স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য, সরাইল প্রেসক্লাবের আজীবন সদস্য, বিশিষ্ট কলামিষ্ট অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা ও দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার সরাইল প্রতিনিধি মোহাম্মদ বদর উদ্দিনের রোগমুক্তি কামনায় দোয়ার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ সন্ধ্যায় প্রেসক্লাব কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত দোয়ার মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন সহসভাপতি জুলকার নাঈন, যুগ্ম সম্পাদক সৈয়দ কামরূজ্জামান, সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ মো. ইব্রাহিম, সাহিত্য সম্পাদক মো. জহিরুল ইসলাম রিপন, দপ্তর সম্পাদক মোহাম্মদ মাসুদ, কার্যনির্বাহী সদস্য সুলতানা জেসমিন মুসা ও সাংবাদিক দীপক কুমার দেবনাথ।

অ্যাডভোকেট মৃধা ও সাংবাদিক বদর উদ্দিনের রোগমুক্তি কামনায় সরাইল প্রেসক্লাবের দোয়ার মাহফিল

স্টাফ রিপোর্টার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

দৈনিক প্রথম আলোর নিজস্ব প্রতিবেদক শাহাদাৎ হোসেনকে হামলার প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা নাগরিক ফোরাম। সেই সাথে হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করে দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবী জানানো হয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা নাগরিক ফোরামের সভাপতি সাংবাদিক পীযূষ কান্তি আচার্য এবং সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ভা রতন কান্তি দত্ত এক বিবৃতিতে জানান, গতকাল দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলস্টেশনের প্লাটফরমে মানববন্ধনের কর্মসূচি চলাকালে সংঘঠিত ঘটনায় ইতোমধ্যে একজনকে গ্রেপ্তার করা হলেও অন্য আসামীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে না।

হেফাজতের তান্ডবে ক্ষতিগ্রস্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলস্টেশন পুনরায় চালুর দাবিতে মঙ্গলবার মানববন্ধনের আয়োজন করে সচেতন ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসী। এতে আওয়ামী লীগ, সেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন সংগঠন অংশগ্রহণ নেয়।

জেলার অন্য সাংবাদিকদের সাথে তিনিও সেখানে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়েছিলেন। শাহাদৎ অভিযোগ করেছেন, “মানববন্ধন চলাকালে স্টেশনের গেইট কিপার মুরাদুল ইসলামকে রোমান নামের এক যুবক মারধর করেন। “মুরাদুল বিষয়টি তাকে জানালে তিনি যুবলীগ নেতা ভিপি হাসান সারোয়ারকে জানান। কেন হাসানকে জানালেন এ কারণে রোমান অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। এক পর্যায়ে রোমান এবং তার ভাই সৈনিক লীগের নেতা জুম্মান কিছু বুঝে ওঠার আগেই মারধর শুরু করে। তারা এলোপাতাড়ি কিল ঘুষি মারতে থাকে।”

এ ঘটনায় সাংবাদিক শাহাদৎ বাদী হয়ে রোমান ও জুম্মনকে আসামি করে সদর থানায় মামলা করেছেন। নাগরিক ফোরামের নেতৃবৃন্দ এ ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দাবী করেছেন।

সাংবাদিক শাহাদাৎ হোসেনের উপর হামলার ঘটনায় জেলা নাগরিক ফোরামের নিন্দা ও প্রতিবাদ

স্টাফ রিপোর্টার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিলেট-কুমিল্লা মহাসড়কে ট্রাক ও ব্যাটারি চালিত সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে কিসমত মিয়া (৪০) নামের একজন রেলওয়ে স্টেশনের কর্মচারী নিহত হয়েছে। গতকাল (১ জুন) রাত সাড়ে ১১টার দিকে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের ভাদুঘর এলাকায় এই দুর্ঘটনাটি ঘটে।

নিহত কিসমত মিয়া জেলা শহরের শিমরাইলকান্দি এলাকার মৃত আইনাল মিয়ার ছেলে। তিনি  ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনের পয়েন্টম্যানের পদে কর্মরত ছিলেন।

এই ঘটনায় আরও দুইজন আহত হয়েছেন। আহতরা হলেন, আখাউড়া উপজেলার খরমপুর এলাকার জহর লালের ছেলে কালিপদ (৩০) ও সিএনজি চালক কাউসার (৩৫)। সে সদর উপজেলার মাছিহাতা ইউনিয়নের চাঁনপুর গ্রামের জরু মিয়ার ছেলে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, আখাউড়া থেকে ব্যাটারি চালিত একটি সিএনজি জেলা শহরের দিকে আসছিল। পথিমধ্যে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের ভাদুঘর নামক স্থানে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি মালবাহী ট্রাকের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে ঘটনাস্থলে কিসমত মিয়া মারা যায় ও সিএনজি চালকসহ আরও দুইজন আহত হয়। তাদের উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়।

খাঁটিহাতা হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহজালাল জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ও হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে রাখা আছে। ঘটনাস্থল থেকে মালবাহী ট্রাক ও সিএনজিটি জব্দ করা হয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ট্রাক চাপায় রেলওয়ে স্টেশনের কর্মচারী নিহত


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় এক কিশোরীকে শ্লীলতাহানির চেষ্টার অপরাধে আব্দুল লতিফ (৫২) নামে এক ইজিবাইক চালককে ১৫ দিনের কারাদন্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমান আদালত। গতকাল (১ জুন) দুপুরে উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সাইফুল ইসলাম এই দন্ডাদেশ প্রদান করেন।

সাজাপ্রাপ্ত আবদুল লতিফ কিশোরগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার মইনর গ্রামের মৃত আক্কাস আলীর ছেলে। বর্তমানে সে আখাউড়া পৌর শহরের কলেজপাড়ায় ভাড়া বাসায় বসবাস করেন।

এলাকাবাসী ও পুলিশ জানায়, ওই কিশোরী প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনার জন্য মঙ্গলবার সকালে পৌরশহরের সড়ক বাজারে যান। কেনাকাটা শেষে দুপুরে বাড়ি ফেরার পথে ওই কিশোরী আব্দুল লতিফের ব্যাটারি চালিত ইজিবাইকে উঠে। ইজিবাইকটি গ্রামের রাস্তা ধরে কিছু দুর যাওয়ার পর বৃষ্টি শুরু হয়। এই সুযোগে ফাঁকা রাস্তায় চালক লতিফ ওই কিশোরীর শ্লীলতাহানির চেষ্টা করে। এ সময় সে চিৎকার শুরু করলে লতিফ দৌড়ে পালিয়ে যায়।

পরে ওই কিশোরীর আরেকটি অটোরিকসা ভাড়া করে বাড়ি ফিরে এসে ঘটনাটি তার পরিবারকে খুলে বললে কিশোরীর পিতা ইজিবাইক চালক আব্দুল লতিফকে কলেজপাড়া থেকে আটক করে। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে গণধোলাই দেন। খবর পেয়ে উপজেলা উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সাইফুল ইসলাম ঘটনাস্থলে যান। পরে আবদুল লতিফ দোষ শিকার করায় তিনি ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে আব্দুল লতিফকে ১৫ দিনের কারাদন্ড দেন।

আখাউড়ায় কিশোরীকে শ্লীলতাহানির চেষ্টায় অটোরিকসা চালকের কারাদন্ড

স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের কর্মসূচী চলাকালে গত ২৬ মার্চ মাদরাসার ছাত্রদের ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগে ধ্বংসপ্রায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনটি দ্রুত সংস্কার করে ট্রেনের যাত্রাবিরতি পুনরায় চালু করার দাবিতে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ।

আজ বেলা সাড়ে ১১টায় সচেতন ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসীর উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধন চলাকালে সাহিত্য একাডেমীর সভাপতি কবি জয়দুল হোসেনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল ওয়াহিদ লাভলু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন জামি, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ড্রাষ্ট্রির পরিচালক শাহআলম, পৌরসভার প্যানেল মেয়র হোসনে আরা বাবুল বাবুল, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল, সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভন প্রমুখ।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, গত ২৬ মার্চ হেফাজতের সন্ত্রাসীরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে হামলা করে স্টেশনের কন্ট্রোল রুমের সিগন্যাল প্যানেল ভাংচুর করে পুড়িয়ে দেয়াসহ পুরো স্টেশনটি ভাংচুর করে লন্ডভন্ড করে অগ্নিসংযোগ করা হয়। আমরা ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসী এই ন্যাক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই। পাশাপাশি বলতে চাই, ভবিষ্যতে হেফাজতকে এ ধরনের কর্মকান্ড করতে দেয়া হবে না।

বক্তারা বলেন, গত ২৪ মে থেকে সারা দেশে ট্রেন চলাচল শুরু হলেও ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশনে কোন ট্রেন যাত্রা বিরতি দিচ্ছেনা। বক্তারা অবিলম্বে ধ্বংসপ্রায় রেলওয়ে স্টেশনটি সংস্কার করে স্টেশনটিতে ট্রেনের যাত্রাবিরতি পুনরায় চালু করার দাবি জানান।
মানববন্ধনে বক্তারা হেফাজতের তান্ডবের ঘটনায় হেফাজতে ইসলামের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কমিটির সভাপতি মাওলানা সাজিদুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক মুফতি মোবারক উল্লাহকে দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানান। মানববন্ধনে বলা হয়, একই দাবিতে বুধবার জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি প্রদান করা হবে।
উল্লেখ্য মহান স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তির অনুষ্ঠানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশে আগমনের প্রতিবাদে হেফাজতে ইসলামের নেতা-কর্মীরা গত ২৬ থেকে ২৮ মার্চ পর্যন্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যাপক ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ চালায়।

এসময় হামলাকারীরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন, পৌরসভা কার্যালয়, সুর সম্রাট দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গন, এসিল্যান্ডের কার্যালয়, সুর সম্রাট আলাউদ্দিন খাঁ পৌর মিলনায়তন, পুলিশ সুপারের কার্যালয়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবসহ সরকারি, বেসরকারি প্রায় অর্ধশতাধিক স্থাপনায় হামলা চালিয়ে ভাংচুর ও অগ্নি সংযোগ করে পুরো ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে মৃত্যুপুরিতে পরিণত করে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনের সংস্কার ও ট্রেনের যাত্রা বিরতির দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পৃথক স্থানে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাতনামা দুই যুবক নিহত হয়েছে। আজ বেলা ১১টা দুপুর ১টায় ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার কলেজ রেলক্রসিং ও সদর উপজেলার নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়নের কালীসীমা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। পুলিশ তাদের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া রেলওয়ে রেলওয়ে থানার সহকারী পুলিশ সুপার উর্মিদেব জানান, আজ বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১টার মধ্যে একাধিক ট্রেনের নীচে কাটা পড়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার কলেজ গেইট রেলক্রসিং এলাকায় ১ যুবক এবং একইভাবে সদর উপজেলার নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়নের কালীসীমা এলাকায় ট্রেনে কাটা পড়ে অপর যুবক নিহত হয়।
পরে স্থানীয় বাসিন্দাদের মাধ্যমে খবর পেয়ে রেলওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহতদের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করে। তিনি বলেন, দুই যুবকের পরিচয় জানান চেষ্টা চলছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে দুই যুবক নিহত

স্টাফ রিপোর্টার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া  
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক (উপ-পরিচালক) নিযুক্ত হয়েছেন ডা. ফখরুল আলম আশেক। গতকাল (৩১ মে) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের এক আদেশে এ তথ্য জানানো হয়। আজ সকালে ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক পদে নতুন দায়িত্ব শুরু করেন।
তিনি হাসপাতালটির তত্ত্বাবধায়ক ডা. শওকত হোসেন অবসরোত্তর ছুটিতে যাওয়ায় ওই পদে স্থলাভিষিক্ত হোন।
তিনি ১৯৯৮ সালের ২৪ জুন মেডিক্যাল অফিসার হিসেবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিযুক্ত হন।
এর আগে ২০১৩ সালে তিনি মেডিকেল অফিসার থেকে পদোন্নতি পেয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে অর্থোপেডিক্স বিভাগে জুনিয়র কনসালটেন্ট পদে যোগদান করেন। পরে ২০১৯ সালে একই কর্মস্থলে একই বিভাগে সিনিয়র কনসালটেন্ট পদে পদোন্নতি হন। তবে সোমবার বর্তমান তত্ত্বাবধায়ক ডা. শওকত হোসেনের অবসরের কারনে তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে পদায়ন করেছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়।
উল্লেখ্য, ডা. ফখরুল আলম আশেক ১৯৬৮ সালে ১ জানুয়ারি জেলা শহরের পশ্চিম পাইকপাড়ায় জন্ম গ্রহন করেন৷ বর্তমানে তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিএমএ’র যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নতুন ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক ডা. ফখরুল আলম আশেক

ফেসবুকে আমরা..