স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে অভিবাসী কর্মী উন্নয়ন বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে৷ সোমবার সকালে পরিষদ অডিটোরিয়ামে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়৷

“আমার ভবিষ্যৎ আমার হাতে, আমিই পারি সিদ্ধান্ত নিতে”এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ওকাপ’র আয়োজনে ও আর্ন্তজাতিক শ্রম সংস্থার সহযোগিতায় (আইএলও) সরকারি কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, সেবা প্রদানকারী সংস্থা ও স্টেকহোল্ডারদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান ডাঃ রাফিউদ্দিন আহমেদ।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার হালিমা খাতুনের সভাপতিত্বে ও অভিবাসী কর্মী উন্নয়ন প্রোগ্রাম ওকাপে’র প্রজেক্ট ম্যানেজার তানজিলা তাবাসসুমের সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ ফজলে ইয়াজ, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুবিনা আক্তার, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মেহেদী হাসান শাওন।

স্বাগত বক্তব্য রাখেন ওকাপে’র চেয়ারম্যান শাকিরুল ইসলাম। আরও বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবু সাঈদ মোঃ তারেক,উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা সফিকুর ইসলাম প্রমুখ।

মতবিনিময় সভায় সরকারি কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, সেবা প্রদানকারী সংস্থা প্রতিনিধি, সাংবাদিক, এনজিও প্রতিনিধি, উদ্যোক্তাগণ অংশগ্রহণ করেন।

নাসিরনগরে অভিবাসী কর্মী উন্নয়ন বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার সকল নৌপথে নৌ দুর্ঘটনা রোধকল্পে এবং প্রচার ও জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার বেলা ১১টায় উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে এই মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়৷

উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ.এইচ ইরফান উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা চেয়ারম্যান নাছিমা লুৎফুর রহমান ( নাছিমা মুকাই আলী), উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জহিরুল ইসলাম ভূঞা, সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট তানভীর ভূঞা, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মাহমুদুর রহমান মান্না, সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফয়জুন নাহার, ইউপি চেয়ারম্যান হামিদুল হক হামদু, জিয়াউল হক বকুল, হাজী মোঃ জিতু মিয়া, সারোয়ার রহমান ভূঞা, কামরুজ্জামান রতন, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম, থানার এস.আই ইউনুছ মিয়া প্রমুখ।

মতবিনিময় সভায় সরকারি কর্মকর্তা, রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিকসহ সুশীল সমাজের প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।

নৌ পথে দূর্ঘটনারোধ কল্পে বিজয়নগরে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে উপজেলা পরিষদের উদ্যোগে উপজেলার ২৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে করোনাভাইরাস থেকে সুরক্ষায় স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। সোমবার বিকেলে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের হাতে এসব সামগ্রী তুলে দেয়া হয়।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ রফিক উদ্দিন ঠাকুর, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ আরিফুল হক মৃদুল, উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রোকেয়া বেগম, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সহিদ খালিদ জামিল খান প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে উপজেলার ৪টি কলেজ, ২০টি মাধ্যমিক ও নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ২টি মাদরাসা, ১টি কারিগরি বিদ্যালয়সহ মোট ২৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে স্বাস্থ্য সামগ্রী দেয়া হয়। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে ২ শতাধিক মাস্ক, সাবান, স্যানিটাইজার ও স্যাভলন দেয়া হয়।

সরাইলে ২৯ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে চলন্ত ট্রেনের সাথে যাত্রীবাহী সিএনজিচালিত অটোরিকসার সংঘর্ষে পিতা-পুত্রসহ একই পরিবারের তিনজন নিহত হয়েছেন। রোববার ভোরে আশুগঞ্জ উপজেলার তালশহর রেলওয়ে লেভেল ক্রসিংয়ে এই দূর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার নাটাই উত্তর ইউনিয়নের রাজঘর গ্রামের মোঃ সাদেক মিয়া (৬৮), তার পুত্র রুবেল মিয়া (৩৩) ও পাবেল মিয়া (২৩)। রোববার বাদ জোহর রাজঘর ঈদগাহ মাঠে নামাজে জানাজা শেষে রাজঘর কবরস্থানে তাদের লাশ দাফন করা হয়।

এদিকে দূর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে রেলওয়ের সহকারী পরিবহন কর্মকর্তা আমিনুল হককে প্রধান করে ৪ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

এদিকে একই পরিবারের তিনজনের মৃত্যুর ঘটনায় নিহতদের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। ঘটনার জন্যে দায়ী ব্যক্তিদের শাস্তির দাবি করেছেন পরিবারের সদস্যরা।

নিহতের পারিবারিক সূত্র জানায়, পিতা সাদেক মিয়াকে চোখের চিকিৎসা করাতে তার দুইপুত্র রুবেল মিয়া ও পাভেল মিয়া রোববার ভোরে রাজঘর থেকে একটি সিএনজিচালিত অটোরিকসায় করে আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনের দিকে রওয়ানা হন। আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন থেকে তিতাস কমিউটার ট্রেনে করে তাদের ঢাকা যাওয়ার কথা ছিলো।

তাদেরকে বহনকারী অটোরিকসাটি আশুগঞ্জ উপজেলার তালশহর লেভেল ক্রসিং অতিক্রম করার সময় চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী একটি মেইল ট্রেনের সাথে ধাক্কা লেগে অটোরিকসাটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই ভাই রুবেল ও পাভেল মারা যায়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাদের পিতা সাদেক মিয়াকে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে এনে ভর্তি করালে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ছাদেক মিয়াও মারা যায়।

নিহত সাদেক মিয়ার স্ত্রী মোমেনা বেগম ও কন্যা ইয়াসমিন বেগম ঘটনার জন্য দায়ীদের গ্রেপ্তারসহ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন ফাঁড়ির ইনচার্জ এস.আই সালাউদ্দিন খান নোমান বলেন, যাত্রীবাহি অটোরিকসাটি তালশহর লেভেলক্রসিং অতিক্রম করার সময় চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী চট্টগ্রাম মেইল ট্রেনটি অটোরিকশাটিকে ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলেই দুই ভাই রুবেল মিয়া ও পাভেল মিয়া মারা যান। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করার সময় সকাল সাড়ে ৯টার দিকে তাদের বাবা সাদেক মিয়া মারা যায়।

এদিকে নিহতের স্বজনরা দূর্ঘটনার জন্য লেভেল ক্রসিংয়ের গেইট কিপারের গাফলতিকে দায়ী করেছেন। নিহত সাদেক মিয়ার চাচাতো ভাই আলমগীর, স্বজন নোমান মিয়া ও প্রতিবেশী আকতার হোসেন অভিযোগ করে বলেন, দূর্ঘটনার সময় লেভেল ক্রসিংয়ে গেইট কিপার ছিলো না। গেইট খোলা পেয়ে অটোরিকসাটি লেভেল ক্রসিং অতিক্রম সময় দূর্ঘটনার শিকার হয়।

এ ব্যাপারে লেভেল ক্রসিংয়ের গেইট কিপার মোঃ আনিসুর রহমান তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমি গেইট ফেলেছিলাম। অটোরিকসাটি গেইটের নিচ দিয়ে জোর করে যাওয়ার কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।

এ ব্যাপারে আখাউড়া রেলওয়ের থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাজহারুল করিম দূর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘটনায় দায়ীদের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এদিকে দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে রেলওয়ের পক্ষ থেকে চার সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। রেলওয়ের সহকারি পরিবহন কর্মকর্তা আমিনুল ইসলামকে তদন্ত কমিটির প্রদান করা হয়েছে। সদস্যরা হলেন, সহকারি প্রকৌশলী (যান্ত্রিক ও অপারেশন) মোঃ আলাউদ্দিন, সহকারি প্রকৌশলী (সংকেত ও টেলিযোগাযোগ) আহাদ আলী খলিফা ও আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী এস.এম মাহমুদুর রহমান।

এ ব্যাপারে তদন্ত কমিটির প্রধান ও ঘটনাস্থলে উপস্থিত সহকারী পরিবহন কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম বলেন, আমরা দূর্ঘটনার বিষয়টি খতিয়ে দেখছি। কারা ঘটনার জন্য দায়ী এ ব্যাপারে তদন্ত করা হচ্ছে। আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে আমরা রেলওয়ে ঢাকা বিভাগীয় কর্মকর্তার কাছে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেবো।

আশুগঞ্জে ট্রেনের সাথে অটোরিকসার সংঘর্ষে পিতা-পুত্রসহ তিনজন নিহত


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে একটি আশ্রয়ণ প্রকল্পের গুচ্ছগ্রামে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে ঢেউ টিন ও নগদ অর্থ বিতরণ করা হয়েছে। রোববার দুপুরে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলা পরিষদ চত্বরে ক্ষতিগ্রস্থ ১০টি পরিবারের মধ্যে ২ বান্ডেল করে ঢেউটিন ও নগদ ৬ হাজার করে টাকা বিতরণ করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান ডাঃ রাফিউদ্দিন আহমেদ ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার হালিমা খাতুন অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থদের হাতে নগদ টাকা ও টিন তুলে দেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম, ইউপি চেয়ারম্যান আজহারুল ইসলাম, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ জিতু মিয়া, উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা অরুণ জ্যোতি ভট্টাচার্য, উপজেলা যুবলীগ নেতা রায়হান আলী ভুইয়া প্রমুখ৷

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম জানান, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্থ ১০টি পরিবারের প্রত্যেককে ঘরগুলো দ্রুত পূর্ণঃ মেরামতের জন্য ২ বান্ডেল করে টিন ও নগদ ৬ হাজার করে টাকা বিতরণ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার গুনিয়াউক ইউনিয়নের গুটমা গুচ্ছগ্রামে গ্রামে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে অগ্নিকান্ডে ১০টি পরিবারের নগদ টাকা, মালামালসহ বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়।

নাসিরনগরে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে টিন ও নগদ অর্থ বিতরণ


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কসবায় গোলাপ ফুল ও মাস্ক দিয়ে শিক্ষার্থীদেরকে বরণ করেছে উপজেলা ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ। রোববার সকালে উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা দুই হাজার গোলাপ ফুল ও দুই হাজার মাস্ক দিয়ে শিক্ষার্থীদেরকে বিদ্যালয়ে বরণ করে।

উপজেলা ছাত্রলীগ সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন বন্ধের পর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা হলে শিক্ষার্থীদেরকে উৎসাহ দিতে তাদের এই আয়োজন। প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে শিক্ষার্থীদেরকে গোলাপ ফুল ও মাস্ক দিয়ে বরণ করেন তারা।

কসবা উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক আফজাল হোসেন খান রিমনের নেতৃত্বে এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক আশরাফুল ইসলাম, কসবা পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি সৈকত আলী, টি.আলী কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ সফিউর রহমান সাগর, সাধারণ সম্পাদক সাইমুন চৌধুরী, ছাত্রলীগ নেতা মোঃ সোহেল, মোঃ আলাউদ্দিন, মোঃ আলাল, সাফায়েত, দেলোয়ার, হৃদয়, তানভীর, শামীম, সোহাগ, নাঈম প্রমুখ।

ছাত্রলীগ নেতারা পর্যায়ক্রমে কসবা টি.আলী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, কসবা মহিলা বিশ্ব বিদ্যালয় কলেজ, কসবা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, কসবা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়, হাবিবুল ইসলাম মেমোরিয়াল স্কুলের শিক্ষার্থীদেরকে ফুল ও মাস্ক দিয়ে বরণ করেন।

এ ব্যাপারে কসবা উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ মনির হোসেন বলেন, করোনা মহামারিতে ছাত্রলীগ শুরু থেকেই স্থানীয় সংসদ সদস্য ও আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হকের নির্দেশনায় মাঠে ছিলো। এরই অংশ হিসেবে দীর্ঘ দিন পর স্কুল খোলায় শিক্ষার্থীদেরকে উৎসাহ দিতে ও স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে ছাত্রলীগ এই কর্মসূচি গ্রহণ করে।

কসবায় গোলাপ ফুল দিয়ে শিক্ষার্থীদের বরণ করেছে ছাত্রলীগ


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
৫০ শয্যা বিশিষ্ট বিজয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স উদ্বোধনের পায় তিন বছর পর কোন ধরণের অস্ত্রোপচার ছাড়াই পুত্র সন্তানের জন্মদিলেন প্রসূতি পারুল বেগম (২৮)। গত শুক্রবার গভীর রাতে পারুল বেগম স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় কোন ধরণের অস্ত্রোপচার ছাড়াই পুত্র সন্তান জন্ম দেন।

হাসপাতালটি উদ্বোধনের প্রায় তিন বছর পর কোন প্রসূতি মাতা হাসপাতালে শিশু জন্ম দিলেন। এই বাচ্চাটিই হচ্ছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জন্ম নেয়া প্রথম শিশু। হাসপাতালে জন্ম নেয়া প্রথম শিশুটি কোন ধরণের অস্ত্রোপচার ছাড়াই জন্ম নেয়ায় খুশি প্রসূতি মাতার পরিবার ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

বিজয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রথম শিশু জন্ম দেয়া প্রসূতি পারুল বেগম উপজেলার চম্পকনগর ইউনিয়নের টানগেরাগাঁও গ্রামের সিএনজিচালিত অটোরিকসার চালক সাহিদ মিয়ার স্ত্রী। বর্তমানে নবজাতক ও তার মা সুস্থ্য ও ভালো আছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ১ নভেম্বর ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালটির উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধনের পর হাসপাতালে শুধুমাত্র বর্হিবিভাগ চালু করা হয়। পরে ২০২০ সালের এপ্রিল মাসে করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে ৫০ শয্যা বিশিষ্ট এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিকে জেলার একমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইন সেন্টার হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

চলতি মাসের ২ মে হাসপাতালটিতে আবার চিকিৎসা সেবা চালু করা হয়। কিন্তু চালু হওয়ার চারদিন পরই ৬ মে থেকে আবার হাসপাতালটিকে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইন হিসেবে চালু করা হয়।
গত শুক্রবার (১০ আগষ্ট) থেকে পুনরায় হাসপাতালে সাধারণ জনগণের চিকিৎসা সেবা শুরু হয়।

হাসপাতাল সূত্র জানায়, শুক্রবার সন্ধ্যায় প্রসব ব্যাথা নিয়ে পারুল বেগমকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন তার স্বজনরা। হাসপাতালে ভর্তি করার পর প্রসূতি মায়ের নরমাল ডেলিভারী করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন চিকিৎসকগণ।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ মাসুম এর নির্দেশনায় ডাঃ ইয়াসমিন আক্তার ও ডাঃ শাউলিন জাহানের তত্ত্বাবধায়নে প্রসূতি পারুল বেগমকে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়। প্রসূতির পরিবারের পক্ষ থেকে চিকিৎসকগণকে প্রয়োজনে প্রসূতিকে সিজারিয়ান অপারেশনের কথা বলা হলেও চিকিৎসকগণ তাদেরকে নরমাল ডেলিভারি করানোর কথা বলেন। শুক্রবার গভীর রাত দেড়টার দিকে ডাঃ ইয়াছমিন আক্তার ও ডাঃ শাউলিন জাহানের তত্ত্বাবধানে প্রসূতি পারুল বেগম অস্ত্রোপচার ছাড়াই একটি পুত্র সন্তান জন্ম দেন।

এ ব্যাপারে শিশুর পিতা সাহিদ মিয়া বলেন, সিজারিয়ান অপারেশন ছাড়া তার স্ত্রী সন্তান প্রসব করায় তিনি খুশী। এতে তার কোন খরচ হয়নি।

এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ মাসুমের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, ৫০ শয্যা বিশিষ্ট বিজয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চালু হওয়ার পর এটিই হাসপাতালে জন্ম নেয়া প্রথম শিশু। নরমাল ডেলিভারীর মাধ্যমে প্রসূতি পারুল বেগম একটি পুত্র সন্তান জন্ম দেয়ায় আমরা খুবই খুশী। তিনি বলেন, প্রসূতির পরিবার থেকে আমাদেরকে প্রয়োজনে সিজারিয়ান অপারেশন করার কথা বলা হয়েছিলো। কিন্তু আমরা ওই প্রসূতিকে নরমাল ডেলিভারী করাই। বর্তমানে শিশু ও তার মা ভালো ও সুস্থ্য আছে।।

তিনি আরও বলেন, আমরা চাই প্রসূতি মায়েদের নরমাল ডেলিভারী। সিজারিয়ান অপারেশন ছাড়া সন্তান প্রসব হলে এটি প্রসূতির জন্য মঙ্গলজনক।উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে জনবল সংকট রয়েছে। হাসপাতালে ৮জন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও আছে ৬জন। ৭ জন নার্স থাকার কথা থাকলে আছে ৫জন, আয়া আছে মাত্র ২জন। তিনি বলেন, আমাদের ফিল্ড পর্যায়েও ৫জন চিকিৎসকের সংকট রয়েছে।

এ ব্যাপারে সিভিল সার্জন ডাঃ একরামউল্লাহ সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, বিজয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জন্ম নেয়া প্রথম শিশুটি কোন ধরণের অস্ত্রোপচার ছাড়া স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় জন্ম নেয়ায় আমরা খুবই খুশী। তিনি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবল সংকট থাকার কথা স্বীকার করে বলেন, বিষয়টি মন্ত্রণালয়কে অবহিত করা হয়েছে। দ্রুত জনবল সংকট লাঘব করার চেষ্টা করা হবে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাসপাতালে অস্ত্রোপচার ছাড়াই জন্ম নিয়েছে প্রথম শিশু


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে ৪৯ বোতল ফেন্সিডিল, মাদক বিক্রির নগদ ২ হাজার টাকাসহ মাদক ব্যবসায়ী মোঃ বেলাল মিয়া (৩৬) কে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-১৪। শনিবার সকাল পৌনে ৮টায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের আশুগঞ্জের গোলচত্ত্বর যাত্রী ছাউনীর সামনে থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃত মোঃ বেলাল মিয়া হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলার গনকিরপাড় গ্রামের আকছির মিয়ার ছেলে।

শনিবার দুপুরে র‌্যাব ভৈরব ক্যাম্প থেকে ক্যাম্পের অধিনায়ক ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রফিউদ্দীন মোহাম্মদ যোবায়ের স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শনিবার সকাল পৌনে ৮টায় আশুগঞ্জ গোলচত্ত্বরের যাত্রী ছাউনীর সামনে থেকে মাদক ব্যবসায়ী বেলাল মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তার কাছ থেকে ৪৯ বোতল ফেন্সিডিল ও মাদক বিক্রির নগদ ২ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।

এ ঘটনায় আশুগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, গ্রেপ্তারকৃত বেলাল একজন পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী। জিজ্ঞাসাবাদে সে জানায়, সে দীর্ঘদিন ধরে হবিগঞ্জ জেলার সীমান্তবর্তী এলাকা হতে চোরা চালানের মাধ্যমে মাদকদ্রব্য কিনে দেশের বিভিন্ন স্থানে পাচার করতেন।

আশুগঞ্জে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে নিম্নমানের কাজের কারণে এক মাসের মধ্যেই একটি স্কুলের চিলিকোঠার ছাদ ভাঙতে হয়েছে ঠিকাদারকে। শনিবার সকালে উপজেলার সদর ইউনিয়নের নাসিরনগর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চিলিকোঠার ছাদ ভেঙ্গে ফেলা হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০১৯-২০ অর্থ বছরে নাসিরনগর উপজেলা প্রকৌশল অধিদপ্তরের অধীনে নাসিরনগর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নির্মাণের জন্য দরপত্র আহবান করা হয়। স্কুলটির নির্মাণ ব্যয় ধরা হয় প্রায় ৬৮ লাখ টাকা। জমির জুলিয়া টেডার্স নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এই নির্মাণকাজের কার্যাদেশ পায়।

উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চাহিদাভিত্তিক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের (প্রথম পর্যায়) আওতায় নাসরিনগর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের উর্ধ্বমূখী সম্প্রসারণের জন্য চলতি বছরের গত ১৩ জানুয়ারি ঠিকাদারের সাথে চুক্তি সম্পাদিত হয়। কিন্তু উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয়ের কর্মকর্তাদেরকে অবহিত না করেই চিলিকোঠার ছাদ ঢালাই করেন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান।

অভিযোগ রয়েছে মিকচার মেশিন ছাড়াই হাতে ঢালাইয়ের কাজ সম্পন্ন করা হয়, নির্মাণস্থলে ভাইব্রেটর মেশিন ছিল না ও ঢালাইয়ে নিম্ন মানের খোয়া ব্যবহার করা হয়।

গত ২৩ আগস্ট উপজেলা সহকারী প্রকৌশলী ওমর ফারুক বিদ্যালয়ের নির্মাণকাজ পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনে সময় তিনি নির্মাণ কাজে কয়েকটি ত্রুটি দেখতে পান। গত ২৪ আগস্ট উপজেলা প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম ছাদ ঢালাই দ্রুত অপসারণ করতে ঠিকাদারকে নির্দেশ দেন।

ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স জমির জুলিয়া ট্রেডার্সের সত্ত্বাধিকারী জমির উদ্দিন আহমেদ বলেন, উপজেলা প্রকৌশলী নতুন এসেছেন। প্রায় এক মাস আগে ওই বিদ্যালয়ের তিন তলার ছাদের উপর প্রায় ৩০ ফুট দৈর্ঘ্য ও প্রায় ১২ ফুট প্রস্থের চিলিকোঠার ছাদ ঢালাই দেয়া হয়। ঢালাইয়ের সময় তাদের লোকজন উপস্থিত ছিল না।

গত মাসে ছাদ ঢালাই ভেঙ্গে ফেলতে উপজেলা প্রকৌশলী আমাকে চিঠি দেন। তাই শনিবার সকালে শ্রমিকরা ছাদ ভেঙ্গে ফেলে। তিনি দাবি করেন কাজে কোনো নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করা হয়নি। তিনি বলেন, ৬৮ লাখ টাকা ব্যয়ে বিদ্যালয়ের সম্প্রসারিত ভবনের দ্বিতীয়, তৃতীয় ও তৃতীয় তলায় চিলিকোঠার ছাদ নির্মাণের কাজ পাই।

এ ব্যাপারে উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রবিউল আলম বলেন, কয়েকদিন আগে ঢালাইয়ের সেন্টারিং খোলা হয়েছে। স্থানীয়দের অভিযোগের প্রেক্ষিতে গত শুক্রবার রাতে ওই বিদ্যালয়ের গিয়ে তিনতলার চিলিকোঠার ছাদের ঢালাই দেবে গেছে দেখেছি। পরে উপজেলা প্রকৌশলীকে বিষয়টি জানিয়েছি। ছাদটি উপজেলা প্রকৌশলীর নির্দেশে ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে।

বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি আব্দুর রহিম বলেন, বিদ্যালয়ের তিনতলার উপরে ঢালাইয়ের পর চিলিকোঠার ছাদ প্রায় চার ইঞ্চি পরিমাণ ডেবে যায়। বিষয়টি জানতে পরে উপজেলা প্রকৌশলীর নির্দেশে চিলিকোঠার ছাদ ভেঙ্গে ফেলা হয়।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী সাইফুল ইসলাম বলেন, দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিকাদার আমাদেরকে না জানিয়ে এবং আমাদের অনুপস্থিতিতেই ওই বিদ্যালয়ের সম্প্রসারিত ভবনের তিনতলার চিলিকোঠা ছাদের ঢালাই দিয়েছে। তাই ছাদটি ভেঙ্গে ফেলার জন্য ঠিকাদারকে নির্দেশ দিয়েছি। ঠিকাদার শনিবার সকালে চিলিকোঠার ছাদ ভেঙ্গে ফেলে। ছাদ ধসে পড়ার অভিযোগ সত্য না।

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার হালিমা খাতুন বলেন, ঢালাইয়ের কাজের মান নিয়ে প্রশ্ন উঠায় উপজেলা প্রকৌশলীর চিঠির প্রেক্ষিতে ঠিকাদার শনিবার চিলিকোঠার ছাদ ভেঙ্গে অপসারণ করে। ছাদ ধসে পড়ার কোন ঘটনা ঘটেনি।

নাসিরনগরে নিম্নমানের ঢালাইয়ের দায়ে ভাঙ্গা পড়ল স্কুলের চিলিকোঠার ছাদ


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের পরিবেশ রক্ষা ও বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী স্থানের সৌন্দর্য্যবর্ধনে কাজ করা সামাজিক সংগঠন “ভোরের সাথী” এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নাজমুল হক ও সহ-সভাপতি ইকবাল হোসেন চন্দনের আত্মার মাগফেরাত কামনায় মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার সকালে স্থানীয় লোকনাথ উদ্যানের (টেংকের পাড়) উত্তর পাড়ে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুুুষ্ঠিত হয়৷ এতে সভাপতিত্ব করেন বিশিষ্ট সমাজসেবক জাহাঙ্গীর কবির খাঁন দুলাল।

সদর উপজেলা বিআরডিবির চেয়ারম্যান মোঃ আবু কাউসারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ ভূইয়া, জেলা নাগরিক সমাজ এর সভাপতি তাজ মোহাম্মদ ইয়াছিন, সংগঠনের অর্থ সম্পাদক সুভাষ চন্দ্র দাস, ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রির পরিচালক বাবুল মিয়া, সাবেক পৌর কাউন্সিলর শাহ আলম খন্দকার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক ভিপি অ্যাডভোকেট এমদাদুল হক চৌধুরী, সমাজসেবক মাঈন উদ্দিন খাজা, এম.এ. নাসের বাহার, সাবেক পৌর কাউন্সিলর খবির উদ্দিন প্রমুখ।

আলোচনা সভা শেষে নাজমুল হক ও ইকবাল হোসেন চন্দনের আত্মার মাগফেরাত কামনায় মিলাদ ও দোয়া পরিচালনা করেন লোকনাথ উদ্যান জামে মসজিদের খতিব মাওলানা আবুল কাশেম।

মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে শহরের বিশিষ্টজন সহ নানা শ্রেণী-পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মোঃ নাজমুল হক (৬৫) ও মোঃ ইকবাল হোসেন চন্দন (৫৭) গত কয়েক মাস আগে মারা যান।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় “ভোরের সাথীর” দুই নেতার স্মরণে দোয়া মাহফিল

ফেসবুকে আমরা..