প্রেস রিলিজ
ডিবি পুলিশ কর্তৃক ১০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট সহ ২ জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার পুলিশ সুপার জনাব মোহাম্মদ আনিসুর রহমানের
নির্দেশনায় এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জনাব মুহাম্মদ আলমগীর হোসেন,
পিপিএম-সেবা (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত) এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে
৩১/০৫/২০২০ ইং তারিখ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা গোয়েন্দা শাখার, অফিসার ইনচার্জ
জনাব আমিনুর রশিদ এর নেতৃত্বে জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)’র একটি টিম গোপন
সংবাদের ভিত্তিতে  ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা থানাধীন কসবা পৌরসভাস্থ
টিআলী বাড়ীর মোড়ের দক্ষিণ পার্শ্বে পাকা রাস্তার উপর হইতে রাত্র ২২.৩৫
ঘটিকার সময় ১০০ (একশত) পিস ইয়াবা ট্যাবলেট সহ আসামী ১। মোঃ হাসেন মিয়া
(৩৮) পিতা-মৃত হেকিম, ২। মোঃ শাহাব উদ্দিন (২৩) পিতা-মিলন মিয়া, উভয়
সাং-শাহপুর (পূর্বপাড়া) ওয়ার্ড নং-০২, কসবা, পৌরসভা, থানা-কসবা,
জেলা-ব্রাহ্মষণবাড়িয়াদ্বয়কে কে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়ের
বিরুদ্ধে কসবা থানায় প্রচলিত ধারায় মামলা রুজু করা হইয়াছে।

১০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট সহ ২ জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কর্মহীন শতাধিক ব্রাহ্মণ পুরোহিতের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে শহরের কেন্দ্রীয় মন্দির শ্রীশ্রী আনন্দময়ী কালিমন্দির প্রাঙ্গণে চেয়ারে বসিয়ে পুরোহিতদের মাঝে এইসব ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করাহয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খান।
প্রধান অতিথির বক্ত্যবে জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খান বলেন, সারা বিশ্ব এখন কঠিন সময় পার করছে। এতে করে জীবন জীবিকা সংকটাপন্ন হয়ে পড়েছে। মন্দিরেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা হচ্ছে। যার কারণে পুরোহিতদেরও অসুবিধা হচ্ছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সবদিকেই খোঁজ খবর রাখছেন। তিনি প্রত্যেকের জন্য পর্যাপ্ত খাদ্য সহ সহায়তা নিশ্চিত করেছেন। সমাজের সর্বশ্রেণী পেশার মানুষের মাঝে সে খাদ্য পৌছে দেয়া হচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে আজকে পুরোহিতদের মাঝে এই ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে।

এসময় অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকার, সদর উপজেলার নিবার্হী কর্মকতা পঙ্কজ বড়ুয়া, শ্রীশ্রী আনন্দময়ী কালি মন্দিরের ট্রাষ্টি কমিটির সভাপতি প্রানতোষ চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সচিব দীপক চৌধুরী বাপ্পী, প্রেসক্লাবের সাবেক যুগ্ম সাধারন সম্পাদক বাহারুল ইসলাম মোল্লা,
ইলেকট্রনিক মিডিয়া জার্নালিষ্ট এ্যাসোসিয়েশনের ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক উজ্জল চক্রবর্তী,
ব্রাহ্মণ পুরোহিত কল্যাণ সংঘের সভাপতি হরিশংকর চক্রবর্তী ও ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক প্রবীর আচার্য সহ ব্রাহ্মণ সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

###

চেয়ারে বসিয়ে পুরোহিতদের ত্রান দিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা প্রশাসন

প্রেস‌ বিজ্ঞ‌প্তিঃ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলের কুট্টাপাড়া এলাকা থেকে ৪৩ কেজি গাঁজা‘সহ মাদক ব্যবসায়ী সজল মিয়া(৩৮)’কে আটক করেছে র‌্যাব-১৪, সিপিসি-৩, ভৈরব ক্যাম্প।

১। “বাংলাদেশ আমার অহংকার” এই স্লোগান নিয়ে র‌্যাব যুব সমাজ তথা বাংলাদেশ’কে মাদকের ভয়াল থাবা, সন্ত্রাস, জঙ্গী, ছিনতাই, ডাকাতি, জুয়া, অপহরণ, খুন, ধর্ষণ, অসাধু ডিলার’সহ বিভিন্ন ধরণের অবৈধ কর্মকান্ড থেকে রক্ষার জন্য প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই দেশব্যাপী আপোষহীন অবস্থানে থেকে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

২। এরই ধারাবাহিকতায় র‌্যাব-১৪, সিপিসি-৩, ভৈরব ক্যাম্প গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে যে, একটি মাদক ব্যবসায়ী চক্র নিয়মিত মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল থানা এলাকা হতে দেশের বিভিন্ন এলাকায় পাইকারি/খুচরা বিক্রয় করে থাকে। উক্ত তথ্যের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য উক্ত মাদক ব্যবসায়ী চক্রের উপর র‌্যাবের নিরবিচ্ছিন্ন গোয়েন্দা নজরদারী চালানো হয় এবং তথ্যের সত্যতা পাওয়া যায়। জানা যায় অদ্য ১৮/০৫/২০২০ ইং তারিখ রাতে মাদকদ্রব্য গাঁজার একটি বড় চালান ঢাকার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাবে। এরই প্রেক্ষিতে ভৈরব র‌্যাব ক্যাম্পের স্কোয়াড কমান্ডার সিনিয়র সহকারী পরিচালক চন্দন দেবনাথ এর নেতৃত্বে একটি আভিযানিক দল ১৮/০৫/২০২০ ইং তারিখ অনুমান ২১.৪৫ ঘটিকায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল থানাধীন ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের কুট্টাপাড়া এলাকায় লাল পাম্পের সামনে রাস্তার উপর অভিযান পরিচালনা করে ১। মোঃ সজল মিয়া (৩৮), পিতা-মৃত আব্দুল গফুর, সাং-লাখাই, থানা-কালোক, জেলা-হবিগঞ্জ, এ/পি-সাং-আশুগঞ্জ পূর্ব বাজার শরীফ মিয়ার বাসা, থানা- আশুগঞ্জ, জেলা- ব্রাহ্মণবাড়িয়া‘কে আটক করা হয়। আটককৃত আসামীর দখল হইতে (ক) ৪৩ কেজি মাদকদ্রব্য গাঁজা, (খ) মাদক বিক্রির নগদ ৭,৬০০ টাকা উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত আলামতের আনুমানিক মূল্য ১২,৯৭,৬০০/- টাকা। ধৃত আসামীর বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল থানায় মামলা দায়ের প্রক্রিয়াধীন।

রফিউদ্দীন মোহাম্মদ যোবায়ের
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
সিনিয়র সহকারী পরিচালক
কোম্পানী অধিনায়ক
র‌্যাব-১৪, ভৈরব ক্যাম্প।
মোবাঃ ০১৭৭৭৭১১৪৩৩।

৪৩ কেজি গাঁজা‘সহ মাদক ব্যবসায়ী সজল মিয়া(৩৮)’কে আটক করেছে র‌্যাব-১৪, সিপিসি-৩, ভৈরব ক্যাম্প।


ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ২৪ ঘন্টা কর্মরত সকল চিকিৎসকদের মাসব্যাপী ব্যক্তিগত সুরক্ষা সামগ্রী প্রদান কর্মসূচি হাতে নিয়েছে আল-মদিনা ফার্মাসিউটিক্যালস।

ইতোমধ্যে কোম্পানিটির পক্ষে আজ শনিবার থেকে এসব সামগ্রী বিতরণ শুরু করা হয়েছে।

কর্মসূচীর প্রথম দিনে কোম্পানির আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী আজহার উদ্দিন ২৫০-শয্যা বিশিষ্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মো. শওকত হোসেনের কাছে সামগ্রী তুলে দেন। এছাড়া জরুরি বিভাগে কর্মরত চিকিৎসক ফায়েজুর রহমান ও জয়নাল আবেদীনের কাছেও সুরক্ষা সামগ্রী তুলে দেয়া হয়।

 

কোম্পানির আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী আজহার উদ্দিন জানান, প্রতিদিন আট ঘন্টা করে পালাক্রমে তিনজন চিকিৎসক জরুরি বিভাগে সেবা প্রদানে নিয়োজিত থাকেন। করোনাভাইরাসের এই সংকটকালে মাসব্যাপী এসব চিকিৎসকদের প্রতিদিন ব্যক্তিগত সুরক্ষা সামগ্রী দিবে কোম্পানি।

চিকিৎসকদেরকে দেয়া সুরক্ষা সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে- এন-৯৫ মাস্ক, সার্জিকেল মাস্ক, হাতের গ্লাভস, মপ ক্যাপ, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, সু কাভার।

সুরক্ষা সামগ্রী হাতে পেয়ে ডা. ফায়েজুর রহমান বলেন, ইমার্জেন্সির ডাক্তাররা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকেন। এসব ডাক্তারদের প্রতিদিন ব্যক্তিগত সুরক্ষা সামগ্রী প্রদান সত্যিকার অর্থেই প্রশংসনীয় উদ্যোগ। এমন মহৎ কাজটি ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে একমাত্র আল-মদিনা ফার্মাসিউটিক্যালসই করে যাচ্ছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মো. শওকত হোসেন বলেন, এর আগেও আল-মদিনা ফার্মাসিউটিক্যালস কর্তৃপক্ষ হাসপাতালে কর্মরত সকল চিকিৎসকদের পিপিইসহ যাবতীয় নিরাপত্তা সামগ্রী প্রদান করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। এবার মাসব্যাপী কর্মসূচীর আওতায় প্রতিদিন সামগ্রী দিয়ে কোম্পানিটি বিশেষ মানবিকতার প্রমান দিয়েছে, যা অন্য কোন বেসরকারি ওষুধ উৎপাদনকারি কোম্পানি করেনি।

উল্লেখ্য, করোনা সংক্রমণ শুরুর দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কর্মরত সকল সাংবাদিক ও চিকিৎসকদেরকে ব্যক্তিগত সুরক্ষা সামগ্রী ও ওষুধ প্রদান করেছিল আল-মদিনা ফার্মাসিউটিক্যালস।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার চিকিৎসকদের মাসব্যাপী সুরক্ষা সামগ্রী দিবে আল-মদিনা ফার্মাসিউটিক্যালস

 মোঃ আজহার উদ্দিনঃ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় করোনার মহামারী পরিস্থিতিতে সেচ্ছাসেবী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত ফেইসবুক ভিত্তিক অনলাইন গ্রুপ “সহায়ক” এর উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও কর্মহীন মানুষদের ইফতার করানো হয়েছে। শুক্রবার (১লা মে) বিকেলে মধ্যপাড়া কাদির ডাক্তারের মোড় হতে জেলা পরিষদ পর্যন্ত শতাধিক সুবিধাবঞ্চিত ও কর্মহীদের মানুষদের মাঝে ইফতার বিতরণ করা হয়।

“সহায়ক” এর এডমিন ও প্রতিষ্ঠাতা, এশিয়ান টিভি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার স্টাফ রিপোর্টার হাবিবুর রহমান পারভেজ বলেন- “সহায়ক” ফেইসবুক ভিত্তিক একটি অনলাইন গ্রুপ। বাংলাদেশে করোনাভাইরাস মহামারী রুপ ধারণ করার পর, এপ্রিলের প্রথমদিকে  ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় করোনা আক্রান্ত এবং করোনাপীড়িতদের সাহায্যর্থে সেচ্ছাসেবী ফেইসবুক ভিত্তিক গ্রুপ “সহায়ক” এর টিম গঠন হয়। তিনি আরোও বলেন- করোনা মোকাবিলায় জনগণের সচেতনতা বাড়াতে এবং মানুষের সাহায্যার্থে প্রথম থেকেই কাজ করে আসছে “সহায়ক” গ্রুপের প্রতিষ্ঠাকালীন সেচ্ছাসেবী সদস্যসহ অনেকেই।
“সহায়ক” গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা মোডারেট মোঃ আনোয়ার হোসেন বলেন- করোনায় অসহায় মানুষের কষ্ট ও দুর্দশা দেখে তাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্যই ফেইসবুক ভিত্তিক অনলাইন গ্রুপ “সহায়ক” করি। তিনি বলেন- এর আগেও “সহায়ক” এর পক্ষ হতে করোনাপীড়িতদের মাঝে ত্রান ও নিরাপত্তা সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। তার ধারাবাহিকতায় এবার রান্না করা ইফতার বিতরণ করা হয়েছে। সুবিধাবঞ্চিত ও কর্মহীন মানুষদের জন্য “সহায়ক” এর সকল কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
সুবিধাবঞ্চিত ও কর্মহীন মানুষদের মাঝে ইফতার বিতরণকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের যুগ্নসাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক যায়যায়দিন এর স্টাফ রিপোর্টার বাহারুল ইসলাম মোল্লা ও দ্যা ডেইলি স্টার জেলা প্রতিনিধি মাসুক হৃদয়সহ, “সহায়ক” গ্রুপের অন্যান্য সেচ্ছাসেবী সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
#

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সুবিধাবঞ্চিত ও কর্মহীন মানুষদের ইফতার করালেন- সহায়ক

মাশুক হৃদয়ঃ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শুক্রবার সকাল থেকে রাত পর্যন্ত অভিযানে ৬৯ জনের কাছ থেকে দেড় লাখেরও অধিক টাকা জরিমানা আদায় করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
সরকারি নির্দেশনা না মেনে অহেতুক ঘর থেকে বের হওয়া, অবাধ চলাচল ও গণজমায়েত করার ও অযথা দোকান খোলার জন্য অভিযানে তাদেরকে জরিমানা করা হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দিনব্যাপী জেলা সদরসহ নয়টি উপজেলার ইউএনও ও সহকারি কমিশনার (ভূমি) এবং জেলা প্রশাসনের ম্যাজিস্ট্রেট একাধিক
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। এসব আদালত ৬৯ জনকে এক লাখ ৬২ হাজার একশ’ টাকা জরিমানা করেছেন।
জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রশান্ত বৈদ্য জানান, সরকার ঘোষিত আইন মানার জন্যে জনসাধারণকে বার বার বলা হচ্ছে। এই আদেশ অমান্য করে অনেকেই বিনা কারণে বাইরে ঘুরে বেড়ানো ও সামাজিক দূরত্ব না মেনে গণজমায়েত করা ও দোকান খোলার দায়ে অভিযান চালানো হচ্ছে।

অযথা ঘোরাঘুরি : ৬৯ জন গুণলেন জরিমানা

ফেসবুকে আমরা..