botvনিউজ:

সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জান্নাতুল ফেরদৌস বলেছেন, সদর উপজেলার সার্বিক আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক। তিনি মঙ্গলবার সকালে সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা পরিষদের মাসিক আইন-শৃংখলা কমিটির সভায় সভাপতির বক্তব্যে একথা বলেন।

এ সময় তিনি আরো বলেন, সদর উপজেলার আইন-শৃংখলা পরিস্থিতির যাতে অবনতি না হয় সেদিকে সকলকে খেয়াল রাখতে হবে।

তিনি বলেন,আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ইউপি চেয়ারম্যানদের গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রয়েছে। সেজন্য ইউপি চেয়ারম্যানদেরকে নিজ নিজ এলাকার প্রতি খেয়াল রাখার আহবান জানান। তিনি রাতের বেলা সড়ক-মহাসড়কসহ উপজেলার গুরুত্বপূর্নস্থানে পুলিশী টহল বাড়ানোর জন্য আইন-শৃংখলা বাহিনীর প্রতি আহবান জানান ।

সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান হাজী মোঃ মহসিন মিয়া, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডঃ তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত, সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ সোহেল রানা, চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ড্রাষ্ট্রির সভাপতি আলহাজ্ব আজিজুল হক, বাসুদেব ইউপি চেয়ারম্যান মোবাশ্বের আলম ভূইয়া, সাদেকপুর ইউপি চেয়ারম্যান অ্যাডঃ আবদুল হাই, মজলিশপুর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ তাজুল ইসলাম, রামরাইল ইউপি চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন, বুধল ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল হক, মাছিহাতা ইউপি চেয়ারম্যান আলামিনুল হক, কমরেড নজরুল ইসলাম প্রমুখ।

সভায় বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গনসহ আইন-শৃংখলা কমিটির সদস্যগন উপস্থিত ছিলেন।
###

সদর উপজেলার সার্বিক আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক

botv নিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে বিকাল ৪টায়  প্রায় ১৫০ হিজড়া’দের মাঝে কম্বল বিতরণ করেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশের  এর পক্ষ থেকে কম্বল বিতরণ করেন  অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন)জনাব মোহাম্মদ ইকবাল হোসাইন।

অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহোদয় বলেন, হিজড়া জনগোষ্ঠিকে কোন ভাবেই আলাদা করে দেখার বা সামাজিক ভাবে তাদেরকে অমর্যাদা করার কোন সুযোগ নেই । তারা ও আমাদের মতই মানুষ । তাদের ও রয়েছে রাষ্ট্রের সকল সুযোগ সুবিধা ভোগ করার অধিকার। জন্মের পর থেকে তাদেরও রয়েছে সাধারণ মানুষের মত শিক্ষা, চিকিৎসা, বাসস্থান সহ সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা পাবার । তাই সকলকে স্ব-স্ব অবস্থান থেকে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারী সংস্থা ব্যক্তি প্রতিষ্ঠান সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে হিজড়া জনগোষ্ঠির জীবনমান উন্নয়নে এগিয়ে আসতে হবে ।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা সদর দপ্তর সিনিয়র সহকারি পুলিশ সুপার ,  জেলা বিশেষ শাখা সহকারি পুলিশ সুপার ও জেলা  বিশেষ শাখা ডিআইও-১ ।

হিজড়াদের মাঝে কম্বল বিতরণ করলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশ

Botvনিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের চন্ডারখিলের রহিমপুরে যুবকের হত্যা রহস্যের ঘোর কাটেনি।এলাকায় থমথমে পরিবেশ। হত্যা মামলা আসামীরা এলাকা ছাড়া । সাত বছর আগে স্বামী আর এখন উপযুক্ত ছেলে হারিয়ে ছোট ছোট ৬ ছেলে-মেয়ে নিয়ে দিশাহারা মা’র আকুল আবেদন।

১৫ জানুয়ারি রোজ সোমবার রানা-১৮ কে ডিস লাইনের কাজ করার সুযোগ করে দিবে বলে সন্ধ্যায় বাড়ী থেকে নিয়ে যায় সেলুনের কর্মচারী জাহাঙ্গীর।

দুইদিন পার হলেও রানার কোনো খোজ পাওয়া যায়নি। ১৭ জানুয়ারি বিকাল বেলায় জাহাঙ্গীর রানার চাচাত ভাই বিল্লাকে ফোন করে জানতে চাই রানা কোথায়। বিল্লাল বিষয়টা রানার মাকে জানায়। রানা মা জাহাঙ্গীরকে ফোন করে বলে রানা তো সোমবারে সন্ধ্যায় তুমি ডিসের কাজ দিবে বলে বাড়ী থেকে ডেকে নিয়ে গেলা । আমার ছেলেকে তো তুমি নিয়ে গেছ এখন দুই দিন পর আমাকে ফোন দিয়ে বল আমার ছেলে রানা কয়..? তুমি আমার ছেলেকে নিয়া গেছ তুমিই আমার ছেলে খোয়জা বাইর কইরা দেও। কথা কাটকাটির এক পর্যায়ে জাহাঙ্গীর বলে কথা বরখেলাপ করলে এমনই হয়।এই কথা বলে ফোন কেটে দেয় । তারপর আ ফোনে জাহাঙ্গীকে পাওয়া যায় না। এরপর রানার মা সহ এলাকাবসী রানাকে পাগলের মতো খোজতে থাকে।

এই ঘটনার একদিন পর ১৯জানুয়ারি রোজ শুক্রবার চন্ডারখিল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুকুরে এলাকাবাসী রানার লাশ দেখে পুলিশে খবর দিলে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ময়না তদন্তের জন্য প্রেরণ করে । এই ব্যাপরে রানার মা বাদী হয়ে ৫ জনকে আসামী করে সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ঘনটার দুই সপ্তাহ হলেও কোনো আসামী ধরা পরেনি।

অন্য দিকে মামলা প্রধান আসামী মাদক ব্যবসায়ী মনির ও তার স্ত্রী চম্পার বসতবাড়ী ভেঙ্গে তাদেরকে এলাকা ছাড়া করে।

এই ব্যপারে সদর থানার অফিসার ইন্চার্জ মে: নবীর হোসেন জানান, মামলা তদন্ত চলছে।

রানা হত্যা – ছেলেহারা মায়ের করুণ আর্তনাদ – একালায় শোকের ছায়া

botvনিউজ:

চিকিৎসা না দিয়ে জেলা সদর হাসপাতালের গাইনী এন্ড অব্স বিশেষজ্ঞ সার্জন ডাঃ ফৌজিয়া আখতার চেম্বার থেকে বের করে দেয় অন্ত:সত্ত্বা রোগীকে। শনিবার দুপুরে স্বামীকে নিয়ে চেম্বারে ঢুকার অপরাধে এক রোগীর সাথে অশোভন আচরণ করে তাকে ব্যবস্থাপত্র না দিয়েই চেম্বার থেকে বের করে দেয়।

পৌর এলাকার কাজীপাড়ার বাসিন্দা তানভীর আহমেদ রনি  শনিবার দুপুরে তাঁর অসুস্থ্য স্ত্রীকে চিকিৎসা সেবা দিতে জেলা সদর হাসপাতালে যান। তানভীর হাসপাতালের বর্হিবিভাগ থেকে যথারীতি টিকেট নিয়ে হাসপাতালের গাইনী এন্ড অব্স বিশেষজ্ঞ সার্জন ডাঃ ফৌজিয়া আখতারের চেম্বারের সামনে গিয়ে লাইনে দাঁড়ান। প্রায় ঘন্টা দেড়েকপর তানভীর তার স্ত্রীকে নিয়ে ডাঃ ফৌজিয়ার চেম্বারে ঢুকা মাত্র ক্ষেপে যান ডাঃ ফৌজিয়া। তিনি তানভীরকে প্রশ্ন করে বলেন, আপনার স্ত্রীর সাথে আপনি চেম্বারে ঢুকলেন কেন? । স্ত্রী অসুস্থ্য তাই তাকে নিয়ে ঢুকেছি একথা বলার সাথে সাথেই ডাঃ ফৌজিয়া তানভীর্রে সাথে অশোভন আচরন করে রোগী দেখবেননা বলে তানভীরের হাত থেকে টিকেটটি নিয়ে তাতে কলম দিয়ে কেটে দেন। ডাক্তারের অশোভন আচরনে হতভম্ব হয়ে অগ্যতা স্ত্রীকে চিকিৎসা না দিয়েই ফিরে আসেন তানভীর।

পরে বিষয়টি তানভীরের আত্মীয় হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়কের কাছে মৌখিকভাবে অবহিত করেন। তানভীর জানান, জেলা সদর হাসপাতালের ব্যবস্থা কমিটির আগামী সভায় তিনি লিখিতভাবে অভিযোগ দেবেন।

এ ব্যাপারে জেলা সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ মোঃ সফিকুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, রোগীর এক আত্মীয়ের কাছ থেকে জানতে পেরে আমি রোগীনির স্বামীকে ডেকে নিয়ে বিষয়টি মিমাংসা করে দিয়েছি। উল্লেখ্য ইতিপূর্বে ডাঃ ফৌজিয়া আখতার সাংবাদিকসহ বিভিন্ন জনের সাথে অশোভন আচরণ করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

###

ডাঃ ফৌজিয়া অশোভন আচারণ- চিকিৎসা না দিয়ে রোগীকে বের করে দেয় সদর হাসপাতাল থেকে

খেলাধুলা যুব সমাজকে মাদকমুক্ত ও প্রগতীশীল করে তোলে।আমাদের যুব সমাজ আমাদের ভবিষ্যৎ। শিক্ষা দেয় সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার, তাই যুব সমাজকে খেলাধুলার সুযোগ করে দিতে সকলের প্রতি আহবান জানিয়েছেন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের মহাপরিচালক (অবঃ) প্রফেসর ফাহিমা খাতুন। শুক্রবার বিকেলে সদর উপজেলার মজলিশপুর ইউনিয়নের মৈন্দ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে মরহুম গোলাম মোস্তফা ব্যাডমিন্টন খেলার ফাইনাল ম্যাচের পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ বিমান বাহীনির সাবেক ফুটবলার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন কামাল এ খেলার আয়োজন করেন। এতে মোট ২৬টি দল অংশ গ্রহণ করে।প্রধান অতিথি আরো বলেন, খেলাধুলা শুধু মন ও দেহকেই সুস্থ রাখেনা, মানুষকে সকল ধরণের খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখে। তবে আজকাল অনেক আয়োজক স্থানীয় খেলোয়াড়কে বাদ দিয়ে ভাড়াটে নামীদামি খেলোয়াড় নিয়ে আসেন। এতে স্থানীয় যুবকরা নিজেদের বিকশিত করতে পারেনা। ভবিষ্যতে আয়োজকদের স্থানীয় খেলোয়াড়দের বিকাশের সুযোগ সৃষ্টিতে কাজ করতে অনুরোধ করেন তিনি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি কমরেড শাহরিয়ার মোঃ ফিরোজের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, বাংলাদেশ জেলা পরিষদ মেম্বারস এসোসিয়েশনের সভাপতি মো. বাবুল মিয়া, চাঁনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক মো. হুমায়ুন কবির ভূঁইয়া, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি এড. লোকমান হোসেন, ১নং মজলিশপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ডা. বজলুর রহমান।

খেলায় যৌথ ও একক গ্রুপে তিনটি করে ছটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। যৌথ গ্রুপে ধুমকেতু ক্রীড়াসংঘ মুন্সীবাড়ি ও সূর্য তরুণ ক্লাব হাজী বাড়ি প্রতিদন্ধীতা করে। ২-০ পয়েন্টে চ্যাম্পীয়ন হয় সূর্য তরুণ ক্লাব।

অপরদিকে, একক খেলায় শান্ত-সুমন ভাই ভাই সরাইল সাহাপাড়া বনাম কুতুব স্মৃতি ক্রীড়া সংঘ প্রতিদন্ধীতা করে। এতে ২-১ পয়েন্টে চ্যাম্পীয়ন হয় শান্ত-সুমন ভাই ভাই সরাইল সাহাপাড়া।

খেলাধুলা যুব সমাজকে মাদকমুক্ত ও প্রগতীশীল করে তোলে_ প্রফেসর ফাহিমা খাতুন

botvনিউজ:
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইন কলেজের প্রথম বর্ষের পরীক্ষা কেন্দ্র ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে ঢাকায় স্থানান্তরের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইন কলেজের শিক্ষার্থীরা।

শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন আইন কলেজের শিক্ষার্থী জামাল হোসেন, জুয়েল রায়, নয়ন চন্দ্র রায়, সানজিদা শিকদার লিটা, রাবেয়া আক্তার কাকন, জয়া খান, শামসুন্নাহার জেনি প্রমুখ।

এ সময় বক্তারা আইন কলেজের পরীক্ষা কেন্দ্র ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে পূর্নবহাল করার দাবি জানিয়ে বলেন, ঢাকা গিয়ে পরীক্ষা দেয়া শারীরিক, মানসিক ও অর্থনৈতিক ভাবে অনেক কষ্টকর। এ পরীক্ষার কেন্দ্র ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বহাল রাখার দাবি জানান।

শিক্ষার্থীরা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি জানান। নতুবা কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারি উচ্চারন করেন।

###

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইন কলেজের শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন


ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচন গত গত বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। অ্যাডভোকেট ফখরুদ্দিন সভাপতি ॥ অ্যাডভোকেট শফিউল আলম লিটন সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত।নির্বাচনে ১১টি পদের মধ্যে ১০টি পদের ফলাফল ঘোষনা করা হয়েছে।

প্রতিদ্বন্দ্বি দুই প্রার্থী সমান সংখ্যক ভোট পাওয়ায় সম্পাদক অডিটর পদের ফলাফল স্থগিত করা হয়েছে।

ঘোষিত ১০টি পদের মধ্যে সভাপতিসহ তিনটি পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীরা এবং সাধারণ সম্পাদকসহ ৭টি পদে আওয়ামীলীগ সমর্থিত প্রার্থীরা নির্বাচিত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টায় নির্বাচনের ফলাফর ঘোষনা করেন নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার সঞ্জিব দেবনাথ।

ঘোষিত ফলাফল অনুয়ায়ী সভাপতি পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট মোঃ ফখরুদ্দিন আহমেদ ২৩৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট মোঃ ওসমান গণি-(১) পেয়েছেন ২২৯ ভোট।

সাধারণ সম্পাদক পদে বর্তমান সাধারণ সম্পাদক ও আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট শফিউল আলম লিটন ৩০৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট কামরুজ্জামান মামুন পেয়েছেন ১৫৫ ভোট।

অন্যান্য পদে সম্পাদক (প্রশাসন) মোঃ বদরুল আলম (আওয়ামীলীগ), সম্পাদক (লাইব্রেরী) সুভাষ দেবনাথ (আওয়ামীলীগ), সম্পাদক (কল্যাণ ও সংস্কৃতি) পদে ইমাম হোসেন (বিএনপি), সদস্য পদে জুবায়ের আহমেদ (আওয়ামীলীগ), মোঃ জুম্মান চৌধুরী (বিএনপি), হামিদুল ইসলাম (আওয়ামীলীগ) ও বশির আহমেদ খান (আওয়ামীলীগ)
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত

botvনিউজ:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে প্রতিবন্ধিদের মধ্যে কম্বল বিতরন করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে ৬০জন অসহায় প্রতিবন্ধির হাতে কম্বল তুলে দেন জেলা প্রশাসক মোঃ রেজওয়ানুর রহমান।
কম্বল বিতরণকালে জেলা প্রশাসক রেজওয়ানুর রহমান বলেন, দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসন সব সময় পাশে থাকবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্র্যাট মোঃ শাহেদুল ইসলাম, সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের সাবেক কমান্ডার আবু হোরায়রাহ সহ প্রশাসনের কর্মকর্তারাগন।
###

প্রতিবন্ধিদের মাঝে কম্বল বিতরন


botvনিউজ:

জাতীয়করণের দাবিতে মঙ্গলবার সকালে অবস্থান কর্মসূচী পালন করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত কমিউনিটি হেল্থ কেয়ার প্রোভাইডাররা।
মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সামনে এই অবস্থান কর্মসূচী পালিত হয়। অবস্থান কর্মসূচী পালনকালে তারা চাকুরি সরকারী করণের দাবিতে বিভিন্ন ধরনের শ্লোগান দেন।

অবস্থান কর্মসূচী চলাকালে ফয়জুলনেছা, মাসুদ রানা, কামরুল ইসলাম, ফাতেমা বেগম বলেন, কমিউনিটি ক্লিনিক জনগনকে দেয়া প্রধানমন্ত্রীর উপহার।

মাঠপর্যায়ে কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত কমিউনিটি হেল্থ কেয়ার প্রোভাইডাররা স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পুষ্টি বিষয়ক পরামর্শ, গর্ভবতী মায়েদের নিয়মিত চেকআপ, স্বাভাবিক প্রসব, ডায়াবেটিক প্রেসার মাপাসহ জনগনকে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে আসছে।

তারা বলেন, প্রধানমন্ত্রী ঘোষনা করেছিলেন কমিউনিটি হেল্থ কেয়ার প্রোভাইডারদের চাকুরি জাতীয়করণ করা হবে। তারা জানান, ২০১৩ সালের ১৯ সেপ্টম্বর স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ৪৬৬৮নং স্মারকে দেশের সকল জেলার সিভিল সার্জনদেরকে এক চিঠির মাধ্যমে জানানো হয় যে, কমিউনিটি হেল্থ কেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচপি) দের চাকুরি জাতীয় এবং স্থায়ীকরণ করা হবে। কিন্তু দীর্ঘদিন অতিবাহিত হলেও এই উদ্যোগ বাস্তবায়িত হয়নি।
###

কমিউনিটি হেল্থ কেয়ার প্রোভাইডারদের অবস্থান কর্মসূচী পালন


botvনিউজ:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কৃতি সন্তান, ঢাকা বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সাবেক সিনিয়র পেশ ইমাম, দেশের প্রখ্যাত মাওলানা মোখলেছুর রহমানের দাফন সম্পন্ন হয়েছে।

রবিবার সকালে জেলা শহরের মেড্ডায় বাইতুল নুর মসজিদ প্রাঙ্গণে জানাযা শেষে মেড্ডা কবরস্থানে মরহুমের দাফন সম্পন্ন করা হয়। জানাযায় ইমামতি করেন তাঁর পুত্র কুমিল্লার বো আরা ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার সহকারী অধ্যক্ষ মাওলানা মুস্তাফিজ আল আমিন জুনায়েদ।

শনিবার বিকেলে তিনি তার পূর্ব মেড্ডাস্থ বাসভবনে ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি…..রাজেউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল (৮৫) বছর। তিনি স্ত্রী, ৩ পুত্র ও পুত্রবধূসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।

দেশের প্রখ্যাত মাওলানা মোখলেছুর রহমানের দাফন সম্পন্ন

ফেসবুকে আমরা..