সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে জুয়া খেলার সময় ৮জন জুয়ারিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত শুক্রবার রাতে উপজেলার শাহজাদাপুর ইউনিয়নের ধাউরিয়া গ্রাম থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, নাসিরনগর উপজেলার বিমল সরকার-(২৭), সরাইল উপজেলার নিয়ামতপুর গ্রামের সরণ সরকার-(২৮), একই উপজেলার মলাইল গ্রামের নির্মল চন্দ্র দাস-(৩০), একই এলাকার গৌর সরকার-(৫০), শ্যামল সরকার-(৩০), সবুজ সরকার-(২০) ও নিতু সরকার-(৫০), ধাউরিয়া এলাকার সুজন মালাকার-(২৮) প্রমুখ।

পুলিশ জানায়, শুক্রবার রাতে সরাইল উপজেলার শাহজাদাপুর ইউনিয়নের ধাউরিয়া গ্রামের একটি জমিতে বসে জুয়া খেলার সময় তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ ব্যাপারে সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাহাদাত হোসেন টিটো বলেন, গতকাল শনিবার সকালে গ্রেপ্তারকৃতদেরকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
###

সরাইলে জুয়া খেলার সময় ৮ জুয়ারি গ্রেপ্তার

সুমন আহম্মেদঃ
আজ রোববার (৮ ডিসেম্বর) ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে মুক্তিযুদ্ধের তৎকালীন পূর্বাঞ্চলীয় জোনের প্রধান জহুর আহমেদ চৌধুরী ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের পুরাতন কাচারী ভবন সংলগ্ন তৎকালীন মহকুমা প্রশাসকের কার্যালয়ে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করে ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে শত্রুমুক্ত ঘোষনা করেছিলেন।

এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবস উপলক্ষে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ব্যাপক কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়েছে। রোববার বেলা ১১টায় স্থানীয় বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে কর্মসূচীর উদ্বোধন করবেন জেলা প্রশাসক হায়াত উদ দৌলা খান। পরে বঙ্গবন্ধু স্কয়ারের জাতীয় বীর আবদুল কুদ্দুস মাখন পৌর মুক্ত মঞ্চে স্থাপিত জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পন ও সুর সম্রাট আলাউদ্দিন খা পৌর মিলনায়তনে আলোচনা সভা।

এর আগে সকাল ৮টা ৮ মিনিটে ব্রাহ্মণবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে জেলার আটজন বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা উদ্বোধন করবেন “আমরাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া” সংগঠনের উদ্যোগে “রঙিন হবে আমাদের স্কুল” কর্মসূচীর আওতায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের দেয়ালে আঁকা ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন ছবি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে শত্র“মুক্ত করতে ১৯৭১ সালের ৩০ নভেম্বর থেকে জেলার আখাউড়া সীমান্ত এলাকায় মিত্র বাহিনী পাক বাহিনীর উপর বেপরোয়া আক্রমন চালাতে থাকে। ১ ডিসেম্বর আখাউড়া সীমান্ত এলাকায় যুদ্ধে ২০ হানাদার নিহত হয়। ৩ ডিসেম্বর আখাউড়ার আজমপুরে প্রচন্ড যুদ্ধ হয়। এখানে ১১ হানাদার নিহত হয়, শহীদ হন ৩ মুক্তিযোদ্ধা। এরই মাঝে বিজয়নগর উপজেলার মেরাশানী, সিঙ্গারবিল, মুকুন্দপুর, হরষপুর, আখাউড়া উপজেলার আজমপুর, রাজাপুর এলাকা মুক্তিবাহিনীর দখলে চলে আসে। ৪ ডিসেম্বর পাক হানাদাররা পিছু হটতে থাকলে আখাউড়া অনেকটাই শত্র“মুক্ত হয়ে পড়ে। এখানে রেলওয়ে স্টেশনের যুদ্ধে পাক বাহিনীর দু’শতাধিক সেনা হতাহত হয়। ৬ ডিসেম্বর আখাউড়া সম্পূর্ণভাবে মুক্ত হয়।

এরপর থেকে চলতে থাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত করার প্রস্তুতি। মুক্তি বাহিনীর একটি অংশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের দক্ষিণ দিক থেকে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়ক দিয়ে এবং মিত্র বাহিনীর ৫৭তম মাউন্টের ডিভিশন আখাউড়া-ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেললাইন ও উজানিসার সড়ক দিয়ে অগ্রসর হতে থাকে। শহরের চতুর্দিকে মুক্তিবাহিনী অবস্থান নিতে থাকায় পাক সেনারা পালিয়ে যাবার সময় ৬ ডিসেম্বর রাজাকারদের সহায়তায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া কলেজের অধ্যাপক কে.এম লুৎফুর রহমান সহ ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে আটক থাকা অর্ধশত বুদ্ধিজীবী ও সাধারণ মানুষকে চোখ বেঁধে শহরের কুরুলিয়া খালের পাড়ে নিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে। ৭ ডিসেম্বর রাতের আধারে পাকিস্তানী বাহিনীর সদস্যরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর ছেড়ে আশুগঞ্জের দিকে পালাতে থাকে। ৮ ডিসেম্বর বিনা বাঁধায় বীর মুক্তিযোদ্ধারা ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে প্রবেশ করে স্বাধীনতার বিজয় পতাকা উত্তোলন করে। মুক্ত হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া। একই দিন সন্ধ্যায় জেলার সরাইল উপজেলা শত্র“মুক্ত হয়।
###

আজ ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবস

সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশেষ ক্ষমতা সম্পন্ন শিশুদের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।  শনিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শিল্পকলা একাডেমীর আয়োজনে মনোজ্ঞ এই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়। বিশেষ ক্ষমতা স¤পন্ন শিশুরা নাচ, গান, অভিনয় করে শিল্পকলা একাডেমির মঞ্চ মাতিয়েছে।

শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে অনুষ্ঠিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক হায়াত উদ দৌলা খান।

শিল্পকলা একাডেমির সহ-সভাপতি আল-মামুন সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র নায়ার কবির, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পঙ্কজ বড়–য়া প্রমুখ।

নাচ, গান ও অভিনয় পরিবেশন করে কবিতা খাতুন, রিমন মিয়া, গোবিন্দ সাহা, মো. মহিউদ্দিন, মাহুমা খানম, লিজা রানী দাস, হুমায়ারা সিদ্দিকা নুন, মুজাহিদ রহমান, জান্নাতুল ফেরদৌস তন্নী, মামুনূর রশিদ রনি, সাওবান, রাব্বি।

জেলা শিল্পকলা একাডেমির সাধারন সম্পাদক উসমান গণি সজীব জানান, বিশেষ ক্ষমতা সম্পন্ন শিশুদের এমন পরিবেশনা দেখে সবাই মুগ্ধ। এমন সুন্দর পরিবেশনার মধ্য দিয়ে প্রমাণ হয়েছে সুযোগ পেলে তারা অনেক কিছুই করতে পারে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খান বলেন, ‘ওই শিশুরা অন্য আট-১০টা শিশুর মতোই। বিশেষ ক্ষমতাসম্পন্ন অনেক শিশুই ইতিমধ্যেই বিভিন্নভাবে সাফল্য অর্জন করেছে। আজকের এই অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে তাদের মধ্যে আরো আগ্রহ সৃষ্টি হবে।
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশেষ ক্ষমতা সম্ন্নপ শিশুদের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া নাসিরনগরে যাছাই-বাছাইয়ে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্ত হওয়ার জন্য ১৭ জনের আবেদনই বাতিল করা হয়েছে। যাছাই-বাছাই শেষে বুধবার সন্ধ্যায় এই ঘোষনা দেয়া হয়।

এর আগে গত বুধবার সকাল থেকে দিনভর স্থানীয় অফিসার্স ক্লাবে যাচাই-বাছাই কমিটির সভাপতি ও সাবেক উপ-সচিব মিছবাহ উদ্দিন আহমেদ মিনুর সভাপতিত্বে ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও যাচাই-বাছাই কমিটির সদস্য সচিব নাজমা আশরাফী এবং সদস্য হাজী আবদুল বাকির সমন্বয়ে গঠিত কমিটি আবেদনপত্র যাছাই-বাছাই করে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্ত করতে সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী ১০টি সজ্ঞায় কাগজপত্র, সাক্ষ্য প্রমান ও আনুসাঙ্গিক বিষয়াদি শুনানির যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করলেও আবেদনকারী কাউকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে শনাক্ত করতে পারেনি।

অথচ আবেদনকারী এই ১৭ ব্যক্তি নিজেদেরকে মুক্তিযোদ্ধা দাবি করে তাদেরকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্ত করার জন্য কমিটির কাছে লিখিত আবেদন করেছিলেন।

দিনভর যাচাই-বাছাই শেষে সন্ধ্যায় সংশ্লিষ্ট কমিটি এই ঘোষনা দেন। যাচাই-বাছাই চলাকালে শুনানিতে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ডাঃ রাফিউদ্দিন আহমেদ, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুবিনা আক্তার, সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাহমিনা আক্তার ও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাজেদুর রহমান, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা আবুল খায়ের সহ সরকারি কর্মকর্তা,মুক্তিযোদ্ধা ও তাদেঁর স্বজন, সাক্ষীগন উপস্থিত ছিলেন।

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও যাচাই বাছাই কমিটির সদস্য সচিব নাজমা আশরাফী বলেন, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী পুনরায় চুড়ান্ত যাচাই-বাছাইকালে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, সাক্ষ্য প্রমানের ক্রুটি থাকায় ১৭ জনের আবেদনই সর্বসম্মতিক্রমে না-মঞ্জুর করা হয়েছে।

যাচাই বাছাই কমিটির সভাপতি ও সাবেক উপ-সচিব মিছবাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন এ উপজেলায় বর্তমানে ৮০জন ভাতাভূক্ত মুক্তিযোদ্ধা রয়েছেন। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্ত করতে ১৭জনের আবেদন যাচাই-বাছাইকালে উপযুক্ত প্রমানাদি পেশ করতে ব্যর্থ হওয়ায় সব কয়টি আবেদনই বাতিল করা হয়েছে।
###

মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই নাসিরনগরে ১৭টি আবেদনই বাতিল

 

সুমন আহম্মেদঃ
“সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ ” র্শীষক প্রচার র্কাযক্রমের আওতায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশেষ উদ্যোগ সমূহের ব্র্যান্ডিং , বিভিন্ন ক্ষেত্রে সরকারের অর্জিত সফলতা ও উন্নয়ন ভাবনা, টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্য সমূহ (এস ডি জি), ভিশনঃ ২০২১ এর লক্ষ্য ও অর্জনসমূহ এবং সন্ত্রাসও জঙ্গিবাদ প্রতিরোধ বিষয়ে মঙ্গলবার সকালে জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে আশুগঞ্জ উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আলোচনা সভা ও চলচ্চিত্র প্রর্দশনী অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে উপজেলা র্নিবাহী অফিসার মোঃ নাজিমুল হায়দার এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ ইলিয়াছ মেহেদী। আশুগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো.নাজিমুল হায়দার এর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো.হানিফ মুন্সী,সরাইল সার্কেল অতিরিক্তি পুলিশ সুপার মকবুল হোসেন,

উপজেলা পরিষদের ভাইস চেযারম্যান সেলিম পারভেজ,আশুগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সভাপতি মুজাম্মেল হক,মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান লিমা সুলতানা,সহকারি কমিশনার (ভুমি)ফিরোজা পারভিন,আশুগঞ্জ থানার ওসি তদন্ত ময়নাল হোসেন প্রমুখ। এসময় স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলা তথ্য অফিসার দীপক চন্দ্র দাস।

উপস্থিত বক্তাগণ বলেন, দক্ষ এবং যোগ্য মানবসম্পদ উন্নয়নের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রায় এগিয়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার যোগ্য নেতৃত্বের কারণে মানুষের জীবনযাত্রা এখন অনেক উন্নত। সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে গ্রামগুলো শহরে রূপ নেবে। মোংলা সমুদ্রবন্দর, পদ্মাসেতু, নির্মিতব্য খানজাহান আলী বিমানবন্দর এবং সুন্দরবনের অবস্থানের কারণে অবহেলিত দক্ষিণাঞ্চল এখন সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাচ্ছে। সবার সহযোগিতা পেলে বাংলাদেশ অচিরেই সমৃদ্ধ হয়ে উঠবে।
###

আশুগঞ্জ উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আলোচনা সভা ও চলচ্চিত্র প্রর্দশনী অনুষ্ঠিত হয়।

সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পেঁয়াজের বাজার স্থিতিশীল রাখতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে গত রোববার দিনব্যাপী টিসিবির ৫জন ডিলার (মেসার্স রোজগার ট্রেডার্স, মেসার্স অপু ট্রেডার্স, তামিম এন্টারপ্রাইজ, বিসমিল্লাহ এন্টারপ্রাইজ এবং জেহাদ এন্টারপ্রাইজ) স্থানীয় লোকনাথ উদ্যান (টেংকেরপাড়) ও বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে জনগনের মধ্যে সরকারি নির্ধারিত মূল্য প্রতি কেজি ৪৫টাকা দরে ৫টন পেঁয়াজ বিক্রি করে। এ সময় পুরুষ ও মহিলারা সারিবদ্ধভাবে লাইনে দাড়িয়ে প্রতিজন ১ কেজি করে পেঁয়াজ কেনেন।

জেলা প্রশাসক হায়াত- উদ- দৌলা খাঁনের তত্ত্বাবধানে ও সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পঙ্কজ বড়–য়ার নেতৃত্বে খোলা বাজারে পেঁয়াজ বিক্রিকালে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণ ও পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

আজ সোমবার একই স্থানে সরকার নির্ধারিত মূল্যে পেঁয়াজ বিক্রি করা হবে বলে প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে।
###

টিসিবির উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৪৫ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ বিক্রি অব্যাহত

ফেসবুকে আমরা..