২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত ইসলাম কর্তৃক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও তান্ডবলীলা চালায়। সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনায় ব্যাপক ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে পুরো ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে মৃত্যুপুরীতে পরিনত করে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের বিশেষ আভিযানিক টিম বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে গত ২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত
ইসলাম কর্তৃক বিক্ষোভ কর্মসূচি ও হরতাল চলাকালে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের তান্ডবে জড়িত থাকার অভিযোগে গত ২৪ ঘন্টায় সর্বমোট ০৪ জন হেফাজত কর্মী ও সমর্থককে গ্রেফতার করা হয়েছে।

উক্ত সহিংস ঘটনাসমূহের প্রাপ্ত স্থির চিত্র ও ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে অভিযুক্তদের সনাক্ত করা হয়। উল্লেখ্য হেফাজতের তান্ডবে সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় ৪৯ টি, আশুগঞ্জ থানায় ০৪ টি ও সরাইল থানায় ০২ টিসহ সর্বমোট ৫৫টি মামলা রুজু হয়েছে। এসকল মামলায় ৪১৪ জন এজাহারনামীয় আসামীসহ অজ্ঞাতনামা ৩০/৩৫ হাজার লোকের নামে মামলা হয়েছে। এসকল মামলায় সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সর্বমোট ৪৮৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

প্রেস রিলিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবে অগ্নিসংযোগ ও তান্ডবে জড়িত আরও ০৪ জন গ্রেফতার


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় ভারত থেকে চোরাই পথে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় বিভিন্ন সময়ে বিজিবি সদস্য ও কাস্টম্স কর্তৃপক্ষের হাতে আটক হওয়া বিভিন্ন ধরনের মালামাল ধংস করা হয়েছে।
আদালতের নির্দেশক্রমে আজ দুপুর ১২টায় কাস্টমস কম্পাউন্ডের ভেতরে এসব মালামাল ধ্বংস করা হয়। ধংসকৃত মালামালের মধ্যে রয়েছে বিড়ি, সিগারেট, বাজি, কসমেটিকস্ সামগ্রী, কয়েল, কারেন্ট জাল, তামাকের গুড়া, বিস্কুট, প্লাস্টিক সামগ্রী, কার্পেট, শাড়িসহ প্রায় ৯শ প্রকারের বিভিন্ন পণ্য।

এসব মালামাল গত প্রায় ২০ বছর ধরে কাস্টম্স এর গুদামে রক্ষিত ছিল। ভারত থেকে চোরাই পথে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় বিভিন্ন সময়ে বিজিবি সদস্য ও কাস্টমস কর্তৃপক্ষ এসব মালামাল আটক করে। পরবর্তীতে আদালতে মামলা দায়ের হলে জব্ধকৃত মালামাল আলামত হিসেবে কাস্টম্স এর গুদামে রাখা হয়। দীর্ঘদিন ধরে এসব মালামাল গুদামে থাকায় নস্ট হয়ে যাওয়া এবং গুদামের স্থান সংকুলান না হওয়ায় গুদামের পরিচ্ছন্নতার জন্য এগুলো ধংস করা হয়েছে।

মালামাল ধংস করার সময় উপস্থিত ছিলেন কাস্টমস ভ্যাট ও কমিশনারেট কুমিল্লার অতিরিক্ত কমিশনার মোঃ আব্দুল হাকিম, সহকারী কমিশনার মোঃ ছালাউদ্দিন রিপন, আখাউড়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ সাইফুল ইসলাম, সহকারী পুলিশ সুপার (কসবা সার্কেল) নাহিদ হাসান, কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপ-কমিশনার মোঃ ফখরুল আমিন চৌধুরী, আখাউড়া স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক (ট্রাফিক) মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ।

এ ব্যাপারে কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপ-কমিশনার মোঃ ফখরুল আমিন চৌধুরী বলেন, ভারত থেকে চোরাই পথে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় বিজিবি ও কাস্টমস কর্তৃপক্ষ এসব পণ্যসামগ্রী আটক করে। আদালতের আলামত হিসেবে পণ্যগুলো কাস্টম্স এর গুদামে রাখা হয়। সম্প্রতি আদালতের আদেশক্রমে গুদাম পরিস্কার করার জন্য এগুলো ধ্বংস করা হয়েছে।

আখাউড়ায় কাষ্টমসের এর মালামাল ধংস

 


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
পবিত্র ঈদ-উল ফিতর উপলক্ষ্যে চারদিন বন্ধ থাকার পর গতকাল সোমবার ফের সচল হয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থল বন্দরের আমদানি-রপ্তানী কার্যক্রম। আজ সকালে মাছ রপ্তানির মধ্য দিয়ে পুনরায় স্থল বন্দরের কার্যক্রম শুরু হয়।
এর আগে পবিত্র ঈদ-উল ফিতর উপলক্ষে গত ১৩ মে থেকে ১৬ মে পর্যন্ত স্থল বন্দর দিয়ে ভারতে পণ্য রপ্তানী বন্ধ রাখেন বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন আখাউড়া স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানীকারক অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম ও আখাউড়া ইমিগ্রেশন কর্মকর্তা আবদুল হামিদ।
আখাউড়া ইমিগ্রেশন কর্মকর্তা আবদুল হামিদ বলেন, পবিত্র ঈদ-উল ফিতর উপলক্ষে স্থল বন্দরের আমদানি বন্ধ থাকলেও এ সময় বিশেষ ব্যবস্থায় উভয় দেশের আটকেপড়া পাসপোর্টধারী যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক ছিল ছিলো।

ফের সচল হয়েছে আখাউড়া স্থলবন্দর

২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত ইসলাম কর্তৃক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও তান্ডবলীলা চালায়। সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনায় ব্যাপক ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে পুরো ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে মৃত্যুপুরীতে পরিনত করে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের বিশেষ আভিযানিক টিম বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে গত ২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত ইসলাম কর্তৃক বিক্ষোভ কর্মসূচি ও হরতাল চলাকালে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের তান্ডবে জড়িত থাকার অভিযোগে গত ২৪ ঘন্টায় সর্বমোট ০৭ জন হেফাজত কর্মী ও সমর্থককে গ্রেফতার করা হয়েছে।

উক্ত সহিংস ঘটনাসমূহের প্রাপ্ত স্থির চিত্র ও ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে অভিযুক্তদের সনাক্ত করা হয়। উল্লেখ্য হেফাজতের তান্ডবে সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় ৪৯ টি, আশুগঞ্জ থানায় ০৪ টি ও সরাইল থানায় ০২ টিসহ সর্বমোট ৫৫টি মামলা রুজু হয়েছে। এসকল মামলায় ৪১৪ জন এজাহারনামীয় আসামীসহ অজ্ঞাতনামা ৩০/৩৫ হাজার লোকের নামে মামলা হয়েছে। এসকল মামলায় সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সর্বমোট ৪৭৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

 

প্রেস রিলিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবে অগ্নিসংযোগ ও তান্ডবে জড়িত আরও ০৭ জন গ্রেফতার


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থল বন্দর দিয়ে গত ২১ দিনে ভারত থেকে দেশে ফিরেছেন ৬২৭ যাত্রী। তাদের মধ্যে ৬১২ জন বাংলাদেশী নাগরিক ও ১৫ জন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় দূতাবাসে কর্মরত ভারতের নাগরিক। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ডিআইওয়ান) ইমতিয়াজ আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী আগরতলায় অবস্থিত বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশন থেকে নো অবজেকশন সার্টিফিকেট (এনওসি) নিয়ে এবং ৭২ ঘণ্টার মধ্যে আরটিপিসিআর ল্যাবের করোনা টেস্টের সনদ নিয়ে দেশে ফেরার নির্দেশনা দেয় বাংলাদেশ সরকার।
সেই নির্দেশনা মোতাবেক গত ২১ দিনে ৬২৭জন বাংলাদেশে ফিরেছেন। এর মধ্যে সর্বশেষ গতকাল রোববার ২৭জন দেশে ফিরেছেন। ৬২৭ জনের মধ্যে ৬১২ জন বাংলাদেশী নাগরিক ও ১৫ জন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় দূতাবাসে কর্মরত ভারতের নাগরিক।

মোঃ ইমতিয়াজ আহমেদ আরো বলেন, গত ২৬ এপ্রিল থেকে গতকাল রোববার (১৬ মে) পর্যন্ত এসব যাত্রীরা বাংলাদেশে আসেন। অপরদিকে এই সময়ে বাংলাদেশে আটকা পড়া ১৮৫ জন ভারতীয় পাসপোর্টধারী নাগরিকও তাদের নিজ দেশে ফিরে গেছেন।

আখাউড়া স্থল বন্দর পুলিশের ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক আবদুল হামিদের বরাত দিয়ে জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ ইমতিয়াজ আহমেদ আরো বলেন, গত শনিবার ১২ জন যাত্রী বাংলাদেশে ফিরেছেন। তাদের মধ্যে তিন জনকে ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল ও ৯ জনকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিন সেন্টারে পাঠানো হয়েছে।
আখাউড়া স্থল বন্দর দিয়ে ফিরে আসা প্রত্যেক যাত্রীকে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এ পর্যন্ত ২৭৩ জন যাত্রীকে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিন সেন্টারে রাখা হয়েছে।

এদিকে ভারত থেকে আসা একজন যাত্রীর করোনাভাইরাস পজিটিভ শনাক্ত হওয়ায় তাকে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে।

২১ দিনে ভারত থেকে দেশে ফিরেছেন ৬২৭ যাত্রী

গত  ২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত ইসলাম কর্তৃক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও তান্ডবলীলা চালায়। সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনায় ব্যাপক ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে পুরো ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে মৃত্যুপুরীতে পরিনত করে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের বিশেষ আভিযানিক টিম বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে গত ২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত
ইসলাম কর্তৃক বিক্ষোভ কর্মসূচি ও হরতাল চলাকালে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের তান্ডবে জড়িত থাকার অভিযোগে গত ২৪ ঘন্টায় সর্বমোট ০৫ জন হেফাজত কর্মী ও সমর্থককে গ্রেফতার করা হয়েছে।

উক্ত সহিংস ঘটনাসমূহের প্রাপ্ত স্থির চিত্র ও ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে অভিযুক্তদের সনাক্ত করা হয়। উল্লেখ্য হেফাজতের তান্ডবে সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় ৪৯ টি, আশুগঞ্জ থানায় ০৪ টি ও সরাইল থানায় ০২ টিসহ সর্বমোট ৫৫টি মামলা রুজু হয়েছে। এসকল মামলায় ৪১৪ জন এজাহারনামীয় আসামীসহ অজ্ঞাতনামা ৩০/৩৫ হাজার লোকের নামে মামলা হয়েছে। এসকল মামলায় সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সর্বমোট ৪৬২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

প্রেস রিলিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবে অগ্নিসংযোগ ও তান্ডবে জড়িত আরও ০৫ জন গ্রেফতার

২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত ইসলাম কর্তৃক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও তান্ডবলীলা চালায়। সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনায় ব্যাপক ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে পুরো ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে মৃত্যুপুরীতে পরিনত করে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের বিশেষ আভিযানিক টিম বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে গত ২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত
ইসলাম কর্তৃক বিক্ষোভ কর্মসূচি ও হরতাল চলাকালে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের তান্ডবে জড়িত থাকার অভিযোগে গত ২৪ ঘন্টায় সর্বমোট ০৬ জন হেফাজত কর্মী ও সমর্থককে গ্রেফতার করা হয়েছে।

উক্ত সহিংস ঘটনাসমূহের প্রাপ্ত স্থির চিত্র ও ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে অভিযুক্তদের সনাক্ত করা হয়। উল্লেখ্য হেফাজতের তান্ডবে সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় ৪৯ টি, আশুগঞ্জ থানায় ০৪ টি ও সরাইল থানায় ০২ টিসহ সর্বমোট ৫৫টি মামলা রুজু হয়েছে। এসকল মামলায় ৪১৪ জন এজাহারনামীয় আসামীসহ অজ্ঞাতনামা ৩০/৩৫ হাজার লোকের নামে মামলা হয়েছে। এসকল মামলায় সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সর্বমোট ৪৫৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

প্রেস রিলিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবে অগ্নিসংযোগ ও তান্ডবে জড়িত আরও ০৬ জন গ্রেফতার

স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে গঠিত “হাসিমুখ” নামক একটি সামাজিক এই সংগঠনের উদ্যোগে একশত শিশুকে ঈদ উপলক্ষে নতুন জামা-কাপড় প্রদান করা হয়েছে। নতুন জামা পেয়ে উচ্ছাস প্রকাশ করে শিশুরা।
আজ শনিবার সকালে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ নূর-এ-আলমের সভাপতিত্বে ও সাংবাদিক বিশ্বজিৎ পাল বাবুর সঞ্চলনায় জামা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আখাউড়া পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক তাকজিল খলিফা কাজল।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল মমিন বাবুল, তুলাই শিমুল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল হাসান, পৌরসভার ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ সিরাজুল ইসলাম এমরান।

এ সময় সংগঠনের সভাপতি জাবেদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আকাশ বাসফোর, সাংগঠনিক সম্পাদক তানভীর চৌধুরী, হাসান মাহমুদ পারভেজ ও নারী বিষয়ক সম্পাদক সাদেকা খাতুন চাঁদরিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সংগঠনের সদস্যরা শিশুদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে পোশাকের মাপ নিয়ে নতুন জামা কিনে দেন।
সংগঠনের সভাপতি জাবেদুল ইসলাম ও সাধারন সম্পাদক আকাশ বাসফোর বলেন, বিভিন্ন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নত আখাউড়া উপজেলার শিক্ষার্থীদের নিয়ে ২০১৪ সালে ‘হাসিমুখ’ সংগঠনটি গঠন করা হয়। ছাত্রছাত্রীদের হাতখরচের টাকা বাঁচিয়ে মানুষের মুখে হাসি ফুটাতে তারা বিভিন্ন সেবা মূলক কাজ করছেন।

আখাউড়ায় একশত শিশুকে ঈদের জামা প্রদান


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় মাইক্রেবাসের চাপায় সজীব দেবনাথ-(২৩) নামে এক ব্যবসায়ী নিহত ও অপর দুইজন আহত হয়েছেন। গত শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টায় কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের আখাউড়া উপজেলার তন্তর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত সজীব দেবনাথ উপজেলার মজলিশপুর গ্রামের শংকর দেবনাথের ছেলে। সজীব দেবনাথ তন্তর বাজারের কাপড়ের ব্যবসায়ী ছিলেন।
পুলিশ জানায়, শুক্রবার সাড়ে ১০টার দিকে সজীব তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে বাজারের কয়েকজন বাড়ি যাওয়ার সময় তন্তর বাজারের রাস্তা পারাপার হওয়ার দ্রুতগতির একটি মাইক্রোবাস তাকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। এ সময় অপর দুই ব্যক্তি আহত হন।
এ ব্যাপারে বিশ্বরোড খাঁটিহাতা হাইওয়ে থানার এএসআই হাছন আলী বলেন, আমরা নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছি। আহতদেরকে চিকিৎসার জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘাতক মাইক্রোবাসটি পালিয়ে যাওয়ায় আটক করা সম্ভব হয়নি।

আখাউড়ায় মাইক্রোবাসের চাপায় ব্যবসায়ী নিহত

স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় “ স্বপ্নতরী” নামে একটি সংগঠনের উদ্যোগে চারশত রিকসা চালকের মধ্যে ঈদ উপহার বিতরণ করা হয়। গতকাল (শুক্রবার)  সকালে পৌর শহরের শহরের সড়ক বাজার, উপজেলার আজমপুর, গাজীরবাজার, কর্ণেল বাজার, ধরখার, তন্তর এলাকায় এসব ঈদ উপহার বিতরণ করা হয়। ঈদ উপহারের মধ্যে ছিলো সেমাই, চিনি, নারিকেল, চিনি, বাদাম, কিচমিচ।

ঈদ উপহার বিতরণকালে পৌর মেয়র মোঃ তাকজিল খলিফা কাজল, উত্তর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল হান্নান ভূঁইয়া স্বপন, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক মো. আব্দুল মমিন বাবুল, স্বপ্নতরীর সভাপতি মাকসুদুল আলম, সাধারন সম্পাদক মো. শরীফুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মনিরুল ইসলাম, এসবি লিটন, মো. মোস্তাকিম, বিএম ফরহাদ, মো. মিনহাজুল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

স্বপ্নতরীর সাধারন সম্পাদক মোঃ শরীফুল ইসলাম বলেন, ‘করোনাকালীন সময়ে মানুষ খুবই অসহায় অবস্থায় আছে। আমরা আমাদের সাধ্যমতো কিছু করার চেষ্টা করেছি।

আখাউড়ায় চারশত রিকসা চালকের মধ্যে ঈদ উপহার বিতরণ

ফেসবুকে আমরা..