BOTV এনালাইসেস্ রির্পোট:
আগামী ২রা ২০১৮ইং ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের চার দফা সম্মেলনের তারিখ পরিবর্তনের পর ২ তারিখ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবেই হবে-এই ব্যাপারে নিশ্চিত করেছে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখা’র ১ম দফা সম্মেলনের তারিখ ঘোষনার পর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া অনলাইন টিভি’র ব্যাক্তিগত উদ্যোগে কে হবে জেলা ছাত্রলীগের পরবর্তি অভিভাবক এই বিষয়ে এনালাইসেস শুরু করে।
আপনারা তো জানেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রি শেখ হাসিনার সাবেক একান্ত সচিব,বিশিষ্ট লেখক, বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী উপ-র্নিবাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়-৩ (সদর ও বিজয়নগর) আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবার পর জেলা ছাত্রলীগ থেকে শুরু করে আওয়ামীলীগ ও তার অঙ্গসংগঠন গুলোকে গঠনতন্ত্র আর নীতিমালা অনুসারে নেতাকর্মীদের সাথে পরামর্শ করে নতুন করে ঢেলে সাজিয়েছে। যেকারণে ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসী অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে অনেক বেশি শান্তিতে আর নিরাপদে বসবাস করছে।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাংগঠনিকনেত্রি জননেত্রি শেখ হাসিনার ঘোষনাতে ছাত্রলীগনেতা নির্বাচনের ক্ষেত্রে যে কয়টি যোগ্যতা যেমন: অধ্যায়নরত ছাত্র, অবিবাহিত, উনত্রিশ বছর বয়সের হতে হবে। এছাড়া বর্তমান ব্রাহ্মণবাড়িয়ার রাজনীতি অবস্থা, ভৌগলিক অবস্থান, ব্যাক্তিগত, সামাজিক ও সাংগঠনিক দক্ষতা-যোগ্যতা উপর সমান গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে আমাদের এই এনালাইসেস্ এর ক্ষেত্রে। সম্পূর্ণ সততার মধ্যে বর্তমান পেক্ষাপটে যা উঠে এসেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া অনলাইন টিভি’র এনালাইসেস্ এর মাধ্যমে প্রকাশ করা হল, তবে সবাই এর সাথে একমত না ও হতে পারেন। সেক্ষেত্রে শালিন ভাষায় নিচের মন্তব্য কলামে মতামত প্রকাশ করতে পারেন। তবে অসাম্প্রদায়িক মুক্তিযোদ্ধের পক্ষের সোনার বাংলা বির্নিমাণে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সব কয়টি আসনে আওয়ামীলীগের মনোনিত প্রার্থীদের বিজয়ের মাধ্যমে শেখ হাসিনা’র সরকারকে র্পূনরায় রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আনতে হবে এই বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে।
এনালাইসেস এর মাধ্যমে উঠে আসা এখন পযর্ন্ত যে কয়টি প্রার্থী মাঠে টিকে আছে তাদের কেউ যোগ্যতা দিয়ে একতরফা জনপ্রিয়তা র্অজন করতে পারেনি। সবাই কোনো না ভাবে যোগ্য।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া অনলাইন টিভি’র এনালাইসেস বলে,
রেদুয়ান আনসারি রিমু – সভাপতি
মেহেদী হাসান লেলিন – সাধারণ সম্পাদক
হতে পারে, যদি রিমু’র সার্টিফিকেট আর লেলিনের মামলা বাদা না হয়।
সেক্ষেত্রে,
মো: মমিন মিয়া – সভাপতি
শাহাদাত হোসেন শোভন – সাধারণ সম্পাদক
হতে পারে,
হতে পারে, যদি মোমিনের বহিস্কৃত হয়ে প্রত্যাহার আর শোভনের সাবেক ছাত্রনেতাদের প্রভাব এই বিষয় গুলো বাদা না হয়।
সেক্ষেত্রে,
রবিউল ইসলাম রুবেল – সভাপতি
মো: সাইদুল ইসলাম – সাধারণ সম্পাদক
হতে পারে, যদি ও এইটা হবে জেলা ছাত্রলীগের ইতিহাসে সবচেয়ে র্দূ্বল কমিটি। জাতীয় র্নিবাচনকে সামনে রেখে এই চিন্তায় বাদ পরে।
সেক্ষেত্রে,
মেহেদী হাসান লেলিন – সভাপতি
শাহাদাত হোসেন শোভন – সাধারণ সম্পাদক
হতে পারে, যদি তাদের ভৌগলিক অবস্থান এক বলে কোনো সমস্যা মনে না করা হয়, আর যদি এই সমস্যা হয়।
সেক্ষেত্রে,
রেদুয়ান আনসারি রিমু – সভাপতি
মো: মমিন মিয়া – সাধারণ সম্পাদক
হতে পারে, এখানেও ভৌগলিক অবস্থানের প্রশ্ন উঠেতে পারে।
সেক্ষেত্রে,
মেহেদী হাসান লেলিন – সভাপতি
মো: মমিন মিয়া – সাধারণ সম্পাদক
অথবা,
রবিউল ইসলাম রুবেল – সভাপতি
শাহাদাত হোসেন শোভন – সাধারণ সম্পাদক
হতে পারে, আর যদি ছাত্র সংসদ নির্বাচনের কথা চিন্তা করে রুবেল আর শোভনকে জেলা ছাত্রলীগের দায়িত্ব না আনা হয় ।
তাহলে এর চেয়ে আরো তরুণদের হাতে জেলা ছাত্রলীগের দায়িত্ব চলে যেতে পারে বলে অনলাইন টিভি এনালাইসেস্ এর উঠে এসেছে।
সেক্ষেত্রে কে হচ্ছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের পরবর্তী অভিভাবক…?
তা দেখার জন্য আমাদের ২তারিখ রাত পযর্ন্ত আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। তবে এই কথা সত্য ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্র বাহিরে কিছুই হবে না। তার জন্য বয়স না থাকার কারণে অনেক যোগ্য ছাত্রনেতাদের নাম আসেনি BOTV এনালাইসে্স এ ।
উলেখ্য: সর্বশেষ ২৪ ফেব্রুযারি-২০১৩ সালে (জাহাঙ্গীর ও পারভেজ)এর নেতৃত্বে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।উক্ত সম্মেলনে (মাসুম ও রাসেল) এর হাতে জেলা ছাত্রলীগের দায়িত্ব হস্তান্তর করা হয়।