সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভ্রাম্যমান আদালতের নির্দেশে পৌর এলাকার মধ্যপাড়ায় অবৈধভাবে ভরাটকৃত একটি পুকুরের বালি অপসারনের কাজ শুরু করেছেন পুকুরের মালিকপক্ষ। মঙ্গলবার সকাল থেকে ৬/৭জন শ্রমিক পুকুরে নেমে পুকুর থেকে বালি অপসারনের কাজ শুরু করেন। অপসারণকৃত বালি ভ্যানে করে অনত্র নেয়া হচ্ছে।

এ ব্যাপারে পুকুরের মালিকপক্ষের শাহআলম বলেন, জেলা প্রশাসনের নির্দেশে আমরা নিজ খরচে অবৈধভাবে ভরাটকৃত পুকুরের বালি অপসারণ শুরু করেছি। তিনি বলেন, রাতের বেলা ভেকু মেশিন এনে পুকুরের তলদেশ থেকে বালি অপসারন কাজ শুরু করা হবে। তিনি বলেন, প্রশাসনের দেয়া সময়সীমার মধ্যেই পুকুরে ফেলা বালি অপসারণ করা হবে।

উল্লেখ্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার মধ্যপাড়ায় রাতের আঁধারে অবৈধভাবে একটি পুকুর ভরাট করার দায়ে ওই পুকুরের মালিকপক্ষের মোঃ শাহজাহান মিয়া-(৫৫) কে গত সোমবার বিকেলে ২ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে তিন মাসের কারাদন্ড এবং আগামী তিনদিনের মধ্যে ব্যক্তি খরচে পুকুরে ফেলা বালি অপসারণ করে পুকুরকে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে নেয়ার নির্দেশ দেন ভ্রাম্যমান আদালত।

সোমবার বিকেলে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সন্দ্বীপ তালুকদার এই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। দন্ড পাওয়া মোঃ শাহজাহান মিয়া মধ্যপাড়ার বাওলা দীঘির পাড়ের মরহুম সিরাজুল ইসলামের ছেলে।

এর আগে অবৈধভাবে পুকুর ভরাটের খবর পেয়ে সোমবার বিকেলে জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খান ও সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পঙ্কজ বড়–য়া ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। জেলা প্রশাসক পুকুর ভরাট করায় ক্ষোভ প্রকাশ করে পুকুর ভরাট করে নির্মিত অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ ও পুকুরটি আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে নির্দেশ দেন।

জেলা প্রশাসকের নির্দেশে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পঙ্কজ বড়–য়া পুকুরের মালিকপক্ষের শাহজাহান মিয়া ডেকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিয়ে যান।
পরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সন্দ্বীপ তালুকদার ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে শাহজাহান মিয়াকে দুই লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে তিন মাসের জেল প্রদান করেন। পাশাপাশি আগামী তিনদিনের মধ্যে ব্যক্তি খরচে পুকুরে ফেলা বালি অপসারণ করে পুকুরকে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে নিতে মালিকপক্ষকে নির্দেশ দেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানায় পরিবেশ অধিদপ্তরের দায়ের করা অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, পৌর এলাকার মধ্যপাড়া বর্ডার বাজারের উত্তর পাশে ৫নং ওয়ার্ড এলাকায় বিএস খতিয়ান নং- ৪৩৪ ও বিএস দাগ নং-৬৬১ এর পুকুরটি পরিবেশ অধিদপ্তরের নির্দেশ অমান্য করে পরিবেশগত ছাড়পত্র গ্রহন ছাড়াই পুকুর ভরাট করা হচ্ছে। ওই এলাকার শাহজাহান মিয়া, মোঃ শাহ আলম, পৌর সভার ৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আলী আহসান কাওছার, মোঃ মুনির হাজী, আলী হোসেনসহ অজ্ঞাত আরো তিন-চারজন মিলে পুকুরটি ভরাট করছেন। প্রায় ১৫ ফুট গভীরের এ পুকুরটির দক্ষিণ পশ্চিমাংশে ৯০০ বর্গফুট ও উত্তরাংশে ৬০০ বর্গফুট অংশ ভরাট করা হয়।

এ বিষয়ে বর্ডার বাজার জামে মসজিদ ও এলাকাবাসীর পক্ষে ডাঃ মো. আবু সাঈদ, মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, নাজমুল ইসলাম, মোঃ সুজন মিয়া, মাহবুব আলম, মনির হোসেন, মোঃ সুজন মিয়া প্রমুখ বিভিন্ন সময় অভিযোগ করেন।

এলাকাবাসীর অভিযোগ ৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আলী আহসান কাউসারের নেতৃত্বে রাতের বেলা ট্রাক্টরে করে বালি ফেলে পুকুরটি ভরাট করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে কাউন্সিলর কাউছার পুকুর ভরাট করে সেখানে তার একটি অফিস নির্মান করেছেন।

এ ব্যাপারে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পঙ্কজ বড়–য়া বলেন, প্রশাসনের নির্দেশে পুকুরের মালিকেরা মঙ্গলবার সকাল থেকে পুকুরে ফেলা বালি অপসারনের কাজ শুরু করেছে। তিনি বলেন, পুকুরটিকে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।                                                       ###

নিজ উদ্যোগে পুকুরে ফেলা বালি অপসারনের কাজ শুরু করেছেন মালিকপক্ষ

সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার মধ্যপাড়ায় রাতের আঁধারে অবৈধভাবে একটি পুকুর ভরাট করার দায়ে এক পুকুর মালিককে ২ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে তিন মাসের কারাদন্ড এবং আগামী তিনদিনের মধ্যে ব্যক্তি খরচে পুকুরে ফেলা বালি অপসারণ করে পুকুরকে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন ভ্রাম্যমান আদালত।

সোমবার বিকেলে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সন্দ্বীপ তালুকদার এই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। দন্ড পাওয়া ব্যক্তির নাম মোঃ শাহজাহান মিয়া-(৫৫)। তিনি পৌর এলাকার মধ্যপাড়ার বাওলা দীঘির পাড়ের মরহুম সিরাজুল ইসলামের ছেলে।

এর আগে পুকুর ভরাটের খবর পেয়ে গতকাল সোমবার বিকেলে জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খান ও সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পঙ্কজ বড়–য়া ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

এ সময় জেলা প্রশাসক পুকুর ভরাট করায় ক্ষোভ প্রকাশ করে পুকুর ভরাট করে নির্মিত অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ ও পুকুরটি আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে নির্দেশ দেন।

জেলা প্রশাসকের নির্দেশে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পঙ্কজ বড়–য়া পুকুরের মালিকপক্ষের শাহজাহান মিয়া ডেকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নিয়ে যান।
পরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সন্দ্বীপ তালুকদার ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে শাহজাহান মিয়াকে দুই লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে তিন মাসের জেল প্রদান করেন। পাশাপাশি আগামী তিনদিনের মধ্যে ব্যক্তি খরচে পুকুরে ফেলা বালি অপসারণ করে পুকুরকে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে নিতে মালিকপক্ষকে নির্দেশ দেন।

এদিকে জেলা প্রশাসকের নির্দেশ পেয়ে পৌর তহশিলের সার্ভেয়াররা ঘটনাস্থলে পৌছে পুকুর মাপঝোঁক করেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানায় পরিবেশ অধিদপ্তরের দায়ের করা অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, পৌর এলাকার মধ্যপাড়া বর্ডার বাজারের উত্তর পাশে ৫নং ওয়ার্ড এলাকায় বিএস খতিয়ান নং- ৪৩৪ ও বিএস দাগ নং-৬৬১ এর পুকুরটি পরিবেশ অধিদপ্তরের নির্দেশ অমান্য করে পরিবেশগত ছাড়পত্র গ্রহন ছাড়াই পুকুর ভরাট করা হচ্ছে। ওই এলাকার শাহজাহান মিয়া, মোঃ শাহ আলম, পৌর সভার ৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আলী আহসান কাওছার, মোঃ মুনির হাজী, আলী হোসেনসহ অজ্ঞাত আরো তিন-চারজন মিলে পুকুরটি ভরাট করছেন। প্রায় ১৫ ফুট গভীরের এ পুকুরটির দক্ষিণ পশ্চিমাংশে ৯০০ বর্গফুট ও উত্তরাংশে ৬০০ বর্গফুট অংশ ভরাট করা হয়।

এ বিষয়ে বর্ডার বাজার জামে মসজিদ ও এলাকাবাসীর পক্ষে ডাঃ মো. আবু সাঈদ, মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, নাজমুল ইসলাম, মোঃ সুজন মিয়া, মাহবুব আলম, মনির হোসেন, মোঃ সুজন মিয়া প্রমুখ বিভিন্ন সময় অভিযোগ করেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে পুকুরটিকে আগের অবস্থায় ফিরানোর কথা বললেও মালিকরা সেটি না করে কার্যক্রম সাময়িক বন্ধ রাখে। পরবর্তীতে পুকুর মালিকদেরকে নোটিশ দেয়া হলেও তারা কর্ণপাত করেন নি।

এদিকে সোমবার বিকেলে জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী অফিসারসহ সরকারি বিভিন্ন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে গেলে স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, ৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আলী আহসান কাউসারের নেতৃত্বে রাতের বেলা ট্রাক্টরে করে বালি ফেলে পুকুর ভরাট করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে কাউন্সিলর কাউছার পুকুর ভরাট করে সেখানে তার একটি অফিস নির্মান করেছেন। ওই অফিসের সারারাত মাদক সেবীরা মাদক সেবনসহ নানা অপকর্ম করে। তাদের ভয়ে এলাকাবাসী কিছু বলতে সাহস পায়না।

এ ব্যাপারে ৫ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলার আলী আহসান কাউসারের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, মসজিদকে বর্ধিত করার জন্য পুকুর মালিকগন পুকুর ভরাট করছেন। তিনি এই ঘটনায় জড়িত নন।
###

অবৈধভাবে পুকুর ভরাটের দায়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এক ব্যক্তিকে দুই লাখ টাকা জরিমানা

সুমন আহম্মেদঃ
জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খাঁন বলেছেন, বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন স্তরের মধ্যে ইউনিয়ন পরিষদ একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তর। জেলা পরিষদ থাকবে কিনা সন্দেহ, কিন্তু ইউনিয়ন পরিষদ থাকবে, এর স্তর দিন দিন আরো বিস্তর হবে।

তিনি রোববার বিকেলে সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তৃতীয় লোকাল গভর্ণ্যান্স সাপোর্ট প্রজেক্ট (এলজিএসপি-৩) এর বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান ও সচিবদের প্রশিক্ষণ কর্মশালায় কোর্স উপদেষ্টার বক্তব্যে একথা বলেন।

এ সময় জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খাঁন আরো বলেন, গ্রাম হবে শহর এই কাজ ইউপি চেয়ারম্যানগণ বাস্তবায়ন করবেন। সামাজিক যে কোন কাজে প্রশাসনের কেউ না থাকতে পারলেও ইউপি চেয়ারম্যানেরা ঠিকই থাকেন। গ্রামীণ উন্নয়নে ইউপি চেয়ারম্যানের গুরুত্ব অপরিসীম।

তিনি বলেন, ইউপি সচিবদেরকে একজন সরকারি চাকুরিজীবি ভাবতে হবে। দক্ষ সচিব ছাড়া একজন চেয়ারম্যান ভালো কিছু করতে পারে না। সচিবদের কম্পিউটার ও ইন্টারনেটের ব্যবহার শতভাগ নিশ্চিত করতে হবে। আধুনিক ইউনিয়ন পরিষদ করতে যা যা করা দরকার সরকার তাই করছে, এ ব্যাপারে সরকার বদ্ধপরিকর। তিনি বলেন, দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, ইউনিয়ন পরিষদ ও আধুনিক যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হবে।

এলজিএসপি-৩ কারনে ইউনিয়ন পরিষদের উন্নয়ন অনেক এগিয়ে গেছে।
প্রশিক্ষণ কর্মশালায় কোর্স পরিচালক ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপ-পরিচালক দূর-রে-শাহওয়াজ, কোর্স সমন্বয়ক ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার পঙ্কজ বড়–য়া।

প্রশিক্ষণ কর্মশালায় সদর উপজেলার ১১ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সচিবগণ উপস্থিত ছিলেন।
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করেছে জেলা প্রশাসক

সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্থানীয় পর্যায়ে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) বাস্তবায়ন বিষয়ক কর্মশালা বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মোঃ আব্দুল মান্নান।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খাঁনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আসলাম হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ আলমগীর হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর সভার মেয়র নায়ার কবির, সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ শাহ আলম ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ এএসএম শফিকুল্লাহ।

কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিভাগীয় কমিশনার মোঃ আব্দুল মান্নান বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সরকারী কর্মচারীদের বলেছিলেন, তোমরা কেউ শাসক নও তোমরা সবাই খাদেম ও সেবক। এই কারণে সরকারী অফিসে এমন কোনো সুযোগ সুবিধা নেই যেগুলো চালু করেনি সরকার। আমরা শুদ্ধাচার কৌশল করেছি, সকল লেনদেন কম্পিউটারাইজ করে দিয়েছি।

১৯৭২ সাল থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু যে কথা গুলো বলেছিলেন আমরা দেখছি এগুলো জাতিসংঘ ২০০০ সালে এসে এখন চিন্তা ভাবনা করছেন। এসডিজি’র মাধ্যমে দেশ উন্নয়ন হচ্ছে। উন্নত দেশের দিকে ধাবিত হচ্ছে। এই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রায় আমরা একজনকেও পিছনে রেখে আমরা উন্নয়ন চাই না। এই জন্য দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহন করেছে সরকার। এ লক্ষ্য বাস্তবায়নে সকলকে স্ব-স্ব ক্ষেত্র থেকে ভূমিকা পালন করতে হবে।

কর্মশালায় প্রশাসনের পদস্থ, কর্মকর্তা, শিক্ষক, সাংবাদিক, মুক্তিযোদ্ধা, এনজিওকর্মী সহ ১১০ জন প্রশিক্ষণার্থী অংশগ্রহণ করেন।
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এসডিজি বাস্তবায়ন বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক পাবলিক সার্ভিস দিবস পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। গতকাল রোববার সকাল ১০টায় স্থানীয় বঙ্গবন্ধু স্কয়ার থেকে বর্ণাঢ্য এক র‌্যালি বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন শেষে জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে গিয়ে আলোচনা সভায় মিলিত হয়।

“দক্ষ সিভিল সার্ভিসই জন প্রশাসনের ভিত্তি” “সার্ভিসের জন্য জনগন নয়, বরং জনগনের জন্যই সার্ভিস” “জনগনের কাছে প্রতারিত হোক সেবার হাত” শ্লোগানকে সামনে রেখে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আব্দুল বারিক।

জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খাঁনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পুলিশ সুপার পদোন্নতিপ্রাপ্ত) আলমগীর হোসেন, সিভিল সার্জন মোঃ শাহআলম, পৌর মেয়র নায়ার কবির, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোঃ হানিফ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক এ এস এম শফিকুল্লাহ ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকার।

আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আব্দুল বারিক বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতেহারসহ সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের প্রশংসা করে বলেন, ডিজিটাল গ্রাম, এক সেবা বাতায়নে চাকুরীজীবিদের জবাবদিহিতা ও কর্মের মূল্যায়ন, পেপারলেস অফিস, ঘরে বসে সকল সেবাসহ বিভিন্নরকম কার্যক্রম করতে হবে। এগুলো সরকারি সিভিল সার্ভিসের লোকজনকে বাস্তবায়ন করতে হবে। এসব বাস্তবায়নে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। পরিকল্পনা করে কাজ করলে দ্রুত সফলতা আসবে। তিনি আরো বলেন,

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ট্রেনের আসন সংখ্যা কম রয়েছে। আমার পর্যবেক্ষন প্রতিবেদনে বিষয়টি উল্লেখ করে আসনবৃদ্ধির জন্য অনুরোধ করব। তিনি বলেন, জনগোষ্ঠীকে কাজে লাগাতে না পারলে উন্নয়ন আসবে না। সরকার আমাদের অনেক দিয়েছে। সুযোগ সুবিধা বাড়িয়েছে। এখন জনগণের সেবার জন্য কাজ করতে হবে। তাই দক্ষ মানুষ তৈরি করতে সকল শ্রেণির কর্মকর্তাদের কাজ করতে অনুরোধ জানান তিনি।

আলোচনা সভায় জেলার সকল সরকারি দপ্তরের প্রধানগণ, সকল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাগনসহ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সহকারি কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ফিরোজা পারভিন।

সভায় সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খাঁন বলেন, জনগণের করের টাকায় সরকারি কর্মকর্তারা বেতন নিয়ে থাকেন। গত বারের তুলনায় এবার এবছর সরকাট চারগুন বাজেট ঘোষণা করেছে। তার মানে আমাদের চারগুন বেশি সেবা দিতে হবে।
###

সিভিল সার্ভিস দিবসের আলোচনা সভায় অতিরিক্ত সচিব সচিব আব্দুল বারিক

botvনিউজঃ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জুস খাইয়ে স্ত্রীকে অচেতন করে শ্যালিকা তামান্না আক্তার-(১৫) কে ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় ভগ্নিপতি নাঈম ইসলামকে-(২৭) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার ভোররাতে সদর উপজেলার তালশহর (পূর্ব) ইউনিয়নের অষ্টগ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারের পর পুলিশের কাছে শ্যালিকা তামান্না আক্তারকে ধর্ষনের পর চিৎকার করায় হত্যা করেছে বলে স্বীকার করেছে নাঈম। ধর্ষক নাঈম সদর উপজেলার নাটাই (দক্ষিণ) ইউনিয়নের শালগাঁও গ্রামের বসু মিয়ার ছেলে।

এদিকে, ছেলে নাঈমের অপকর্মের ঘটনায় লজ্জা ও অপমানে আত্মহত্যা করেছে নাঈমের বাবা বসু মিয়া। গতকাল শনিবার ভোরে জেলার নবীনগর উপজেলার গোসাইপুর গ্রামে এক আত্মীয়ের বাড়িতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে তিনি আত্মহত্যা করেন। খবর পেয়ে পুলিশ বসু মিয়ার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছে।

এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃত নাঈম পুলিশের কাছে ধর্ষণ ও হত্যার দায় স্বীকার করেছে।

উল্লেখ্য, গত ১৭ জুন শ্যালিকা তামান্না আক্তার তার ভগ্নিপতি নাঈমের বাড়িতে বেড়াতে আসে। ১৯ জুন রাতে নাঈম তার স্ত্রী স্মৃতি আক্তার ও শিশু কন্যা জান্নাতকে আমের জুস খাইয়ে অচেতন করে তামান্নাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। ধর্ষণের পর তামান্না চিৎকার শুরু করলে নাঈম শ্বাসরোধ করে জান্নাতকে হত্যা করে। পরদিন সকালে নাঈমের স্ত্রী স্মৃতি আক্তার গ্রামের এক সর্দরকে ডেকে আনলে নাঈম পালিয়ে অষ্টগ্রামে তার মামা শফিক মিয়ার বাড়িতে চলে যায়। সোর্সের মাধ্যমে নাঈমের অবস্থান জানতে পেরে পুলিশ গতকাল শনিবার ভোর রাতে অষ্টগ্রাম থেকে তাকে আটক করে।
###

শ্যালিকাকে ধর্ষনের পর হত্যা ধর্ষক নাঈম গ্রেপ্তার ॥ পিতার আত্মহত্যা

সুমন আহম্মেদঃ
জাতীয় বাজেটে সংস্কৃতিখাতে বরাদ্দ বৃদ্ধির দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা উদীচী শিল্পী গোষ্ঠীর উদ্যোগে গতকাল শুক্রবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিবাদি সংস্কৃতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

স্থানীয় বঙ্গবন্ধু স্কয়ারের জাতীয় বীর আবদুল কুদ্দুস মাখন পৌর মুক্ত মঞ্চে আয়োজিত প্রতিবাদী সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জেলা উদীচীর সহ-সভাপতি শাহজাহান সোহেল।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন সাহিত্য একাডেমীর সভাপতি কবি জয়দুল হোসেন, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের আহবায়ক আবদুন নূর, জেলা সিপিবির সাধারণ সম্পাদক সাজিদুল ইসলাম, আনিছুল হক রিপন, আহমদ হোসেন প্রমুখ।

স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলা উদীচীর সভাপতি জহিরুল ইসলাম স্বপন। আলোচনা শেষে গণ সঙ্গীত পরিবেশন করে উদীচীর শিল্পীরা।
###

সংস্কৃতি খাতে বাজেটে বরাদ্দ বৃদ্ধির দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় উদীচীর প্রতিবাদী সমাবেশ

সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভগ্নিপতির বিরুদ্ধে তামান্না আক্তার (১৫) নামে এক কিশোরীকে ধর্ষনের পর শ্বাসরোধ করে হত্যা করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় সদর উপজেলার নাটাই (দক্ষিণ) ইউনিয়নের শালগাঁও গ্রামে ওই কিশোরীর ভগ্নিপতির বাড়ি থেকে তার লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

নিহত তামান্না আক্তার শালগাঁও গ্রামের নোয়াব মিয়ার মেয়ে। সে ওই গ্রামের একটি বিদ্যালয় নবম শ্রেণির ছাত্রী। ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্ত ভগ্নিপতি নাঈম ইসলাম-(২৭) পলাতক রয়েছেন।

তামান্নার বড় বোন ও নাঈমের স্ত্রী স্মৃতি আক্তার সাংবাদিকদের জানান, নাঈম তার বাবা বসু মিয়ার সাথে পৌর শহরের সড়ক বাজারে নৈশপ্রহরীর কাজ করেন। গত সোমবার তামান্নাকে খবর দিয়ে বাড়িতে আনেন নাঈম। বুধবার রাতে বসু মিয়া কাজে গেলেও নাঈম যাননি। স্মৃতি কাজে না যাওয়ার কারণ জানতে চাইলে নাঈম জানান তিনি সকালে ঢাকা থেকে তার মাকে আনতে যাবেন।

তিনি আরো বলেন, রাত সাড়ে নয়টার দিকে নাঈম আমের জুস নিয়ে তার মেয়ে জান্নাতকে খাওয়ায়। জুস খেয়ে জান্নাত ঘুমিয়ে পড়ে। এরপর তামান্নাকেও জুস খেতে বললে তামান্না জুস না খাওয়ায় স্মৃতি সেই জুস খান। জুস খাওয়ার সাথে সাথে স্মৃতি অচেতন হয়ে পড়েন। সকালে ঘুম থেকে ওঠে তামান্নাকে ডাক দিলেও সে কোনো সাড়া দেয়নি। পরে তামান্নার কাছে গিয়ে দেখেন তার শরীর রক্তাক্ত।

খবর পেয়ে গ্রামের এক সর্দার বাড়িতে আসলে নাঈম পালিয়ে যান। নাঈম ধর্ষণের পর তামান্নাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন বলে অভিযোগ করেন স্মৃতি।

এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আতিকুর রহমান বলেন, ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ দুপুরে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। তিনি বলেন, ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর বিস্তারিত জানা যাবে।
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভগ্নিপতির বিরুদ্ধে শ্যালিকাকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগ

সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সদর উপজেলার মজলিশপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ তাজুল ইসলামের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ এনে এলাকায় প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

গত বুধবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির উদ্যোগে মজলিশপুর ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ের সামনে এই প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

প্রতিবাদ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি ও মজলিশপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান শাহরিয়ার মোহাম্মদ ফিরোজ।
ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাজিদুর রহমান, সদস্য অসিত পাল, কমিউনিস্ট পার্টির নেতা আহমেদ হোসেন ও আওয়ামী লীগ নেতা শরীফুল ইসলাম প্রমুখ।

প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা বলেন, গত ঈদুল ফিতরের আগে ইউনিয়নের গরীব মানুষের মাঝে বিনামূল্যে বিতরনের জন্য সরকারের দেয়া ভিজিএফ’র চাল ইউপি চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম সঠিকভাবে বিলি না করে তিনি তার মুরগির খামারে নিয়ে যান।
বক্তারা বলেন, টাকা ছাড়া ইউপি চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম কোনো কাজ করেন না। জন্ম নিবন্ধন থেকে শুরু করে সব কাজেই টাকা নেন তিনি। এছাড়া চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে কর্মসংস্থান কর্মসূচির অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে।

তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ইউপি চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, চাল বিতরনে অনিয়মের অভিযোগ সম্পূর্ন মিথ্যা। তিনি বলেন, দুই বছর আগে একটি আবাসন প্রকল্প নিয়ে কমিউনিস্ট পার্টির নেতাদের সাথে আমার বিরোধ সৃষ্টি হয়। ওই বিরোধের জের ধরে তারা আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করছেন। প্রতিবাদ সভায় কমিউনিস্ট পার্টির নেতা-কর্মীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের লোকজন উপস্থিত ছিলেন।
###

ইউপি চেয়ারম্যানের অনিয়ম-দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত

সুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো কোম্পানির বিভিন্ন সিগারেটের সংকট নেই। কোম্পানির ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পরিবেশক মেসার্স ভগবান চন্দ্র পাল এর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ কথা জানিয়েছেন। একই সঙ্গে বেশি দাম না রাখার জন্য খুচরা দোকানদার প্রতি আহবান জানিয়েছেন তারা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাজেটে সিগারেটের দাম বাড়ানোর পর থেকেই বাজারে নানা রকম গুজব ছড়ানো হয়। বাজেটে যে দাম বাড়ানো হয়েছে এর চেয়ে বেশি উল্লেখ করে নানা রকম প্রচারণা চালানো হয়। বাজারে সিগারেটের সংকট আছে বলেও উল্লেখ করা হয়।

মেসার্স ভগবান চন্দ্র পাল এর কর্তৃপক্ষ জানান, বর্তমানে বেনসন সিগারেট ১৩ টাকা, গোল্ডলিফ ১০ টাকা ক্যাপেস্টেন ১০ টাকা, স্টার ছয় টাকা, পাইলট চার টাকা, ডার্বি চার টাকা করে খুচরা বিক্রির জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। গত ১৫ জুন থেকে এ দাম কার্যকর করা হয়েছে। কোম্পানি নির্ধারিত দামের লিফলেটও বিতরণ করেছে এরই মধ্যে।

বাজারে সিগারেটের সংকট নেই উল্লেখ করে কর্তৃপক্ষ জানান, বিক্রির জন্য যে পরিমাণ সিগারেট ডিলার থেকে পাঠানো হয় তা কখনো কখনো ফেরতও আসে। খুচরা বিক্রেতারা যে পরিমাণ অর্ডার করছে তা দিতে কোনো ধরণের সমস্যা হচ্ছে না।
পরিবেশক মলয় পাল বলেন, ‘কোম্পানি থেকে আমরা চাহিদা মতো সিগারেট পাচ্ছি।

চাহিদা অনুযায়ি আমরা বিক্রিও করতে পারছি। তাই বাজারে সিগারেটের কোনো ধরণের সংকট নেই। কোনো দোকানী বেশি দাম রাখছে কি-না সে বিষয়ে আমরা প্রতিনিয়তই খোঁজ রাখছি। খুচরা বিক্রেতাদের প্রতি অনুরোধ আপনারা দাম বেশি রাখবেন না। সংশ্লিষ্ট কেউ সিগারেট সংকট আছে জানালে সরাসরি আমাদেরকে জানাবেন।
###

বাজারে কোনো ধরণের সংকট নেই সিগারেটের দাম বেশি না রাখার আহবান পরিবেশকের

ফেসবুকে আমরা..