botvনিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কৃতি সন্তান, সাবেক স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডাঃ ফরিদুল হুদার সহধর্মীনী ও ডাঃ নাজমুল হুদা বিপ্লবের মাতা হোসনে আরা বেগম ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না—রাজিউন)।

বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় ঢাকার ল্যাব এইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর।

তিনি ৪ ছেলে ১ মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন রেখে যান। তিনি দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত কারনে বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন। শুক্রবার সকাল ১০টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের লোকনাথ দীঘির উদ্যান (টেংকেরপাড়) জামে মসজিদ প্রাঙ্গনে প্রথম নামাজে জানাযা ও বাদ জুম্মা জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার কামাউড়া ঈদগাহ ময়দানে দ্বিতীয় নামাজে জানাযা শেষে কামাউড়া পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়। তাঁর জানাযায় উপস্থিত হয়ে রুহের মাগফেরাত কামনার করার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করেছেন তার পরিবারবর্গ।

###

সাবেক স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী বিশিষ্ট চিকিৎসক ফরিদুল হুদার সহধর্মীনির ইন্তেকাল ॥ আজ জানাযা

botvনিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অভাবনীয় উন্নয়নের রূপকার, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য, জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসনে তৃতীয়বার বিশাল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন,মানুষের কল্যানেই আমি আমার জীবনের একমাত্র ব্রত হিসেবে নিয়েছি। আমাকে পুনরায় নির্বাচিত করে যে অকৃিত্রম ভালোবাসার বন্ধনে বেঁধেছেন, তার প্রতিদান দেবার সাধ্য হয়তো আমার নেই।
ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসীকে নিজের পরিবারের সদস্য মনে করি, আপনাদের ভালোবাসার কাছে আমি ঋনী, আমি কৃতজ্ঞ। আমাদের নতুন বছরের অঙ্গীকার হবে নির্বাচনের মাধ্যমে আমাদের যে, ভুল-ভ্রান্তি ও সাংগঠনিক দুর্বলতা বুঝতে পেরেছি তা কাটিয়ে উঠা।
তিনি গতকাল বুধবার দিনব্যাপী সদর উপজেলার রামরাইল, নাটাই দক্ষিণ, নাটাই উত্তর, সাদেকপুর,  তালশহর পূর্ব ইউনিয়নে সাধারন জনগন ও দলীয় নেতা-কর্মীদের সাথে পৃথক পৃথক ভাবে নির্বাচন পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময়কালে একথা বলেন।
এ সময় মোকতাদির চৌধুরী এমপি জনগন ও দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পক্ষে ১৯৭০ ও ৫৪ সালের মতো গণজোয়ারের প্রতিফলন ঘটেছে।
তিনি আরো বলেন দেশের অন্য যে কোনো রাজনৈতিক দলের চেয়ে আওয়ামী লীগ অনেক বেশি অগ্রসর ও অনেক বেশি পারদর্শী। গত ১০ বছরে তা প্রমাণ করে দিয়েছে। তিনি বলেন বাংলাদেশ উন্নয়নের মহাসড়কে পৌঁছে গেছে। তাই উন্নয়নের চাকা আরও বেগবান রাখতে জনগণ আওয়ামী লীগকে ফের ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে।
তিনি সকলের নিকট দোয়া প্রার্থনা করে বলেন আপনাদের সন্তান হিসেবে, ভাই হিসেবে, বন্ধু হিসেবে সব সময় আপনাদের পাশে থাকতে পারি। কোন অপশক্তি যাতে আমাদের উন্নয়ন, অগ্রগতি বাধাগ্রস্থ না করতে পারে, আমরা কোন অপশক্তিকে আমাদের প্রান প্রিয় এলাকার মাটিতে ঠাঁই দিবো না। আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে তাদের প্রতিহত করবো।
নির্বাচন পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময়কালে অন্যানের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা আল মামুন সরকার,সহ সভাপতি তাজ মো ইয়াছিন, মুজিবুর রহমান বাবুল,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু,সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. মাহাবুবুল আলম খোকন,শাহ আলম সরকার,সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম,ভাইস চেয়ারম্যান মহসিন মিয়া,মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাড.তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত,
সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি হাবিবুল্লাহ বাহার,জেলা পরিষদের মেম্বার বাবুল মিয়া, রামরাইল ইউপি চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেননাটাই দক্ষিণ ইউপি চেয়ারম্যান নামজুল হক,সাদেকপুর আ.লীগের সভাপতি আলহাজ্ব সিরাজুল ইসলাম, ইউপি চেয়ারম্যান আবুল হাই, তালশহর পূর্ব এনামুল হক ওসমান, জেলা যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শাহানূর ইসলাম,সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস,সদর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আলী আজমের, সাধারন সম্পাদক জসিম উদ্দিন রানা,জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল, সাধারন সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভন সহ সাধারন জনগন ও স্থানীয় আওয়ামীলীগ অংঙ্গও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
                                                             ###

ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসীকে নিজের পরিবারের সদস্য মনে করি,মোকতাদির চৌধুরী এমপি..

botvনিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে সাধারণ মানুষের বাড়ি বাড়ি ভ্যানে করে পল্লী বিদ্যুৎ সংযোগ ও মিটার পৌঁছে দিতে আলোর ফেরিওয়ালা কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

“শেখ হাসিনার উদ্যোগ, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে গতকাল বুধবার সকালে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির নাসিরনগর সাব-জোনাল অফিসের উদ্যোগে উপজেলা সদরের কুলিকুন্ডা গ্রামে এই ভ্রাম্যমাণ ফেরিওয়ালার উদ্বোধন করা হয়। নাসিরনগর সাব-জোনাল অফিসের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার মোঃ নজরুল ইসলাম এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। এসময় প্রকৌশলী আবদুল্লাহ বাকী, ওয়ারিং পরিদর্শক মোঃ মানিক মিয়াসহ সাংবাদিকগন উপস্থিত ছিলেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এখন থেকে বিদ্যুৎ অফিসে না গিয়ে এই ভ্রাম্যমাণ ফেরিওয়ালা থেকে মিটার সংযোগসহ সকল সুবিধা পাওয়া যাবে। গ্রাহকের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র উপস্থিত থাকলেই তাৎক্ষণিকভাবে মিলবে এই সেবা।

এজিএম মোঃ নজরুল ইসলাম জানান, আলোর ফেরিওয়ালার মাধ্যমে বিদ্যুৎ এলাকা ও বাড়ি ঘরে স্বল্পসময়ে বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়া আমাদের অঙ্গীকার। আমাদের এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। বিদ্যুৎ সংযোগ পাওয়ার জন্য কাউকে কোনো টাকা প্রদান না করার জন্য তিনি গ্রাহকদের প্রতি অনুরোধ করেন।
###

নাসিরনগরে আলোর ফেরিওয়ালার কার্যক্রম শুরু

ফেসবুকে আমরা..