botv নিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে ঝড়ে গাছ চাপায় আলী আকবর-(৮০) নামে এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। গত শনিবার বিকেলে উপজেলার বড়িকান্দি ইউনিয়নের পূর্বপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ঝড়ের সময় বিল থেকে বাড়ি ফেরার পথে গাছ চাপায় তিনি মারা গেছেন বলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাসুম ও

প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মিজানুর রহমান নিশ্চিত করেছেন। এদিকে জেলার আখাউড়া উপজেলার গাজীরবাজার, হীরাপুর, দেবগ্রামসহ বিভিন্নস্থানে ঝড়ে বেশ কয়েকটি বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। বিভিন্নস্থানে গাছপালা ভেঙ্গে পড়ে।
###

নবীনগরে গাছ চাপায় বৃদ্ধ নিহত

botv নিউজ:

মহান স্বাধীনতার দীর্ঘ ৪৭ বছর পর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার বড়াইল ইউনিয়নের খারঘর গ্রামের গণকবর সংরক্ষণ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় “খারঘর গণকবর স্মৃতিসৌধ-৭১” প্রধান অতিথি হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ফয়জুর রহমান বাদল।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার মোঃ মিজানুর রহমান পিপিএম, জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ ইকবাল হোসাইন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানসহ জেলার মুক্তিযোদ্ধাসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ১৯৭১ সালের ১০ অক্টোবর খারঘর গ্রামে নির্বিচারে গণহত্যাযজ্ঞ চালায় পাকিস্তানি বাহিনী। সেদিন ওই গ্রামের ৪৩ জনকে হত্যা করা হয়। এর মধ্যে ২৩ জনকে খারঘর গ্রামেই গণকবর দেয়া হয়।

দেশ স্বাধীন হওয়ার পর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত এ গণকবরটি সংরক্ষণ করা হয়নি। গণকবরটি সংরক্ষণের জন্য দীর্ঘদিন ধরেই মুক্তিযোদ্ধাসহ স্থানীয়রা দাবি জানিয়ে আসছিলেন।

অবশেষে স্থানীয় সংসদ সদস্য ফয়জুর রহমান বাদল, জেলা পরিষদ ও জেলা পুলিশের উদ্যোগে খারঘর গ্রামে নির্মিত হয় “খারঘর গণকবর স্মৃতিসৌধ-৭১”।  বৃহস্পতিবার এর আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়।

এদিকে দীর্ঘদিন পর “খারঘর গণকবর স্মৃতিসৌধ-৭১” এর উদ্বোধন হওয়ায় স্বস্তি প্রকাশ করেছেন এলাকাবাসী ও মুক্তিযোদ্ধারা
এ ব্যাপারে উপজেলার বড়াইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ জাকির হোসেন এবং মুক্তিযোদ্ধা মমিনুল হক সুধন বলেন, আমাদের প্রাণের দাবি ছিল গণকবরটি সংরক্ষণ করার। আজ “খারঘর গণকবর স্মৃতিসৌধ-৭১” এর উদ্বোধন হওয়ায় আমরা শান্তি পেলাম।
###

স্বাধীনতার দীর্ঘ ৪৭ বছর পর গণকবর সংরক্ষণ

botv-নিউজ:

১৯৭৪ সালে জন্ম গ্রহণ করেও শুধু নামের গুনে মুক্তিযোদ্ধা ভাতাসহ রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছেন আবু হানিফ।
আবু হানিফ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার কাইতলা দক্ষিণ ইউনিয়নের কাইতলা গ্রামের মৃত আবদুর রহমানের ছেলে। গতকাল রোববার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে কথিত মুক্তিযোদ্ধা আবু হানিফের ভাতা বাতিলসহ সমস্ত ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে দাবি করা হয়, একই গ্রামের মৃত আব্দু মিয়ার ছেলে মোঃ হানিফ ১৯৭১ সালে পুলিশে চাকুরী করাকালীন অবস্থায় মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেন। তার এফ.এফ নং-৪৫৬, ভারতীয় তালিকা নং-৩৩১১২। তাদের অভিযোগ মুক্তিযোদ্ধা মোঃ হানিফের মৃত্যুর পর কথিত মুক্তিযোদ্ধা তার চাচাতো ভাই মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবদুল মান্নানের যোগসাজশে নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা সাজিয়ে ভাতাসহ রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে থাকেন। বিষয়টি জানাজানি হলে মৃত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ হানিফের স্ত্রী নবীনগর থানায় জালিয়াতির মামলা করেন।

তদন্তকালে তদন্ত কর্মকর্তার কাছে দাখিলকৃত কাগজপত্র অনুসারে বিদ্যালয়ের ভর্তি রেজিষ্টার অনুসারে কথিত মুক্তিযোদ্ধা আবু হানিফের জন্ম তারিখ ১০/০৩/১৯৭৪।

এ মামলায় নবীনগর থানা তার বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয়। এছাড়াও আবু হানিফের দাখিলকৃত সদর উপজেলার হাবলাউচ্চ বিদ্যালয়ের বিদ্যালয় পরিত্যাগের ছাড়পত্র এবং একই উপজেলার কাছাইট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সনদপত্র সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান প্রধানগন দেননি বলে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।

এদিকে মৃত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ হানিফের স্ত্রীকে ভাতার ব্যবস্থা করার শর্তে অভিযোগ থেকে রেহাই পেয়ে যান কথিত মুক্তিযোদ্ধা আবু হানিফ। কিন্তু পরবর্তীতে এক মুক্তিযোদ্ধার কাগজপত্র দিয়েই শুধুমাত্র নামে মিল থাকায় এখন দু’জনই মুক্তিযোদ্ধা ভাতাসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছেন বলে সংবাদ সম্মেলনে দাবি করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে যুদ্ধকালীন কমান্ডার অ্যাডভোকেট আকতার হোসেন সাঈদ ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা আবু হানিফসহ সকল ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি জানান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা ওয়াছেল সিদ্দিকী, মুক্তিযোদ্ধা শামসুদ্দিন আহমেদ, মুক্তিযোদ্ধা আসরারুন্নবী মোবারক, মোঃ আবু জাহের মেম্বার প্রমুখ।

এ ব্যাপারে অভিযুক্ত আবু হানিফের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, এটি তার বিরুদ্ধে মহল বিশেষের গভীর ষড়যন্ত্র। তার কাগজপত্রের সাথে অপর মুক্তিযোদ্ধা হানিফের কাগজপত্রের মিল নেই দাবি করে বলেন, তার গেজেট নম্বর হচ্ছে ৪৯১৬, মুক্তি বার্তা লাল বই নং-০২১২০৩১৩৫৫। অপর দিকে মোঃ হানিফের গেজেট নং-৩৩৯৫ এবং ভারতীয় তালিকা নং-৩৩১১২।
###

১৯৭৪ সালে জন্মগ্রহণ করেও মুক্তিযোদ্ধা, সনদ জালিয়াতির মাস্টার

botvনিউজ:

শান্তিবাগ বয়েজ ক্লাব আয়োজিত নোমান স্মৃতি ব্যাটমিন্টন প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রাতে ভাদুঘর টু স্টার বনাম শান্তিবাগ টু স্টার ফাইনাল খেলার খেলার মধ্য দিয়ে প্রতিযোগিতাটি সম্পূর্ন হয়।

শান্তিবাগ বয়েজ ক্লাব সভাপতি সাবেক ছাত্রনেতা হাবিবুর রহমান পারভেজ এর সভাপতিত্বে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা  আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষানুরাগী আবু কাউসার, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন একুশে টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি মীর মোহাম্মদ শাহীন, দলীল লেখক সফিকুল হক শাকিল, প্রবাসী আসাদুল্লাহ সিকদার আশা, ঠিকাদার নুরুল আমীন।

এছারা সংগঠনের সদস্য সুমন আহমেদ, হেলাল আহমেন, নজরুল ইসলাম, ফরহাদ হোসেন জুয়েল, আশিকুর রহমান পিয়াস, ইয়াসীন চৌধুরী, বিপ্লব হোসেন, জনি, আশিক সহ অন্যান সদস্যরা ।

অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন ছাত্রনেতা শেখ রাসেল।খেলায় চ্যাম্পিয়ন কে এলসিডি টিভি ও   রানার্সআপকে ২০ ইঞ্চি ট্রপি  পুরস্কার দেওয়া হয়।

###

নোমান স্মৃতি ব্যাটমিন্টন প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলায় শান্তিবাগ চ্যাম্পিয়ন

Botvনিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের চন্ডারখিলের রহিমপুরে যুবকের হত্যা রহস্যের ঘোর কাটেনি।এলাকায় থমথমে পরিবেশ। হত্যা মামলা আসামীরা এলাকা ছাড়া । সাত বছর আগে স্বামী আর এখন উপযুক্ত ছেলে হারিয়ে ছোট ছোট ৬ ছেলে-মেয়ে নিয়ে দিশাহারা মা’র আকুল আবেদন।

১৫ জানুয়ারি রোজ সোমবার রানা-১৮ কে ডিস লাইনের কাজ করার সুযোগ করে দিবে বলে সন্ধ্যায় বাড়ী থেকে নিয়ে যায় সেলুনের কর্মচারী জাহাঙ্গীর।

দুইদিন পার হলেও রানার কোনো খোজ পাওয়া যায়নি। ১৭ জানুয়ারি বিকাল বেলায় জাহাঙ্গীর রানার চাচাত ভাই বিল্লাকে ফোন করে জানতে চাই রানা কোথায়। বিল্লাল বিষয়টা রানার মাকে জানায়। রানা মা জাহাঙ্গীরকে ফোন করে বলে রানা তো সোমবারে সন্ধ্যায় তুমি ডিসের কাজ দিবে বলে বাড়ী থেকে ডেকে নিয়ে গেলা । আমার ছেলেকে তো তুমি নিয়ে গেছ এখন দুই দিন পর আমাকে ফোন দিয়ে বল আমার ছেলে রানা কয়..? তুমি আমার ছেলেকে নিয়া গেছ তুমিই আমার ছেলে খোয়জা বাইর কইরা দেও। কথা কাটকাটির এক পর্যায়ে জাহাঙ্গীর বলে কথা বরখেলাপ করলে এমনই হয়।এই কথা বলে ফোন কেটে দেয় । তারপর আ ফোনে জাহাঙ্গীকে পাওয়া যায় না। এরপর রানার মা সহ এলাকাবসী রানাকে পাগলের মতো খোজতে থাকে।

এই ঘটনার একদিন পর ১৯জানুয়ারি রোজ শুক্রবার চন্ডারখিল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুকুরে এলাকাবাসী রানার লাশ দেখে পুলিশে খবর দিলে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ময়না তদন্তের জন্য প্রেরণ করে । এই ব্যাপরে রানার মা বাদী হয়ে ৫ জনকে আসামী করে সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ঘনটার দুই সপ্তাহ হলেও কোনো আসামী ধরা পরেনি।

অন্য দিকে মামলা প্রধান আসামী মাদক ব্যবসায়ী মনির ও তার স্ত্রী চম্পার বসতবাড়ী ভেঙ্গে তাদেরকে এলাকা ছাড়া করে।

এই ব্যপারে সদর থানার অফিসার ইন্চার্জ মে: নবীর হোসেন জানান, মামলা তদন্ত চলছে।

রানা হত্যা – ছেলেহারা মায়ের করুণ আর্তনাদ – একালায় শোকের ছায়া

botvনিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর পজেলার বিদ্যাকুট অমর বহুমূখী উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে লাল সবুজ উন্নয়ন সংঘ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার উদ্যোগে এই সচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায়  মাদক, ইভটিজিং ও বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে লালকার্ড প্রদর্শন করে শিক্ষার্থীরা। বিদ্যাকুট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এনামুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নবীনগর সার্কেল) চিত্ত রঞ্জন পাল।

অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন লাল সবুজ উন্নয়ন সংঘের প্রতিষ্ঠাতা ও কেন্দ্রীয় সভাপতি কাউসার আলম। উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক হাদিস মিয়া, ইব্রাহীম খলিল, শিবপুর পুলিশ ফাড়িঁর ইনচার্জ ইহসানুল হক, বিদ্যাকুট অমর বহুমূখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম, সংগঠনের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আশরাফ উদ্দিন নিলয়, সদস্য মাহাবুবুর রহমান প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে বক্তারা শিক্ষার্থীদেরকে ইভটিজিং ও বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে উৎসাহিত করে বলেন, তরুণ প্রজন্মই আগামীদিনে একটি সুন্দর ভবিষ্যত গড়ে তুলতে পারে। শিক্ষার্থী, তাদের সহাপাঠী, শিক্ষক ও অভিভাবকরা সচেতন থাকলে সমাজ থেকে মাদক, ইভটিজিং ও বাল্যবিয়ে অবশ্যই বন্ধ হবে। এসবের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।

অনুষ্ঠান শেষে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করা হয়।

###

লাল সবুজ উন্নয়ন সংঘের উদ্যোগে সচেতনতামূলক সভা

botvনিউজ:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা পর্যায়ে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) অর্জনে স্থানীয় বিনিয়োগ পরিকল্পনা এবং উদ্যোক্তা সৃষ্টি ও দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।বুধবার সকালে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সভা কক্ষে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় জেলার ৯টি উপজেলার সরকারি কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ অংশ নেন।

অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ আসাদুজ্জামানে সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন, জেলা প্রশাসক রেজওয়ানুর রহমান।
###

জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে উন্নয়ন বিষয়ে কর্মশালা

নবীনগর উপজেলার সকল প্রতিষ্ঠান

 

বড়াইল

বীরগাঁও

কৃষ্ণনগর

নাটঘর

বিদ্যাকুট

পূর্ব নবীনগর

পশ্চিম নবীনগর

বিটঘর

শিবপুর

১০

শ্রীরামপুর

১১

জিনোদপুর

১২

লাউর ফতেপুর

১৩

ইব্রাহিমপুর

১৪

সাতমোড়া

১৫

শ্যামগ্রাম

১৬

রাসুল্লাবাদ

১৭

বড়িকান্দি

১৮

ছলিমগঞ্জ

১৯

রতনপুর

২০

কাইতলা দক্ষিন

২১

কাইতলা উত্তর

নবীনগর উপজেলার ইউনিয়ন সমূহ

সাধারণ তথ্য:

জেলা

ব্রাহ্মণবাড়িয়া

উপজেলা

নবীনগর

সীমানা

এ উপজেলার উত্তরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উত্তরে  ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর ও রায়পুরা উপজেলা, দক্ষিনে মুরাদনগর উপজেলা, পূর্বে  কসবা ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা, পশ্চিমে বাঞ্চারামপুর ও রায়পুরা উপজেলা।

 

জেলা সদর হতে দূরত্ব

২১ কি:মি:

আয়তন

৩৫৩.৬৬ বর্গ কিলোমিটার

জনসংখ্যা

 ৪,২০,০৩৮ জন (প্রায়) (২০০১ সনের আদমশুমারী)

পুরুষ

  ২,০৮,৩৪৭ জন (প্রায়)

মহিলা

 ২,১২,০৩৬জন (প্রায়)

লোক সংখ্যার ঘনত্ব

১৪৫০ (প্রতি বর্গ কিলোমিটারে)

মোট ভোটার সংখ্যা

২,৭০,২২৭ জন

পুরুষভোটার সংখ্যা

১,২৬,২৭৮জন

মহিলা ভোটার সংখ্যা

১,৪৩,৯৪৯ জন

বাৎসরিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার

১.৩০%

মোট পরিবার(খানা)

৭৫৯৯৩ টি

নির্বাচনী এলাকা

২৪৭ ও ২৪৮ ব্রাহ্মণবাড়িয়া ৫ ও ৬ (নবীনগর ও বাঞ্চারামপুর)

গ্রাম

২১৭ টি

মৌজা

২৬১টি

ইউনিয়ন

২১টি

পৌরসভা

১টি

এতিমখানা  বে-সরকারী

০৯ টি (সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত-২টি)

মসজিদ

৫৪৭ টি

মন্দির

৩০ টি

নদ-নদী

৬টি

হাট-বাজার

৩৫ টি

ব্যাংক শাখা

২০ টি

পোস্ট অফিস/সাব পোঃ অফিস

২০টি

টেলিফোন এক্সচেঞ্জ

০১ টি

ক্ষুদ্র কুটির শিল্প

 ২৪০ টি

কৃষি:

মোট জমির পরিমাণ

২৭০০০হেক্টর

নীট ফসলী জমি

২৭০০০ হেক্টর

মোট ফসলী জমি

 ২৭০০০হেক্টর

এক ফসলী জমি

৭৬৭০  হেক্টর

দুই ফসলী জমি

১৫৪৭০ হেক্টর

তিন ফসলী জমি

৩৮৬০ হেক্টর

গভীর নলকূপ

৩৫টি

অ-গভীর নলকূপ

৭৬৬টি

শক্তি চালিত পাম্প

৮৪২ টি

ব্লক সংখ্যা

৬০ টি

বাৎসরিক খাদ্য চাহিদা

৭৮৪৪৪  মেঃ টন, উৎপাদন-৮০৫১৬ মেঃ টন

নলকূপের সংখ্যা

৬০২৭ টি সরকারী আর্সেনিকমুক্ত ও ৩২৩১১ বেসরকারি

শিক্ষা:

সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়

১৪৪ টি

বে-সরকারী রেজিঃ প্রাথমিক বিদ্যালয়

৭২ টি

কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়

১৬ টি

আনঃ রেজি বেসরকারী

০৩টি

সেটেলাইট

১১টি

জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয়

০৪ টি

উচ্চ বিদ্যালয়(সহশিক্ষা

৩৯ টি

উচ্চ বিদ্যালয়(বালিকা)

০৫ টি

দাখিল মাদ্রাসা

০৯ টি

আলিম মাদ্রাসা

০১ টি

ফাজিল মাদ্রাসা

০৪ টি

কামিল মাদ্রাসা

০২ টি

কলেজ(সহপাঠ)

০৯ টি

কলেজ(বালিকা)

০১ টি

শিক্ষার হার

৬৮.৬২%
স্বাস্থ্য:

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

০১ টি

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র

১৬ টি

বেডের সংখ্যা

৫০ টি

ডাক্তারের মঞ্জুরীকৃত পদ সংখ্যা

৩৭ টি

কর্মরত ডাক্তারের সংখ্যা

ইউএইচসি ১৭, ইউনিয়ন পর্যায়ে ১৬, ইউএইচএফপিও ১টি মোট= ৩৪ টি

সিনিয়র নার্স সংখ্যা

১৫ জন। কর্মরত=১৩ জন

সহকারী নার্স সংখ্যা

০১ জন

ভূমি:

মৌজা

২৬১টি

ইউনিয়ন ভূমি অফিস

১৫ টি

মোট খাস জমি

২০০৯.৩৪ একর

কৃষি

৮৮৯.২১ একর

অকৃষি

১১২০.১৩ একর

বন্দোবস্তযোগ্য কৃষি

৩৯৭.১৮ একর (কৃষি)

বাৎসরিক ভূমি উন্নয়ন কর(দাবী)

সাধারণ=৩৮,৬০,২৮০/-
সংস্থা = ১,৮৮,০৪,৭৪৭/-

বাৎসরিক ভূমি উন্নয়ন কর(আদায়)

সাধারণ ৫৩,৭৮,৮৮২/-

সংস্থা ৭৬,০৯৯/-

হাট-বাজারের সংখ্যা

৩৪টি

 

পরিবার পরিকল্পনা:

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র

১১ টি

উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র

০৮ টি

স্যাটেলাইট ক্লিনিক

৯৬ টি

কমিউনিটি ক্লিনিক

৪০ টি

সক্ষম দম্পতির সংখ্যা

৮৩,২০২  জন

মৎস্য:

পুকুরের সংখ্যা

৩০৭৯ টি

মৎস্য বীজ উৎপাদন খামার সরকারী

০১ টি

বাৎসরিক মৎস্য চাহিদা

৬৩০০ মেঃ টন

বাৎসরিক মৎস্য উৎপাদন

৮০০০ মেঃ টন

প্রাণি সম্পদ:

উপজেলা পশু চিকিৎসা কেন্দ্র

০১ টি

পশু ডাক্তারের সংখ্যা

০২ জন

কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র

০১ টি

উন্নত মুরগীর খামারের সংখ্যা

১১ টি

লেয়ার ৮০০ মুরগীর উর্ধ্বে· ১০-৪৯ টি মুরগী আছে, এরূপ খামার

অসংখ্য

গবাদির পশুর খামার

২২ টি

ব্রয়লার মুরগীর খামার

৯৬ টি

 

এক নজরে নবীনগর উপজেলা

ফেসবুকে আমরা..