স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার পত্তন ইউনিয়নের লইস্কার বিলে শুক্রবার সন্ধ্যায় শতাধিক যাত্রী নিয়ে নৌকা ডুবির ঘটনায় নৌকার মাঝিকেই দায়ী করেছেন ওই নৌকার যাত্রী মোঃ জামাল মিয়া (৫০)। নৌকাটি ডুবে তিনি কোন রকমে প্রাণ বাঁচান ।

জামাল মিয়ার বাড়ি হবিগঞ্জ জেলার শায়েস্তাগঞ্জে। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিভিন্ন স্থানে অয়েল মিলের (সরিষার তেল ভাঙ্গানির মেশিন) মেশিন সংস্কার ও ফিটিংয়ের কাজ করেন। পরিবার নিয়ে বসবাস করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের কান্দিপাড়ায়।

শনিবার দুপুরে লইস্কার বিলে উদ্ধার কাজ দেখতে গিয়ে জামাল মিয়া বলেন, শুক্রবার তিনি বিজয়নগর উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের মুকুন্দপুর গ্রামে একটি অয়েল মিলে কাজ শেষে বিকেল সাড়ে চারটার দিকে উপজেলার চম্পকনগর নৌকা ঘাট থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের আসার জন্য নৌকায় উঠেন। তিনি বসেন নৌকার ছৈয়ার উপরে (নৌকার ছাদে)। তিনি বলেন, নৌকাটিতে তখন নারী, শিশু মিলিয়ে প্রায় শতাধিক যাত্রী ছিলো।
তিনি বলেন, নৌকাটি বিজয়নগর উপজেলার লইস্কার বিলে প্রবেশ করার সময় আমি নৌকার উপর থেকে দেখতে পাই বিলে বালিবাহী দুইটি ট্রলার। এ সময় আমি ও নৌকার ছাদে থাকা কয়েকজন যাত্রী মাঝিকে নৌকাটি বিলের বাম পাশ দিয়ে নিয়ে যেতে বলি। কিন্তু নৌকার মাঝি মাঝি আমাদের কথা না শুনে মাঝ বিল দিয়ে নৌকাটি চালাতে থাকে। এক সময় নৌকাটি গিয়ে ট্রলারের সাথে সজোরে ধাক্কা খায়। সাথে সাথে নৌকাটি উল্টে ডুবে যায়।

জামাল মিয়া আরও বলেন, নৌকাটি ডুবার সাথে সাথে তিনি সাতরে উপরে উঠার চেষ্টা করলে ট্রলারের দুইজন কর্মচারী তাকে টেনে উপরে তুলেন। পরে তিনি ট্রলারে উঠে নৌকায় থাকা আরেকজন যাত্রীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠান। জামাল মিয়া দাবি করেন নৌকার মাঝির ভুলের কারণেই এতোগুলো মানুষ মারা গেছে।

জামাল মিয়া বলেন, চোখের সামনে মানুষের মৃত্যু দেখেছি। মানুষের আহাজারি শুনেছি। তাই শনিবার উদ্ধার কার্যক্রম দেখতে ঘটনাস্থলে এসেছি। উল্লেখ্য নৌকা ডুবিতে শনিবার বিকেল পর্যন্ত ২২ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়।

নৌকা ডুবির ঘটনায় মাঝিকে দায়ী করলেন যাত্রী জামাল মিয়া


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
প্রবাসী ভাইকে দেখতে এসে লাশ হয়ে বাড়ি ফিরলেন বিজয়নগর উপজেলার আদমপুর গ্রামের পরিমল বিশ্বাসের স্ত্রী অঞ্জলী বিশ্বাস (৩০) ও তার শিশু কন্যা ত্রিদিবা বিশ্বাস (আড়াই বছর)। শুক্রবার রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার পত্তন ইউনিয়নের লইস্কার বিলে নৌকা ডুবির ঘটনায় মা-মেয়ের সলিল সমাধি হয়।

রাত সাড়ে ১১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের সামনে একটি এ্যাম্বুলেন্স দিয়ে মা-মেয়ের লাশ বিজয়নগরে নিয়ে যাওয়ার সময় হৃদয় বিদারক ঘটনার অবতারণা হয়। শিশু ত্রিদিবা বিশ্বাসের মুখটি দেখে অনেকের চোখেই পানি দেখা যায়।
লাশ নিতে আসা অঞ্জলী বিশ্বাসের দেবর সুমন বিশ্বাস জানান, তার বৌদির বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার গোকর্ণঘাট গ্রামে। তাদের বাড়ি উপজেলার আদমপুর গ্রামে। তিনি বলেন, বৌদির ভাই হরিপদ বিশ্বাস প্রবাসী। তিনি গত কয়েক মাস আগে ছুটি নিয়ে দেশে এসেছেন। কয়েকদিনের মধ্যে হরিপদ বিশ্বাস আবার বিদেশ চলে যাওয়ার কথা।

তিনি বলেন, শুক্রবার বিকেলে ভাই হরিপদ বিশ্বাসকে দেখতে অঞ্জলী বিশ্বাস তার ছেলে সৌরভ বিশ্বাস (১৭), কন্যা মন্দিরা বিশ্বাস (৬) ও আড়াই বছরের শিশু কন্যা ত্রিদিবা বিশ্বাসকে নিয়ে নৌকায় করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসছিলেন।পথিমথ্যে সন্ধ্যায় নৌকাটি বিজয়নগর উপজেলার মনিপুর ইউনিয়নের লইস্কার বিলে ডুবে গেলে শিশু কন্যা ত্রিদিবা বিশ্বাস সহ মা অঞ্জলী বিশ্বাস মারা যান।
তিনি বলেন, তার ভাতিজা সৌরভ ও ভাতিজি মন্দিরাকে নৌকা থেকে জীবিত উদ্ধার হয়। উদ্ধারের পরপরই তাদেরকে বিজয়নগরে বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য নৌকা ডুবির ঘটনায় শনিবার বিকেল পর্যন্ত নারী শিশুসহ ২২জনের লাশ উদ্ধার করা হয়। প্রশাসনের পক্ষ থেকে আপাতত উদ্ধার অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।

প্রবাসী ভাইকে দেখতে এসে লাশ হয়ে বাড়ি ফিরলেন অঞ্জলী ও তার মেয়ে


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
হাতের মেহেদীর রঙ শুকানোর আগেই সলিল সমাধি হয়েছে নববধূ শারমীন আক্তারের (১৮)।  শুক্রবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার পত্তন ইউনিয়নের লইস্কার বিলে নৌকা ডুবিতে মারা যায় শারমীন।

শনিবার সকাল ৮ টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার নাটাই উত্তর ইউনিয়নের ভাটপাড়া গ্রামো শারমিন আক্তারের দাফন সম্পন্ন হয়। নববধূ শারমীন আক্তার ভাটপাড়া গ্রামের মৃত জারু মিয়ার কণ্যা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মাত্র এক সপ্তাহ আগে গত ২০ আগস্ট বিজয়নগর উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের আউলিয়া বাজারের জহিরুল ইসলাম (২৭) সাথে শারমীনের বিয়ে হয় । বিয়ের পর এই প্রথম নববধূকে নিয়ে শ্বশুর বাড়িতে আসছিলেন জহির। শুক্রবার নৌকা ডুবিতে স্ত্রীকে হারান জহির। নবপরীণিতা স্ত্রীকে হারিয়ে স্বামী জহির পাগল প্রায় ।

শনিবার সকাল ৯টায় ভাটপাড়ার শ্বশুর বাড়িতে গিয়ে দেখা যায় জহিরের আহাজারিতে ভারী হয়েছে ওই বাড়ির পরিবেশ। তার কান্না দেখে উপস্থিত সকলের চোখেই ছিলো পানি। জহির বলেন তিনি শুক্রবার বিকেলে বিজয়নগর উপজেলার চম্পকনগর ঘাট থেকে নৌকায় উঠেন। মাঝিকে বারণ করা সত্বেও প্রতি ঘাট থেকে নৌকায় যাত্রী তোলা হয়। যাত্রীরা মাঝিকে নিষেধ করলেও সে কর্ণপাত করেনি। এসময় নৌকাটি অতিরিক্ত যাত্রীতে বোঝাই হয়ে যায়।

তিনি বলেন, অতিরিক্ত যাত্রী বোঝাইয়ের কারণে নৌকাটি ঠিক মতো চলতে পারছিলোনা। সন্ধ্যা পৌনে ৬টার দিকে লইস্কার বিলে একটি বালিবাহী ট্রলারের সাথে ধাক্কা লেগে তাদেরকে বহনকারী নৌকাটি ডুবে যায়। তিনি বলেন, আমি সাতরিয়ে কোন রকমে প্রাণ বাঁচাতে পারলেও শারমীন পানিতে তলিয়ে যায়। রাতের বেলা তার লাশ উদ্ধার করা হয়। তিনি ঘটনার সুষ্ঠ তদন্তসাপেক্ষে দোষীদের বিচার দাবি করেন।

উল্লেখ্য শুক্রবারের নৌকা ডুবিতে শনিবার বিকেল পর্যন্ত ২২ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়। বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে উদ্ধার অভিযান আপাতত সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়।

হাতের মেহেদির রঙ শুকানোর আগেই নববধূ শারমীনের সলিল সমাধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া অনলাইন টিভি ডেস্কঃ

কিছুদিন ধরেই আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলোতে বেশ প্রচার করছিল ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো ম্যানচেস্টার ম্যান সিটিতে যোগ দিচ্ছেন। কিন্তু সময়ের অন্যতম সেরা এ তারকা দিন শেষে ফিরলেন সাবেক ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে। শুক্রবার রেড ডেভিলরা নিজেদের ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

বিজ্ঞপ্তিতে ইংলিশ জায়ান্টরা জানিয়েছে, ‘ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এটি নিশ্চিত করতে পেরে খুশি কারণ, ক্রিস্তিয়ানো রোনালদোর ট্রান্সফার নিয়ে জুভেন্টাসের সাথে আলোচনা করে চূড়ান্ত করা হয়েছে৷  আর ক্লাবের সবাই ক্রিস্তিয়ানোকে ম্যানচেস্টারে স্বাগতম জানাতে অস্থির হয়ে রয়েছে।’

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলোর তথ্যানুযায়ী, ৩৬ বছর বয়সী এ তারকাকে ক্লাবে ফিরিয়ে আনতে ইউনাইটেডকে খরচ করতে হয়েছে ২০ মিলিয়ন ইউরো। এছাড়াও অন্যান্য কারণে আরও ৮ মিলিয়ন ইউরো সহ মোট ২৮ মিলিয়ন ইউরো খরচ হবে তাদের। সাবেক ক্লাবে দুই বছরের চুক্তিতে রোনালদোর বার্ষিক বেতন হবে ১৫ মিলিয়ন ইউরো।

সিটির নামটি সবচেয়ে বেশি আলোচিত হয় রোনালদো জুভেন্টাস ছাড়তে চাওয়ার পর থেকে। তবে শুক্রবার হঠাৎ পাল্টে যায় চিত্র৷ শেষ মুহূর্তে নাম আসে তার সাবেক ক্লাব ইউনাইটেড। ইউনাইটেড এক দিনের মধ্যে সব চূড়ান্ত করে ফিরিয়ে আনে রোনালদোকে৷

রোনালদো ২০০৩ সালে প্রথম দফার মধ্য দিয়ে স্পোর্টিং লিসবন থেকে ইউনাইটেডে যোগদিয়েছিলেন৷  তখন রোনালদো  ছিলেন একজন অখ্যাত খেলোয়াড়। কিন্তু ইউনাইটেডের জার্সি গায়েই তিনি বদলে যান৷ গড়ে তুলেন নতুন এক ইতিহাস। ২০০৯ সাল পর্যন্ত ছয়টি মৌসুম কাটিয়ে ২৯২টি ম্যাচে ইউনাইটেডের জার্সিতে গায়ে মাঠে নেমে ১১৮টি গোল করেছেন৷

এরপর যোগ দেন রিয়াল মাদ্রিদে। এ  পর্তুগিজ তারকা সেখান থেকে জুভেন্টাস ঘুরে ১২ বছর পর পুনরায় লাল দুর্গে ফিরেছেন। এবং সাবেক ক্লাব তাকে পেয়ে দারুণ উচ্ছ্বসিত৷

ক্রিস্তিয়ানো জিতেছেন পাঁচটি ব্যালন ডি’অর৷ নিজের ক্যারিয়ারে জিতেছেন ৩০টি শিরোপা। তার মধ্যে চ্যাম্পিয়ন্স লিগই পাঁচবার জিতেছেন । চারটি ক্লাব বিশ্বকাপ, ইংল্যান্ড, স্পেন ও ইতালির লিগ মিলিয়ে মোট জিতেছেন সাতটি শিরোপা।সেই সাথে নিজের দেশ পর্তুগালের হয়ে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপও জিতেছেন এ তারকা।

শেষ পর্যন্ত ইউনাইটেডই ফিরলেন রোনালদো 

নাসিফ জাবেদ নীলয়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

বর্তমানে সারাদেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে অসংখ্য মানুষ হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হচ্ছে। অসচেতনতার  ফলে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ। এই প্রকোপ থেকে বাঁচতে ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ (ভিবিডি) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার উদ্যোগে ৫দিন ব্যাপি ডেঙ্গু প্রতিরোধ ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত বুধবার (২৫ আগস্ট) সকালে “এখনই সতর্কতা, নতুবা ভয়াবহতা” নামক স্লোগানকে সামনে রেখে এই কার্যক্রমটি শুরু হয়।

উক্ত কার্যক্রমে ভিবিডি জেলা শাখার সকল ভলান্টিয়াররা তাদের নিজ নিজ বাড়ি/এলাকার আশ-পাশগুলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করছে ডেঙ্গুর ভয়াবহতা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য৷ সেই সাথে ভলান্টিয়াররা বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষদের কাছে ডেঙ্গু থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য সচেতনতামূলক বার্তা পৌঁছে দিচ্ছে৷

এ ব্যাপারে ভিবিডির জেলার সভাপতি আলমগীর হোসেন বলেন, কারো একার পক্ষে এডিস মশা, ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া মোকাবেলা করা সম্ভব নয়। এ ক্ষেত্রে সচেতন নাগরিক হিসেবে নিজ নিজ অবস্থান থেকে প্রত্যেককে দায়িত্বশীলভাবে ভূমিকা পালন করতে হবে। তাই এ প্রকোপ থেকে সুরক্ষিত থাকতে “এখনই সতর্কতা, নতুবা ভয়াবহতা” স্লোগানকে সামনে রেখে ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ-ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার স্বেচ্ছাসেবকরা প্রতিনিয়ত নিজ নিজ বাড়ির আশপাশ পরিস্কার পরিছন্ন ও মেশিন দিয়ে স্প্রে করার পাশাপাশি আশেপাশের মানুষদের সচেতনতমূলক বার্তা পৌঁছে দিচ্ছে। এছাড়াও আপনাদের ডেঙ্গুর হাত থেকে রক্ষা পেতে হলে দিনে ও রাতে যখনই ঘুমাবেন, মশারি টানিয়ে ঘুমানোর চেষ্টা করবেন। তাহলে এই প্রকোপ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।

এ ব্যাপারে ভিবিডির জেলার সাধারণ সম্পাদক রাসেল আহমেদ বলেন, ভিবিডির জেলার স্বেচ্ছাসেবকরা সব সময় জনগণের সেবা নিয়ে কাজ করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় গত বুধবার ভিবিডি জেলা শাখার উদ্যোগে “এখনই সতর্কতা, নতুবা ভয়াবহতা” নামক স্লোগানকে সামনে রেখে ডেঙ্গু প্রতিরোধ ক্যাম্পেইন কার্যক্রম শুরু হয়। আমরা নিজ নিজ এলাকার আশ পাশ পরিষ্কারের পাশাপাশি মানুষদেরও সচেতন করার চেষ্টা করেছি। বর্তমান সময়টা খুবই ভয়াবহ রুপ ধারণ করেছে। একদিকে যেমন মহামারি করোনা তেমনি আরেক দিকে বাড়ছে ডেঙ্গু ভয়াবহতা। এই ভয়াবহতা থেকে বাঁচতে হলে হতে হবে সচেতন। সেই লক্ষেই ভিবিডি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার স্বেচ্ছাসেবকরা প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে।

ভিবিডি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার উদ্যোগে ডেঙ্গু প্রতিরোধ ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

ফেসবুকে আমরা..