিন ফ্রেন্ডস ফোরাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া আয়োজিত আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।

যায়যায়দিন ফ্রেন্ডস ফোরাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপদেষ্টা ও আইডিয়াল রেসিডেন্সিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ সোপানুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক রেজওয়ানুর রহমান আরো বলেন, যায়যায়দিন স্বাধীনতার কথা বলে, যায়যায়দিন উন্নয়ন সাংবাদিকতা করে। তিনি বর্তমান সময়ে প্রিন্ট মিডিয়াকে চ্যালেঞ্জিং পর্যায়ে উল্লেখ করে বলেন, ‘আগে দুই দিন পর পত্রিকা এলেও পাঠকের আগ্রহ থাকতো। কেননা, ওই সময়ে পত্রিকাই ছিলো সংবাদ পাওয়ার একমাত্র সূত্র। তিনি দেশপ্রেম ও উন্নয়ন সাংবাদিকতা করে যায়যায়দিন আগামীদিনে আরো এগিয়ে যাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ ইকবাল হোসাইন, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আল-মামুন সরকার, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারন সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক দীপক চৌধুরী বাপ্পী, সাবেক সভাপতি মোঃ আরজু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি মনজুরুল আলম ও সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ( তদন্ত) জিয়াউল হক ।

যায়যায়দিন ফ্রেন্ডস ফোরাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদস্য সচিব, সাংবাদিক হাবিবুর রহমানের পরিচলানায় আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সাধারন সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন জামি, প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ সাদেকুর রহমান, আ.ফ.ম. কাউছার এমরান, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের আহবায়ক আবদুন নূর, জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক হালিম শাহ লিল মিয়া,

অ্যাডভোকেট নাসির মিয়া, প্রেসক্লাবের সাবেক সহ-সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ আকরাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিশু নাট্যমের সম্পাদক নিয়াজ মুহাম্মদ খান বিটু, সময় টিভির ব্যুরো চীফ উজ্জ্বল চক্রবর্তী, কালের কন্ঠের জেলা প্রতিনিধি বিশ্বজিত পাল বাবু ও দৈনিক ব্রাহ্মণবাড়িয়ার যুগ্ম সম্পাদক অ্যাডঃ পাহলভি।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন যায়যায়দিনের ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি আল-আমিন শাহীন, কোষাধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম শাহজাদা, পাঠাগার সম্পাদক মোশাররফ হোসেন বেলাল,

সদস্য শাহজাহান সাজু, মুজিবুর রহমান খানসহ বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকের জেলা প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। আলোচনা সভা শেষে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিগন প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক কাটেন। পরে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

###

যায়যায়দিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকির আলোচনা সভায় রেজওয়ানুর রহমান বলেন…………..

botvনিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা জাতীয় পার্টির কোন্দলের জের ধরে গত বৃহস্পতিবার জেলা জাতীয় পার্টির ইফতার মাহফিলে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জাতীয় পার্টির আহবায়ক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২- (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধার গাড়িসহ ৬/৭টি গাড়ি ভাঙচুর করে।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর কমিউনিটি সেন্টারে এ হামলার ঘটনা ঘটে। হামলাকারীরা ইফতার মাহফিলের চেয়ার টেবিল ভাঙচুর করে।
জেলা জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে অভিযোগ করে বলা হয়, দল থেকে বহিস্কৃত নেতা ওয়াহেদুল হক ওহাবের নেতৃত্বে তার অনুসারীরা এই হামলা করেছে। তবে এ ঘটনায় গতকাল শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত থানায় কোন মামলা দায়ের করা হয়নি। পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তারও করতে পারে নি।

এদিকে জেলা জাতীয় পার্টির ইফতার মাহ্ফিলে হামলার ঘটনাকে পরিকল্পিত বলে দাবি করেছেন জেলা জাতীয় পার্টির আহবায়ক অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা এমপি। গতকাল শুক্রবার দুপুর সোয়া ১২টায় সরাইল-বিশ্বরোডের লালশালুক নামে একটি রেস্টুরেন্টে সংবাদ সম্মেলন তিনি এই দাবি করেন। তিনি হামলাকারীদের আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানান।

সংবাদ সম্মেলনে জিয়াউল হক মৃধা এমপি বলেন, গণতান্ত্রিক দেশে প্রত্যেক রাজনৈতিক দলের অধিকার আছে রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করার। রাজনৈতিক সহাবস্থানের তীর্থভূমি হিসেবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পরিচিত। তিনি বলেন, হামলার ঘটনায় জাতীয় পার্টির বহিস্কৃত নেতা ওয়াহেদুল হক ওয়াহাবের পাশাপাশি সরকারি দলের এক প্রভাবশালী নেতাও জড়িত।

তিনি বলেন, আমাদের সমর্থনে আওয়ামী লীগ গত ৯ বছর ধরে ক্ষমতায়। কিন্তু সরকারের সমমনা দলের প্রতি এমন বিদ্বেষমূলক আচরণের কারণ আমাদের জানা নেই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ দেশ নিয়ে ভাবলেও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগ দেশ নিয়ে ভাবে না। তারা নিজেদের কথা ভাবে।
হামলার সময় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে জিয়াউল হক বলেন, যখন আমার গাড়িটি ভাঙচুর করা হয় তখন এক পুলিশ কর্মকর্তার গাড়ি সরিয়ে নেয়া হয়েছিল। এতেই বুঝা যায় এ হামলা পরিকল্পিত। দলের পক্ষ থেকে মামলা নিয়ে থানায় গেলেও পুলিশ মামলাটি রেকর্ড করছে না। তিনি আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে হামলার জড়িতদের গ্রেফতার করা না হয় তাহলে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের পাশাপাশি রাজপথ ও নৌপথ কর্মসূচি পালন করা হবে।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, জাপা চেয়ারম্যান হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের উপদেষ্টা রেজউল ইসলাম ভূইয়া, সরাইল উপজেলা জাপার সাবেক সাধারণ সম্পাদক হুমায়ূন কবির, আশুগঞ্জ উপজেলা জাপার সদস্য সচিব মিরাজ শিকদার প্রমুখ।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া লোকনাথ উদ্যান সংলগ্ন পৌর কমিউনিটি সেন্টারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জাতীয় পার্টি ইফতার মাহফিল গত বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হয়। জাতীয় পার্টির নেতা-কর্মী ছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ এতে অংশ নেন।

ইফতার মাহফিলকে কেন্দ্র করে পার্টির মধ্যে আগ থেকেই উত্তেজনা থাকায় আগে সেখানে পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এ অবস্থায় ইফতার মাহফিল শুরু হওয়ার মুহুর্তে কমিউনিটি সেন্টার অতর্কিত হামলা চালায় জাতীয় পার্টির বহিষ্কৃত নেতা ওয়াহেদুল হক ওয়াহাবের অনুসারীরা। এ সময় হামলাকারীরা অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধার গাড়ি সহ ৬/৭টি গাড়ি ভাংচুর করে। হামলায় ইফতার মাহফিল পন্ড হয়ে যায়।

এ ব্যাপারে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আল-মামুন সরকার সরকারি দলের সম্পৃক্ততার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ’আমাদের বিরুদ্ধে এ ধরণের অভিযোগ আনা খুবই হাস্যকর। নিজেদের মধ্যে কোন্দলের কারনেই জাতীয় পার্টির ইফতার মাহফিলে হামলার ঘটনা ঘটেছে।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ নবীর হোসেন জানান, জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
###

জাতীয় পার্টির কোন্দল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জাতীয় পার্টির ইফতার মাহফিলে হামলা

botvনিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে মঙ্গলবার মজিদ-নাহার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে তিনশতাধিক অসহায় ও গরীব মানুষের মধ্যে ঈদ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে ঈদ সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক রেজওয়ানুর রহমান।

মজিদ-নাহার ফাউন্ডেশনের সহ-সভাপতি এইচ.এম জাকারিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন পৌর মেয়র ও জেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি মিসেস নায়ার কবীর, জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আল মামুন সরকার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি খ. আ. ম..রশিদুল ইসলাম, সাধারন সম্পাদক দীপক চৌধুরী বাপ্পী, ফাউন্ডেশনের সাধারন সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন জামি। বক্তব্য রাখেন সাংবাদিক আল আমিন শাহিন ও মজিদ নাহার ফাউন্ডেশনের কোষাধ্যক্ষ এনায়েত হোসেন মিঠু।

পরে তিন শতাধিক অসহায় মানুষের মধ্যে ঈদ সামগ্রী বিতরণ করা হয়। জানা গেছে, প্রতি প্যাকেটে রয়েছে চাল, ডাল, তেল, ছোলা, সেমাই, চিনি, দুধসহ ৮ প্রকার সামগ্রী।
###

মজিদ-নাহার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শতাধিক অসহায় মানুষের মধ্যে ঈদ সামগ্রী বিতরণ

botvনিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে জেলা ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষে ৫ জন আহত হয়েছে। এ সময় প্রতিপক্ষের একটি বাড়ি-ভাংচুর করা হয়। পরে সংঘর্ষ শহরের কয়েকটি মহল্লায় ছড়িয়ে পড়ে।

বৃহস্পতিবার রাতে এ ঘটনা ঘটে। আহত দু’জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় প্রেরণ করা হয়েছে। বাকীরা স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নেয়। এ ঘটনায় সদর থানায় পৃথক দুটি অভিযোগ দায়ের করা হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার শহরের লোকনাথ উদ্যান সংলগ্ন পৌর কমিউনিটি সেন্টারে জেলা ছাত্রলীগের ইফতার মাহফিলে পানি দেওয়াকে কেন্দ্র করে জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভনের অনুসারী শহর ছাত্রলীগের সভাপতি এম.এইচ হিমেলের সাথে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেলের অনুসারী ও বিজয়নগর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক নেতা তফসিরুল ইসলামের বাদানুবাদ হয়।

ইফতার শেষে তফসিরকে মারধর করে হিমেলের অনুসারীরা। আহত অবস্থায় তফসিরকে জেলা সদর হাসপাতালে নেয়া হলে হাসপাতাল কমপ্লেক্সেও পুনরায় দু’নেতার অনুসারীরা সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনার পর শহর জুড়ে আতংক নেমে আসে। শহরের গুরুত্বপূর্ন স্থানে পুলিশ মোতায়েন করা হয়।

এদিকে রাত ১০টার দিকে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেলের অনুসারীরা শহরের দক্ষিণ মৌড়াইল ও কলেজপাড়ার শোভনের অনুসারীদের উপর হামলা করে। এ সময় দক্ষিণ মৌড়াইলে অবস্থিত জেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহবায়ক জাহাঙ্গীর হোসাইনের বাড়িতে হামলা করে রুবেল সমর্থিতরা। কলেজপাড়ায় হামলায় ৪জন আহত হয়। আহতদের মধ্যে জয় হোসেন এবং মহসিন মোল্লাকে ছুরিকাঘাত করা হয়। তাদের দু’জনকে প্রথমে জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়।

জেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক শাহদাৎ হোসেন শোভন জানান, ইফতার মাহফিলে তুচ্ছ বিষয়ে বিচ্ছিন্ন একটি ঘটনা ঘটে। উভয় পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে বিষয়টি মীমাংসার চেষ্টা চলছে।

এ ব্যাপারে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ রবিউল হোসেন রুবেলের সাথে কথা বলার জন্য তার মোবাইল ফোনে কয়েক দফা চেষ্টা করা হলেও ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।

জেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহবায়ক মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, তাঁর বাড়িতে হামলা করেছে রুবেল সমর্থিতরা। এছাড়াও রুবেলের সমর্থকরা কলেজপাড়ায় শোভনের সমর্থকদের মারধোর করে।

এ ব্যাপারে সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ নবীর হোসেন বলেন, সংঘর্ষের ঘটনা এখন নিয়ন্ত্রনে আছে। শহরের গুরুত্বপূর্ন স্থানে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। তিনি বলেন, সংঘর্ষের ঘটনায় দু’গ্রুপের পক্ষ থেকে দুটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
###

তুচ্ছ ঘটনার জের ধরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষে আহত-৫

Botvনিউজ:

পুঁথিগত বিদ্যা নয়, শিক্ষার্থীদেরকে প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে হবে , মোকতাদির চৌধুরী এমপি ।

আধুনিক ও মানসম্মত শিক্ষার অঙ্গিকার নিয়ে পৌর এলাকার পুনিয়াউটে প্রতিষ্ঠিত অংকুর-অন্বেষা বিদ্যাপীট (স্কুল এন্ড কলেজ) এ গতকাল মঙ্গলবার ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অভাবনীয় উন্নয়নের রূপকার, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কার্য নির্বাহী কমিটির সদস্য, বিশিষ্ট লেখক, মুক্তিযোদ্ধা, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি ও জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এম.পি।
বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ও মাউশির অবসরপ্রাপ্ত ডিজি প্রফেসর ফাহিমা খাতুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ইফতার মাহফিলে বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার আবদুল মান্নান, জেলা প্রশাসক রেজওয়ানুর রহমান, পুলিশ সুপার মোঃ আনোয়ার হোসেন খান পিপিএম.বিপিএম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ হানিফ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ এ.এস.এম শফিকুল্লাহ, জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আল-মামুন সরকার, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সুব্রত কুমার বনিক, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গবেষক মুহম্মদ মুসা, সমবায় ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান চৌধুরী আফজাল হোসেন নিসার, সদর বিআরডিবির চেয়ারম্যান এম.এ.এইচ মাহবুব আলম প্রমুখ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ প্রফেসর মঞ্জুরা বেগম।

ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, মোকতাদির-ফাহিমা কল্যাণ ট্রাস্ট পরিচালিত অংকুর-অšে¦ষা বিদ্যাপীট ইতিমধ্যেই শিক্ষাক্ষেত্রে নতুন ধারার, ইতিবাচক ধারার সৃষ্টি করেছে। তিনি বলেন, মানসম্মত শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। তিনি শিক্ষার্থীদেরকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ করে গড়ে তুলতে শিক্ষকদের প্রতি আহবান জানান। মোকতাদির চৌধুরী এমপি আরো বলেন, বর্তমান সরকার শিক্ষা বান্ধব সরকার।

শিক্ষার উন্নয়নে সরকার নিরলসভাবে কাজ করছে। তিনি বলেন, প্রতিযোগীতাময় বিশ্বে টিকে থাকতে হলে শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। তিনি শিক্ষকদের উদ্দেশ্যে বলেন, শুধু পুঁথিগত বিদ্যা নয়, শিক্ষার্থীদেরকে প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে হবে। তাদের মনে দেশপ্রেম জাগ্রত করতে হবে।
অনুষ্ঠানে বিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগন উপস্থিত ছিলেন।

অংকুর-অন্বেষা বিদ্যাপীটের ইফতার মাহফিলে মোকতাদির চৌধুরী এমপি

botvনিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি মার্কেটে চুরির ঘটনায় আটক রাসেল মিয়া-(১৯) নামে এক নৈশ প্রহরী থানা ভবনের তৃতীয় তলা থেকে লাফিয়ে পড়ে আহত হয়েছেন। তবে স্বজনদের অভিযোগ রাসেলকে নির্যাতন করে ছাদ থেকে ফেলে দেওয়া হয়েছে।

গত সোমবার রাতে সদর মডেল থানায় এ ঘটনা ঘটে। আশংকাজনক অবস্থায় রাসেলকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আহত রাসেল পৌর শহরের মধ্যপাড়া এলাকার শান্তিবাগের আলকাছ মিয়ার ছেলে ও শহরের সিটি সেন্টারে অবস্থিত শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের এটিএম বুথের নৈশ প্রহরী।
এ ঘটনার বিচার দাবিতে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করেছে আহত রাসেলের গ্রাম মধ্যপাড়াবাসী।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত সোমবার ভোর রাতে শহরের ‘সিটি সেন্টারে অবস্থিত ‘স্বপ্নলোক ফ্যাশন হাউজে’ চুরির ঘটনা ঘটে। চোরেরা ওই দোকানের ক্যাশ বাক্স ভেঙ্গে ২ লাখ টাকা নিয়ে যায়। খবর পেয়ে দুপুরে পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

বিকেলে চুরির ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সিটি সেন্টারের নৈশ প্রহরী, চুরি হওয়া দোকানের কর্মচারী ও শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের এটিএম বুথের নৈশ প্রহরী রাসেলকে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ।
পুলিশের দাবি ইফতারের পর পর সদর থানা ভবনের দ্বিতীয় তলায় রাসেলকে জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে সে পুলিশের চোঁখ ফাঁকি দিয়ে ভবনের ছাদে ওঠে সেখান থেকে পালিয়ে যাওয়ার জন্য লাফিয়ে পড়ে মারাত্মক আহত হয়।

এ ব্যাপারে সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ নবীর হোসেন বলেন, জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে রাসেলকে সিটি সেন্টারে স্থাপিত একটি সিসি ক্যামেরার ভিডিও ফুটেজ দেখানো হয়। সেখানে দেখা যায় রাসেল রাতের বেলা একটি পুটলি নিয়ে দৌড়াচ্ছে। এই ফুটেজ দেখার পর পরই রাসেল পালিয়ে যাওয়ার জন্য রুম থেকে বেরিয়ে ছাদে গিয়ে লাফিয়ে পড়ে মারাত্মক আহত হয়। আশংকাজনক অবস্থায় উন্নত চিকিৎসার জন্য আমরা তাকে ঢাকায় পাঠিয়েছি। বর্তমানে তার চিকিৎসার খরচও বহন করছি।

এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল ) রেজাউল কবীর বলেন, চুরির ঘটনার রাসেলসহ বেশ কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়। ইফতারের সময় থানা ভবনের দোতালায় রাসেলকে জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে রাসেলকে সিটি সেন্টারে স্থাপিত একটি সিসি ক্যামেরার ভিডিও ফুটেজ দেখানো হয়। সেখানে দেখা যায় রাসেল একটি পুটলি নিয়ে দৌড়াচ্ছে। এই ফুটেজ দেখার পর পরই রাসেল পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে ছাদে ওঠে লাফিয়ে পড়ে আহত হয়। আশংকাজনক অবস্থায় উন্নত চিকিৎসার জন্য আমরা তাকে ঢাকায় পাঠিয়েছি।

এদিকে রাসেলকে পুলিশ মারধোর করে থানা ভবনের ছাদ থেকে ফেলে দিয়েছে এমন অভিযোগ করেছেন রাসেলের আত্মীয়রা। এ ঘটনার প্রতিবাদে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব চত্বরে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে রাসেলের আত্মীয় স্বজনসহ মধ্যপাড়ার কয়েকশত লোক অংশ নেন।
মানববন্ধনে রাসেলের মা-আমেনা বেগম, ভাই রুবেল মিয়াসহ এলাকাবাসী অভিযোগ করে বলেন, গত সোমবার ভোর রাতে সিটি সেন্টারের স্বপ্নলোক ফ্যাশন হাউজে চুরির ঘটনায় সোমবার বিকেল ৩টার দিকে রাসেলকে পুলিশ ধরে নিয়ে যায়। পরে থানা হেফাজতে নিয়ে তাকে বেদম মারধোর করে।

নির্যাতনের এক পর্যায়ে পুলিশ থানা ভবন থেকে তাকে ফেলে দেয়। এতে রাসেল মারাত্মক আহত হলে তাকে ঢাকায় প্রেরণ করা হয়। বর্তমানে তার অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাকে বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজের আইসিওতে নিবির পর্যবেক্ষনে রাখা হয়েছে।

রাসেলের মামা খবির মিয়া অভিযোগ করে বলেন, রাসেলকে ডেকে থানায় নিয়ে গিয়ে থানা ভবনের ছাদে নিয়ে গিয়ে বেধরক পেটানো হয়। এক পর্যায়ে বাঁচতে রাসেল ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে। মানববন্ধনে বক্তারা এ ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবি জানান।
###

 

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় থানার ছাদ থেকে পড়ে নৈশ প্রহরি আহত ॥

botv নিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কালবৈশাখী ঝড়ে গাছ পড়ে এক শিক্ষার্থী নিহত এবং ৪ শিক্ষার্থী আহত হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার বিরামপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। নিহতের নাম অন্বেষা বর্ধন-(১০)। সে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার মধ্যপাড়ার জুয়েল বর্ধনের মেয়ে ও বিরামপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র।

আহতদের মধ্যে দুই শিক্ষার্থীকে জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে ও অপর দু’জনকে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোঃ মিজানুর রহমান ও মোঃ সারোয়ার আলম খাঁন জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে হঠাৎ করে কালবৈশাখি ঝড় শুরু হলে শিক্ষার্থীদের কয়েকজন বিদ্যালয়ের বারান্দায় দাঁড়িয়েছিল। হঠাৎ করে বিদ্যালয়ের আঙ্গিনায় থাকা একটি গাছ পড়ে পাঁচ শিক্ষার্থী আহত হয়। আহতদের মধ্যে দু’জনকে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়। তিনজনকে জেলা সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য অন্বেষা বর্ধনকে ঢাকায় নেওয়ার পথে মারা যায়।

এ ব্যাপারে জেলা সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ মোঃ আশরাফুল হক বলেন,অন্বেষা বর্ধন মাথায় এবং শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাত লাগায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্যে ঢাকায় পাঠানো হয়। বাকি দু’জন শংকা মুক্ত।

এ ব্যাপারে সদর উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মাহবুব আলম বলেন, জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিহত অন্বেষা পরিবারকে ১০ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে।
###

কালবৈশাখীর ঝড়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাছ পড়ে ১ শিক্ষার্থী নিহত ॥ আহত-৪

botvনিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এক মহিলা কনস্টেবল আত্মহত্যা করেছেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে পুলিশ লাইনের মহিলা ব্যারাক থেকে ফ্যানের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় তার লাশ উদ্ধার করা হয়। মৃতের নাম তাসলিমা আক্তার-(২৩) (কং নং ৬৮২)। তিনি কুমিল্লা জেলার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার রফিকুল ইসলামের মেয়ে। এ ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ ইকবাল হোসাইনকে প্রধান করে ৪ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ ইকবাল হোসাইন বলেন,  বৃহস্পতিবার সকাল থেকে তাসলিমার ডিউটি থাকলেও সে ডিউটিতে যায়নি।
দুপুরে ব্যারাকের ৬৮২ নং কক্ষের ফ্যানের সাথে তাসলিমার ঝুলন্ত লাশ দেখে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের খবর দেয়া হয়। পরে তাকে উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ আশরাফুল হক তাকে মৃত ঘোষনা করেন।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ ইকবাল হোসাইন আরো বলেন, গত ছয় মাস আগে এনজিও কর্মী মোঃ ওয়াসিম মিয়ার সাথে তার বিয়ে হয়। দাম্পত্য কলহ না কী অন্য কোনো কারণে তাসলিমা আত্মহত্যা করেছেন তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

তিনি বলেন, এ ঘটনায় সদর মডেল থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং তাঁকে ( অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ ইকবাল হোসাইন) প্রধান করে ৪ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে আগামী ৫ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।

##

 

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মহিলা পুলিশ কনষ্টেবলের আত্মহত্যা ॥ তদন্ত কমিটি গঠন

botvনিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা সদর হাসপাতালের ডাস্টবিনের ময়লার স্তুপ থেকে উদ্ধার হওয়া সেই নবজাতককে এক নিঃসন্তান দম্পতির হাতে তুলে দেয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার সকালে জেলা প্রশাসক রেজওয়ানুর রহমান ওই শিশুটিকে জহিরুল ইসলাম ও নারগিস বেগম নামে এক নিঃসন্তান দম্পতির হাতে তুলে দেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার মধ্য মেড্ডার বাসিন্দা মোঃ জহিরুল ইসলাম ও নারগিস বেগম দম্পতির কোনো সন্তান নেই।

তাঁদের কখনো সন্তান হবে না। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের কর্মকর্তা জহিরুল ইসলাম ও কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরব উপজেলার একটি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক নারগিস আক্তার ওই শিশুটিকে নেয়ার ইচ্ছা পোষণ করে।

গতকাল মঙ্গলকার সকালে জেলা প্রশাসক রেজওয়ানুর রহমান তাঁর কার্যালয়ে জহিরুল ইসলাম ও নারগিস বেগম দম্পতির হাতে “নবজাতক”কে তুলে দেন। এ সময় সমাজসেবা অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপ-পরিচালক মাসুদুল হাসান তাপস, সহকারি পরিচালক মোস্তফা মাহমুদ সারোয়ার উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য গত ১ মে রাতে শিশুটিকে পাওয়া যায়।
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাস্টবিন থেকে উদ্ধার হওয়া নবজাতক ‘বাবা-মায়ের’ কোলে

botvনিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকায় র‍্যাব-১৪ এর ভ্রাম্যমাণ আদালতে ৯ মাদকসেবীকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা প্রদান করা হয়েছে। এসময় তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় ৩০০ গ্রাম গাঁজা ও ২লিটার দেশীয় মদ।
রবিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা থেকে কয়েক ঘন্টাব্যাপী রাত পর্যন্ত জেলা শহরের পৌরসভার আশপাশ এলাকায়  ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সোহেল রানা।

র‍্যাব-১৪ জানান, ভ্রাম্যমাণ আদালতে আটকের পর ৯ জন মাদকসেবীকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়েছে। সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে জেলা শহরের মধ্যপাড়ার আনোয়ার হোসেনের ছেলে কামাল মিয়া(৪২), শিমরাইলকান্দির আলী আকবরের ছেলে সুমন মিয়া (৩৪), উপজেলার শাহবাজপুরের মৃত তাজুল ইসলাম ছেলে সেলিমকে (২৮) ৬ মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ১ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো ৭ দিনের কারাদণ্ড।

এছাড়া পৈরতলার হাবীব মিয়ার ছেলে জোনাইদ মিয়া (২৫) কে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করে। পশ্চিম ফুলবাড়িয়ার ফরিদ মিয়ার ছেলে সাদির মিয়া (৪০), শান্তিবাগের মাহির মিয়ার ছেলে সিদ্দিক মিয়া (৪২), উত্তর পৈরতলার নজিমুদ্দিনের ছেলে আনোয়ার হোসেন (৪২), কান্দিপাড়ার রশিদ মিয়ার ছেলে সাচ্চু মিয়া(৪৫) ও ফুলবাড়িয়ার আবরু মিয়ার ছেলে আবু সামাদ (৪৯)কে ৭দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
র‍্যাব-১৪ ভৈরব ক্যাম্পের কোম্পানি অধিনায়ক সিনিয়র সহকারী পরিচালক মাহফুজুর রহমান আটক মাদক সেবীদের ভ্রাম্যমান আদালতে সাজার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

ভ্রাম্যমাণ আদালতে ৯ মাদকসেবীকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা প্রদান ।

ফেসবুকে আমরা..