botvনিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রবিবার বহুল কাঙ্খিত ভারতীয় ভিসা সেন্টার চালু হয়েছে। পৌর এলাকার খৈয়াসারে এই ভিসা কেন্দ্র চালু করা হয়। রবিবার সকাল ৮টা থেকে এই কেন্দ্রে ভিসা প্রত্যাশীদের আবেদন জমা নেয়া শুরু হয়।

প্রতি সপ্তাহের রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত ভিসা প্রত্যাশীদের আবেদন ও পাসপোর্ট জমা নেয়া হবে। এরপর দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলবে পাসপোর্ট বিতরণ কার্যক্রম। আবেদন জমা দেয়ার ৭ কর্মদিবস পর পাসপোর্ট বিতরণ করা হবে। এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বহুল কাঙ্খিত এই সেন্টার চালু হওয়ায় স্বস্তি ফিরছে ভিসা প্রত্যাশীদের মনে। কেননা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থল বন্দর দিয়ে প্রতিদিন শত শত যাত্রী ভারতে যায়। ফলে ভিসা পাওয়ার জন্য তাদেরকে যেতে হতো বিভাগীয় শহরে। বর্তমানে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভিসা সেন্টার চালু হওয়ায় তাদেরকে আর বিভাগীয় শহরে যেতে হবেনা।

এ ব্যাপারে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দায়িত্বশীল কেউ সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে রাজী হননি।

এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ সেলিম উদ্দিন বলেন, রবিবার সকালে শহরের খৈয়াসারে ভারতীয় ভিসা কেন্দ্রটি চালু হয়। প্রথমদিনেই কেন্দ্রে বেশ কিছু আবেদন জমা পড়ে।
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ভিসা সেন্টার চালু

botvনিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় সিআইডির সোর্স হারুন মিয়া হত্যাকান্ডের বিচার দাবিতে রবিবার মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী। গতকাল রবিবার বেলা সাড়ে ১১টায় উপজেলা সদরের স্বাধীনতা চত্বরে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধন চলাকালে বক্তব্য রাখেন কসবা প্রেসক্লাবের সভাপতি সোলেমান খান, সহ-সভাপতি সোহরাব হোসেন, কসবা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মনির হোসেন প্রমুখ। মানববন্ধনে নিহতের স্ত্রী হাসিনা বেগম, ছেলে আলমগীর মিয়া, মেয়ে হাফসাসহ তার স্বজনরা অংশ নেন।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, হারুন মিয়া মাদক ব্যবসায়ীদের ও চোরাকারবারীদের তথ্য আইন-শৃংখলাবাহিনীর কাছে সরবরাহ করতো। সেজন্য তাকে নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছে। বক্তারা সুষ্ঠু তদন্তসাপেক্ষে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের বিচার দাবি করেন।

এ ব্যাপারে আখাউড়া রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শ্যামল কান্তি দাস বলেন, আমরা মামলাটির তদন্ত করছি। ইতোমধ্যে একজন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

উল্লেখ্য হারুন মিয়া-(৫৫) কসবা উপজেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়নের ধজনগর গ্রামের মৃত সুলতান মিয়ার ছেলে। তিনি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সোর্স হিসেবে কাজ করতেন। গত ৫ সেপ্টেম্বর কসবা উপজেলার কালতা ও চকবস্তা এলাকার মাঝামাঝি স্থানে রেললাইনের পাশ থেকে হারুনের মরদেহ উদ্ধার করে রেলওয়ে থানা পুলিশ।

এ ঘটনায় প্রথমে আদালতে এবং পরবর্তীতে ৩ ডিসেম্বর ১০ নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৪/৫ জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেন হারুনের স্ত্রী হাসিনা বেগম।
###

হারুন মিয়া হত্যার বিচার দাবিতে কসবায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

ফেসবুকে আমরা..