২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত ইসলাম কর্তৃক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও তান্ডবলীলা চালায়। সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনায় ব্যাপক ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে পুরো ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে মৃত্যুপুরীতে পরিনত করে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের বিশেষ আভিযানিক টিম বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে গত ২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত
ইসলাম কর্তৃক বিক্ষোভ কর্মসূচি ও হরতাল চলাকালে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের তান্ডবে জড়িত থাকার অভিযোগে গত ২৪ ঘন্টায় সর্বমোট ০৬ জন হেফাজত কর্মী ও সমর্থককে গ্রেফতার করা হয়েছে।

উক্ত সহিংস ঘটনাসমূহের প্রাপ্ত স্থির চিত্র ও ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে অভিযুক্তদের সনাক্ত করা হয়। তন্মধ্যে গত ২৮ শে মার্চ হেফাজতের ডাকা হরতাল চলাকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানাধীন টিএ রোড এলাকায় তান্ডবে জড়িত সাদেকপুর ইউনিয়ন ছাত্র ওলামা ঐক্য পরিষদের সেক্রেটারী, ক্বারী মোঃ মোজাম্মেল হক এবং আশুগঞ্জ থানাধীন ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ ও টায়ারে আগুন দিয়ে পিকেটিং এ জড়িত আশুগঞ্জ উপজেলার হেফাজত ইসলাম ও  ইমাম পরিষদ সেক্রেটারী, মাওলানা মুফতি ওবায়দুল্লাহ’কে গ্রেফতার করা হয়েছে। উল্লেখ্য হেফাজতের তান্ডবে সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় ৪৯ টি, আশুগঞ্জ থানায় ০৪ টি ও সরাইল থানায় ০২ টিসহ সর্বমোট ৫৫টি মামলা রুজু হয়েছে। এসকল মামলায় ৪১৪ জন এজাহারনামীয় আসামীসহ অজ্ঞাতনামা ৩০/৩৫ হাজার লোকের নামে মামলা হয়েছে। এসকল মামলায় সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সর্বমোট ৩৭৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

প্রেস রিলিস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবে অগ্নিসংযোগ ও তান্ডবে জড়িত আরও ০৬ জন গ্রেফতার


ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডব চলাকালে শহরজুড়ে ব্যাপক ভাংচুর ও অগ্নিকান্ডের ঘটনায় হেফাজতে ইসলামের জেলা শাখার সহকারি প্রচার সম্পাদক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়ার শিক্ষক মুফতি জাকারিয়া খান-(৪৩)সহ আরো ১০জনকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ।

গত রোববার রাতে জেলা শহরের বঙ্গবন্ধু স্কয়ারের জাতীয় বীর আবদুল কুদ্দুস মাখন পৌর মুক্ত মঞ্চের সামনে থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। একই রাতে পুলিশ বিভিন্ন এলাকা থেকে আরো ৯জনকে গ্রেপ্তার করে। এনিয়ে জেলায় হেফাজতের তান্ডবের ঘটনায় ৩৬৯জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) মোঃ রইছ উদ্দিন বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রোববার রাতে মুফতি জাকারিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি গত ২৬ মার্চ থেকে ২৮ মার্চ পর্যন্ত চালানো তান্ডবের ঘটনায় সম্পৃক্ত ছিলেন।
এদিকে গতকাল সোমবার জেলা পুলিশের বিশেষ শাখা থেকে পাঠানো প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃত মুফতি জাকারিয়া খান জানান, গত ২৬ থেকে ২৮ মার্চ পর্যন্ত হেফাজতের কেন্দ্রীয় নেতাদের নির্দেশে সরকার উৎখাতের সূদুরপ্রসারি পরিকল্পনার অংশ হিসেবে জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া মাদরাসাসহ আশপাশের বিভিন্ন মাদরাসার শিক্ষক-ছাত্রদের নিয়ে ব্যাপক তান্ডবলীলা চালায়। মাদরাসার সিনিয়র শিক্ষকদের নির্দেশে মাদরাসার ছাত্র-শিক্ষকগন জেলার বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি স্থাপনায় ভাংচুরও অগ্নিসংযোগসহ ব্যাপক তান্ডব চালায়।

প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, তান্ডবের ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন থানায় এ পর্যন্ত  ৫৬টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় ৪৯টি, আশুগঞ্জ থানায় ৪টি, সরাইল থানায় ২টি এবং আখাউড়া রেলওয়ে থানায় ১টি মামলা দায়ের করা হয়।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি

হেফাজতের প্রচার সম্পাদকসহ গ্রেপ্তার-১০

২৫/০৪/২০২১ খ্রিঃ তারিখ রাত অনুমান ০১.৩০ ঘটিকায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর মডেল থানাধীন উত্তর শেরপুর এলাকা হতে  তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন, ১। মোঃ বিল্লাল মিয়া (৩৮), পিতা-মোঃ ইব্রাহীম মিয়া, সাং-উত্তর শেরপুর, থানা ও জেলা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ২। মোঃ ফাহিম (২৫), পিতা-মৃত সঞ্জব আলী, সাং-বামই কাটিয়ারা, থানা-নাকাই, জেলা-হবিগঞ্জ, বর্তমান ঠিকানা-উত্তর শেরপুর, মাহবুব মিয়ার বাড়ীর ভাড়াটিয়া, থানা ও জেলা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

র‌্যাবের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৬ মার্চ মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তিতে দেশব্যাপী অনুষ্ঠান চলাকালীন সময়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় দুস্কৃতিকারীরা অরাজকতা সৃষ্টি করে ধ্বংসযজ্ঞ এবং নাশকতা চালায়। তারা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল ভাংচুরের মাধ্যমে জাতির পিতাসহ সমগ্র বাঙালি জাতিকে অবমূল্যায়ন করে। হামলাকারীর ছবি ও ভিডিও ফুটেজ দেখে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে তাদেরকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় সোপর্দ করা হয়।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি

হেফাজতের তান্ডবের ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই নাশকতা সৃষ্টিকারীদের আটক করেছে র‌্যাব-১৪

গত ২৮ শে মার্চ হেফাজতের ডাকা হরতাল চলাকালে স্থানীয় মসজিদের মাইকে গুজব ছড়িয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঘাটুরা থেকে নন্দনপুর এলাকায় ব্যাপক ভাংচুরসহ তান্ডব চালানোর অভিযোগে ঘাটুরা বঙ্গবন্ধু হাই স্কুল জামে মসজিদের পেশ ইমাম হেফাজত নেতা মাওলানা দেলোয়ার হোসেন @ বেলালি ও ঘাটুরা হরিনাদি জামে মসজিদের পেশ ইমাম হেফাজত নেতা মাওলানা ইকবাল হোসেন’কে গ্রেফতার করা হয়।

এছাড়াও গত ২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত ইসলাম কর্তৃক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও তান্ডবলীলা চালায়। সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনায় ব্যাপক ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে পুরো ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে মৃত্যুপুরীতে পরিনত করে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের বিশেষ আভিযানিক টিম বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে গত ২৬, ২৭ ও ২৮ শে
মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত ইসলাম কর্তৃক বিক্ষোভ কর্মসূচি ও হরতাল চলাকালে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের তান্ডবে জড়িত থাকার অভিযোগে গত ২৪ ঘন্টায় ০৬ জন হেফাজত কর্মী ও সমর্থককে গ্রেফতার করা হয়েছে। উক্ত সহিংস ঘটনাসমূহের
প্রাপ্ত স্থির চিত্র ও ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে অভিযুক্তদের সনাক্ত করা হয়। উল্লেখ্য হেফাজতের তান্ডবে সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় ৪৯ টি, আশুগঞ্জ থানায় ০৪ টি ও সরাইল থানায় ০২ টিসহ সর্বমোট ৫৫টি মামলা রুজু হয়েছে। এসকল মামলায় ৪১৪ জন এজাহারনামীয় আসামীসহ অজ্ঞাতনামা ৩০/৩৫ হাজার লোকের নামে মামলা হয়েছে। এসকল মামলায় সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সর্বমোট ৩৫৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

প্রেজ রিলিজ

মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে তান্ডব চালানো দুই ইমামসহ হেফাজতের ০৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

গত ২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত ইসলাম কর্তৃক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও তান্ডবলীলা চালায়। সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনায় ব্যাপক ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে পুরো ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে মৃত্যুপুরীতে পরিনত করে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের বিশেষ আভিযানিক টিম বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে গত ২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত
ইসলাম কর্তৃক বিক্ষোভ কর্মসূচি ও হরতাল চলাকালে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের তান্ডবে জড়িত থাকার অভিযোগে গত ২৪ ঘন্টায় আরও ০৭ জন হেফাজত কর্মী ও সমর্থককে গ্রেফতার করা হয়েছে।

উক্ত সহিংস ঘটনাসমূহের প্রাপ্ত স্থির চিত্র ও ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে অভিযুক্তদের সনাক্ত করা হয়। উল্লেখ্য হেফাজতের তান্ডবে সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় ৪৯ টি, আশুগঞ্জ থানায় ০৪ টি ও সরাইল থানায় ০২ টিসহ সর্বমোট ৫৫টি মামলা রুজু হয়েছে। এসকল মামলায় ৪১৪ জন এজাহারনামীয় আসামীসহ অজ্ঞাতনামা ৩০/৩৫ হাজার লোকের নামে মামলা হয়েছে। এসকল মামলায় সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সর্বমোট ৩৫৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

প্রেস রিলিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবে অগ্নিসংযোগ ও তান্ডবে জড়িত আরও ০৭ জন গ্রেফতার


বাংলাদেশ পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি মোঃ ইকবাল হোসেন, পিপিএম আজ ২৩/০৪/২০২১খ্রিঃ সকাল ১০.৩০ ঘটিকায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশ লাইন্স ড্রিল শেডে জেলা পুলিশে কর্মরত অফিসার ও ফোর্সদের বিশেষ কল্যান সভা ও মতবিনিময় সভায় অংশগ্রহণ করেন।

উক্ত কল্যান সভা ও মত বিনিময় সভায় ডিআইজি মোঃ ইকবাল হোসেন জেলা পুলিশে কর্মরত সকল অফিসার ও
ফোর্সদের মনোবল বৃদ্ধিসহ যার যার স্ব স্ব দায়িত্ব স্বতস্ফুর্তভাবে পালনের জন্য দিক নিদের্শনা প্রদান করেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান সহ জেলার উদ্ধর্তন
কর্মকর্তাবৃন্দ।

প্রেস রিলিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সফর করেছেন বাংলাদেশ পুলিশের চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি মোঃ ইকবাল হোসেন

গত ২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত ইসলাম কর্তৃক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ও তান্ডবলীলা চালায়। সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনায় ব্যাপক ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে পুরো ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে মৃত্যুপুরীতে পরিনত করে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পুলিশের বিশেষ আভিযানিক টিম বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে গত ২৬, ২৭ ও ২৮ শে মার্চ-২০২১খ্রিঃ হেফাজত
ইসলাম কর্তৃক বিক্ষোভ কর্মসূচি ও হরতাল চলাকালে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের তান্ডবে জড়িত থাকার অভিযোগে গত ২৪ ঘন্টায় আরও ১০ জন হেফাজত কর্মী ও সমর্থককে গ্রেফতার করা হয়েছে। উক্ত সহিংস ঘটনাসমূহের প্রাপ্ত স্থির চিত্র
ও ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে অভিযুক্তদের সনাক্ত করা হয়।

উল্লেখ্য হেফাজতের তান্ডবে সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় ৪৯ টি, আশুগঞ্জ থানায় ০৪ টি ও সরাইল থানায় ০২ টিসহ সর্বমোট ৫৫টি মামলা রুজু হয়েছে। এসকল মামলায় ৪১৪ জন এজাহারনামীয় আসামীসহ অজ্ঞাতনামা
৩০/৩৫ হাজার লোকের নামে মামলা হয়েছে। এসকল মামলায় সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সর্বমোট ৩৪৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

প্রেজ রিলিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবে অগ্নিসংযোগ ও তান্ডবে জড়িত আরও ১০ জন গ্রেফতার

স্টাফ রিপোর্টার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে চলমান লকডাউনের কারনে কর্মহীন হয়ে পড়া একশত পরিবারের মধ্যে খাদ্য সহায়তা দেয়া হয়েছে। আজ দুপুরে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে স্থানীয় ফারুকী পার্কে সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে জেলা প্রশাসক হায়াত উদ দৌলা খাঁন এসব খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন।

খাদ্য সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে প্রতি পরিবারের জন্য ১০ কেজি চাল, ১ কেজি তেল, ডালসহ বিভিন্ন ধরনের খাদ্য সামগ্রী।
খাদ্য বিতরণকালে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকার, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পঙ্কজ বড়–য়া, সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) এবিএম মশিউজ্জামান, সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ মিজানুর রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি রিয়াজউদ্দিন জামিসহ জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাগন উপস্থিত ছিলেন।

খাদ্য সামগ্রী বিতরণকালে জেলা প্রশাসক হায়াত উদ দৌলা খাঁন বলেন, ক্ষতিগ্রস্থদের আর্থিকভাবে সহায়তা করার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮শ ২২ টি পরিবারকে পরিবার প্রতি ৪৫০ টাকা হারে দেয়ার জন্য ৬ কোটি ১১ লাখ ১৯ হাজার ৫শ টাকা বরাদ্দ এসেছে। পাশাপাশি জি আর সহায়তা এসেছে মোট ২ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
তিনি বলেন, ক্ষতিগ্রস্থদের সনাক্ত করে সরকারি সহায়তা পৌছে দেয়ার কাজ শুরু হয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় করোনা সংকটে কর্মহীন পরিবারের মাঝে খাদ্য সহায়তা প্রদান


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্চারামপুরে ১৭০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ আবদুল্লাহ-(২১) ও মোঃ মানিক-(২২) নামে দুই ইয়াবা ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার ভোরে উপজেলার ভেলানগর গ্রামের কান্দার মোড় থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত আবদুল্লাহ জেলার নবীনগর উপজেলার বড়িকান্দি ইউনিয়নের ধরাভাঙ্গা গ্রামের মোঃ কাসেম মিয়ার ছেলে ও গ্রেপ্তারকৃত মানিক একই এলাকার বাচ্চু মিয়ার ছেলে। এ ঘটনায় বাঞ্চারামপুর থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার ভোরে উপজেলার ভেলানগর গ্রামের কান্দার মোড় থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদেরকে তল্লাশী করে ১৭০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়।
এ ব্যাপারে বাঞ্চারামপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ( ওসি) রাজু আহমেদ বলেন, গ্রেপ্তারকৃতরা পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী। বুধবার দুপুরে তাদেরকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্চারামপুরে দুই ইয়াবা ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

স্টাফ রিপোর্টার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবে ক্ষতিগ্রস্থ বিভিন্ন সরকারি ও বে-সরকারি স্থাপনা পরিদর্শন করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ৬-(বাঞ্চারামপুর) আসনের সংসদ সদস্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন (অবঃ) এ.বি তাজুল ইসলাম।

ক্ষতিগ্রস্থ বিভিন্ন স্থাপনা পরিদর্শন শেষে মঙ্গলবার দুপুরে তিনি ক্ষতিগ্রস্থ ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব ভবন পরিদর্শন করেন।
এ সময় তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, অতীতে যারা দেশের জাতীয় সম্পদ ধ্বংস করেছে সেই কমন শত্রু বিএনপি-জামাত-হেফাজতই ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এই ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে। তাদেরকে অবশ্যই আইনের আওতায় আনতে হবে । এ ছাড়া আমাদের কোন ব্যর্থতা ছিল কিনা তাও আত্মউপলব্ধিতে এনে আমাদের সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। তিনি আরো বলেন, এই কমন শত্রুদের আমাদের অবশ্যই ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবেলা করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলতে হবে।

এ সময় তার সাথে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক হায়াত উদ-দৌলা-খাঁন, পুলিশ সুপার আনিসুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল মামুন সরকারসহ দলীয় নেতা কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে ক্যাপ্টেন (অবঃ) এ.বি তাজুল ইসলাম এমপি তাজ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের ক্ষতিগ্রস্ত বাসভবন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভাসহ বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনা পরিদর্শন করেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের দেওয়া ধ্বংসযজ্ঞ পরিদর্শন করেন ক্যাপ্টেন তাজ এমপি

ফেসবুকে আমরা..