ভৈরবের নাটালমোড় এলাকা থেকে পৃথকভাবে অভিযান চালিয়ে ০৪ জন মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে র‌্যাব-১৪। আজ সকালে এক গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরবের নাটালমোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে তারা চারজনকে গ্রেফতার করে।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন, ১। মোঃ সেলিম মিয়া(৩৭), পিতা-মৃত মমির মিয়া, ২। এনামুল হক (২৫), পিতা-মোঃ মোখলেছ মিয়া, উভয়সাং-দেবনগর,থানা-মাধবপুর, জেলা-হবিগঞ্জ, ৩।মোঃ হানিফ মিয়া (২৭), পিতা-মোঃ ফজলু মিয়া, সাং-খাসহাওলা, থানা-ভৈরব, জেলা-কিশোরগঞ্জ, ৪। মোঃ লিটন মিয়া (৩২), পিতা-মোঃ আবু চান, সাং-ধলা , থানা-পূর্বধলা, জেলা-নেত্রকোনা। এ সময় আসামীদের কাছ থেকে ১২.৫ কেজি গাঁজা, ২টি মটরসাইকেল ও নগদ ২০০০ টাকা উদ্ধার করা হয়।

আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদের পর জানা গেছে, সে দীর্ঘদিন যাবত হবিগঞ্জ জেলার সিমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে চালানকৃত গাঁজা দেশের ভিতরে নিয়ে আসত। এবং সেই গাঁজার চালানটি ভৈরব ও নরসিংদীর এক ব্যক্তির কাছে বিক্রির জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।

উদ্ধারকৃত মাদকদ্রব্য ও আসামীর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন-২০১৮ অনুযায়ী আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

প্রেস রিলিজ

ভৈরবের নাটালমোড় এলাকা থেকে ০৪ জন মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে র‌্যাব

আশুগঞ্জের টোলপ্লাজা এলাকা থেকে পৃথকভাবে অভিযান চালিয়ে ০২ জন মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে র‌্যাব-১৪। আজ সকাল ১০:৩০  মিনিটে এক গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ব্রাহ্মনবাড়িয়ার আশুগঞ্জ টোলপ্লাজা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তারা দুইজনকে গ্রেফতার করে।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন, ১। জহিরুল ইসলাম (২৪), পিতা-মৃত মুমিন মিয়া, সাং-কালিপুর উত্তরপাড়া, ২। জীবন বিশ্বাস (২০), পিতা-অবিনাশ বিশ্বাস, সাং-রাম শঙ্করপুর, উভয়থানা-ভৈরব, জেলা-কিশোরগঞ্জ।  এ সময় আসামীদের কাছ থেকে ৬ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়।

আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদের পর জানা গেছে, সে দীর্ঘদিন যাবত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সিমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে চালানকৃত গাঁজা জেলায় নিয়ে আসত। এবং সেই গাঁজার চালানটি ভৈরবের এক ব্যক্তির কাছে বিক্রির জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।

উদ্ধারকৃত মাদকদ্রব্য ও আসামীর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন-২০১৮ অনুযায়ী আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

 

প্রেস রিলিজ

আশুগঞ্জ টোলপ্লাজা এলাকা থেকে ০২ জন মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে র‌্যাব

২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত ইসলাম কর্তৃক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও তান্ডবলীলা চালায়। সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনায় ব্যাপক ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে পুরো ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে মৃত্যুপুরীতে পরিনত করে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের বিশেষ আভিযানিক টিম বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে গত ২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত
ইসলাম কর্তৃক বিক্ষোভ কর্মসূচি ও হরতাল চলাকালে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের তান্ডবে জড়িত থাকার অভিযোগে গত ২৪ ঘন্টায় সর্বমোট ০৬ জন হেফাজত কর্মী ও সমর্থককে গ্রেফতার করা হয়েছে।

উক্ত সহিংস ঘটনাসমূহের প্রাপ্ত স্থির চিত্র ও ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে অভিযুক্তদের সনাক্ত করা হয়। উল্লেখ্য হেফাজতের তান্ডবে সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় ৪৯ টি, আশুগঞ্জ থানায় ০৪ টি ও সরাইল থানায় ০২ টিসহ সর্বমোট ৫৫টি মামলা রুজু হয়েছে। এসকল মামলায় ৪১৪ জন এজাহারনামীয় আসামীসহ অজ্ঞাতনামা ৩০/৩৫ হাজার লোকের নামে মামলা হয়েছে। এসকল মামলায় সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সর্বমোট ৪৫৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

প্রেস রিলিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবে অগ্নিসংযোগ ও তান্ডবে জড়িত আরও ০৬ জন গ্রেফতার

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবকালে নাশকতা সৃষ্টিকারী দুই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-১৪ এর ভৈরব ক্যাম্পের সদস্যরা।

গতকাল (৫ মে) বেলা ১২:৪৫ ও রাত ৮:৩০ এ পৃথক অভিযান চালিয়ে সদর থানাধীন বিশ্বরোড ও শেরপুর এলাকা থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, এরশাদ মিয়া (৩৩), পিতা-মৃত জিলু মিয়া, সাং-গোকর্ণ, থানা- নাসিরনগর জেলা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও মোঃ সাইফ খান (২৫), পিতা-মোঃ কাওছার খান, সাং-শেরপুর, থানা ও জেলা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

আজ র‌্যাব ভৈরব ক্যাম্প থেকে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৬ মার্চ মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তিতে দেশব্যাপী অনুষ্ঠান চলাকালীন সময়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় দুস্কৃতিকারীরা অরাজকতা সৃষ্টি করে ধ্বংসযজ্ঞ এবং নাশকতা চালায়। মহান স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তিতে এই ধরণের ন্যাক্কারজনক ঘটনা পুরো বাঙালি জাতির হৃদয়কে গভীরভাবে মর্মাহত করেছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল ভাংচুরের মাধ্যমে জাতির পিতাসহ সমগ্র বাঙালি জাতিকে অবমূল্যায়ন করে। হামলাকারীর ছবি ও ভিডিও ফুটেজ দেখে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয় ও তাদেরকে সদর মডেল থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।

প্রেস রিলিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের নাশকতায় র‌্যাবের হাতে দুই যুবক গ্রেপ্তার

আশুগঞ্জের টোলপ্লাজা এলাকা থেকে অভিযান চালিয়ে ০৩ জন মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে র‌্যাব-১৪। আজ (৫ মে) সকাল ১০:৩০ মিনিটে এক গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ব্রাহ্মনবাড়িয়ার আশুগঞ্জ টোলপ্লাজা এলাকায়  অভিযান চালিয়ে তারা তিনজনকে গ্রেফতার করে।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন ১। মোঃ রুহুল আমিন খাঁ (৩৬), পিতা-মোঃ ওসমান খাঁ, সাং-গাটিয়ারা, থানা ও জেলা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ২। মোঃ উজ্জল মিয়া (২৬), পিতা-মৃত সাদেক মোল্লা, সাং-কাটাগর, থানা-বোয়ালমারি, জেলা-ফরিদপুর, বর্তমান ঠিকানা-কুট্টাপাড়া, (পারুলের বাড়ীর ভাড়াটিয়া), থানা-সরাইল, জেলা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ৩। শামসুল হক (৬০), পিতা-ফুল মিয়া, সাং-মেরাসানি, থানা-বিজয়নগর, জেলা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া। এ সময় আসামীদের কাছ থেকে ৯.৪ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়।

আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদের পর জানা গেছে, সে দীর্ঘদিন যাবত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সিমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে চালানকৃত গাঁজা জেলায় নিয়ে আসত। এবং সেই গাঁজার চালানটি রাজধানীর এক ব্যক্তির কাছে বিক্রির জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।

উদ্ধারকৃত মাদকদ্রব্য ও আসামীর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন-২০১৮ অনুযায়ী আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

প্রেস রিলিজ

 

আশুগঞ্জের টোলপ্লাজা এলাকা থেকে ০৩ জন মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে র‌্যাব

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাড়ে ৩৭ কেজি গাঁজা ও মাদক বিক্রির নগদ ৪ হাজার টাকাসহ ৫ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-১৪-এর ভৈরব ক্যাম্পের সদস্যরা। গতকাল মঙ্গলবার ভোর রাতে গত সোমবার রাতে পৃথক অভিযানে সদর উপজেলার নন্দনপুর, আশুগঞ্জ গোলচত্ত্বর ও আশুগঞ্জ টোলপ্লাজার সামনে থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় গাঁজাবহনকারী একটি প্রাইভেটকারও জব্দ করা হয়।

মঙ্গলবার দুপুরে গনমাধ্যমকর্মীদের কাছে র‌্যাব অফিস থেকে পাঠানো প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে আশুগঞ্জ গোলচত্ত্বর থেকে মাদক ব্যবসায়ী কুতুব উদ্দিন-(৩২) কে ১০ কেজি গাঁজা ও মাদক বিক্রির নগদ ৪ হাজার টাকাসহ গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত কুতুব উদ্দিন কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরব উপজেলার শ্রীনগর গ্রামের ধন মিয়ার ছেলে।


অপর অভিযানে সোমবার রাত সাড়ে ১০টায় র‌্যাব সদস্যরা আশুগঞ্জ টোলপ্লাজার সামনে একটি প্রাইভেট কার আটক করে। পরে প্রাইভেটকারে তল্লাশী চালিয়ে মাদক ব্যবসায়ী মোঃ শহিদ মিয়া-(৩০) ও মোঃ ইব্রাহীম-(৪০) কে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃতদের বাড়ি মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলায়।

অপরদিকে মঙ্গলবার ভোর রাত সাড়ে ৪টার দিকে র‌্যাব সদস্যরা সদর উপজেলার নন্দনপুর বাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদক ব্যবসায়ী মোঃ রনি খন্দকার-(২৫), মোঃ রুবেল-(২৫) মিয়াকে গ্রেপ্তার করে। এসময় তাদের কাছ থেকে সাড়ে ১১ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়।

র‌্যাবের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এসব ঘটনায় সদর ও আশুগঞ্জ থানায় পৃথক তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

প্রেস রিলিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৫ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব

গত ২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত ইসলাম কর্তৃক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও তান্ডবলীলা চালায়। সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনায় ব্যাপক ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে পুরো ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে মৃত্যুপুরীতে পরিনত করে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের বিশেষ আভিযানিক টিম বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে গত ২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত
ইসলাম কর্তৃক বিক্ষোভ কর্মসূচি ও হরতাল চলাকালে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের তান্ডবে জড়িত থাকার অভিযোগে গত ২৪ ঘন্টায় সর্বমোট ০৫ জন হেফাজত কর্মী ও সমর্থককে গ্রেফতার করা হয়েছে।

উক্ত সহিংস ঘটনাসমূহের প্রাপ্ত স্থির চিত্র ও ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে অভিযুক্তদের সনাক্ত করা হয়। উল্লেখ্য হেফাজতের তান্ডবে সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় ৪৯ টি, আশুগঞ্জ থানায় ০৪ টি ও সরাইল থানায় ০২ টিসহ সর্বমোট ৫৫টি মামলা রুজু হয়েছে। এসকল মামলায় ৪১৪ জন এজাহারনামীয় আসামীসহ অজ্ঞাতনামা ৩০/৩৫ হাজার লোকের নামে মামলা হয়েছে। এসকল মামলায় সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সর্বমোট ৪০৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

প্রেস রিলিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবে অগ্নিসংযোগ ও তান্ডবে জড়িত আরও ০৫ জন গ্রেফতার

গত ২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত ইসলাম কর্তৃক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও তান্ডবলীলা চালায়। সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনায় ব্যাপক ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে পুরো ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে মৃত্যুপুরীতে পরিনত করে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের বিশেষ আভিযানিক টিম বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে গত ২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত
ইসলাম কর্তৃক বিক্ষোভ কর্মসূচি ও হরতাল চলাকালে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের তান্ডবে জড়িত থাকার অভিযোগে গত ২৪ ঘন্টায় সর্বমোট ০৫ জন হেফাজত কর্মী ও সমর্থককে গ্রেফতার করা হয়েছে।

উক্ত সহিংস ঘটনাসমূহের প্রাপ্ত স্থির চিত্র ও ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে অভিযুক্তদের সনাক্ত করা হয়। উল্লেখ্য হেফাজতের তান্ডবে সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় ৪৯ টি, আশুগঞ্জ থানায় ০৪ টি ও সরাইল থানায় ০২ টিসহ সর্বমোট ৫৫টি মামলা রুজু হয়েছে। এসকল মামলায় ৪১৪ জন এজাহারনামীয় আসামীসহ অজ্ঞাতনামা ৩০/৩৫ হাজার লোকের নামে মামলা হয়েছে। এসকল মামলায় সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সর্বমোট ৪০৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

প্রেস রিলিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবে অগ্নিসংযোগ ও তান্ডবে জড়িত আরও ০৫ জন গ্রেফতার

২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত ইসলাম কর্তৃক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও তান্ডবলীলা চালায়। সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনায় ব্যাপক ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে পুরো ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে মৃত্যুপুরীতে পরিনত করে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের বিশেষ আভিযানিক টিম বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে গত ২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত ইসলাম কর্তৃক বিক্ষোভ কর্মসূচি ও হরতাল চলাকালে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের তান্ডবে জড়িত থাকার অভিযোগে গত ২৪ ঘন্টায় সর্বমোট ০৬ জন হেফাজত কর্মী ও সমর্থককে গ্রেফতার করা হয়েছে।

উক্ত সহিংস ঘটনাসমূহের প্রাপ্ত স্থির চিত্র ও ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে অভিযুক্তদের সনাক্ত করা হয়। তন্মধ্যে গত ২৭/০৩/২০২১খ্রিঃ তারিখে হরতাল সমর্থনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানাধীন রাধিকা বাজারে মিছিল এবং রাস্তায় গাছের গুড়ি ও টায়ারে আগুন জ্বালিয়ে রাস্তা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির ঘটনায় জড়িত ইসলামী আন্দোলন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার মহিলা ও পরিবার কল্যাণ সম্পাদক, জাতীয় শিক্ষক ফোরাম এর মাদ্রাসা বিষয়ক সম্পাদক কেন্দ্রীয় কমিটির মাওলানা নিয়াজুল করিম’কে গ্রেফতার করা হয়েছে।

উল্লেখ্য হেফাজতের তান্ডবে সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় ৪৯ টি, আশুগঞ্জ থানায় ০৪ টি সরাইল থানায় ০২ টিসহ সর্বমোট ৫৫টি মামলা রুজু হয়েছে। এসকল মামলায় ৪১৪ জন এজাহারনামীয় আসামীসহ অজ্ঞাতনামা ৩০/৩৫ হাজার লোকের নামে মামলা হয়েছে। এসকল মামলায় সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সর্বমোট ৩৯৮ জনকে গ্রেফতার করা
হয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবে অগ্নিসংযোগ ও তান্ডবে জড়িত আরও ০৬ জন গ্রেফতার

আশুগঞ্জের টোলপ্লাজা এলাকা থেকে পৃথকভাবে অভিযান চালিয়ে ০৮ জন মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে র‌্যাব-১৪। আজ (৩০ এপ্রিল) সকাল ৮:৩০ ও ৯:৪৫ মিনিটে এক গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ব্রাহ্মনবাড়িয়ার আশুগঞ্জ টোলপ্লাজা এলাকায় পৃথকভাবে অভিযান চালিয়ে তারা আটজনকে গ্রেফতার করে।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন ১। আব্দুল রোজেক (২২), পিতা-মোঃ তারা মিয়া, ২। মোঃ হামিদুর (২৮), পিতা-মৃত জবেদ আলী, উভয়সাং-চর হরিপুর, থানা ও জেলা-ময়মনসিংহ, ৩। মোঃ তোতা মিয়া (২২), পিতা-মোঃ লাল মিয়া, সাং-বারুয়ামারি, থানা-গৌরিপুর, জেলা-ময়মনসিংহ,  ৪। মোঃ নুর উদ্দিন (২০) পিতা-মোঃ কালন ব্যাপারি, সাং-গোলখার, থানা-আখাউড়া, জেলা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ৫। মোঃ জাহাঙ্গীর মিয়া (৩২), পিতা-হাবিব মিয়া, সাং-শানখোলা, থানা-চুনারুঘাট, জেলা-হবিগঞ্জ, ৬। জালাল মিয়া (৩২), পিতা-মৃত ফুল মিয়া, সাং-আব্দুল্লাহপুর, থানা-চুনারুঘাট, জেলা-হবিগঞ্জ, ৭। মোঃ এনামুল মিয়া (১৯), পিতা-নিজাম মিয়া, সাং-জগন্নাথপুর, থানা-কসবা, জেলা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ৮। মোঃ সোহেল (২০), পিতা-মোঃ তোতা মিয়া শিকদার, সাং-দেওয়ানকান্দি, থানা-জাজিরা, জেলা-শরিয়তপুর। এ সময় আসামীদের কাছ থেকে ৪২.৫ কেজি গাঁজা, ০১ টি পিকআপ ও মাদক বিক্রয়ের নগদ ৮০০০ টাকা উদ্ধার করা হয়।

আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদের পর জানা গেছে, সে দীর্ঘদিন যাবত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সিমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে চালানকৃত গাঁজা জেলায় নিয়ে আসত। এবং সেই গাঁজার চালানটি রাজধানীর এক ব্যক্তির কাছে বিক্রির জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।

উদ্ধারকৃত মাদকদ্রব্য ও আসামীর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন-২০১৮ অনুযায়ী আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

প্রেস রিলিজ

আশুগঞ্জ টোলপ্লাজা এলাকা থেকে ০৮ জন মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে র‌্যাব

ফেসবুকে আমরা..