সুুুমন আহম্মেদঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিশু নাট্যমের উদ্যোগে সংগঠনের ছবি আঁকা বিভাগের শিক্ষার্থীদের ১৫ দিনব্যাপী বিশেষ প্রশিক্ষণের সমাপনী দিনে সনদপত্র ও পুরস্কার বিতরন করা হয়েছে।
গত শনিবার স্থানীয় শহীদ ধীরেন্দ্র নাথ দত্ত ভাষা মঞ্চে অনুষ্ঠিত সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার।

সংগঠনের সভাপতি মাশুকুল ইসলাম মাশুকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নিয়াজ মোঃ খান বিটুর পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা পরিষদের সদস্য ও বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি জহিরুল ইসলাম ভূইয়া, সাংবাদিক আব্দুন নুর, রিয়াজউদ্দিন জামি, মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল¬া, মোঃ মনির হোসেন ও শাহাদাৎ হোসেন।

শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন জেলা শিল্পকলা একাডেমীর সাধারণ সম্পাদক এস আর ওসমান গনি সজিব। স্বাগত ও ধন্যবাদ বক্তব্য রাখেন চিত্রশিল্পী আজফার আলম সামি ও সাবরিনা জেবিন সেজুতি।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে আল-মামুন সরকার বলেন, শিশু নাট্যম ছবি আঁকাসহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষন দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিশুদের মেধা বিকাশে কাজ করছে। তিনি বলেন, শিশু নাট্যম ভবিষ্যতে আরো এগিয়ে যাবে।

আলোচনা সভা শেষে প্রধান অতিথি আল-মামুন সরকার প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে সনদপত্র ও পুরস্কার বিতরন করেন।
১৫দিন ব্যাপী বিশেষ প্রশিক্ষণ ক্লাশে প্রশিক্ষণ দেন ঢাবির চারুকলা অনুষদের শিক্ষার্থী আজফার উল আলম, সাবরিনা জেবিন সেজুতি ও মোবারেজ আহমেদ দীপ। তারা তিনজনই ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিশু নাট্যমের ছবি আঁকা বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী।

###

বিশেষ প্রশিক্ষণের সনদপত্র ও পুরস্কার প্রদান করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিশু নাট্যম

সুুুমন আহম্মেদঃ
শারীরিক প্রতিবন্ধী নয় বছর বয়সী ইমরান মিয়া ও তার ভাই ইমন মিয়া (৪)। বাবা হেলাল মিয়া রিকশা চালক। দুই প্রতিবন্ধী সন্তানকে রিকশা চালিয়ে যা পান তাতে চিকিৎসা ও সংসারের খরচ চালান। সন্তানের চিকিৎসার খরচ ও দু’মুঠো ভাতের জন্যই তার নিরন্তর সংগ্রাম। সেখানে তিন ভাইবোনের জন্য ঈদে নতুন জামা কেনাটা অনেকটা আকাশের চাঁদ স্পর্শ করার মতো।

শনিবার বিকেলে স্থানীয় শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বরে রঙিন নতুন জামা বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন
করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বন্ধুসভা। ঈদের আগে সুবিধাবঞ্চিত নতুন রঙিন জামা পরিয়ে দিলেন প্রথম আলো ব্রাহ্মণবাড়িয়া বন্ধুসভার সদস্যরা। ১০৩ জন শিশুর মাঝে নতুন জামা বিতরণ করা হয়। দুপুর থেকে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের কেউ কেউ একা নিজে আর কেউ কেউ মায়ের সাথে শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বরে ভিড় জমাতে থাকে।

পোশাকের মাপ অনুযায়ী বন্ধুসভার সদস্যরা প্রতিটি শিশুকে একটি করে নতুন জামা পরিয়ে দেন। ঈদের আগে এই নতুন জামা পেয়ে ওদের আনন্দ দ্বিগুন হয়ে যায়। শিশুদের মুখে ফুটে ওঠে অনাবিল হাসি।
বন্ধুসভার সহ-সভাপতি ইকবাল হোসেন বলেন এক সপ্তাহ ধরে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের তালিকা প্রস্তুত করেন বন্ধুসভার সদস্যরা। পরে প্রত্যেক শিশুর গায়ের মাপ নিয়ে প্রত্যেকের জন্য বাছাই করে একটি করে নতুন জমা কিনা হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রঙিন জামা পেয়ে খুশি সুবিধাবঞ্চিত শতাধিক শিশু সন্তানদের গায়ে নতুন পোশাক দেখে আনন্দে আত্মহারা শিশুরা ও তাদের অভিভাবকরা। রিকশা চালক হেলাল মিয়া বলেন, প্রতিবন্ধী সন্তানদের নিয়ে খুব অসহায় হয়ে পড়েছে। তাদের চিকিৎসা এবং সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হয়। তিনি বলেন, ‘এইবার ঈদে বাচ্চারা কইছিল, আব্বা, নতুন জামা কিনা দিবা না? আমি চুপ করে ছিলাম। ওদের আম্মার লগে কথা কইলাম। ওর আম্মায় কইল, এইবার ঈদে নতুন জামা ফিন্দা লাগব না। পরে আপনেরা ওগের জমা পরিয়ে দিলেন। আমি মেলা খুশি হইছি। কাপড়গুলা খুব সুন্দর অইছে’ রঙিন জামা বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা আল মামুন সরকার,

জেলা পরিষদ সদস্য জহিরুল ইসলাম ভূইয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সাংবাদিক আব্দূন নূর, রিয়াজ উদ্দিন জামি, নিয়াজ মুহাম্মদ খান বিটু, সায়েদাবাদ আদর্শ মহাবিদ্যালয়ের ইংরেজী প্রভাষক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিল্পকলা একাডেমী ওসমান গণি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনাইটেড কলেজের উদ্যোক্তা পরিচালক হারুণ অর রশিদ ও শাহিন মৃধা, প্রথম আলো ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি ও বন্ধুসভার উপদেষ্টা শাহাদৎ হোসেন, ঢাকা মহানগর বন্ধুসভার অর্থ সম্পাদক নাওমী ফারিহা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী সাবরিনা জেবিন সেঁজুতি,

ব্রাহ্মণবাড়িয়া বন্ধুসভার সহসভাপতি ইকবাল হোসেন, আকিল মাহমুদ, সাধারণ সম্পাদক মাইনউদ্দিন রুবেল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাদ হোসেন, আরেফিন শোভন, সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান, সদস্য শাহাদাত হোসেন ও আনিকা ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজ বন্ধুসভার করবি চৌধুরী, যুগ্ম আহবায়ক মুনমুন আক্তার, সদস্য মোকররমা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ বন্ধুসভার, আহবায়ক সোহান মাহমুদ প্রমুখ। অনুষ্ঠানে অতিথিরা বলেন, প্রথম আলো সব সময় ব্যতিক্রম কাজ করে। শিশুদের মুখে হাসি ফোটানোর চেয়ে ভালো কোনা কাজ হতেই পারে না। প্রত্যেকটা
কাপড় অনেক সুন্দর। বন্ধুসভার সদস্যরা সত্যি অসাধারণ কাজ করেছে।
###

প্রথম আলোর বন্ধু সভার উদ্যোগে শতাধিক সুবিধাবঞ্চিত শিশুর মধ্যে নতুন জামা বিতরণ

সুুুমন আহম্মেদঃ
সারাদেশে অসংখ্য সংগঠন আছে যেগুলো সামাজিক নানা কর্মকান্ডে অংশ নিয়ে থাকে। কিন্তু প্রবীনদের নিয়ে কাজ করে এমন সংগঠন খুব কম। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ‘বাউনবাইরার কতা’ নামে ফেসবুক ভিত্তিক একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যরা তাদের নিজস্ব অর্থায়নে মানবিক কর্মকান্ড পরিচালনার পাশাপাশি প্রবীনদের মাঝে ঈদের আনন্দ ছড়িয়ে দিতে ঈদি প্রদান করে থাকে।

রোববার জেলার বিভিন্ন এলাকার হতদরিদ্র ২৫০ জন প্রবীনকে ঈদি প্রদান করেছে সংগঠনটি। এদিন বিকেলে জেলা স্থানীয় সুর সম্রাট উস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ পৌর মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রবীনদের হাতে ঈদি হিসেবে পাঞ্জাবি, লুঙ্গি ও শাড়ি এবং ঈদ সামগ্রী হিসেবে সেমাই, চিনি ও দুধের প্যাকেট তুলে দেয়া হয়।

এছাড়াও অনুষ্ঠানে হতদরিদ্র ১৩টি পরিবারকে স্বাবলম্বী করতে রিকশা, ছাগল ও সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়েছে। পাশাপাশি দুইটি পরিবারকে ঘর নির্মাণ এবং মুদি দোকান করে দেয়া হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মো. আনোয়ার হোসেন খান।

সংগঠনের সমন্বয়ক মাহবুবুর রহমান এমিলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চেয়ারম্যান মো. আবু সাঈদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি খ আ.ম রশিদুল ইসলাম, বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মনির হোসেন ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্কুলের সুপারিন্টেনডেন্ট চমন সিকান্দার জুলকার নাঈন।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, শুধু আপনি ভালো থাকলে হবে না, আমার পাশের মানুষটি কেমন আছে সেটিও দেখতে হবে। প্রবীনদের ঈদি প্রদান ও স্বাবলম্বী প্রজেক্টের মাধ্যমে বাউনবাইরার কতা সেই কাজটি করছে। তাদের এই মানবিক আবেদন একসময় সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়বে। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন বাউনবাইরার কতা সংগঠনের সদস্য ও আবৃত্তি শিল্পী আব্দুল বাছির দুলাল।
###

বাউনবাইরার কতার উদ্যোগে ২৫০ জন প্রবীনকে ঈদ উপহার

সুমন আহম্মেদঃ
পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে জেলার বাজারগুলোতে মনিটরিং করায় ও জেলা সদরসহ জেলার প্রতিটি উপজেলায় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালিত হওয়ায় স্বস্তিতে রমজান মাস পালন করতে পেরেছেন জেলাবাসী। নিয়মিত বাজারগুলো মনিটরিং করায় ভেজাল পন্য বিক্রেতা ও অসাধু ব্যবসায়ীরা সুবিধা করতে পারেনি।

রমজান শুরু হওয়ার পর গত ৭ মে থেকে গত ৩১ মে পর্যন্ত জেলা প্রশাসন ৪৯৫ জনকে ২১ লাখ ৩৮ হাজার টাকা জরিমানাসহ বিভিন্ন আইনে ১১ জনকে কারাদন্ড প্রদান করা হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে জেলাবাসী যেন স্বস্তিতে পবিত রমজান মাস উদযাপন করতে পারেন, রমজান মাসে রোজাদারদেরকে যাতে ভেজাল খাদ্য খেতে না হয় সেজন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খাঁন জেলার সকল উপজেলা নির্বাহী অফিসার জেলার শীর্ষ সরকারি কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন।

রমজান মাস শুরু হওয়ার পর প্রথম রমজান থেকেই জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খান প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তা ও ব্যবসায়ী নেতাদের নিয়ে পর্যায়ক্রমে জেলার বিভিন্ন বাজার, অভিজাত মার্কেট ও বিপনী বিতানগুলো পরিদর্শন করতে থাকেন।
তাঁর নির্দেশে বিভিন্ন উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেটগন রমজান মাস শুরু হওয়ার আগ থেকেই খাদ্যদ্রব্য ভেজাল বিরোধী অভিযান পরিচালনা, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণ, মানসম্মত খাদ্য ও ইফতার নিশ্চিতকরণ, যান চলাচল নির্বিঘ্ন রাখার জন্য সড়কে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে সেমাই উৎপাদন, দুধে ভেজাল নিরসনে অভিযান পরিচালনাসহ মেয়াদোত্তীর্ণ পন্য ও ঔষধ বিনষ্ট করে।

ভ্রাম্যমান আদালত ও দ্রব্যমূল্য মনিটরিং এর কারনে বাজারে মাংসের দাম ও মান নিশ্চিতকরণ, রাসায়নিক দ্রব্যে ফল পাকানো বন্ধকরণ ও নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের অনুরোধে বাজার থেকে হাইকোর্ট নির্দেশিত ৫২ টি পণ্যের প্রত্যাহার ও বিক্রয় বন্ধ নিশ্চিত করে। মাসজুড়ে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনার সময় নকল ট্যাং ও ভেজাল গুড় তৈরির কারখানার মালামাল জব্দ করা, বিপুল পরিমান খাবার অনুপযোগী পঁচা খেজুর ধংস করা হয়।
ইফতার সামগ্রীতে পোড়া তেলে ইফতার ভাজা, খাবারে কাপড়ের রঙ ব্যবহার, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে ইফতার তৈরি ও বিক্রয়কে কঠোর হাতে নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
গত ৭ মে থেকে গত ৩১ মে পর্যন্ত ভ্রাম্যমান আদালত ৪৫৩ জনকে ২১ লাখ ৩৮ হাজার টাকা জরিমানাসহ বিভিন্ন আইনে ১১ জনকে কারাদন্ড প্রদান করা হয়।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া চেম্বার এন্ড কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রির সভাপতি মোঃ আজিজুল হক বলেন, আমরা পুরো রমজান মাস জেলা প্রশাসনের সহায়তা নিয়ে বাজারে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রনে রেখেছি।

এ ব্যাপারে জেলা নাগরিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক রতন কান্তি দত্ত বলেন, জেলা প্রশাসনের কড়া নজরদারী ও ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনার কারনে এবছর রমজান মাসে বাজারে পন্যের দাম স্থিতিশীল ছিল। জেলাবাসী স্বস্তিতে রোজা রাখাসহ ঈদের কেনা কাটা করতে পেরেছে।

এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, আমরা রমজানের আগ থেকেই বাজারগুলোর উপর নজরদারী শুরু করেছিলাম। ব্যবসায়ী নেতাসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের নেতাদের সাথে দফায় দফায় বৈঠক করে আমরা বাজারগুলো মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেছি। এর সুফল জেলাবাসী পেয়েছে। তারা স্বস্তিতে রমজান মাসে রোজা রাখতে পেরেছেন। তিনি বলেন জেলা প্রশাসনের এই ধারা সব সময় অব্যাহত থাকবে।
###

জেলা প্রশাসনের কঠোর নজরদারীতে রমজানে ভোক্তাদের মধ্যে স্বস্তি

ফেসবুকে আমরা..