botvনিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের কেন্দ্রস্থল বঙ্গবন্ধু স্বয়ারে স্থাপিত জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল ভাঙ্গার সময় সারওয়ার উদ্দিন-(২৪) নামে এক মাদরাসা ছাত্রকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার রাত পৌনে আটটার দিকে শহরের পৌর আধুনিক সুপার মার্কেটের সামনে “বঙ্গবন্ধু স্বয়ার” এর সামনে থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃত সারওয়ার উদ্দিন পৌর এলাকার শিমরাইলকান্দি গ্রামের তাহের উদ্দিনের ছেলে। তবে পরিবারের দাবি, সারওয়ার দীর্ঘদিন ধরে মানসিক রোগে ভুগছেন। তিনি মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ মুহিত কামালের চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ জানায়, রাত পৌনে ৮টার দিকে সারওয়ার হাতুড়ি নিয়ে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে আঘাত করতে থাকে। হাতিুরীর আঘাতে ম্যুরালটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে তাকে গ্রেপ্তার করে।

সারওয়ারের বড় ভাই সালাহ্ উদ্দিন সাংবাদিকদের জানান, ঢাকার কেরানীগঞ্জের একটি মাদরাসায় পড়তো সারওয়ার। কয়েক বছর ধরে সারওয়ার মানসিকভাবে অসুস্থ। বিকেল থেকে তাকে আমরা খুঁজে পচ্ছিলাম না।

সদর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) জিয়াউল হক জিয়া জানান, এ ঘটনায় পৌর সভার সার্ভেয়ার মাকসুদুর রহমান বাদি হয়ে তার বিরুদ্ধে দ্রুত বিচার আইনে মামলা দায়ের করেছেন। তিনি বলেন, আমরা তাকে ব্যাপকভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করছি। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

###

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাঙতে গিয়ে মাদরাসার ছাত্র গ্রেপ্তার

botvনিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত আত্মজীবনীমূলক বই ও শেখ রাসেল স্মারক গ্রন্থ ছুড়ে ফেলে দেয়ার অভিযোগে এক প্রধান শিক্ষক ও বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের সভাপতির বিরেুদ্ধে মামলা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সুলতান সোহাগ উদ্দিনের আদালতে মুক্তিযোদ্ধা যুব কমান্ডের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি মোঃ মাসুদুর রহমান মামলাটি করেন।

বিজ্ঞ আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের এসি হাই একাডেমির অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক হাবিবুর রহমান নান্নু ও পরিচালনা পরিষদের সভাপতি ও শেখ হাবিবুর রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারী পরোয়ানা জারি করেছেন।

মামলার আর্জিতে বলা হয়, মুক্তিযোদ্ধা যুব কমান্ডের উদ্যোগে সরাইল উপজেলার বিভিন্ন সরকারি-বে-সরকারি স্কুলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত আত্মজীবনী মূলক বই ও শেখ রাসেল স্মারক গ্রন্থ বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। এই কার্যক্রমের অংশ হিসেবে গত ১ জুলাই সকাল সাড়ে ১০টায় মুক্তিযোদ্ধা যুব কমান্ডের সরাইল উপজেলা কমিটির সভাপতি মোঃ শওকত আলী ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ আক্তারুজ্জামান চৌধুরী ওই দুটি বই চুন্টা গ্রামের এসি হাই একাডেমির প্রধান শিক্ষক হাবিবুর রহমান নান্নু ও সভাপতি শেখ হাবিবুর রহমানের হাতে তুলে দেন।

আর্জিতে আরো বলা হয়, নান্নু ও হাবিবুর রহমান সেগুলো গ্রহণ করে তাতে বঙ্গবন্ধু ও শেখ রাসেলের ছবি দেখে ক্ষিপ্ত হয়ে বই দুটি স্কুলের মাঠে ছুড়ে ফেলে দেন। এ সময় তারা বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে অশালীন মন্তব্যও করেন।

মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী আশরাফ উদ্দিন মন্তু বলেন, বিজ্ঞ আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে অভিযুক্ত দুই আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারী পরোয়ানা জারি করেছেন।

বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীমূলক বই ছুড়ে ফেলার অভিযোগ ॥ গ্রেপ্তারী পরোয়ানা জারি

botvনিউজ:

দীর্ঘ ১ বছর ২ মাস গ্যাস সংকটের কারনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ সার কারখানারর উৎপাদন বন্ধ থাকার পর  সোমবার থেকে ফের উৎপাদন শুরু হয়েছে।
সোমবার ভোর থেকে এর উৎপাদন শুরু হয়। কারখানা বন্ধ থাকায় প্রতিদিন ১২শ মেট্রিকটন ইউরিয়া সার উৎপাদন ব্যাহত হয়।
সেচ মৌসুমে দেশের বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো সচল রাখতে গত বছরের ১৯ এপ্রিল আশুগঞ্জ সার কারখানার গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দেয় বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি।

জানা গেছে কারখানাটি পুরো মাত্রায় চালু রাখতে প্রয়োজন হয় ৪৮ থেকে ৫২ এম.এম সিএফ গ্যাস। তবে চাহিদা অনুযায়ী গ্যাস না পাওয়ায় কারখানার উৎপাদন বন্ধ রাখতে হয়।

এদিকে কারখানার উৎপাদর বন্ধ করার পর থেকেই পুনরায় গ্যাস সরবাহের দাবিতে একাধিকবার কারখানায় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছে কারখানার শ্রমিক-কর্মচারীরা।পরে গত ১৩ জুন কারখানায় পুনরায় গ্যাস সরবরাহ শুরু করে বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি। কয়েকদিন চেষ্টার পর সোমবার ভোর থেকে উৎপাদনে ফিরে সার কারখানা।

এ ব্যাপারে বিসিআইসির পরিচালক (কারিগরি) প্রকৌশলী মোঃ আলী আক্কাস বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, দীর্ঘ ১৪ মাস গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকার পর গতকাল সোমবার ভোর থেকে কারখানার উৎপাদন শুরু হয়েছে। তিনি বলেন, কারখানায় দীর্ঘদিন ধরে উৎপাদন বন্ধ থাকায় কারখানায় সারের বর্তমানে মজুদ শুন্যের কোঠায় থাকলেও বিদেশ থেকে আমদানি করা সার দিয়ে কারখানার কমান্ড এরিয়াভুক্ত ৭জেলায় সার সরবরাহ স্বাভাবিক রয়েছে। বতর্মানে কারখানায় বিদেশ থেকে আমদানি করা সারের মজুদ ৩০ হাজার মেট্রিকটন।
###

১৪ মাস বন্ধ থাকার পর আশুগঞ্জ সার কারখানায় ফের উৎপাদন শুরু

botvনিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে হিন্দুদের বাড়ি-ঘর ও মন্দিরে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিংযোগের ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান এম.এ হান্নান, বিএনপি নেতা ও ইউপি সদস্য আজদু মিয়াসহ বিএনপির ২১ নেতা-কর্মীসহ ৩৮জনকে জেলা হাজতে প্রেরণ করেছে আদালত।
গত রবিবার দুপুরে মামলার আসামীরা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সরাফ উদ্দিনের আদালতে আত্মসমর্পন করে জামিনের আবেদন করলে বিজ্ঞ আদালত আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করে তাদেরকে জেল হাজতে প্রেরণ করেন।
পুলিশ, এলাকাবাসী ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত ২০১৬ সালের ২৯ অক্টোবর নাসিরনগর উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের হরিনবেড় গ্রামের জগন্নাথ দাসের ছেলে রসরাজ দাস-(৩০) নামক এক যুবক তার ফেসবুক আইডি থেকে ইসলাম ধর্মকে অবমাননা করে একটি ব্যাঙ্গাত্মক ছবি পোস্ট করে। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় তীব্র উত্তেজনা দেখা দেয়। স্থানীয়রা ঐ যুবককে ধরে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে।
পর দিন ৩০ অক্টোবর এলাকায় মাইকিং করে নাসিরনগর উপজেলা সদরে প্রতিবাদ সমাবেশ আহবান করা হয়। ৩০ অক্টোবর সকাল ১০টার দিকে নাসিরনগর উপজেলা সদরে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত এবং হেফাজত ইসলামের ব্যানারে পৃথক দু’টি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
অভিযোগ রয়েছে, এই সমাবেশ দুটিতে সাম্প্রদায়িক উস্কানিমূলক বক্তব্য দেন আহলে সুন্নাতওয়াল জামাত এবং হেফাজত ইসলামের নেতারা। পরে সমাবেশ থেকে একদল লোক হিন্দু সম্প্রদায়ের শতাধিক বাড়ি-ঘর ও মন্দিরে হামলা-ভাঙচুর করে। হামলাকারীরা হিন্দু সম্প্রদায়ের ১৫টি মন্দিরসহ শতাধিক বাড়ি-ঘর ভাংচুর করে। পরে ৪ নভেম্বর আবারো হিন্দু পরিবারের একটি মন্দিরসহ ৫টি বাড়ির রান্নাঘর, গোয়াল ঘর, ১৩ নভেম্বর সকালে হিন্দু পরিবারের একটি পরিত্যক্ত ঘরে এবং ১৬ নভেম্বর রাতে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান অঞ্জন কুমার দেব এর একটি গোয়াল ঘরে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। ঘটনার পর নাসিরনগর থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবদুল কাদেরকে জেলা পুলিশ লাইনে এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকেও প্রত্যাহার করা হয়।
এসব ঘটনায় নাসিরনগর থানায় পৃথক ৮টি মামলা দায়ের করা হয়। পুলিশ বিভিন্ন সময়ে ঘটনারভিডিও ফুটেজ দেখে ১২৪ জনকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। এদিকে আদালত থেকে জামিনে মুক্তি পায় রসরাজ দাস ও মামলার অন্যতম আসামী হরিপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান দেওয়ান আতিকুর রহমান আখিঁ। ছাড়াও বিভিন্ন সময়ে আটক হওয়া সকল আসামীই জামিনে মুক্ত হয়ে এলাকায় ফিরে আসে।
এ সব ঘটনায় পুলিশসহ ক্ষতিগ্রস্তদের পক্ষ থেকে থানায় ৮টি মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় প্রায় ৩০০০ হাজার লোককে আসামী করা হয়।
এর মধ্যে গত ২০১৭ সালের ১০ ডিসেম্বর একটি মামলার অভিযোগপত্র (চার্জশিট) আদালতে দাখিল করে পুলিশ। আদালত অভিযোগপত্রটি আমলে নিয়ে পলাতক আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন।
এ ব্যাপারে নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আবু জাফরের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, নাসিরনগরে তান্ডবের ঘটনায় ৮টি মামলার মধ্যে ইতিমধ্যেই একটি মামলার চার্জশীট আদালতে জমা দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, বাকী ৭টি মামলার চার্জশীট পর্যায়ক্রমে আদালতে জমা দেওয়া হবে। তিনি বলেন, মামলার আসামীদের মধ্যে ৩৮জন বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। অনেকেই আদালত থেকে জামিন পেয়ে বেরিয়ে এসেছেন, বাকীরা এখনো পলাতক।
###

মন্দির ও ঘরবাড়িতে হামলা,বিএনপির সাধারণ সম্পাদকসহ ৩৮ জন জেল হাজতে

botvনিউজ:

ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তেলবাহী একটি কন্টেইনার ট্রেন লাইনচ্যুত হওয়ার ঘটনায় ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-সিলেট পথে প্রায় ১৫ ঘন্টা ট্রেন চলাচল ব্যাহত হয়। এ সময় কন্টেইনার থেকে প্রচুর তেল (ডিজেল) পড়ে যায়। এদিকে কন্টেইনার ট্রেন লাইনচ্যুতের কারনে ট্রেনের নির্ধারিত সময়সূচি ভেঙ্গে যায়। কোনো কোনো ট্রেন কয়েক ঘন্টা বিলম্বে চলাচল করে। এতে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়।

এদিকে দুর্ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটিকে আগামী পাঁচ কার্যদিনের মধ্যে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে।
রেলওয়ের বিভাগীয় সহকারি পরিবহন কর্মকর্তা মোঃ রেজাউল হককে তদন্ত কমিটির প্রধান করা হয়। তবে দুর্ঘটনার কারণ সম্পর্কে কেউ নিশ্চিত করে কিছু বলতে পারেন নি।

রেলওয়ে সূত্র জানায়, গত শনিবার রাত ১০টার দিকে ঢাকাগামী একটি তেলবাহী কন্টেইনার ট্রেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার শিমরাইলকান্দি এলাকায় এসে বিকট শব্দে ট্রেনের ৯টি কন্টেইনার লাইনচ্যুত হয়। এতে কন্টেইনারে থাকা ডিজেল পড়তে থাকে। খবর পেয়ে পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও রেলওয়ের লোকজন ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। উদ্ধার কাজ করতে আখাউড়া থেকে আসে একটি রিলিফ ট্রেন।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, একেকটি বগিতে ৩৪ হাজার ৭৩১ লিটার ডিজেল ছিল। খবর পেয়ে জেলা প্রশাসকসহ জেলা প্রশাসন ও রেলওয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
দুর্ঘটনার পর আপ লাইন বন্ধ থাকালেও ডাউন লাইন দিয়ে ট্রেন চালানো হয়। পরে আখাউড়া থেকে উদ্ধারকারি ট্রেন এসে কাজ শুরু করলে ডাউন লাইনেও ট্রেন চলাচল বন্ধ রাখা হয়।
গতকাল রবিবার দুপুর একটার দিকে উদ্ধার কাজ শেষ হলে উভয় পথে (আপ-ডাউন) ট্রেন চলাচল শুরু হয়। এর আগে এক লাইনে ট্রেন চলাচলের কারণে চট্টগ্রামগামী মহানগর, ঢাকাগামী উপকূল এক্সপ্রেস, ময়মনসিংগামী বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেন বিলম্বে চলাচল করে।

রাতে ঘটনাস্থলে থাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার উপ-পরিদর্শক (এস.আই) মোঃ ইশতিয়াক আহমেদ ও রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোঃ সানাউল হক জানান, তেল পড়ে যাওয়ার যে কোনো ধরণে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুলিশ মোতায়েন করা হয়। আখাউড়া থেকে রিলিফ ট্রেন এসে রাতেই উদ্ধার করা শুরু করে।

এ ব্যাপারে তদন্ত কমিটির প্রধান সহকারি পরিবহন কর্মকর্তা মোঃ রেজাউল হক জানান, রেলপথ, তেলসহ সংশ্লিষ্ট আর কি কি ক্ষতি হয়েছে তা নিরুপণ করা হবে। প্রাথমিক কাজ হিসেবে আগে রেললাইন থেকে দুর্ঘটনা কবলিত বগি সরিয়ে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক করা হয়।
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তেলবাহী কন্টেইনার ট্রেন লাইনচ্যুত ॥ ১৫ ঘন্টা ট্রেন চলাচল ব্যাহত

ফেসবুকে আমরা..