স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে একটি মার্কেটের ১০টি দোকান ভস্মীভূত হয়েছে। গত রোববার গভীর রাত দুইটায় উপজেলার বায়েক ইউনিয়নের নয়নপুর বাজারের ছিদ্দিক মার্কেটে এই ঘটনা ঘটে।
খবর পেয়ে কসবা ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌছে প্রায় দুই ঘন্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাসুদ-উল আলম, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ মনির হোসেন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফারহানা সিদ্দিকী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন ও ক্ষতিগ্রস্থ দোকানীদেরকে তাৎক্ষনিক ৫ হাজার টাকা করে প্রদান করেন। অগ্নিকান্ডের ঘটনাটি সঠিকভাবে নিরূপন করার জন্য বায়েক ইউপি চেয়ারম্যান আল মামুন ভূইয়াকে আহবায়ক করে ৩ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।


স্থানীয়রা জানান, রোববার গভীর রাতে নয়নপুর বাজারে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। এ সময় সিলিন্ডার গ্যাস বিষ্ফোরনের বিকট শব্দে ও আগুনের লেলিহান শিখায় এলাকায় আতঙ্কের সৃষ্টি হয়। আগুনে বাজারের একটি ডিজেল -মবিলের দোকান, গ্যাস সিলিন্ডারের দোকান, পোল্ট্রি ফিডের দোকান, ফার্নিচারের দোকানসহ ১০টি দোকান ভস্মীভূত হয়।
বাজার পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান বলেন, রোববার গভীর রাতে মার্কেটে আগুন লাগে। পরে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলে তারা ঘটনাস্থলে পৌছে প্রায় ২ ঘন্টা চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তিনি বলেন, অগ্নিকান্ডে প্রায় ৩ কোটি টাকার ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে।
এ ব্যাপারে কসবা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের দায়িত্বে থাকা লিডার সাইদুল ইসলাম বলেন, প্রায় ২ ঘন্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারনা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে এই অগ্নিকান্ডের সূত্রপাত। তিনি বলেন, অগ্নিকান্ডে বাজারের ১০টি দোকান পুড়ে গেছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাসুদ-উল-আলম বলেন, তিনি ক্ষতিগ্রস্থ বাজারটি পরিদর্শন করেছেন ও বাজারের ক্ষতিগ্রস্থ ১০ দোকানীর প্রত্যেককে তাৎক্ষনিক ৫ হাজার টাকা করে প্রদান করেন। তিনি বলেন, অগ্নিকান্ডের ঘটনাটি সঠিকভাবে নিরূপন করার জন্য বায়েক ইউপি চেয়ারম্যান আল মামুন ভূইয়াকে আহবায়ক করে ৩ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে ও অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ ১০টি দোকানের ক্ষয়-ক্ষতির বিবরনী জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠানো হয়েছে।

কসবায় অগ্নিকান্ডে ১০ দোকান ভস্মিভূত

২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত ইসলাম কর্তৃক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও তান্ডবলীলা চালায়। সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনায় ব্যাপক ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে পুরো ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে মৃত্যুপুরীতে পরিনত করে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের বিশেষ আভিযানিক টিম বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে গত ২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত ইসলাম কর্তৃক বিক্ষোভ কর্মসূচি ও হরতাল চলাকালে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের তান্ডবে জড়িত থাকার অভিযোগে গত ২৪ ঘন্টায় সর্বমোট ০৭ জন হেফাজত কর্মী ও সমর্থককে গ্রেফতার করা হয়েছে।

উক্ত সহিংস ঘটনাসমূহের প্রাপ্ত স্থির চিত্র ও ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে অভিযুক্তদের সনাক্ত করা হয়। উল্লেখ্য হেফাজতের তান্ডবে সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় ৪৯ টি, আশুগঞ্জ থানায় ০৪ টি ও সরাইল থানায় ০২ টিসহ সর্বমোট ৫৫টি মামলা রুজু হয়েছে। এসকল মামলায় ৪১৪ জন এজাহারনামীয় আসামীসহ অজ্ঞাতনামা ৩০/৩৫ হাজার লোকের নামে মামলা হয়েছে। এসকল মামলায় সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সর্বমোট ৪৭৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

 

প্রেস রিলিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবে অগ্নিসংযোগ ও তান্ডবে জড়িত আরও ০৭ জন গ্রেফতার


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
বাহারাইনে সড়ক দুর্ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবার উপজেলার কে.এম. রুহুল রাব্বী-(৪৮)সহ তিন বাংলাদেশী নিহত হয়েছেন। গত শনিবার বিকেলে বাহারাইনের জাল্লাক মহাসড়কের বাহারাইন ইউনিভার্সিটির কাছে দুটি গাড়ির মুখোমুখী সংঘর্ষে প্রাণ হারান তারা।

কে.এম. রুহুল রাব্বী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার বাদৈর ইউনিয়নের মান্দারপুর গ্রামের মরহুম রকিব উদ্দিনের ছেলে। চলতি বছরের শেষ দিকে রাব্বীর দেশে ফেরার কথা ছিলো। নিহতের স্বজনরা দ্রুত তার লাশ দেশে আনার ব্যবস্থা করার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছেন।

নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, রাব্বীর মা- বাবা গত কয়েক বছর আগে মারা গেছেন। ৭ ভাই-বোনের মধ্যে রাব্বী দ্বিতীয়। বিগত ২০১৭ সালে রাব্বী বাহারাইনে পাড়ি জমান। সেখানকার একটি কোম্পানীতে তিনি সুপারভাইজারের চাকুরী করতেন।

রাব্বীর ভাগ্নে আরাফাত হোসেন জানান, তার মামা ১০ বছর আগে বিয়ে করেন। তার কোন সন্তান ছিলনা। মামির সাথে মামার কোন সম্পর্ক ও যোগাযোগ ছিলনা। চলতি বছরের শেষ দিকে মামার দেশে ফেরার কথা ছিলো। তিনি বলেন, ২০১৭ সালে মামা বাহারাইন যাওয়ার আগে সিঙ্গাপুরে ছিলেন। বাহারাইনে যাওয়ার পর তিনি আর দেশে আসেন নি। স্ত্রী আসমা বেগমের সাথে (রাব্বীর স্ত্রী) বনিবনা না হওয়ায় তাঁর সাথেও যোগাযোগ ছিলনা রাব্বীর।

তিনি বলেন, রোববার ভোর রাতে তার মেজো মামা মাসুদ খন্দকার ফোন করে তার মাকে সড়ক দুর্ঘটনায় রাব্বীর নিহত হওয়ার ঘটনাটি জানান। রাব্বী ঈদের ছুটিতে বন্ধুদের নিয়ে সেখানকার সমুদ্রপাড়ে ঘুরতে গিয়েছিলেন। ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় রাব্বীসহ তিনজন মারা যান। আরাফাত হোসেন তার মামা রাব্বীর লাশ দ্রুত দেশে আনার ব্যবস্থা করার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানান।

এ ব্যাপারে কসবা উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মাসুদ-উল আলম জানান, নিহতের বাড়িতে যোগাযোগ করা হয়েছে। লাশ আনা থেকে শুরু করে সব ধরনের সহযোগীতা করা হবে।

বাহারাইনে সড়ক দুর্ঘটনায় রাব্বী নিহত, দ্রুত লাশ দেশে আনার দাবি স্বজনদের

গত  ২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত ইসলাম কর্তৃক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও তান্ডবলীলা চালায়। সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনায় ব্যাপক ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে পুরো ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে মৃত্যুপুরীতে পরিনত করে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের বিশেষ আভিযানিক টিম বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে গত ২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত
ইসলাম কর্তৃক বিক্ষোভ কর্মসূচি ও হরতাল চলাকালে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের তান্ডবে জড়িত থাকার অভিযোগে গত ২৪ ঘন্টায় সর্বমোট ০৫ জন হেফাজত কর্মী ও সমর্থককে গ্রেফতার করা হয়েছে।

উক্ত সহিংস ঘটনাসমূহের প্রাপ্ত স্থির চিত্র ও ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে অভিযুক্তদের সনাক্ত করা হয়। উল্লেখ্য হেফাজতের তান্ডবে সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় ৪৯ টি, আশুগঞ্জ থানায় ০৪ টি ও সরাইল থানায় ০২ টিসহ সর্বমোট ৫৫টি মামলা রুজু হয়েছে। এসকল মামলায় ৪১৪ জন এজাহারনামীয় আসামীসহ অজ্ঞাতনামা ৩০/৩৫ হাজার লোকের নামে মামলা হয়েছে। এসকল মামলায় সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সর্বমোট ৪৬২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

প্রেস রিলিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবে অগ্নিসংযোগ ও তান্ডবে জড়িত আরও ০৫ জন গ্রেফতার


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা পৌরসভার উদ্যোগে পবিত্র ঈদ-উল ফিতর উপলক্ষে ভিজিএফ কর্মসূচীর আওতায় পৌর এলাকার ৯নং ওয়ার্ডের অসহায় ও অতিদরিদ্র মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে নগদ ৪৫০ টাকা করে বিতরণ করা হয়েছে।

গতকাল (সোমবার) সকালে মহিলা মাদাসায় মাঠে প্রধান অতিথি হিসেবে অসহায় মানুষের মধ্যে টাকা বিতরন করেন উপজেলা ভাইস চেয়াম্যান মো: মনির হোসেন।
এসময় কসবা উপজেলা প্রেসক্লাব সভাপতি খ.ম.হারুনুর রশীদ ঢালী. পৌর কাউন্সিলর হেলাল সরকার, পৌর কাউন্সিলর সাজিদুল ইসলাম, ৯নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল খালেক, কসবা পৌর আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক রতন সরকার, উপজেলা ছাত্রলীগের সদস্য আলাল হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

কসবায় অসহায় মানুষের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর উপহার নগদ অর্থ বিতরণ


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় পৌর এলাকায় রাস্তা নির্মানের কাজ উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ রোববার সকালে পৌর এলাকার ফুলতুলি-তেতৈইয়া গ্রামের নতুন রাস্তাটির নির্মান কাজের উদ্বোধন করেন পৌর মেয়র এমরান উদ্দিন জুয়েল।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কসবা উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ মনির হোসেন, কসবা উপজেলা প্রেসক্লাব সভাপতি খ.ম.হারুনুর রশীদ ঢালী, পৌর কাউন্সিলর রঙ্গু মিয়া, রুস্তম খা, কসবা উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক আফজাল হোসেন রিমন ও যুগ্ম আহবায়ক আশরাফুল ইসলাম,কসবা টিআলী কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সফিউর রহমান সাগর প্রমুখ। রাস্তটির নির্মান ব্যয় ধরা হয়েছে ৭২ লাখ টাকা।

এ সময় পৌর মেয়র এমরান উদ্দিন জুয়েল বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, গ্রাম হবে শহর। আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এমপির উন্নয়নের স্বপ্ন বাস্তবায়নে কসবা পৌরবাসীর স্বপ্ন দেখছে উন্নয়নের। তিনি আইনমন্ত্রীর সাথে থাকার জন্য পৌরবাসীর প্রতি অনুরোধ করেন।

কসবায় রাস্তার নির্মান কাজের উদ্বোধন

২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত ইসলাম কর্তৃক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও তান্ডবলীলা চালায়। সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনায় ব্যাপক ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে পুরো ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে মৃত্যুপুরীতে পরিনত করে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের বিশেষ আভিযানিক টিম বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে গত ২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত
ইসলাম কর্তৃক বিক্ষোভ কর্মসূচি ও হরতাল চলাকালে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের তান্ডবে জড়িত থাকার অভিযোগে গত ২৪ ঘন্টায় সর্বমোট ০৬ জন হেফাজত কর্মী ও সমর্থককে গ্রেফতার করা হয়েছে।

উক্ত সহিংস ঘটনাসমূহের প্রাপ্ত স্থির চিত্র ও ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে অভিযুক্তদের সনাক্ত করা হয়। উল্লেখ্য হেফাজতের তান্ডবে সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় ৪৯ টি, আশুগঞ্জ থানায় ০৪ টি ও সরাইল থানায় ০২ টিসহ সর্বমোট ৫৫টি মামলা রুজু হয়েছে। এসকল মামলায় ৪১৪ জন এজাহারনামীয় আসামীসহ অজ্ঞাতনামা ৩০/৩৫ হাজার লোকের নামে মামলা হয়েছে। এসকল মামলায় সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সর্বমোট ৪৫৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

প্রেস রিলিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবে অগ্নিসংযোগ ও তান্ডবে জড়িত আরও ০৬ জন গ্রেফতার


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা পৌরসভার উদ্যোগে পবিত্র ঈদ-উল ফিতর উপলক্ষে ভিজিএফ কর্মসূচীর আওতায় পৌর এলাকার ৯টি ওয়ার্ডের অসহায় ও অতিদরিদ্র ৩ হাজার ৮১ জন মানুষের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে নগদ টাকা বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গতকাল শনিবার সকালে টাকা বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন পৌর মেয়র এমরান উদ্দিন জুয়েল।

টাকা বিতরণকালে উপস্থিত ছিলেন কসবা উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ মনির হোসেন, উপজেলা কৃষি অফিসার হাজেরা বেগম, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক কাজী আজহারুল ইসলাম, কসবা উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি খ.ম. হারুনুর রশীদ ঢালী, উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক আফজাল হোসেন রিমন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট কাউন্সিলার গন উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেয়র এমরান উদ্দিন জুয়েল বলেন, আসন্ন ঈদ-উল ফিতর উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিজিএফ কর্মসূচীর আওতায় পৌর এলাকার অসহায় ও অতিদরিদ্র মানুষের মধ্যে নগদ ৪৫০ টাকা করে দিচ্ছেন। পৌর সভার ৯টি ওয়ার্ডের ৩ হাজার ৮১ জন সাড়ে চারশত টাকা করে পাবেন। মোট ১৩ লাখ ৮৬ হাজার ৪৫০ টাকা বিতরণ করা হবে।

কসবায় অসহায় মানুষের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর উপহার নগদ অর্থ বিতরণ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া অনলাইন টিভি:

“আমাদের বন্ধুত্ব রইবে নির্ভর” সেই প্রতিপাদ্য নিয়ে আবরনি সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠনের উদ্যোগে হাসপাতালের রোগীদের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

শুক্রবার (৭ মে) বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের রোগীদের হাতে ইফতার সামগ্রী তুলে দেন আবরনি সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান পারভেজ।

এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা নাগরিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা রতন কান্দি দত্ত, ডেইলি স্টারের জেলা প্রতিনিধি মাসুক হৃদয়, এটিএন নিউজের চিত্র সাংবাদিক সুমন রায়, বাংলা নিউজের জেলা প্রতিনিধি মেহেদী নুর পরশ, ডেইলী ট্রাইব্যুনালে জেলা প্রতিনিধি ইফতেহার রিফাত, সাবেক জেলা ছাত্রলীগ নেতা তানভীর আক্তার, কৃত্তি বিলাস এর সিও কাজী নাজমুল ইসলাম উজ্জ্বল ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাতিঘরের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী আজহার উদ্দিন প্রমূখ।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডের রোগীসহ গরীব ও অসহায় মানুষ করোনাভাইরাসের এই কঠিন সময়ে ইফতারসামগ্রী পেয়ে আনন্দ প্রকাশ করেন। হাবিবুর রহমান পারভেজ বলেন, সবসময় দুর্গত মানুষের পাশে ছিল আবরনি। আগামী সময়ে আবরনির এমন প্রচেষ্ঠা অব্যহত থাকবে।

 আবরনি সংগঠনের অন্যান্য সদস্যবৃন্দদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন মো. কাজল, হেলাল আহমেদ, হারুন মোল্লা, সাইফুল আজিজ সোহেল, মো: সুহেল মিয়া, ফরহাদ হোসেন জুয়েল, বিল্লাল হোসেন, সোহরাফ মিয়া, শিশা শিপন, জয়নাল আবেদীন বিপ্লব, ইয়াসিন রোমান প্রমূখ।

এসময় হাসপাতালের বিভিন্ন বিভাগে ভর্তি ২০০ শতাধিক রোগী ও স্বজনদের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

হাসপাতালের রোগীদের ইফতার করালো আবরনি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবকালে নাশকতা সৃষ্টিকারী দুই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-১৪ এর ভৈরব ক্যাম্পের সদস্যরা।

গতকাল (৫ মে) বেলা ১২:৪৫ ও রাত ৮:৩০ এ পৃথক অভিযান চালিয়ে সদর থানাধীন বিশ্বরোড ও শেরপুর এলাকা থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, এরশাদ মিয়া (৩৩), পিতা-মৃত জিলু মিয়া, সাং-গোকর্ণ, থানা- নাসিরনগর জেলা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও মোঃ সাইফ খান (২৫), পিতা-মোঃ কাওছার খান, সাং-শেরপুর, থানা ও জেলা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

আজ র‌্যাব ভৈরব ক্যাম্প থেকে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৬ মার্চ মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তিতে দেশব্যাপী অনুষ্ঠান চলাকালীন সময়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় দুস্কৃতিকারীরা অরাজকতা সৃষ্টি করে ধ্বংসযজ্ঞ এবং নাশকতা চালায়। মহান স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তিতে এই ধরণের ন্যাক্কারজনক ঘটনা পুরো বাঙালি জাতির হৃদয়কে গভীরভাবে মর্মাহত করেছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল ভাংচুরের মাধ্যমে জাতির পিতাসহ সমগ্র বাঙালি জাতিকে অবমূল্যায়ন করে। হামলাকারীর ছবি ও ভিডিও ফুটেজ দেখে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয় ও তাদেরকে সদর মডেল থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।

প্রেস রিলিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের নাশকতায় র‌্যাবের হাতে দুই যুবক গ্রেপ্তার

ফেসবুকে আমরা..