স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে সদর উপজেলা মৎস্য অফিসের উদ্যোগে উম্মুক্ত জলাশয়ে ছয়শত কেজি পোনা মাছ অবমুক্ত করা হয়েছে। সোমবার সকালে সাড়ে ১০টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিতাস নদীর মেড্ডা কালভৈরব ঘাটে ও পরে সদর উপজেলার বিভিন্ন সরকারি-বে-সরকারি পুকুরে এই পোনা মাছ অবমুক্ত করা হয়।

বেশি বেশি মাছ চাষ করি, বেকারত্ব দূর করি এই প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে রেখে এই পোনা মাছ অবমুক্ত করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) সাইফ-উল আরেফিন, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা তাজমহল বেগম, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম ভূইয়া, সাধারণ সম্পাদক এম.এ.এইচ মাহবুব আলম, সদর উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসার মোঃ সামছুদ্দিন প্রমুখ।

এ ব্যাপারে সদর উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসার মোঃ সামসুদ্দিন জানান, জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন উম্মুক্ত জলাশয়ে মাছের পোনা অবমুক্ত করা, মাছের বংশ বৃদ্ধিতে বাঁধা দিচ্ছে এমন ক্ষতিকর জাল অপসারণ, খামারীদের উৎসাহ ও প্রণোদনা দেয়া হচ্ছে। যারা দেশীয় মাছের বংশ বৃদ্ধিতে বাঁধা দিচ্ছেন তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিনি বলেন, রোববার সকালে পৌর এলাকার মেড্ডা কালভৈরব ঘাটে তিতাস নদীতে ২ শত ৮৫ কেজি ও সদর উপজেলার বিভিন্ন সরকারি-বে-সরকারি পুকুরে ৩১৫ কেজি মাছ অবমুক্ত করা হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় উম্মুক্ত জলাশয়ে মাছের পোনা অবমুক্ত


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ৪০টি পরিবারের মধ্যে খাদ্য সহায়তা প্রদান করেছে “ স্বপ্নতরী” নামে একটি সামাজিক সংগঠন।  শুক্রবার সকালে উপজেলার উত্তর ইউনিয়নের রামধননগর গ্রামের ওই অন্ধপল্লীতে এই খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের হাতে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) রুমানা আক্তার। প্রতিটি পরিবারের মধ্যে ৫ কেজি চাল, ২ কেজি পেঁয়াজ, ২ কেজি আলু, ১ কেজি আটা, ১ কেজি লবণ ও ৫০০ গ্রাম মসুর ডাল দেয়া হয়।

সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শরীফুল ইসলাম বলেন, সংগঠনের সদস্যরা স্বেচ্ছায় চাঁদা দিয়ে বিভিন্ন সময় গরীব অসহায় মানুষকে খাদ্য, বস্ত্র ও শিক্ষা সামগ্রী দিয়ে সহযোগিতা করে থাকে। এরই অংশ হিসেবে শুক্রবার অন্ধপল্লীতে খাদ্য সহায়তা দেয়া হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ সাইফুল ইসলাম, সংগঠনের সহ-সভাপতি সফিকুল ইসলাম জুয়েল, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শরীফুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মনিরুল ইসলাম প্রমুখ।

আখাউড়ায় দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের মধ্যে খাদ্য বিতরণ


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় ইটবাহি নৌকার ধাক্কায় ভেঙ্গে গেছে একটি সেতু। প্রায় ২২ বছর আগে অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে
শুক্রবার সকাল ৯টার দিকে ইঞ্জিনচালিত একটি নৌকার ধাক্কায় সেতুটির প্রায় অর্ধেক ভেঙ্গে যায়। এতে নৌকায় থাকা খালেক নামে এক ব্যক্তি আহত হন। তিনি প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।

উপজেলার ধরখার ইউনিয়নের বনগজ ও কৃষ্ণনগর গ্রামের বিলের মাঝামাঝি সেতুটি নির্মাণ করা হয়। তবে সংযোগ সড়ক না থাকায় সেতুটি মানুষের কোন কাজে আসেনি। স্থানীয় একাধিক সূত্র নৌকার ধাক্কায় সেতুটি ভেঙ্গে যাওয়ার খবর নিশ্চিত করেছে। তবে সেতু বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষের কেউ শুক্রবার বিকেল সাড়ে চারটা নাগাদ ঘটনাস্থলে যাননি। যে কারণে তাদের কাছ থেকে সঠিক কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার ধরখার ইউনিয়নের বনগজ ও কৃষ্ণনগর গ্রামের বিলের মাঝামাঝি সেতুটির অবস্থান। বনগজ ও কৃষ্ণনগর গ্রামসহ উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের ভবানীপুর এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ঘাটিয়ারা ও বরিশল গ্রামের মানুষের চলাচলের কথা চিন্তা করে ১৯৯৯ সালে এলজিইডি সেতুটি নির্মাণ করে। কিন্তু সেতুটি সমতল থেকে ১৫ ফুট উঁচুতে নির্মাণ করা ও এর সাথে সড়ক সংযোগ না থাকায় মানুষের কোনো কাজে আসছিলো না।
স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) বাস্তবায়ন করা সেতুটির দৈর্ঘ্য ১২০ ফুট ও প্রস্থ আট ফুট।

আখাউড়া উপজেলার বনগজ গ্রামের বাসিন্দা মোঃ কামরুজ্জামাল লালু জানান, শুক্রবার সকাল নয়টার দিকে ইটবাহী একটি নৌকা সেতুর মাঝখানের পিলারের সাথে ধাক্কা খায়। এতে সেতুটির একাংশ পুরোপুরি ভেঙ্গে পড়ে। ভেঙ্গে পড়া অংশ পড়ে নৌকাটিও ডুবে যায়।


একই এলাকার মোঃ আরমান ও আবদুল্লাহ নামে দুই যুবক জানান, সেতুটি এলাকার মানুষের কোনো কাজে আসছিলো না। সেতু যেখানে করা হয় সেখানে অন্য কোনো যানবাহন তো দূরের কথা বাই সাইকেলও চলে না। শুক্রবার সকালে নৌকার ধাক্কায় সেতুটি ভেঙ্গে যায়। বিষয়টি দেখতে পেয়ে তারা সেখানে ছুটে আসেন।

ইটবাহি নৌকার মাঝি মোঃ রফিক মিয়া বলেন, জেলার সরাইল থেকে ৭ হাজার ইট নিয়ে তিনি আখাউড়া উপজেলার গোলখার এলাকায় যাচ্ছিলেন। ওই সেতুর নিচে যাওয়া মাত্র পানির তোড়ে নৌকার একটি অংশ সেতুর সাথে সামান্য ধাক্কা খায়। এতে সেতুর অংশ ভেঙ্গে নৌকা পড়ে। এতে নৌকাটি ডুবে যায়।

এ ব্যাপারে আখাউড়া উপজেলা এলজিইডি’র উপ-সহকারি প্রকৌশলী মোঃ জহিরুল ইসলাম বলেন, সেতু ভেঙ্গে পড়ার খবর তারা পেয়েছেন। তবে কতটুকু কি হয়েছে সে সম্পর্কে তিনি নিশ্চিত করে কিছু বলতে পারছেন না। ঘটনাস্থলের উদ্দেশ্যে তিনি রওয়ানা হয়েছেন।

আখাউড়ায় নৌকার ধাক্কায় ভেঙ্গে গেছে সেতু

স্টাফ রিপোর্টার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া 
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ মটর সাইকেল ও মাদক বিরােধী বিশেষ অভিযান শুরু করেছ জেলা পুলিশ। বুধবার এই অভিযান শুরু হয়। বুধবার রাত পর্যন্ত পুলিশ জেলার ৯টি উপজেলায় ১৭ কজি ৩০০ গ্রাম গাঁজা, ৬ বােতল ফেনডিসিল ও ৪৪৪ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ ১৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। একই সময় ট্রাফিক পুলিশ ৩৮ টি যানবাহনকে ২ লাখ ৫৮ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় এবং ৩ টি মটর সাইকেল আটক করা হয়৷

বৃহস্পতিবার জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে পাঠানা এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়।

এ ব্যাপারে জেলা পুলিশরর বিশেষ শাখার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ডিআইওয়ান) বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, জেলা পুলিশে বিশষ অভিযান অব্যাহত থাকবে৷

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুলিশের বিশেষ অভিযান শুরু ॥ গ্রেপ্তার ১৯

স্টাফ রিপোর্টার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার পত্তন ইউনিয়নের লইস্কা বিলে নৌকা ডুবিতে নিহতদের পরিবারকে শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন স্থানীয় সংসদ সদস্য র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি। বুধবার নৌকা ডুবিতে নিহতদের পরিবারকে শোক ও সমবদেনা জানাতে বিজয়নগরে ছুটে যান।

তিনি উপজেলার চম্পকনগর ইউনিয়নের জামালপুর গ্রামের জহিরুল হক ভুঁইয়ার বাড়িতে গিয়ে নৌকা ডুবিতে নিহত মেডিকেল ছাত্র আরিফ বিল্লাহর স্বজনদেরকে সমবেদনা জানান। জহিরুল হক ভুঁইয়ার ছেলে আরিফ বিল্লাহ ওরফে মামুন (২০) ঢাকার একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র ছিলেন। তিনি ওইদিন নৌকা ডুবিতে মারা যান।

পরে তিনি দলীয় কার্যালয় গিয়ে নৌকা ডুবিতে নিহতদের স্বজনদের শোক ও সমবেদনা জানান।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিজয়নগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাছিমা লুৎফুর রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান মাহমুদুর রহমান মানা, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম.এ.এইচ মাহবুব আলম, বিজয়নগর উপজেলার ১০ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানগণ ও দলীয় নেতাবৃন্দ প্রমুখ।

মোকতাদির চৌধুরী এমপি নিহতদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন ও শোকাহত পরিবারের স্বজনদের সমবেদনা জানান।

লইস্কার বিলে নৌকা ডুবিতে নিহতদের স্বজনদের সমবেদনা জানালেন মোকতাদির চৌধুরী এমপি

স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রযুক্তির সহায়তায় পুলিশের সেবার মান বৃদ্ধি, পুলিশের দৈনন্দিন ডিউটি মনিটরিং ও জেলার ৯টি থানার দৈনন্দিন কার্যক্রম মনিটরিং ও জেলা পুলিশের কন্ট্রোল রুম থেকে পুলিশকে দিক-নির্দেশনা দেয়ার জন্য ক্রাইম ডাটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিডিএমএস++) নামক পুলিশের একটি এ্যাপস চালু করা হয়েছে।

সোমবার দুপুরে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে সম্মেলন কক্ষে এক প্রেসব্রিফিং অনুষ্ঠিত হয়।

প্রেসব্রিফিংয়ে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান বলেন, “ক্রাইম ডাটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম” (সিডিএমএস++) নামক এ্যাপসের মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ৯টি থানায় বসানো ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার মাধ্যমে থানা সমূহের বাস্তব চিত্র, প্রবেশ গেইট, ডিউটি অফিসার, সেরেস্তা, বেতার অপারেটরের কার্যক্রম, থানা হাজত করিডোরসহ ও থানাগুলোর কার্যক্রম জেলা পুলিশের কন্ট্রোল রুম থেকে কেন্দ্রীয়ভাবে দেখা যাচ্ছে ও মনিটরিং করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, ক্রাইম ডাটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিডিএমএস++) এ্যাপসটি পুলিশ সদর দপ্তরের। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাইলট প্রকল্প হিসেবে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এটি চালু করা হয়েছে। ৬ মাস ধরে এর পরীক্ষামূলক কার্যক্রম চলে। গত ১৬ জুলাই থেকে এর কার্যক্রম পুরোদমে চালু হয়েছে। এই প্রকল্পটি বর্তমানে কুমিল্লা ও চাদপুর জেলায় চলছে।

তিনি আরও বলেন, এই এ্যাপসের মাধ্যমে জেলা পুলিশের ১৪৭৯জন সদস্যের প্রতিদিনের হাজিরা নিশ্চিত করা হচ্ছে। সমস্ত ফোর্সের কর্মস্থলে উপস্থিতি, কে কোথায় ডিউটি করছেন তা দেখে তাদেরকে কন্ট্রোল রুম থেকে দিক নির্দেশনা দেয়া যাচ্ছে। এই এ্যাপসের মাধ্যমে জেলা পুলিশের কতজন ছুটিতে, কতজন ট্রেনিংয়ে, কতজন মিশনে আছেন তা জানা যাচ্ছে। তেমনি এই এ্যাপসের মাধ্যমে থানায় মামলা এট্রি করা, আসামী সার্চ করা, সিডি লেখা, আসামী ফরোয়াডিং দেয়া, অনুসন্ধ্যান স্লিপ পাঠানো, নোট লেখা, চার্জশীট লেখাসহ নানা ধরনের কাজ করা যায়। কোন লোকের বিরুদ্ধে মামলা আছে কিনা, কয়টি মামলা আছে, কোন থানায় কতটি মামলা আছে তা জানা যায়।

পুলিশ সুপার আনিসুর রহমান আরও বলেন, বিট পুলিশের কারণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মামলার পরিমাণ অনেক কমেছে। ২০১৯ইং সাল থেকে চলতি বছরের (২০২১ইং) জুলাই মাস পর্যন্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন থানায় দায়েরকৃত ১০ হাজার ৪১৪টি মামলার মধ্যে পুলিশ ৮ হাজার ৬২৩টি মামলা নিষ্পত্তি করেছে। বিট পুলিশিং এর কারণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দাঙ্গাসহ নারী নির্যাতন মামলা কমেছে। তিনি বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবের ঘটনায় দায়েরকৃত ৫৬টি মামলায় ৬৫০জন আসামীকে এখন পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে ৬৬জন আসামী আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবাদবন্দী প্রদান করেছেন।

প্রেস ব্রিফিংয়ে পুলিশ সুপার বলেন, পুলিশ বিভাগে অপরাধীদের কোন স্থান নেই। বিভিন্ন অনিয়মের কারণে গত দুই বছরে (তার কার্যকালে) পুলিশের ২৫ সদস্যকে চাকুরিচ্যুত এবং ১০০জনকে সাজা দেয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে জেলায় মাদক ও অবৈধ মোটর সাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হবে। অভিযান চালানো হবে অবৈধ অস্ত্রের বিরুদ্ধে। পুরো শহরকে পুনরায় সিসি টিভির আওতায় আনার কার্যক্রম শুরু করা হবে।প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।

প্রেস ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ( অপরাধ ও প্রশাসন) মোল্লা মোহাম্মদ শাহীন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (হেড কোয়ার্টার) মোহাম্মদ আবু সাঈদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি রিয়াজউদ্দিন জামি, সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রহিম বিজনসহ জেলা পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ ও জেলায় কর্মরত বিভিন্ন পত্রিকা ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ক্রাইম ডাটা ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম নিয়ে পুলিশ সুপারের প্রেস ব্রিফিং


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচীর (৮ম পর্বের) আওতায় অস্থায়ী কর্মসংস্থানের জন্য ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মীদের মধ্যে নিয়োগপত্র বিতরণ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার সকালে উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে উপজেলা প্রশাসন ও যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোগে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়৷

উক্ত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য বি.এম. ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার হালিমা খাতুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান ডাঃ রাফিউদ্দিন আহমেদ, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ ফজলে ইয়াজ আল হোসাইন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুবিনা আক্তার, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মেহেদী হাসান শাওন।

স্বাগত বক্তব্য রাখেন, উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা সফিকুল ইসলাম।

এ ছাড়াও সরকারি কর্মকর্তা, বীর মুক্তিযোদ্ধা, জনপ্রতিনিধি, আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে ন্যাশনাল সার্ভিসের ৫০০ জন কর্মীর মধ্যে ২ বছর মেয়াদী অস্থায়ী সংযুক্তি কর্মসংস্থানের জন্য নিয়োগপত্র বিতরণ করা হয়।

নাসিরনগরে ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মীদের নিয়োগপত্র বিতরণ ও মতবিনিময় সভা


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে ৩৩৩ নম্বরে কল পেয়ে ৫০ জন অসহায় মানুষের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর উপহার খাদ্য সহায়তা বিতরণ করা হয়েছে। রোববার বিকালে স্থানীয় ডাকবাংলো প্রাঙ্গণে এই  খাদ্য সহায়তা বিতরণ করা হয়৷

এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সংসদ সদস্য বি.এম. ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম৷

খাদ্য সামগ্রীর মধ্যে ছিলো ১০ কেজি চাল, ১ লিটার তেল, ১কেজি লবণ,১ কেজি ডাল।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার হালিমা খাতুন, উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মেহেদী হাসান শাওন, পিআইও সাইফুল ইসলাম ও জন প্রতিনিধিগণ প্রমুখ৷

নাসিরনগরে ৫০ জনকে খাদ্য সহায়তা প্রদান


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে বেশি জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসন ও মৎস্য অধিদপ্তরের আয়োজনে নদীতে মাছের পোনা অবমুক্ত করা হয়েছে।

রোববার সকালে স্থানীয় ডাকবাংলো প্রাঙ্গণে প্রধান অতিথি হিসেবে বাক-লঙ্গণ নদীতে মাছের পোনা অবমুক্ত করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য বি.এম. ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ডাঃ রাফিউদ্দিন আহমেদ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার হালিমা খাতুন, উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মেহেদী হাসান শাওন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ ফজলে ইয়াজ আল-হোসাইন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুবিনা আক্তার, সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা শুভ্র সরকার, সরকারি কর্মকর্তা, দলীয় নেতৃবৃন্দ,মৎস্য চাষী ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে নাসিরনগরে মাছের পোনা অবমুক্তকরণ


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের উদ্যোগে উপজেলার ১২৬টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের কাছে গাছের চারা বিতরণ করা হয়েছে। রোববার সকালে উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়াম প্রাঙ্গণে প্রধান অতিথি হিসেবে শিক্ষকদের মধ্যে গাছের চারা বিতরণ করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য বি.এম. ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার হালিমা খাতুনের সভাপতিত্বে ও সহকারী শিক্ষা অফিসার রবিউল আলমের সঞ্চালনায় চারা বিতরণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান ডাঃ রাফিউদ্দিন আহমেদ, উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মেহেদী হাসান শাওন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ ফজলে ইয়াজ আল-হোসাইন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুবিনা আক্তার, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ ইকবাল মিয়া প্রমুখ।

নাসিরনগরের ১২৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গাছের চারা বিতরণ

ফেসবুকে আমরা..