সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভাধীন মধ্যপাড়া ৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলরের কার্যালয়ে গরিব ও দুস্থ্য মানুষের জন্য শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে অর্ধশতাধিক অসহায় মানুষের মধ্যে এই শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সম্মানীত যুগ্ন সাধারন সম্পাদক জনাব মাহবুবুর বারী চৌধুরী মন্টু, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব এম.এ.এইচ মাহবুব আলম সাধারন সম্পাদক সদর উপজেলা আওয়ামীলীগ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুসলিম মিয়া সভাপতি পৌর আওয়ামীলীগ,

ব্রাহ্মণবাড়িয়া , বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব এম.এ মালেক চৌধুরী সাধারন সম্পাদক জেলা শ্রমিকলীগ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া। এছারা আরও উপস্থিত ছিলেন তাতিঁলীগ নেতা হানিফ, শ্রমিকলীগ নেতা জলিল, হুমায়ুন, দুলাল, ছাএলীগ নেতা সহ-সভাপতি শামীম ও জাহিদ। এছারা ও এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন যুবলীগ নেতা রেজা উদ্দিন লিটন।
###

৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর কর্তৃক শীতবস্ত্র বিতরণ

সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সদর উপজেলার বুধল ইউনিয়নের বেঁদে পল্লী ও সুহিলপুর ও নন্দনপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন বাজার এলাকায় ভাসমান ও ছিন্নমূল অসহায় গরীবদের মধ্যে কম্বল বিতরণ করেছেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পঙ্কজ বড়–য়া।

গত বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে তিনি ছুটে যান সদর উপজেলার বুধল ইউনিয়নের বেঁদে পল্লীতে। পরে তিনি শীতার্থ বেঁদেদের শরীরে কম্বল জড়িয়ে দেন।

বেঁদে পল্লীতে কম্বল বিতরণ শেষে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পঙ্কজ বড়–য়া বুধল ইউনিয়নের বিশ্বরোড চৌরাস্তা, নন্দনপুর বাজার ও সুহিলপুর ইউনিয়নের সুহিলপুর বাজার এলাকায় ভাসমান ও ছিন্নমূল অসহায় গরীবদের মধ্যে কম্বল বিতরণ করেন।
এ সময় তীব্র শীতের মধ্যে কম্বল পেয়ে শীতার্তরা ইউএনওর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। এ সময় সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ মাহবুব আলম, বুধল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার পঙ্কজ বড়–য়া বলেন, দিনের বেলা দাপ্তরিক কাজ শেষে গত চারদিন ধরেই রাতের বেলা তিনি প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে আসা কম্বল নিয়ে যাচ্ছেন সদর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের প্রত্যন্ত এলাকায়। শীতার্তদের গায়ে জড়িয়ে দিচ্ছেন এই কম্বল।

তিনি বলেন, ইতিমধ্যে সদর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে পাঁচ হাজার ৬০টি কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে আরো কম্বল বিতরণ করা হবে। তিনি বলেন, প্রয়োজনে বেসরকারি ভাবে আরো কম্বল সংগ্রহ করে অসহায় শীতার্তদের মাঝে বিতরণ করা হবে।
এছাড়াও গতকাল শুক্রবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার স্থানীয় শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বরে বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন স্টুডেন্ট উয়িং সাবেরা সোবহান সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় শাখার উদ্যোগে দুস্থদের মাঝে শতাধিক কম্বল বিতরণ করা হয়েছে।
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কম্বল নিয়ে রাতে বেঁদে পল্লীতে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার

সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জেলা পুলিশের উদ্যোগে ৮৬ জন পুলিশ মুক্তিযোদ্ধাকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে । গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১১ টায় স্থানীয় পুলিশ লাইনে এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়।

পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত অতিথিদের মাঝে বক্তব্য রাখেন, বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা ও অবসরপ্রাপ্ত ডিআইজি কুতুবুর রহমান, অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ আবদুল আউয়াল, অবসরপ্রাপ্ত সহকারি পুলিশ সুপার সুভাস চন্দ্র সাহা, অবসরপ্রাপ্ত এ.এস আই রতন কান্তি দত্ত প্রমুখ। বক্তব্য রাখেন জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ( প্রশাসন ও অপরাধ) আলমগীর হোসেন।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (হেড কোয়াটার) আবু সাঈদের পরিচালনায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠান সংবর্ধিত অতিথিরা বলেন, আমরা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়ে ছিলাম ভাতা কিংবা সংবর্ধনা পাওয়ার জন্য নয়। দেশমাতৃকাকে ভালোবেসে, দেশকে পাক হানাদার বাহিনীর হাত থেকে মুক্ত করে একটি স্বাধীন সার্বভৌম, ক্ষুধা দারিদ্রমুক্ত বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাাংলা প্রতিষ্ঠার জন্য আমরা মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেছিলাম। পরে সংবর্ধিত মুক্তিযোদ্ধাদের ক্রেস্ট ও ফুল দিয়ে সম্মাননা জানানো হয় ।
###

জেলা পুলিশের উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ৮৬ জন পুলিশ মুক্তিযোদ্ধাকে সংবর্ধনা

সুমন আহম্মেদঃ
বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার মধ্যে দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে শনিবার সকাল ১০টায় পৌর এলাকার কাউতলীতে অবস্থিত “সৌধ হিরন্ময়” এ পুষ্পস্তবক অর্পনের মাধ্যমে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি জেলা প্রশাসনের পক্ষে শ্রদ্ধাঞ্জলী প্রদান করেন জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খান।

পরে জেলা পুলিশের পক্ষে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিছুর রহমান, স্থানীয় সংসদ সদস্য র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর পক্ষে জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আল-মামুন সরকার, পৌর মেয়র মিসেস নায়ার কবির ও সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এম.এ.এইচ মাহবুব আলম, পর্যায়ক্রমে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর সভা, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে “সৌধ হিরন্ময়” এ পুষ্পস্তক অপর্ন করা হয়। পরে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরনে এক মিনিট দাড়িয়ে নিরবতা পালন ও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
###

বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় খ্রীষ্টিয়ান মেডিকেল সেন্টার (মিশন হাসপাতাল) এর উদ্যোগে প্রাক্ বড়দিন উৎসব পালিত হয়েছে। গত শনিবার সকালে স্থানীয় খ্রীষ্টিয়ান মেডিকেল সেন্টার (মিশন হাসপাতাল) এর নার্সিং হল রুমে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাপ্টিষ্ট চার্চ ফেলোশীপ বোর্ড অব মেডিকেল মিনিস্ট্রি’র চেয়ারম্যান ডা. রাতু গোপাল সাহা।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজের চেয়ারম্যান ও জেলা বিএমএ’র সাধারন সম্পাদক ডাঃ আবু সাঈদ।

বিশিষ্ট সংস্কৃতি কর্মী স্মৃতি সবুরের পরিচালনায় অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিভিল সার্জন ডা. মোঃ শাহ্ আলম।
বক্তব্য রাখেন বোর্ড অব মেডিকেল মিনিস্ট্রি’র সদস্য ডেভিড প্রণব দাস, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি খ.আ.ম. রশিদুল ইসলাম, বাংলাদেশ ব্যাপ্টিষ্ট চার্চ এর সাধারণ সম্পাদক ও সিএমসি’র প্রশাসক রেভা লিয়র পি. সরকার, হাসপাতালের সহকারী প্রশাসক ডেভিট বি সিংহ, সিনিয়র মেডিকেল অফিসার চিকিৎসক রূপজ্যোতি দেব প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে কুমিল্লা জেলা ব্যাপ্টিষ্ট চার্চ ফেলোশীপ সভাপতি রেভা. মনীন্দ্র বর্মন এর নেতৃত্বে প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হয়। পরে অতিথিদের সাথে নিয়ে বড় দিনের কেক কাটা হয়।
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রাক্ বড়দিন উৎসব পালিত

সুমন আহম্মেদঃ
আজ রোববার (৮ ডিসেম্বর) ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে মুক্তিযুদ্ধের তৎকালীন পূর্বাঞ্চলীয় জোনের প্রধান জহুর আহমেদ চৌধুরী ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের পুরাতন কাচারী ভবন সংলগ্ন তৎকালীন মহকুমা প্রশাসকের কার্যালয়ে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করে ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে শত্রুমুক্ত ঘোষনা করেছিলেন।

এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবস উপলক্ষে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ব্যাপক কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়েছে। রোববার বেলা ১১টায় স্থানীয় বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে কর্মসূচীর উদ্বোধন করবেন জেলা প্রশাসক হায়াত উদ দৌলা খান। পরে বঙ্গবন্ধু স্কয়ারের জাতীয় বীর আবদুল কুদ্দুস মাখন পৌর মুক্ত মঞ্চে স্থাপিত জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পন ও সুর সম্রাট আলাউদ্দিন খা পৌর মিলনায়তনে আলোচনা সভা।

এর আগে সকাল ৮টা ৮ মিনিটে ব্রাহ্মণবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে জেলার আটজন বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা উদ্বোধন করবেন “আমরাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া” সংগঠনের উদ্যোগে “রঙিন হবে আমাদের স্কুল” কর্মসূচীর আওতায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের দেয়ালে আঁকা ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন ছবি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে শত্র“মুক্ত করতে ১৯৭১ সালের ৩০ নভেম্বর থেকে জেলার আখাউড়া সীমান্ত এলাকায় মিত্র বাহিনী পাক বাহিনীর উপর বেপরোয়া আক্রমন চালাতে থাকে। ১ ডিসেম্বর আখাউড়া সীমান্ত এলাকায় যুদ্ধে ২০ হানাদার নিহত হয়। ৩ ডিসেম্বর আখাউড়ার আজমপুরে প্রচন্ড যুদ্ধ হয়। এখানে ১১ হানাদার নিহত হয়, শহীদ হন ৩ মুক্তিযোদ্ধা। এরই মাঝে বিজয়নগর উপজেলার মেরাশানী, সিঙ্গারবিল, মুকুন্দপুর, হরষপুর, আখাউড়া উপজেলার আজমপুর, রাজাপুর এলাকা মুক্তিবাহিনীর দখলে চলে আসে। ৪ ডিসেম্বর পাক হানাদাররা পিছু হটতে থাকলে আখাউড়া অনেকটাই শত্র“মুক্ত হয়ে পড়ে। এখানে রেলওয়ে স্টেশনের যুদ্ধে পাক বাহিনীর দু’শতাধিক সেনা হতাহত হয়। ৬ ডিসেম্বর আখাউড়া সম্পূর্ণভাবে মুক্ত হয়।

এরপর থেকে চলতে থাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত করার প্রস্তুতি। মুক্তি বাহিনীর একটি অংশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের দক্ষিণ দিক থেকে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়ক দিয়ে এবং মিত্র বাহিনীর ৫৭তম মাউন্টের ডিভিশন আখাউড়া-ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেললাইন ও উজানিসার সড়ক দিয়ে অগ্রসর হতে থাকে। শহরের চতুর্দিকে মুক্তিবাহিনী অবস্থান নিতে থাকায় পাক সেনারা পালিয়ে যাবার সময় ৬ ডিসেম্বর রাজাকারদের সহায়তায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া কলেজের অধ্যাপক কে.এম লুৎফুর রহমান সহ ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে আটক থাকা অর্ধশত বুদ্ধিজীবী ও সাধারণ মানুষকে চোখ বেঁধে শহরের কুরুলিয়া খালের পাড়ে নিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে। ৭ ডিসেম্বর রাতের আধারে পাকিস্তানী বাহিনীর সদস্যরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর ছেড়ে আশুগঞ্জের দিকে পালাতে থাকে। ৮ ডিসেম্বর বিনা বাঁধায় বীর মুক্তিযোদ্ধারা ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে প্রবেশ করে স্বাধীনতার বিজয় পতাকা উত্তোলন করে। মুক্ত হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া। একই দিন সন্ধ্যায় জেলার সরাইল উপজেলা শত্র“মুক্ত হয়।
###

আজ ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবস

সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশেষ ক্ষমতা সম্পন্ন শিশুদের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।  শনিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শিল্পকলা একাডেমীর আয়োজনে মনোজ্ঞ এই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়। বিশেষ ক্ষমতা স¤পন্ন শিশুরা নাচ, গান, অভিনয় করে শিল্পকলা একাডেমির মঞ্চ মাতিয়েছে।

শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে অনুষ্ঠিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক হায়াত উদ দৌলা খান।

শিল্পকলা একাডেমির সহ-সভাপতি আল-মামুন সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র নায়ার কবির, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পঙ্কজ বড়–য়া প্রমুখ।

নাচ, গান ও অভিনয় পরিবেশন করে কবিতা খাতুন, রিমন মিয়া, গোবিন্দ সাহা, মো. মহিউদ্দিন, মাহুমা খানম, লিজা রানী দাস, হুমায়ারা সিদ্দিকা নুন, মুজাহিদ রহমান, জান্নাতুল ফেরদৌস তন্নী, মামুনূর রশিদ রনি, সাওবান, রাব্বি।

জেলা শিল্পকলা একাডেমির সাধারন সম্পাদক উসমান গণি সজীব জানান, বিশেষ ক্ষমতা সম্পন্ন শিশুদের এমন পরিবেশনা দেখে সবাই মুগ্ধ। এমন সুন্দর পরিবেশনার মধ্য দিয়ে প্রমাণ হয়েছে সুযোগ পেলে তারা অনেক কিছুই করতে পারে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খান বলেন, ‘ওই শিশুরা অন্য আট-১০টা শিশুর মতোই। বিশেষ ক্ষমতাসম্পন্ন অনেক শিশুই ইতিমধ্যেই বিভিন্নভাবে সাফল্য অর্জন করেছে। আজকের এই অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে তাদের মধ্যে আরো আগ্রহ সৃষ্টি হবে।
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশেষ ক্ষমতা সম্ন্নপ শিশুদের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পেঁয়াজের বাজার স্থিতিশীল রাখতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে গত রোববার দিনব্যাপী টিসিবির ৫জন ডিলার (মেসার্স রোজগার ট্রেডার্স, মেসার্স অপু ট্রেডার্স, তামিম এন্টারপ্রাইজ, বিসমিল্লাহ এন্টারপ্রাইজ এবং জেহাদ এন্টারপ্রাইজ) স্থানীয় লোকনাথ উদ্যান (টেংকেরপাড়) ও বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে জনগনের মধ্যে সরকারি নির্ধারিত মূল্য প্রতি কেজি ৪৫টাকা দরে ৫টন পেঁয়াজ বিক্রি করে। এ সময় পুরুষ ও মহিলারা সারিবদ্ধভাবে লাইনে দাড়িয়ে প্রতিজন ১ কেজি করে পেঁয়াজ কেনেন।

জেলা প্রশাসক হায়াত- উদ- দৌলা খাঁনের তত্ত্বাবধানে ও সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পঙ্কজ বড়–য়ার নেতৃত্বে খোলা বাজারে পেঁয়াজ বিক্রিকালে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটগণ ও পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

আজ সোমবার একই স্থানে সরকার নির্ধারিত মূল্যে পেঁয়াজ বিক্রি করা হবে বলে প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে।
###

টিসিবির উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৪৫ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ বিক্রি অব্যাহত

 

সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্লাস্টিকের বস্তায় চাল বিক্রি ও প্লাস্টিকের বস্তা মজুদ রাখার দায়ে দুই অটো রাইস মিলকে ৮০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।

গত বুধবার দুপুরে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট পঙ্কজ বড়–য়া এবং সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এ বি এম মশিউজ্জামানেরর নেতৃত্বে গঠিত দুটি পৃথক ভ্রাম্যমান আদালত সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের সুহিলপুর গ্রামের মেসার্স গ্লোবাল অটো রাইস মিলের মালিক নাসির উদ্দিনকে ৫০ হাজার টাকা এবং মেসার্স জামান এন্ড সন্স অটো রাইস মিলের মালিক জুয়েল রায়কে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

এ ব্যাপারে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনাকারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট পঙ্কজ বড়–য়া বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত বুধবার দুপুরে তাঁর (পঙ্কজ বড়–য়া) ও সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এ বি এম মশিউজ্জামানের নেতৃত্বে দুটি ভ্রাম্যমান আদালত সুহিলপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে প্লাস্টিকের বস্তায় মজুদকৃত প্রায় ৭০০ বস্তা চাল রাখা এবং প্রতিষ্ঠানের নামে ছাপানো প্রায় ১০০০০ খালি প¬াস্টিকের বস্তা রাখার দায়ে মেসার্স গ্লোবাল অটো রাইস মিলকে ৫০হাজার টাকা জরিমানা ও বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে মজুতকৃত প্লাস্টিকের বস্তায় ভর্তি প্রায় ৩০০ বস্তা চাল এবং প্রতিষ্ঠানের নামে ছাপানো প্রায় ১০০০০ খালি প্লাস্টিকের বস্তা মজুদের অপরাধে মেসার্স জামান এন্ড সন্স নামক অটো রাইস মিলকে ৩০হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। পরে দুই অটো রাইস মিল থেকে জব্দকৃত খালি প্ল¬াস্টিকের বস্তা উম্মুক্ত স্থানে জনসমক্ষে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।

ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনাকারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট পঙ্কজ বড়–য়া আরো বলেন, পন্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন ২০১০/৪ অপরাধে ১৪ ধারায় এই জরিমানা আদায় করা হয়। এই অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান।
###

ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই অটোরাইস মিলকে জরিমানা

সুমন আহম্মেদঃ
আজ মঙ্গলবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শুরু হবে মাসব্যাপী শিল্প ও বাণিজ্য মেলা। স্থানীয় নিয়াজ মুহাম্মদ স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় প্রধান অতিথি হিসেবে মাসব্যাপী শিল্প ও বাণিজ্য মেলা উদ্বোধন করবেন জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খান।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রির উদ্যোগে আয়োজিত শিল্প ও বাণিজ্য মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি থাকবেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান, পৌর সভার মেয়র মিসেস নায়ার কবির, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার, র‌্যাব-১৪-এর ভৈরব ক্যাম্পের অধিনায়ক ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাফি উদ্দিন মোহাম্মদ জুবায়ের,

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি খ.আ.ম. রশিদুল ইসলাম ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রির সভাপতি আলহাজ্ব আজিজুল হক।
###

আজ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শুরু হচ্ছে মাসব্যাপী শিল্প ও বাণিজ্য মেলা

ফেসবুকে আমরা..