স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হাফিজুর রহমানের খুনের রহস্য উদঘাটনে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন তদন্ত কমিটি গঠন এবং দোষিদের আইনের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবিতে আজ বুধবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় বিক্ষুব্দ নাগরিক সমাজের উদ্যোগে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

বুধবার সকালে স্থানীয় স্বাধীনতা চত্ত্বরে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে সাংবাদিক মোঃ সোলেমান খানের সভাপতিত্বে এবং সাংবাদিক নেপাল চন্দ্র সাহার সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড.মুহাম্মদ ইদ্রিস ভুইয়া, কসবা পৌর সভার প্যানেল মেয়র মো.আবু জাহের, উপজেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক মোঃ শফিকুল ইসলাম সরকার, কসবা প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক মোঃ শাহ আলম, উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ মোঃ হুমায়ুন কবির, বিশিষ্ট লেখক মোঃ জহিরুল ইসলাম স্বপন, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সাধারন সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন ও ঢাবি’র ছাত্র নিহত হাফিজুর রহমানের বন্ধু সোহান মাহমুদ।

মানববন্ধনে বক্তারা হাফিজুর রহমানের খুনের রহস্য উদঘাটন ও জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এমপির সহযোগিতা কামনা করেন। মানববন্ধনে বিভিন্ন শ্রেনীপেশার মানুষ অংশ নেন।

কসবায় বিক্ষুব্দ নাগরিক সমাজের মানববন্ধন-প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে গত ১ মাসে ভারত থেকে বাংলাদেশে ফিরেছেন ১ হাজার ৭৪জন যাত্রী। গত ২৬ এপ্রিল থেকে গত মঙ্গলবার (২৫ মে) পর্যন্ত তারা আখাউড়া স্থল বন্দর দিয়ে দেশে ফেরেন। সর্বশেষ মঙ্গলবার দেশে এসেছেন ৩৪ জন। এদেরকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও কুমিল্লা জেলার বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়।
আখাউড়া উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, ১ হাজার ৭৪ জন যাত্রীর মধ্যে ২৫৯ জনকে ১৪ দিনের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের জন্য কুমিল্লা জেলায় প্রেরণ করা হয়েছে। এছাড়া ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ১০টি প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে অবস্থান করছেন ৩১৬ জন।
এর মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার হোটেল অবকাশে ২৮ জন, হোটেল তাজ এ ৩০ জন, হোটেল গ্র্যান্ড মালেকে ২৮ জন, হোটেল আশিক প্লাজায় ৩২ জন, হোটেল তিতাস ভিউতে ৪৬ জন ও হোটেল নিউ ইন্টারন্যাশনালে দুইজন, বিজয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২১ জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৮৬ জন, আখাউড়ার হোটেল নাইন স্টারে ২০ জন, হোটেল রজনীগন্ধায় ২৩ জন অবস্থান করছেন।
এছাড়া ১৪ দিনের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইন শেষে ৪৫৩ জন যাত্রীকে অবমুক্ত করা হয়। সর্বশেষ গত মঙ্গলবার ৪৯ জনকে অবমুক্ত করা হয়।
এ ব্যাপারে আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোহাম্মদ নূর-এ আলম জানান, ভারতফেরত যাত্রীদের বিষয়ে সরকারি যে নির্দেশনা দেয়া আছে সেগুলো কঠোরভাবে মানা হচ্ছে। এ বিষয়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে।

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ১ মাসে ভারত থেকে দেশে ফিরেছেন ১০৭৪ জন যাত্রী

ফেসবুকে আমরা..