botv নিউজঃ

দীর্ঘ ৫ বছর পর আগামীকাল ২ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার অনুষ্ঠিত হবে ব্রহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের সম্মেলন।

সকাল ১০টায় স্থানীয় লোকনাথ উদ্যানে (টেংকের পাড়) অনুষ্ঠিতব্য সম্মেলনে প্রধান অতিথি থাকবেন স্থানীয় সংসদ সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কার্য নির্বাহী কমিটির সদস্য ও পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
সম্মেলন উদ্বোধন করবেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কার্য নির্বাহী কমিটির সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ।

জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মাসুম বিল্লাহ’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে বিশেষ অতিথি থাকবেন আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক এমপি, সাবেক প্রতিমন্ত্রী ক্যাপ্টেন (অবঃ) এবি তাজুল ইসলাম এমপি, ফয়জুর রহমান বাদল এমপি, অ্যাডভোকেট ফজিলাতুন্নেসা বাপ্পী এমপি ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আল-মামুন সরকার।

প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখবেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কার্য নির্বাহী কমিটির সাধারণ সম্পাদক এস.এম. জাকির হোসাইন।

বিশেষ বক্তার বক্তব্য রাখবেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কার্য নির্বাহী কমিটির সহ-সভাপতি মোঃ আল-আমিন, মোঃ মনির হোসেন প্রমুখ।

দীর্ঘ ৫ বছর পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের সম্মেলন

 

 

BOTV এনালাইসেস্  রির্পোট:

আগামী ২রা ২০১৮ইং ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের চার দফা সম্মেলনের তারিখ পরিবর্তনের পর ২ তারিখ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবেই হবে-এই ব্যাপারে নিশ্চিত করেছে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ।

বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখা’র ১ম দফা সম্মেলনের তারিখ ঘোষনার পর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া অনলাইন টিভি’র ব্যাক্তিগত উদ্যোগে কে হবে জেলা ছাত্রলীগের পরবর্তি অভিভাবক এই বিষয়ে এনালাইসেস শুরু করে।

আপনারা তো জানেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রি শেখ হাসিনার সাবেক একান্ত সচিব,বিশিষ্ট লেখক, বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী উপ-র্নিবাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়-৩  (সদর ও বিজয়নগর) আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবার পর জেলা ছাত্রলীগ থেকে শুরু করে আওয়ামীলীগ ও তার অঙ্গসংগঠন গুলোকে গঠনতন্ত্র আর নীতিমালা অনুসারে নেতাকর্মীদের সাথে পরামর্শ করে নতুন করে ঢেলে সাজিয়েছে। যেকারণে ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসী অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে অনেক বেশি শান্তিতে আর নিরাপদে বসবাস করছে।

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাংগঠনিকনেত্রি জননেত্রি শেখ হাসিনার ঘোষনাতে ছাত্রলীগনেতা নির্বাচনের ক্ষেত্রে যে কয়টি যোগ্যতা যেমন: অধ্যায়নরত ছাত্র, অবিবাহিত, উনত্রিশ বছর বয়সের হতে হবে। এছাড়া বর্তমান ব্রাহ্মণবাড়িয়ার রাজনীতি অবস্থা, ভৌগলিক অবস্থান, ব্যাক্তিগত, সামাজিক ও সাংগঠনিক দক্ষতা-যোগ্যতা উপর সমান গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে আমাদের এই এনালাইসেস্ এর ক্ষেত্রে। সম্পূর্ণ  সততার মধ্যে বর্তমান পেক্ষাপটে যা উঠে এসেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া অনলাইন টিভি’র এনালাইসেস্ এর মাধ্যমে প্রকাশ করা হল, তবে সবাই এর সাথে একমত না ও হতে পারেন। সেক্ষেত্রে শালিন ভাষায় নিচের মন্তব্য কলামে মতামত প্রকাশ করতে পারেন। তবে অসাম্প্রদায়িক মুক্তিযোদ্ধের পক্ষের সোনার বাংলা বির্নিমাণে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সব কয়টি আসনে আওয়ামীলীগের মনোনিত প্রার্থীদের বিজয়ের মাধ্যমে শেখ হাসিনা’র সরকারকে র্পূনরায় রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আনতে হবে এই বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে।

এনালাইসেস এর মাধ্যমে উঠে আসা এখন পযর্ন্ত যে কয়টি প্রার্থী মাঠে টিকে আছে তাদের কেউ যোগ্যতা দিয়ে একতরফা জনপ্রিয়তা র্অজন করতে পারেনি। সবাই কোনো না ভাবে যোগ্য।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া অনলাইন টিভি’র এনালাইসেস বলে,

রেদুয়ান আনসারি রিমু – সভাপতি

মেহেদী হাসান লেলিন – সাধারণ সম্পাদক

হতে পারে, যদি রিমু’র সার্টিফিকেট আর লেলিনের মামলা বাদা না হয়।

সেক্ষেত্রে,

মো: মমিন মিয়া – সভাপতি

শাহাদাত হোসেন শোভন – সাধারণ সম্পাদক

হতে পারে,

হতে পারে, যদি মোমিনের বহিস্কৃত হয়ে প্রত্যাহার আর শোভনের সাবেক ছাত্রনেতাদের প্রভাব এই বিষয় গুলো বাদা না হয়।

সেক্ষেত্রে,

রবিউল ইসলাম রুবেল – সভাপতি

মো: সাইদুল ইসলাম – সাধারণ সম্পাদক

হতে পারে, যদি ও  এইটা  হবে জেলা ছাত্রলীগের ইতিহাসে সবচেয়ে র্দূ্বল কমিটি। জাতীয় র্নিবাচনকে সামনে রেখে এই  চিন্তায় বাদ পরে।

সেক্ষেত্রে,

মেহেদী হাসান লেলিন – সভাপতি

শাহাদাত হোসেন শোভন – সাধারণ সম্পাদক

হতে পারে, যদি তাদের ভৌগলিক অবস্থান এক বলে কোনো সমস্যা মনে না করা হয়, আর যদি  এই সমস্যা হয়।

সেক্ষেত্রে,

রেদুয়ান আনসারি রিমু – সভাপতি

মো: মমিন মিয়া – সাধারণ সম্পাদক

হতে পারে, এখানেও ভৌগলিক অবস্থানের প্রশ্ন উঠেতে পারে।

সেক্ষেত্রে,

মেহেদী হাসান লেলিন – সভাপতি

মো: মমিন মিয়া – সাধারণ সম্পাদক

অথবা,

রবিউল ইসলাম রুবেল – সভাপতি

শাহাদাত হোসেন শোভন – সাধারণ সম্পাদক

হতে পারে, আর যদি  ছাত্র সংসদ নির্বাচনের কথা চিন্তা করে রুবেল আর শোভনকে জেলা ছাত্রলীগের দায়িত্ব না আনা হয় ।

তাহলে এর চেয়ে আরো তরুণদের হাতে জেলা ছাত্রলীগের দায়িত্ব চলে যেতে পারে বলে অনলাইন টিভি এনালাইসেস্ এর উঠে এসেছে।

সেক্ষেত্রে কে হচ্ছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের পরবর্তী অভিভাবক…?

তা দেখার জন্য আমাদের ২তারিখ রাত পযর্ন্ত আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। তবে এই কথা সত্য ছাত্রলীগের গঠনতন্ত্র বাহিরে কিছুই হবে না। তার জন্য বয়স না  থাকার কারণে অনেক যোগ্য ছাত্রনেতাদের নাম আসেনি BOTV এনালাইসে্স এ ।

উলেখ্য: সর্বশেষ ২৪ ফেব্রুযারি-২০১৩ সালে (জাহাঙ্গীর ও পারভেজ)এর নেতৃত্বে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।উক্ত সম্মেলনে (মাসুম ও রাসেল) এর হাতে জেলা ছাত্রলীগের দায়িত্ব হস্তান্তর করা হয়।

 

২ তারিখ জেলা ছাত্রলীগের সম্মেলন নিশ্চিত, কার কাদে উঠবে ছাত্রলীগের দায়িত্ব

botvনিউজ:

সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জান্নাতুল ফেরদৌস বলেছেন, সদর উপজেলার সার্বিক আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক। তিনি মঙ্গলবার সকালে সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা পরিষদের মাসিক আইন-শৃংখলা কমিটির সভায় সভাপতির বক্তব্যে একথা বলেন।

এ সময় তিনি আরো বলেন, সদর উপজেলার আইন-শৃংখলা পরিস্থিতির যাতে অবনতি না হয় সেদিকে সকলকে খেয়াল রাখতে হবে।

তিনি বলেন,আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ইউপি চেয়ারম্যানদের গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রয়েছে। সেজন্য ইউপি চেয়ারম্যানদেরকে নিজ নিজ এলাকার প্রতি খেয়াল রাখার আহবান জানান। তিনি রাতের বেলা সড়ক-মহাসড়কসহ উপজেলার গুরুত্বপূর্নস্থানে পুলিশী টহল বাড়ানোর জন্য আইন-শৃংখলা বাহিনীর প্রতি আহবান জানান ।

সভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান হাজী মোঃ মহসিন মিয়া, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডঃ তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত, সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ সোহেল রানা, চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ড্রাষ্ট্রির সভাপতি আলহাজ্ব আজিজুল হক, বাসুদেব ইউপি চেয়ারম্যান মোবাশ্বের আলম ভূইয়া, সাদেকপুর ইউপি চেয়ারম্যান অ্যাডঃ আবদুল হাই, মজলিশপুর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ তাজুল ইসলাম, রামরাইল ইউপি চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন, বুধল ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল হক, মাছিহাতা ইউপি চেয়ারম্যান আলামিনুল হক, কমরেড নজরুল ইসলাম প্রমুখ।

সভায় বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গনসহ আইন-শৃংখলা কমিটির সদস্যগন উপস্থিত ছিলেন।
###

সদর উপজেলার সার্বিক আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক

botv নিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে বিকাল ৪টায়  প্রায় ১৫০ হিজড়া’দের মাঝে কম্বল বিতরণ করেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশের  এর পক্ষ থেকে কম্বল বিতরণ করেন  অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন)জনাব মোহাম্মদ ইকবাল হোসাইন।

অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহোদয় বলেন, হিজড়া জনগোষ্ঠিকে কোন ভাবেই আলাদা করে দেখার বা সামাজিক ভাবে তাদেরকে অমর্যাদা করার কোন সুযোগ নেই । তারা ও আমাদের মতই মানুষ । তাদের ও রয়েছে রাষ্ট্রের সকল সুযোগ সুবিধা ভোগ করার অধিকার। জন্মের পর থেকে তাদেরও রয়েছে সাধারণ মানুষের মত শিক্ষা, চিকিৎসা, বাসস্থান সহ সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা পাবার । তাই সকলকে স্ব-স্ব অবস্থান থেকে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারী সংস্থা ব্যক্তি প্রতিষ্ঠান সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে হিজড়া জনগোষ্ঠির জীবনমান উন্নয়নে এগিয়ে আসতে হবে ।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা সদর দপ্তর সিনিয়র সহকারি পুলিশ সুপার ,  জেলা বিশেষ শাখা সহকারি পুলিশ সুপার ও জেলা  বিশেষ শাখা ডিআইও-১ ।

হিজড়াদের মাঝে কম্বল বিতরণ করলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশ

Botvনিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের চন্ডারখিলের রহিমপুরে যুবকের হত্যা রহস্যের ঘোর কাটেনি।এলাকায় থমথমে পরিবেশ। হত্যা মামলা আসামীরা এলাকা ছাড়া । সাত বছর আগে স্বামী আর এখন উপযুক্ত ছেলে হারিয়ে ছোট ছোট ৬ ছেলে-মেয়ে নিয়ে দিশাহারা মা’র আকুল আবেদন।

১৫ জানুয়ারি রোজ সোমবার রানা-১৮ কে ডিস লাইনের কাজ করার সুযোগ করে দিবে বলে সন্ধ্যায় বাড়ী থেকে নিয়ে যায় সেলুনের কর্মচারী জাহাঙ্গীর।

দুইদিন পার হলেও রানার কোনো খোজ পাওয়া যায়নি। ১৭ জানুয়ারি বিকাল বেলায় জাহাঙ্গীর রানার চাচাত ভাই বিল্লাকে ফোন করে জানতে চাই রানা কোথায়। বিল্লাল বিষয়টা রানার মাকে জানায়। রানা মা জাহাঙ্গীরকে ফোন করে বলে রানা তো সোমবারে সন্ধ্যায় তুমি ডিসের কাজ দিবে বলে বাড়ী থেকে ডেকে নিয়ে গেলা । আমার ছেলেকে তো তুমি নিয়ে গেছ এখন দুই দিন পর আমাকে ফোন দিয়ে বল আমার ছেলে রানা কয়..? তুমি আমার ছেলেকে নিয়া গেছ তুমিই আমার ছেলে খোয়জা বাইর কইরা দেও। কথা কাটকাটির এক পর্যায়ে জাহাঙ্গীর বলে কথা বরখেলাপ করলে এমনই হয়।এই কথা বলে ফোন কেটে দেয় । তারপর আ ফোনে জাহাঙ্গীকে পাওয়া যায় না। এরপর রানার মা সহ এলাকাবসী রানাকে পাগলের মতো খোজতে থাকে।

এই ঘটনার একদিন পর ১৯জানুয়ারি রোজ শুক্রবার চন্ডারখিল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুকুরে এলাকাবাসী রানার লাশ দেখে পুলিশে খবর দিলে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ময়না তদন্তের জন্য প্রেরণ করে । এই ব্যাপরে রানার মা বাদী হয়ে ৫ জনকে আসামী করে সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ঘনটার দুই সপ্তাহ হলেও কোনো আসামী ধরা পরেনি।

অন্য দিকে মামলা প্রধান আসামী মাদক ব্যবসায়ী মনির ও তার স্ত্রী চম্পার বসতবাড়ী ভেঙ্গে তাদেরকে এলাকা ছাড়া করে।

এই ব্যপারে সদর থানার অফিসার ইন্চার্জ মে: নবীর হোসেন জানান, মামলা তদন্ত চলছে।

রানা হত্যা – ছেলেহারা মায়ের করুণ আর্তনাদ – একালায় শোকের ছায়া

botvনিউজ:

চিকিৎসা না দিয়ে জেলা সদর হাসপাতালের গাইনী এন্ড অব্স বিশেষজ্ঞ সার্জন ডাঃ ফৌজিয়া আখতার চেম্বার থেকে বের করে দেয় অন্ত:সত্ত্বা রোগীকে। শনিবার দুপুরে স্বামীকে নিয়ে চেম্বারে ঢুকার অপরাধে এক রোগীর সাথে অশোভন আচরণ করে তাকে ব্যবস্থাপত্র না দিয়েই চেম্বার থেকে বের করে দেয়।

পৌর এলাকার কাজীপাড়ার বাসিন্দা তানভীর আহমেদ রনি  শনিবার দুপুরে তাঁর অসুস্থ্য স্ত্রীকে চিকিৎসা সেবা দিতে জেলা সদর হাসপাতালে যান। তানভীর হাসপাতালের বর্হিবিভাগ থেকে যথারীতি টিকেট নিয়ে হাসপাতালের গাইনী এন্ড অব্স বিশেষজ্ঞ সার্জন ডাঃ ফৌজিয়া আখতারের চেম্বারের সামনে গিয়ে লাইনে দাঁড়ান। প্রায় ঘন্টা দেড়েকপর তানভীর তার স্ত্রীকে নিয়ে ডাঃ ফৌজিয়ার চেম্বারে ঢুকা মাত্র ক্ষেপে যান ডাঃ ফৌজিয়া। তিনি তানভীরকে প্রশ্ন করে বলেন, আপনার স্ত্রীর সাথে আপনি চেম্বারে ঢুকলেন কেন? । স্ত্রী অসুস্থ্য তাই তাকে নিয়ে ঢুকেছি একথা বলার সাথে সাথেই ডাঃ ফৌজিয়া তানভীর্রে সাথে অশোভন আচরন করে রোগী দেখবেননা বলে তানভীরের হাত থেকে টিকেটটি নিয়ে তাতে কলম দিয়ে কেটে দেন। ডাক্তারের অশোভন আচরনে হতভম্ব হয়ে অগ্যতা স্ত্রীকে চিকিৎসা না দিয়েই ফিরে আসেন তানভীর।

পরে বিষয়টি তানভীরের আত্মীয় হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়কের কাছে মৌখিকভাবে অবহিত করেন। তানভীর জানান, জেলা সদর হাসপাতালের ব্যবস্থা কমিটির আগামী সভায় তিনি লিখিতভাবে অভিযোগ দেবেন।

এ ব্যাপারে জেলা সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ মোঃ সফিকুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, রোগীর এক আত্মীয়ের কাছ থেকে জানতে পেরে আমি রোগীনির স্বামীকে ডেকে নিয়ে বিষয়টি মিমাংসা করে দিয়েছি। উল্লেখ্য ইতিপূর্বে ডাঃ ফৌজিয়া আখতার সাংবাদিকসহ বিভিন্ন জনের সাথে অশোভন আচরণ করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

###

ডাঃ ফৌজিয়া অশোভন আচারণ- চিকিৎসা না দিয়ে রোগীকে বের করে দেয় সদর হাসপাতাল থেকে

খেলাধুলা যুব সমাজকে মাদকমুক্ত ও প্রগতীশীল করে তোলে।আমাদের যুব সমাজ আমাদের ভবিষ্যৎ। শিক্ষা দেয় সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার, তাই যুব সমাজকে খেলাধুলার সুযোগ করে দিতে সকলের প্রতি আহবান জানিয়েছেন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের মহাপরিচালক (অবঃ) প্রফেসর ফাহিমা খাতুন। শুক্রবার বিকেলে সদর উপজেলার মজলিশপুর ইউনিয়নের মৈন্দ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে মরহুম গোলাম মোস্তফা ব্যাডমিন্টন খেলার ফাইনাল ম্যাচের পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ বিমান বাহীনির সাবেক ফুটবলার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন কামাল এ খেলার আয়োজন করেন। এতে মোট ২৬টি দল অংশ গ্রহণ করে।প্রধান অতিথি আরো বলেন, খেলাধুলা শুধু মন ও দেহকেই সুস্থ রাখেনা, মানুষকে সকল ধরণের খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখে। তবে আজকাল অনেক আয়োজক স্থানীয় খেলোয়াড়কে বাদ দিয়ে ভাড়াটে নামীদামি খেলোয়াড় নিয়ে আসেন। এতে স্থানীয় যুবকরা নিজেদের বিকশিত করতে পারেনা। ভবিষ্যতে আয়োজকদের স্থানীয় খেলোয়াড়দের বিকাশের সুযোগ সৃষ্টিতে কাজ করতে অনুরোধ করেন তিনি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি কমরেড শাহরিয়ার মোঃ ফিরোজের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, বাংলাদেশ জেলা পরিষদ মেম্বারস এসোসিয়েশনের সভাপতি মো. বাবুল মিয়া, চাঁনপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক মো. হুমায়ুন কবির ভূঁইয়া, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি এড. লোকমান হোসেন, ১নং মজলিশপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ডা. বজলুর রহমান।

খেলায় যৌথ ও একক গ্রুপে তিনটি করে ছটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। যৌথ গ্রুপে ধুমকেতু ক্রীড়াসংঘ মুন্সীবাড়ি ও সূর্য তরুণ ক্লাব হাজী বাড়ি প্রতিদন্ধীতা করে। ২-০ পয়েন্টে চ্যাম্পীয়ন হয় সূর্য তরুণ ক্লাব।

অপরদিকে, একক খেলায় শান্ত-সুমন ভাই ভাই সরাইল সাহাপাড়া বনাম কুতুব স্মৃতি ক্রীড়া সংঘ প্রতিদন্ধীতা করে। এতে ২-১ পয়েন্টে চ্যাম্পীয়ন হয় শান্ত-সুমন ভাই ভাই সরাইল সাহাপাড়া।

খেলাধুলা যুব সমাজকে মাদকমুক্ত ও প্রগতীশীল করে তোলে_ প্রফেসর ফাহিমা খাতুন

botvনিউজ:
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইন কলেজের প্রথম বর্ষের পরীক্ষা কেন্দ্র ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে ঢাকায় স্থানান্তরের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইন কলেজের শিক্ষার্থীরা।

শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন আইন কলেজের শিক্ষার্থী জামাল হোসেন, জুয়েল রায়, নয়ন চন্দ্র রায়, সানজিদা শিকদার লিটা, রাবেয়া আক্তার কাকন, জয়া খান, শামসুন্নাহার জেনি প্রমুখ।

এ সময় বক্তারা আইন কলেজের পরীক্ষা কেন্দ্র ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে পূর্নবহাল করার দাবি জানিয়ে বলেন, ঢাকা গিয়ে পরীক্ষা দেয়া শারীরিক, মানসিক ও অর্থনৈতিক ভাবে অনেক কষ্টকর। এ পরীক্ষার কেন্দ্র ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বহাল রাখার দাবি জানান।

শিক্ষার্থীরা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি জানান। নতুবা কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারি উচ্চারন করেন।

###

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইন কলেজের শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন


ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচন গত গত বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। অ্যাডভোকেট ফখরুদ্দিন সভাপতি ॥ অ্যাডভোকেট শফিউল আলম লিটন সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত।নির্বাচনে ১১টি পদের মধ্যে ১০টি পদের ফলাফল ঘোষনা করা হয়েছে।

প্রতিদ্বন্দ্বি দুই প্রার্থী সমান সংখ্যক ভোট পাওয়ায় সম্পাদক অডিটর পদের ফলাফল স্থগিত করা হয়েছে।

ঘোষিত ১০টি পদের মধ্যে সভাপতিসহ তিনটি পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীরা এবং সাধারণ সম্পাদকসহ ৭টি পদে আওয়ামীলীগ সমর্থিত প্রার্থীরা নির্বাচিত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টায় নির্বাচনের ফলাফর ঘোষনা করেন নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার সঞ্জিব দেবনাথ।

ঘোষিত ফলাফল অনুয়ায়ী সভাপতি পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট মোঃ ফখরুদ্দিন আহমেদ ২৩৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট মোঃ ওসমান গণি-(১) পেয়েছেন ২২৯ ভোট।

সাধারণ সম্পাদক পদে বর্তমান সাধারণ সম্পাদক ও আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট শফিউল আলম লিটন ৩০৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট কামরুজ্জামান মামুন পেয়েছেন ১৫৫ ভোট।

অন্যান্য পদে সম্পাদক (প্রশাসন) মোঃ বদরুল আলম (আওয়ামীলীগ), সম্পাদক (লাইব্রেরী) সুভাষ দেবনাথ (আওয়ামীলীগ), সম্পাদক (কল্যাণ ও সংস্কৃতি) পদে ইমাম হোসেন (বিএনপি), সদস্য পদে জুবায়ের আহমেদ (আওয়ামীলীগ), মোঃ জুম্মান চৌধুরী (বিএনপি), হামিদুল ইসলাম (আওয়ামীলীগ) ও বশির আহমেদ খান (আওয়ামীলীগ)
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত

ফেসবুকে আমরা..