সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা এবং সদর উপজেলা মডেল মসজিদ ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করা হয়েছে। সোমবার বেলা ১১টায় জেলা শহরের পুরাতন কাচারিতে এর ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করা হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে মসজিদের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করেন বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবং ইসলামিক ফাউন্ডেশন বোর্ড অব গভর্নর র.আ.ম.উবায়দুল মোকতাদীর চৌধুরী।

ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন শেষে ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ পৌর মিলনায়তনে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খাঁন এর সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার আনিসুর রহমান, জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকার, গণপূর্তের নির্বাহী পকৌশলী ইমতিয়াজ আহমেদ, জেলা জামে মসজিদের খতিব মুফতি বেলায়েতুল্লাহ নূর প্রমুখ। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসন, গণপূর্ত বিভাগ ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের আয়োজনে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে সারাদেশে বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় ৫৬০টি মডেল মসজিদ এবং ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের মধ্যে এই মডেল মসজিদ নির্মিত হচ্ছে। ৪তলা বিশিষ্ট এই মডেল মসজিদ এবং ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে থাকবে ইমাম প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও গণ শিক্ষা কেন্দ্র, ইসলামিক লাইব্রেরি, প্রতিবন্ধী ইবাদতখানা, অটিজম কর্ণার, রান্নাঘর ও খাবার ঘর, মৃতদেহ গোসল করার কক্ষ, কফিন লোডিং ও আন লোডিংয়ের জায়গা, লিফট, বুক সেইল সেন্টার, ইসলামিক গবেষণা কেন্দ্র, খোলা কোর্ট ইয়ার্ড, পুরুষের পাশাপাশি নারীদের নামাজ কক্ষ, ইসলামিক লাইব্রেরি, সভা কক্ষ, প্রশিক্ষণ কক্ষ, ভিআইপি স্যুট, অতিথি কক্ষ ও হিফজখানা প্রার্থনা কক্ষ, ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার সহ আরো অনেক কিছু। এর বাস্তবায়ন করছে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও গণপূর্ত অধিদপ্তর।
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন

সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গভ. মডেল গার্লস হাই স্কুলের ১৯৩৬ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের পুনর্মিলনী গতকাল শুক্রবার বিদ্যালয় চত্বরে অনুষ্ঠিত হয়েছে। র‌্যালি, আলোচনা সভা, স্মৃতিচারণ, ফানুস উড়ানো, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ বিভিন্ন আয়োজনের মধ্য দিয়ে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খাঁনের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক প্রফেসর ফাহিমা খাতুন। বিশেষ অতিথি ছিলেন, পৌর মেয়র নায়ার কবির, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আল-মামুন সরকার, ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক নাঈমা জান্নাত, অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফরিদা নাজমীন প্রমুখ। পুনর্মিলনী উপলক্ষে একটি থিম সং উদ্বোধন করা হয়।

২০০৯ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থী ইয়াসমিন, দিপ্তীসহ আরো কয়েকজন মিলে আয়োজনের উদ্যোগ নেন। আয়োজনে ১৯৩৬ সাল থেকে ২০১৯ সালের হাজারো শিক্ষার্থী অংশ নেন।
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গভ. মডেল গার্লস হাই স্কুলে হাজারো শিক্ষার্থী মিললো প্রাণের মেলায়

সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলায় সরকারি ভাবে ধান কেনার জন্য অ্যাপের মাধ্যমে আবেদন করা ১ হাজার ৪৮৫জন কৃষকের মধ্যে থেকে লটারীর মাধ্যমে ৮০৭জন কৃষককে নির্বাচিত করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে লটারীর মাধ্যমে ১ হাজার ৪৮৫ জন কৃষকের মধ্য থেকে তিন ক্যাটাগরীতে (ক্ষুদ্র, মাঝারী এবং বৃহৎ) ৮০৭ জন কৃষককে নির্বাচিত করা হয়েছে।

লটারী কার্যক্রমের সময় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খান। এ সময় জেলা খাদ্য কর্মকর্তা সুবীর নাথ চৌধুরী, কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপ-পরিচালক আবু নাসের, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পঙ্কজ বড়–য়া, খাদ্য ও কৃষি বিভাগের কর্মকর্তাগন এবং বিভিন্ন গনমাধ্যমের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।

লটারী কার্যক্রম শেষে জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সুবীর নাথ চৌধুরী সাংবাদিকদের জানান, গত ২৫ নভেম্বর থেকে অ্যাপের মাধ্যমে কৃষকরা সরকারি ভাবে ধান বিক্রি করার জন্য নিবন্ধন করেছিলেন। ১৩ ডিসেম্বর থেকে ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১ হাজার ৪৮৫ জন কৃষক আবেদন করেন। তাদের মধ্য থেকে লটারির মাধ্যমে ক্ষুদ্র, মাঝারি এবং বৃহৎ এই তিন ক্যাটাগরিতে ৮০৭ জন কৃষককে নির্বাচিত করা হয়েছে। নির্বাচিত ক্ষুদ্র ক্যাটাগরির প্রতিজন কৃষকের কাছ থেকে ১ হাজার কেজি, মাঝারি ক্যাটাগরির প্রতিজন থেকে ১হাজার ৫শ কেজি এবং বৃহৎ ক্যাটাগরির প্রতিজন কৃষকের কাছ থেকে ২ হাজার ৪শ কেজি ধান ক্রয় করা হবে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খান বলেন, সারা বাংলাদেশের ১৬টি উপজেলার এই প্রথম বারের মতো এই পাইলট প্রকল্পের মাধ্যমে স্বচ্ছতার ভিত্তিতে ডিজিটাল অ্যাপের মাধ্যমে কৃষকদের কাছ থেকে সরাসরি ধান ক্রয় করবে সরকার। এর মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা একটি। অ্যাপের মাধ্যমে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ধান ক্রয় করার কারনে প্রকৃত কৃষকেরা লাভবান হবে। ডিজিটাল পদ্ধতির কারণে দালাল, ফরিয়ারা ধান ক্রয় করে লাভবান হওয়ার সুযোগ থাকবেনা।

উল্লেখ্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ১ হাজার ৪০ টাকা মন দরে ৯৯৯ মেট্রিক টন ধান ক্রয় করবে সরকার।
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারী ভাবে ধান ক্রয়ের জন্যে ৮০৭ জন কৃষক নির্বাচিত

সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে সরকারিভাবে দুই’শ ৮৬ মেট্রিক টন আমন ধান সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়েছে মঙ্গলবার সকালে আশুগঞ্জ খাদ্য গুদামে এই ধান সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়। এসময় তিনজন প্রান্তিক কৃষকের কাছ থেকে জনপ্রতি এক মেট্রিকটন করে তিন মেট্রিকটন আমন ধান নিয়ে সংগ্রহ অভিযানের উদ্বোধন করা হয়েছে।

ধান সংগ্রহ অভিযানের উদ্বোধন করেন আশুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. হানিফ মুন্সি ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. নাজিমুল হায়দার এসময় অন্যান্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন, আশুগঞ্জ উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. মঈনুল হোসেন ভূঞা, আশুগঞ্জ খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শাহাদাত হোসেন ভূইয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া চাতালকল ও হাসকিং মালিক সমিতির সভাপতি বাবুল আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম ভূইয়া স্বপন, আশুগঞ্জ চাতালকল মালিক সমিতির সভাপতি জুবায়ের হায়দার বুলু ও সাধারণ সম্পাদক হাজি মো. হেলাল শিকদার প্রমুখ।

আশুগঞ্জ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, চলতি আমন মৌসুমে আশুগঞ্জ উপজেলায় দুই’শ ৮৬ মেট্রিকটন আমন ধান সংগ্রহ করার লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় আশুগঞ্জ উপজেলার আটটি ইউনিয়নের ৬৭৬ জন কৃষকের মধ্য থেকে লটারির মাধ্যমে দুই’শ ৮৬ জন কৃষককে আমন ধান দেওয়ার জন্য নির্বাচিত করা হয়। এতে উপজেলার আশুগঞ্জ সদর ইউনিয়নে ২১ জন, চরচারতলা ইউনিয়নে ২ জন, দূর্গাপুর ইউনিয়নে ৮৩ জন, তালশহর ইউনিয়নে ২৭ জন, আড়াইসিধা ইউনিয়নে ২৯ জন, শরীফপুর ইউনিয়নে ৪৬ জন, লালপুর ইউনিয়নে ৩৩ জন, তারুয়া ইউনিয়নে ৪৫ জনকে নির্ধারণ করা হয়েছে। ধান সংগ্রহ অভিযান চলবে ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০ পর্যন্ত।
###

আশুগঞ্জ খাদ্য গুদামে আমন ধান সংগ্রহ অভিযান শুরু

সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভাধীন মধ্যপাড়া ৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলরের কার্যালয়ে গরিব ও দুস্থ্য মানুষের জন্য শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে অর্ধশতাধিক অসহায় মানুষের মধ্যে এই শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সম্মানীত যুগ্ন সাধারন সম্পাদক জনাব মাহবুবুর বারী চৌধুরী মন্টু, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব এম.এ.এইচ মাহবুব আলম সাধারন সম্পাদক সদর উপজেলা আওয়ামীলীগ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুসলিম মিয়া সভাপতি পৌর আওয়ামীলীগ,

ব্রাহ্মণবাড়িয়া , বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব এম.এ মালেক চৌধুরী সাধারন সম্পাদক জেলা শ্রমিকলীগ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া। এছারা আরও উপস্থিত ছিলেন তাতিঁলীগ নেতা হানিফ, শ্রমিকলীগ নেতা জলিল, হুমায়ুন, দুলাল, ছাএলীগ নেতা সহ-সভাপতি শামীম ও জাহিদ। এছারা ও এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন যুবলীগ নেতা রেজা উদ্দিন লিটন।
###

৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর কর্তৃক শীতবস্ত্র বিতরণ

সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সদর উপজেলার বুধল ইউনিয়নের বেঁদে পল্লী ও সুহিলপুর ও নন্দনপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন বাজার এলাকায় ভাসমান ও ছিন্নমূল অসহায় গরীবদের মধ্যে কম্বল বিতরণ করেছেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পঙ্কজ বড়–য়া।

গত বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে তিনি ছুটে যান সদর উপজেলার বুধল ইউনিয়নের বেঁদে পল্লীতে। পরে তিনি শীতার্থ বেঁদেদের শরীরে কম্বল জড়িয়ে দেন।

বেঁদে পল্লীতে কম্বল বিতরণ শেষে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পঙ্কজ বড়–য়া বুধল ইউনিয়নের বিশ্বরোড চৌরাস্তা, নন্দনপুর বাজার ও সুহিলপুর ইউনিয়নের সুহিলপুর বাজার এলাকায় ভাসমান ও ছিন্নমূল অসহায় গরীবদের মধ্যে কম্বল বিতরণ করেন।
এ সময় তীব্র শীতের মধ্যে কম্বল পেয়ে শীতার্তরা ইউএনওর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। এ সময় সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ মাহবুব আলম, বুধল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার পঙ্কজ বড়–য়া বলেন, দিনের বেলা দাপ্তরিক কাজ শেষে গত চারদিন ধরেই রাতের বেলা তিনি প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে আসা কম্বল নিয়ে যাচ্ছেন সদর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের প্রত্যন্ত এলাকায়। শীতার্তদের গায়ে জড়িয়ে দিচ্ছেন এই কম্বল।

তিনি বলেন, ইতিমধ্যে সদর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে পাঁচ হাজার ৬০টি কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে আরো কম্বল বিতরণ করা হবে। তিনি বলেন, প্রয়োজনে বেসরকারি ভাবে আরো কম্বল সংগ্রহ করে অসহায় শীতার্তদের মাঝে বিতরণ করা হবে।
এছাড়াও গতকাল শুক্রবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার স্থানীয় শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বরে বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন স্টুডেন্ট উয়িং সাবেরা সোবহান সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় শাখার উদ্যোগে দুস্থদের মাঝে শতাধিক কম্বল বিতরণ করা হয়েছে।
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কম্বল নিয়ে রাতে বেঁদে পল্লীতে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার

সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জেলা পুলিশের উদ্যোগে ৮৬ জন পুলিশ মুক্তিযোদ্ধাকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে । গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১১ টায় স্থানীয় পুলিশ লাইনে এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়।

পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত অতিথিদের মাঝে বক্তব্য রাখেন, বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা ও অবসরপ্রাপ্ত ডিআইজি কুতুবুর রহমান, অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ আবদুল আউয়াল, অবসরপ্রাপ্ত সহকারি পুলিশ সুপার সুভাস চন্দ্র সাহা, অবসরপ্রাপ্ত এ.এস আই রতন কান্তি দত্ত প্রমুখ। বক্তব্য রাখেন জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ( প্রশাসন ও অপরাধ) আলমগীর হোসেন।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (হেড কোয়াটার) আবু সাঈদের পরিচালনায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠান সংবর্ধিত অতিথিরা বলেন, আমরা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়ে ছিলাম ভাতা কিংবা সংবর্ধনা পাওয়ার জন্য নয়। দেশমাতৃকাকে ভালোবেসে, দেশকে পাক হানাদার বাহিনীর হাত থেকে মুক্ত করে একটি স্বাধীন সার্বভৌম, ক্ষুধা দারিদ্রমুক্ত বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাাংলা প্রতিষ্ঠার জন্য আমরা মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেছিলাম। পরে সংবর্ধিত মুক্তিযোদ্ধাদের ক্রেস্ট ও ফুল দিয়ে সম্মাননা জানানো হয় ।
###

জেলা পুলিশের উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ৮৬ জন পুলিশ মুক্তিযোদ্ধাকে সংবর্ধনা

সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় “জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি” ৪১ তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ উপলক্ষে সদর উপজেলা চত্বরে দুইদিন ব্যাপী বিজ্ঞান মেলা উদ্বোধন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে গতকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) রুহুল আমীন।

সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পঙ্কজ বড়–য়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজুর রহমান, উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এ.বি.এম. মশিউজ্জামান, সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জীবন ভট্টাচার্য।

আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) রুহুল আমীন বলেন, বাংলাদেশ ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত হবে। প্রযুক্তিতে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগুলো সব বিজ্ঞানের অবদান।

তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদেরকে মেধা-মননে যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে। শিক্ষকদেরকে ছাত্রদের মনের ভিতরে প্রবেশ করতে হবে। শিক্ষার্থীদেরকে বিজ্ঞানের সাথে প্রযুক্তির সাথে পরিচিত করতে হবে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্যবহার শেখাতে হবে।

আলোচনা শেষে প্রধান অতিথি ও অন্যান্য অতিথিগন মেলায় স্থান পাওয়া বিভিন্ন স্কুল-কলেজের ৪০ টি স্টল পরিদর্শন করেন।
###

৪১ তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ উপলক্ষ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু’দিনব্যাপী বিজ্ঞান মেলার উদ্বোধন

সুমন আহম্মেদঃ
বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার মধ্যে দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে শনিবার সকাল ১০টায় পৌর এলাকার কাউতলীতে অবস্থিত “সৌধ হিরন্ময়” এ পুষ্পস্তবক অর্পনের মাধ্যমে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি জেলা প্রশাসনের পক্ষে শ্রদ্ধাঞ্জলী প্রদান করেন জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খান।

পরে জেলা পুলিশের পক্ষে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিছুর রহমান, স্থানীয় সংসদ সদস্য র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর পক্ষে জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আল-মামুন সরকার, পৌর মেয়র মিসেস নায়ার কবির ও সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এম.এ.এইচ মাহবুব আলম, পর্যায়ক্রমে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর সভা, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে “সৌধ হিরন্ময়” এ পুষ্পস্তক অপর্ন করা হয়। পরে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরনে এক মিনিট দাড়িয়ে নিরবতা পালন ও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
###

বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় খ্রীষ্টিয়ান মেডিকেল সেন্টার (মিশন হাসপাতাল) এর উদ্যোগে প্রাক্ বড়দিন উৎসব পালিত হয়েছে। গত শনিবার সকালে স্থানীয় খ্রীষ্টিয়ান মেডিকেল সেন্টার (মিশন হাসপাতাল) এর নার্সিং হল রুমে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাপ্টিষ্ট চার্চ ফেলোশীপ বোর্ড অব মেডিকেল মিনিস্ট্রি’র চেয়ারম্যান ডা. রাতু গোপাল সাহা।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজের চেয়ারম্যান ও জেলা বিএমএ’র সাধারন সম্পাদক ডাঃ আবু সাঈদ।

বিশিষ্ট সংস্কৃতি কর্মী স্মৃতি সবুরের পরিচালনায় অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিভিল সার্জন ডা. মোঃ শাহ্ আলম।
বক্তব্য রাখেন বোর্ড অব মেডিকেল মিনিস্ট্রি’র সদস্য ডেভিড প্রণব দাস, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি খ.আ.ম. রশিদুল ইসলাম, বাংলাদেশ ব্যাপ্টিষ্ট চার্চ এর সাধারণ সম্পাদক ও সিএমসি’র প্রশাসক রেভা লিয়র পি. সরকার, হাসপাতালের সহকারী প্রশাসক ডেভিট বি সিংহ, সিনিয়র মেডিকেল অফিসার চিকিৎসক রূপজ্যোতি দেব প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে কুমিল্লা জেলা ব্যাপ্টিষ্ট চার্চ ফেলোশীপ সভাপতি রেভা. মনীন্দ্র বর্মন এর নেতৃত্বে প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হয়। পরে অতিথিদের সাথে নিয়ে বড় দিনের কেক কাটা হয়।
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রাক্ বড়দিন উৎসব পালিত

ফেসবুকে আমরা..