botvনিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার বলেছেন, অ্যাডঃ আলী আজম ভূইয়া ছিলেন, একজন সৎ ও সাহসী মানুষ। দুর্দিনে তিনি শক্ত হাতে আওয়ামীলীগকে পরিচালনা করেছিলেন।

তিনি গতকাল শনিবার বিকেলে হালদারপাড়ায় জেলা আওয়ামীলীগের কার্যালয়ে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি ও সাবেক এমপি অ্যাডঃ আলী আজম ভূইয়ার ১৭তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে জেলা আওয়ামীলীগ আয়োজিত আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।

জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি তাজ মোহামদ ইয়াছিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আল-মামুন সরকার আরো বলেন, অ্যাডঃ আলী আজম ভূইয়া ছিলেন, একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক। মুক্তিযুদ্ধে তাঁর অবদান জাতি চীরদিন শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে।

আল-মামুন সরকার বলেন,অ্যাডঃ আলী আজম ভূইয়া ছিলেন একজন পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ। তিনি ছিলেন গন-মানুষের নেতা, সারা জীবন তিনি মানুষের জন্য কাজ করে গেছেন।

আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিলে বক্তব্য রাখেন মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক অ্যাডঃ হামিদুর রহমান, জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, মজিবুর রহমান বাবুল, জাতীয় পরিষদের সদস্য আলহাজ্ব আবুল কালাম ভূইয়া, জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গোলাম মহিউদ্দিন খান খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডঃ মাহাবুবুল আলম খোকন, জেলা আওয়ামীলীগের শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ শাহআলম, জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য মোঃ ফারুক মিয়া, মাহমুদুর রহমান জগলু,

মোঃ জায়েদুল হক, কাচন মিয়া, বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ সদস্য জহিরুল ইসলাম ভূইয়া, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি হাবিবুল্লাহ বাহার, পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ রফিকুল ইসলাম, জেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি ইখতিয়ার উদ্দিন স্বপন, জেলা শ্রমিকলীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক চৌধুরী, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি অ্যাডঃ লোকমান হোসেন, সদর উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন রানা, পৌর যুবলীগের আহবায়ক আমজাদ হোসেন রনি প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে মিলাদ মাহফিল ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা মোঃ আবদুল্লাহ। (প্রেস বিজ্ঞপ্তি)
###

অ্যাডঃ আলী আজম ভূইয়ার মৃত্যুবার্ষিকীর আলোচনা সভায়

botvনিউজ:

গত শুক্রবার বিকালে বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদের নব-নির্বাচিত জেলা কমিটির পরিচিতি সভা খ্রীষ্টান মেমোরিয়াল হাসপাতালে অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা কমিটির সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা দিলীপ কুমার নাগ এবং সভা পরিচালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক প্রদ্যোৎ রঞ্জন নাগ।

সভার বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সভাপতি মন্ডলীর সদস্য ডাঃ ডিউক চৌধুরী, মুক্তিযোদ্ধা অ্যাড. হরে কৃষ্ণ ভৌমিক (মিন্টু), ডাঃ সুখেন্দ বিকাশ তালুকদার, মুক্তিযোদ্ধা সুনীল দেব, বাবু জহর লাল সাহা, সুভাষ চন্দ্র পাল, সব্যসাচী পাল, প্রবীণ কুমার দেব, অ্যাডঃ যতন শর্মা, এলবার্ট হীরক বৈদ্য, আখাউড়া উপজেলা কমিটির সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা বিধান দাস, অ্যাডঃ প্রণব কুমার দাস উত্তম,

বাবু স্বপন দেব, নাসিরনগর উপজেলার পক্ষে দিলীপ কুমার দত্ত, প্রাণেশ শর্মা, মিস নন্দিতা সেন, খোকন কান্তি আচার্য্য, অ্যাডঃ সুবাস দেবনাথ, উমা পাল, মুক্তিযোদ্ধা সুবোধ দাস, প্রমুখ।

বক্তারা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহা সমাবেশের ঘোষিত ৫ দফা দাবি অবিলম্বে বাস্তবায়নের জন্য আহবান জানান। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে জাতিগত ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উপর সকল ধরণের নির্যাতন, নিপীড়ন বন্ধের জন্য ও জোর দাবি জানান। (প্রেস বিজ্ঞপ্তি)
###

হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদের নব-নির্বাচিত জেলা কমিটির পরিচিতি সভা

botvনিউজ:

আজ রোববার থেকে সরাইলে মাওলানা মোহাম্মদ আলীর সভাপতিত্বে ১০দিন ব্যাপি ৪৪তম তাফসীরুল কোরআন মাহফিল শুরু। সরাইল তাফসীর মাহফিল কমিটির উদ্যোগে আয়োজিত ওই মাহফিলে প্রথম দিন বয়ান করবেন- আল্লামা আশরাফ আলী হরষপুরী,

আল্লামা মুনিরুজ্জামান ছায়দাবাদী ও আল্লামা আবু তাহের জিহাদী। মাহফিল কমিটি সূত্রে জানা যায়, আজ থেকে ৪৪ বছর আগে সরাইল অন্নদা স্কুল মাঠে স্বল্প পরিসরে শুরু হয়েছিল এ তাফসীর মাহফিলের যাত্রা। দিনে দিনে এর ব্যপ্তি বেড়েই চলেছে। দেশ বরেণ্য আলেম ওলামারা এ মাহফিলে বয়ান করে থাকেন।

প্রত্যেক দিন সরাইল সহ জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজার হাজার ধর্মপ্রাণ মুসলমান নরনারী অংশ করে থাকেন। আর আখেরী মোনাজাতের রাতে সরাইলে লক্ষাধিক মানুষের সমাগম ঘটে। এবার আয়োজকরা মহিলাদের জন্য স্থানীয় বালিকা বিদ্যালয় মাঠে বিশেষ ব্যবস্থা করেছেন। ১০ দিন ব্যাপি এ মাহফিলের কাজ সুষ্ঠ্য ও সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনা করতে সকল শ্রেণি পেশার মানুষের সহায়তা চেয়েছেন আয়োজক কমিটি।
###

আজ থেকে সরাইলে ৪৪তম তাফসীর মাহফিল শুরু

botvনিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অগ্নিকান্ডে একটি মার্কেটের ১০ দোকান ভস্মীভূত হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার গভীর রাতে শহরের আনন্দবাজারে এই অগ্নিকা-ের ঘটনা ঘটে। অগ্নিকান্ডে প্রায় অর্ধকোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন ব্যবসায়ীরা।

পুড়ে যাওয়া দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে মুদি মাল, খৈল-ভুষি, সেলুন ও মোবাইল ফোনের দোকান।
ক্ষতিগ্রস্ত দোকানী ও ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার রাত তিনটার দিকে আনন্দ বাজারের একটি দোকানে আগুন লাগে। পরে মুহুর্তের মধ্যেই আগুন ছড়িয়ে যায় পার্শ্ববর্তী দোকানগুলোতে।

খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুইটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এসময় অগ্নিকা-ে বাজারের ১০টি দোকান পুড়ে যায়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের কর্মকর্তা সাকেরিন হায়দার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত।
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অগ্নিকান্ডে ১০ দোকান ভস্মীভূত

botv নিউজ:

বাংলাদেশকে আগের চেয়ে বেশি তথ্য সরবরাহ করা হচ্ছে। ফেসবুকের সর্বশেষ ট্রান্সপারেন্সি প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন মাসের হিসাব ওই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার প্রকাশিত ফেসবুকের সর্বশেষ ট্রান্সপারেন্সি প্রতিবেদনে দেখা গেছে, সরকারের অনুরোধে সাড়া দিয়ে ৫৭ শতাংশ ক্ষেত্রে তথ্য সরবরাহ করেছে ফেসবুক। গত কয়েক বছরের ট্রেন্ড বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, ধারাবাহিকভাবে ফেসবুকের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ সরকারকে তথ্য দেওয়ার হার বেড়েছে। একই সঙ্গে সরকারের পক্ষ থেকেও তথ্য চেয়ে ফেসবুকের কাছে অনুরোধ বেড়েছে।

ফেসবুকের ট্রান্সপারেন্সি প্রতিবেদন অনুযায়ী, এ বছরের জানুয়ারি থেকে জুন মাসে চাওয়া তথ্যের পরিমাণ এযাবৎকালের মধ্যে সর্বোচ্চ। ২০১৬ সালের এপ্রিল মাসে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে ব্যবহারকারীর তথ্য চেয়ে করা অনুরোধে সাড়া দেয় ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। ২০১৫ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত তথ্য নিয়ে ওই বছরের ২৮ এপ্রিল ফেসবুক প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে। এরপর থেকে প্রতি ছয় মাস পরপর ট্রান্সপারেন্সি প্রতিবেদন প্রকাশ করে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। প্রতিবেদনে কোন দেশের সরকার ফেসবুকের কাছে কী ধরনের অনুরোধ জানায়, তা তুলে ধরা হয়। তবে কোন অ্যাকাউন্টের তথ্য চাওয়া হয়, তা উল্লেখ করা হয় না।

ফেসবুকের এবারের প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে মোট ১৫২টি অনুরোধ করা হয়েছে ফেসবুককে। ১৩৪টি জরুরি অনুরোধ আর ১৮টি আইনি অনুরোধ। এর মধ্যে ২০৫ জন ব্যবহারকারী বা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত তথ্য জানতে চাওয়া হয়েছে। ফেসবুক এর মধ্যে ৫৭ শতাংশ ক্ষেত্রে তথ্য সরবরাহ করেছে। এর মধ্যে জরুরি ক্ষেত্রে ৬১ শতাংশ ও আইনি ক্ষেত্রে ২৮ শতাংশ তথ্য সরবরাহ করা হয়েছে।

এর আগে গত বছরের ডিসেম্বরে মোট ৬০টি অনুরোধে ৯৫টি অ্যাকাউন্টের তথ্য চাওয়া হলে ৪৭ শতাংশ ক্ষেত্রে সাড়া দেয় ফেসবুক। এর মধ্যে আইনি প্রক্রিয়ার অনুরোধ ১৭টি। জরুরি ৪৩ অনুরোধে ৫৯টি অ্যাকাউন্টের তথ্য চাওয়া হয়।

গত বছরের জানুয়ারি থেকে জুন—এই ছয় মাসে ৪৪টি অ্যাকাউন্টের তথ্য চেয়েছিল সরকার। বাংলাদেশ সরকারের অনুরোধের ক্ষেত্রে ৪৫ শতাংশ তথ্য সরবরাহ করেছিল ফেসবুকের কর্তৃপক্ষ। ২০১৬ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর মাসে ৪৯টি অনুরোধ করেছিল বাংলাদেশ সরকার। এতে ৫৭টি অ্যাকাউন্ট-সম্পর্কিত তথ্য চাওয়া হয়েছিল। বাংলাদেশ সরকারের অনুরোধের ক্ষেত্রে ২৪ দশমিক ৪৯ শতাংশ তথ্য দিয়েছিল ফেসবুক। ওই বছরের জানুয়ারি থেকে জুন মাসে নয়টি অ্যাকাউন্টের ব্যাপারে ১০টি অনুরোধ করা হয়েছিল। অর্থাৎ ২০১৬ সালে ফেসবুকের কাছে বাংলাদেশের সরকারের পক্ষ থেকে মোট ৫৯টি অনুরোধ করা হয়েছিল।

২০১৭ সালে ফেসবুকের কাছে বাংলাদেশ সরকারের মোট অনুরোধ দাঁড়িয়ে ১০৪টি। মোট অ্যাকাউন্টের তথ্য চাওয়া হয় ১৩৯টি। অর্থাৎ ২০১৬ সালের তুলনায় ২০১৭ সালে অনুরোধ ও অ্যাকাউন্টের তথ্য চাওয়া বাড়িয়েছিল বাংলাদেশ সরকার। কিন্তু ২০১৮ সালের প্রথম ছয় মাসেই গত বছরের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে।

ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলছে, বিশ্বজুড়েই ফেসবুকের কাছ থেকে তথ্য পেতে সরকারের কাছ থেকে অনুরোধ বাড়ছে। গত বছরের দ্বিতীয়ার্ধের তুলনায় ২০১৮ সালে ফেসবুকের কাছে সরকারি অনুরোধ ২৬ শতাংশ বেড়েছে। গত বছরের দ্বিতীয়ার্ধে যেখানে অনুরোধ ছিল ৮২ হাজার ৩৪১টি, তা এ বছরে বেড়ে হয়েছে ১ লাখ ৩ হাজার ৮১৫টি। ২০১৬ সালে যেখানে মোট অনুরোধ ছিল ১ লাখ ২৩ হাজার, তা ২০১৭ সালে এসে দাঁড়ায় ১ লাখ ৬১ হাজার ২৩১টিতে।

২০১৫ সালের নভেম্বর মাসে বিশদ আলোচনা করার আগ্রহ জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুক কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি পাঠান ওই সময়কার ডাক, তার ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম। চিঠির বিষয়ে তিনি গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, ভবিষ্যতে বাংলাদেশের সাইবার নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এতে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ফেসবুকের নানা ধরনের অপব্যবহারসহ নেতিবাচক বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে। ফেসবুক কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে জবাব পাওয়ার পরই তাদের সঙ্গে আলোচনার বিষয়গুলো চূড়ান্ত করা হবে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও পক্ষগুলোর সঙ্গে আলোচনা করা হবে।

২০১৬ সালের ১২ জানুয়ারি তারানা হালিম সিঙ্গাপুরে ফেসবুকের এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের প্রধান কার্যালয়ে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ আশ্বস্ত করেন, বিভিন্ন উপায়ে তারা বাংলাদেশকে সহযোগিতা করবেন। ওই বছরেই ফেসবুকের কাছে চাওয়া তিনটি আইডির তথ্য তারা বাংলাদেশ সরকারকে দেয়। তখন থেকেই ফেসবুক সহযোগিতা শুরু করে।

এবারের প্রতিবেদন সম্পর্কে ফেসবুকের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আমরা বিভিন্ন দেশের সরকারের কাছ থেকে পাওয়া প্রতিটি অনুরোধ যত্নসহকারে পর্যালোচনা করি। সে অনুযায়ী আইনি বাধ্যবাধকতা মেনে তথ্য দেওয়া হয়।’

ফেসবুকের কাছে বাংলাদেশের তথ্য চাওয়া বেড়েছে

botvনিউজ:

আগামী ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। ইতিমধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মনোনয়ন প্রত্যাশীরা দলীয় মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করছেন। মনোনয়ন প্রত্যাশীদের বেশীর ভাগই মনোনয়ন পেতে এখন ঢাকায় দলীয় নেতাদের সাথে লবিং করছেন।

ক্ষমতাসীন দল আওয়ামীলীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীরা ইতিমধ্যেই দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করে মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন। গতকাল বুধবার গনভবনে দলীয় প্রধান শেখ হাসিনার সাথে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের স্বাক্ষাতকার অনুষ্ঠিত হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৬টি আসনে দলীয় মনোনয়ন পেতে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন ৮১জন প্রার্থী। গত শুক্রবার থেকে গত রবিবার পর্যন্ত প্রার্থীরা ধানমন্ডির দলীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন। ৮১ প্রার্থীর মধ্যে অর্ধেকের মতো প্রার্থীর মাঠ পর্যায়ে কোন যোগাযোগ নেই। ছিলনা প্রচার-প্রচারণাও।

৬ টি আসনের মধ্যে সর্বোচ্চ সংখ্যক প্রার্থী ব্রাহ্মণবাড়িয়া -৫-(নবীনগর) আসনে। এখানে প্রার্থী সংখ্যা ২৪জন। সবচেয়ে কম প্রার্থী ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬-(বাঞ্চারামপুর) আসনে। এখানে প্রার্থী সংখ্যা ৭ জন। এছাড়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১-(নাসিরনগর) আসনে ১৩জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে ১৯জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসনে ১০জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪-( কসবা-আখাউড়া) আসনে ৯জন প্রার্থী দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। প্রার্থীদের মধ্যে সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডঃ ফজিলাতুন নেসা বাপ্পী ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১-(নাসিরনগর) ঃ-
এই আসনে দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন বর্তমান সংসদ সদস্য বি এম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম, সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডঃ ফজিলাতুন নেসা বাপ্পী, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এটিএম মনিরুজ্জামান সরকার, সাবেক মন্ত্রী অ্যাডঃ ছায়েদুল হকের সহধর্মিনী দিলশাদ আরা বেগম চিনু, কেন্দ্রীয় কৃষকলীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ নাজির মিয়া, কেন্দ্রীয় কৃষকলীগ নেতা এম.এ করিম, যুক্তরাজ্য আওয়ামীলীগ সহ-সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ এহসান, নিউইয়র্ক সিটি আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এ কে এম আলমগীর, বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খৃষ্টান ঐক্য পরিষেদের নাসিরনগর উপজেলা সাধারণ সম্পাদক আদেশ চন্দ্র দেব, কেন্দ্রীয় যুব মহিলা লীগের শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও পাঠাগার সম্পাদক এমবি কানিজ, ঢাকাস্থ নাসিরনগর উপজেলা সমিতির সাধারন সম্পাদক মোঃ আলী আশরাফ, বাংলাদেশ আওয়ামী প্রজন্মলীগের সহ-সভাপতি প্রকৌশলী মোঃ ইখতেশামুল কামাল ও বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডঃ রাখেশ চন্দ্র সরকার।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-( সরাইল-আশুগঞ্জ) ঃ-
এই আসনে দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডঃ ফজিলাতুন্নেছা বাপ্পী, সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাবেক সংসদ সদস্য জোবেদা খাতুন পারুল, ধানমন্ডি থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি কামাল আহমেদ দুলাল, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবকলীগের সহ-সভাপতি ও জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম-সাধারন সম্পাদক আলহাজ্ব মঈন উদ্দিন মঈন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল হান্নান রতন, সরাইল উপজেলা আওয়ামীলীগের আহবায়ক অ্যাডঃ নাজমুল হোসেন, সরাইল উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক ও জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম শিউলী আজাদ, সরাইল উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান রফিক উদ্দিন ঠাকুর, কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগ নেতা অ্যাডঃ কামরুজ্জামান আনসারী, সরাইল উপজেলা যুবলীগের সভাপতি অ্যাডঃ আশরাফ উদ্দিন মন্তু, সরাইল উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা অ্যাডঃ সৈয়দ তানবীর হোসেন কাউছার, আশুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের আহবায়ক হাজী মোঃ ছফিউল্ল¬াহ মিয়া, যুগ্ম আহবায়ক হানিফ মুন্সী, স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের কেন্দ্রীয় সাধারন সম্পাদক অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু, আশুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ আনিছুর রহমান, সাবেক যুগ্ম-সচিব ফরহাদ রহমান মাক্কী, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য মুজিবুর রহমান, আওয়ামীলীগ নেত্রী সাদেকা বেগম ও সাংবাদিক জালাল মিয়া।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর)ঃ-
এই আসনে দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন এই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য ও পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র. আ. ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ শফিকুল আলম, সাবেক সচিব মিজানুর রহমান, সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মিনারা আলম, আওয়ামীলীগ নেতা মোঃ আলমগীর, সাবেক ছাত্রনেতা আশরাফ উদ্দিন লিমন, মোঃ শামসুদ্দোহা, জহিরুল ইসলাম রতন, ও মোছাঃ আসমা বেগম।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪- (কসবা-আখাউড়া)ঃ
এই আসনে দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন বর্তমান সংসদ সদস্য ও আইনমন্ত্রী অ্যাডঃ আনিসুল হক এম.পি, সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডঃ মোঃ শাহ আলম, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য নারায়ণ সাহা মণি, যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতা শ্যামল কুমার রায়, কসবা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ শামসুল হক, অ্যাডঃ আবু আমজাদ, অ্যাডঃ আলমগীর, জি এইচ এম কাজল।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫- ( নবীনগর)ঃ-
এই আসনে দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন বর্তমান সংসদ সদস্য ও নবীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফয়জুর রহমান বাদল, কেন্দ্রীয় কৃষকলীগের উপদেষ্টা এবাদুল করিম বুলবুল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মোর্শেদ হোসেন কামাল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও যুবলীগ নেতা এ কে এম মমিনুল হক সাঈদ, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের সমবায় ও স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম, নবীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নিয়াজ মোহাম্মদ খান, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ শফিকুল ইসলাম, সদস্য জাকির হোসেন, মোঃ সাঈফুর রহমান, কবির আহমেদ ভূঁইয়া, মোঃ হেলাল উদ্দিন, অ্যাডঃ খোরশেদ আলম, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি আরিফুল ইসলাম টিপু, নবীনগর উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক নুরুন্নাহার বেগম, যুগ্ম আহবায়ক মাহমুদা আক্তার শিউলি, ইতালি ও সুইডেন প্রবাসী বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি সিরাজরুল হক রানা, আওয়ামী লীগ সমর্থক খন্দকার এনামুল নাছির, কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা আলামিনুল হক ও মাঈন উদ্দিন আহমেদ, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য গোলাম জাকারিয়া, রসুল-াবাদ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য শেখ আবুল হোসেন, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সহ-সম্পাদক জহির উদ্দিন সিদ্দিক টিটু, আওয়ামী সাংস্কৃতিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদা মুত্তাকিমা এবং কেন্দ্রীয় যুব মহিলালীগের পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক তাহরিমা হক সুক্তি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬- (বাঞ্ছারামপুর)ঃ
এই আসনে দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন বর্তমান সংসদ সদস্য ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ মহি, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আবুল খায়ের দুলাল, বাঞ্ছারামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ সিরাজুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা সম্পাদক সাঈদ আহমেদ বাবু ও বাঞ্ছারামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মোঃ গোলাম মোস্তফা কামাল।

এদিকে গতকাল বুধবার প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, যেসব আসনে মনোনয়নপত্র বেশি কেনা হয়েছে সেখানে নেতৃত্ব শূন্যতা রয়েছে, সেখানে যত বড় নেতাই হোক না কেন, তারা পার্টিকে অর্গানাইজ করতে পারে নাই। এটা তাদের নেতৃত্ব শূন্যতার প্রমাণ। সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। ক্ষমতায় আসলে অনেক পদ ক্রিয়েট করা হবে, সেখানে সবাইকে একমোডেট করা হবে।

আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে জরিপ চালিয়েছি। এর ভিত্তিতে মনোনয়ন দেয়া হবে। কোনো প্রার্থীর প্রতি ভোটারের সমর্থন আছে, সেটা বিবেচনায় নেয়া হবে। শেখ হাসিনা বলেন, ‘জরিপে যারা এগিয়ে থাকবেন তাদেরকে মনোনয়ন দেয়া হবে। সেখানে ছোট নেতা, বড় নেতা দেখা হবে না। যাকে মনোনয়ন দেব তার পক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। নইলে বিপদ হবে। ক্ষমতায় আসছি মনে করে নিজেদের মধ্যে যে আসন খাওয়া-খাওয়ির মনোভাব তা পরিহার করতে হবে।’ তিনি বলেন, যে প্রার্থীকে মনোনয়ন দেয়া হবে তার পক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। প্রার্থীতা বিরোধিতা ও প্রার্থীর বিপক্ষে বিরোধিতা করা হলে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হবে। স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোতে দলের যারা ইতোমধ্যে নির্বাচিত হয়ে আছেন তাদেরকে সংসদ সদস্য হিসেবে মনোনয়ন দেয়া হবে না। প্রার্থীর নিজ নিজ যোগ্যতা, দক্ষতা, রাজনৈতিক ত্যাগ-তীতিক্ষা থাকতে হবে। জনসম্পৃক্ত হতে হবে।
###

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ভোটযুদ্ধের আগে মনোনয়নযুদ্ধ

botvনিউজ:

আগামী ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিতব্য একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৬টি আসনে দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন আওয়ামীলীগের ৮০ জন মনোনয়ন প্রত্যাশী। গত শুক্রবার থেকে গত রবিবার পর্যন্ত প্রার্থীরা ধানমন্ডির দলীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৬ টি আসনের মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫-(নবীনগর) আসনে সর্বোচ্চ ২৪জন প্রার্থী এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬-(বাঞ্চারামপুর) আসনে সর্বনিম্ন ৭ জন প্রার্থী দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। প্রার্থীদের মধ্যে সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট ফজিলাতুন নেসা বাপ্পী ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১-(নাসিরনগর) ঃ-
এই আসনে দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন ১৩জন প্রার্থী। এরা হলেন এই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য বি এম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম, সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট ফজিলাতুন নেসা বাপ্পী, প্রয়াত মন্ত্রী অ্যাডভোকেট ছায়েদুল হকের স্ত্রী দিলশাদ আরা মিনু, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এটিএম মনিরুজ্জামান সরকার, সাবেক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট ছায়েদুল হকের সহধর্মিনী দিলশাদ আরা বেগম চিনু, কেন্দ্রীয় কৃষকলীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ নাজির মিয়া, কেন্দ্রীয় কৃষকলীগ নেতা এম.এ করিম, যুক্তরাজ্য আওয়ামীলীগ সহ-সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ এহসান, নিউইয়র্ক সিটি আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এ কে এম আলমগীর, বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খৃষ্টান ঐক্য পরিষেদের নাসিরনগর উপজেলা সাধারণ সম্পাদক আদেশ চন্দ্র দেব, কেন্দ্রীয় যুব মহিলা লীগের শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও পাঠাগার সম্পাদক এমবি কানিজ, ঢাকাস্থ নাসিরনগর উপজেলা সমিতির সাধারন সম্পাদক মোঃ আলী আশরাফ, বাংলাদেশ আওয়ামী প্রজন্মলীগের সহ-সভাপতি প্রকৌশলী মোঃ ইখতেশামুল কামাল ও বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রাখেশ চন্দ্র সরকার।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-( সরাইল-আশুগঞ্জ) ঃ-
এই আসনে দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন ১৮জন প্রার্থী। মনোনয়ন ফরম সংগ্রহকারীরা হলেন সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট ফজিলাতুন্নেছা বাপ্পী, সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাবেক সংসদ সদস্য জোবেদা খাতুন পারুল, ধানমন্ডি থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি কামাল আহমেদ দুলাল, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবকলীগের সহ-সভাপতি ও জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম-সাধারন সম্পাদক আলহাজ্ব মঈন উদ্দিন মঈন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল হান্নান রতন, সরাইল উপজেলা আওয়ামীলীগের আহবায়ক অ্যাডভোকেট নাজমুল হোসেন, সরাইল উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক ও জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম শিউলী আজাদ, সরাইল উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান রফিক উদ্দিন ঠাকুর, কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগ নেতা অ্যাডভোকেট কামরুজ্জামান আনসারী, সরাইল উপজেলা যুবলীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আশরাফ উদ্দিন মন্তু, সরাইল উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা অ্যাডভোকেট সৈয়দ তানবীর হোসেন কাউছার, আশুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের আহবায়ক হাজী মোঃ ছফিউল্ল¬াহ মিয়া, যুগ্ম আহবায়ক হানিফ মুন্সী, স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের কেন্দ্রীয় সাধারন সম্পাদক অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু, আশুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ আনিছুর রহমান, সাবেক যুগ্ম-সচিব ফরহাদ রহমান মাক্কী, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য মুজিবুর রহমান ও আওয়ামীলীগ নেত্রী সাদেকা বেগম।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর)ঃ-
এই আসনে দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন ১০জন প্রার্থী। এরা হলেন এই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য ও পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র. আ. ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ শফিকুল আলম, সাবেক সচিব মিজানুর রহমান, সাবেক পৌর মেয়র মোঃ হেলাল উদ্দিন, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মিনারা আলম, আওয়ামীলীগ নেতা মোঃ আলমগীর, সাবেক ছাত্রনেতা আশরাফ উদ্দিন লিমন, মোঃ শামসুদ্দোহা, জহিরুল ইসলাম রতন, ও মোছাঃ আসমা বেগম।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪- (কসবা-আখাউড়া)ঃ
এই আসনে দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন ৮জন প্রার্থী। এরা হলেন, বর্তমান সংসদ সদস্য ও আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক এম.পি, সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মোঃ শাহ আলম, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য নারায়ণ সাহা মণি, যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতা শ্যামল কুমার রায়, কসবা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ শামসুল হক, অ্যাডভোকেট আবু আমজাদ, অ্যাডভোকেট আলমগীর, জি এইচ এম কাজল।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫- ( নবীনগর)ঃ-
এই আসনে দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন ২৪জন প্রার্থী। এরা হলেন, বর্তমান সংসদ সদস্য ও নবীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফয়জুর রহমান বাদল, কেন্দ্রীয় কৃষকলীগের উপদেষ্টা এবাদুল করিম বুলবুল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মোর্শেদ হোসেন কামাল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও যুবলীগ নেতা এ কে এম মমিনুল হক সাঈদ, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের সমবায় ও স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম, নবীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নিয়াজ মোহাম্মদ খান, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ শফিকুল ইসলাম, সদস্য জাকির হোসেন, মোঃ সাঈফুর রহমান, কবির আহমেদ ভূঁইয়া, মোঃ হেলাল উদ্দিন, অ্যাডভোকেট খোরশেদ আলম, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি আরিফুল ইসলাম টিপু, নবীনগর উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক নুরুন্নাহার বেগম, যুগ্ম আহবায়ক মাহমুদা আক্তার শিউলি, ইতালি ও সুইডেন প্রবাসী বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি সিরাজরুল হক রানা, আওয়ামী লীগ সমর্থক খন্দকার এনামুল নাছির, কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা আলামিনুল হক ও মাঈন উদ্দিন আহমেদ, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য গোলাম জাকারিয়া, রসুল¬াবাদ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য শেখ আবুল হোসেন, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সহ-সম্পাদক জহির উদ্দিন সিদ্দিক টিটু, আওয়ামী সাংস্কৃতিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদা মুত্তাকিমা এবং কেন্দ্রীয় যুব মহিলালীগের পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক তাহরিমা হক সুক্তি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬- (বাঞ্ছারামপুর)ঃ
এই আসনে দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন ৭জন প্রার্থী। প্রার্থীরা হলেন, বর্তমান সংসদ সদস্য ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ মহি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আবুল খায়ের দুলাল, বাঞ্ছারামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ সিরাজুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা সম্পাদক সাঈদ আহমেদ বাবু ও বাঞ্ছারামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মোঃ গোলাম মোস্তফা কামাল।
এ ব্যাপারে জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আল-মামুন সরকার বলেন, একটি বড় দলে অনেকেই প্রার্থী হতে পারেন। যাচাই-বাছাই শেষে দলীয় সভানেত্রী যাকে মনোনয়ন দেবেন তার পক্ষেই দলীয় নেতা-কর্মীরা ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবেন।
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আওয়ামীলীগের ৮০ প্রার্থীর ফরম সংগ্রহ

ফেসবুকে আমরা..