botv news:

কুষ্টিয়ায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ভাংচুরের প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে ওয়ার্কার্স পার্টির উদ্যোগে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের বিজয়নগর উপজেলার চান্দুরা ডাক বাংলো এলাকায় এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধন চলাকালে বিজয়নগর উপজেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রায় মোহন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন উপজেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক দীপক চৌধুরী বাপ্পী, জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির নেতা সঞ্জয় রায় পোদ্দার, জেলা ছাত্র মৈত্রীর সভাপতি ফাহিম মুনতাসির, ওয়ার্কার্স পার্টির নেতা বিল¬াল মিয়া, দুলাল মিয়া, আবুল কালাম, সন্তোস মোহন ঋষি, আলি আকাশ, অপূর্ব দেব প্রমুখ।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, হেফাজতে ইসলাম মহান মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনাকে ভুলন্ঠিত করতে সুদূরপ্রসারী চক্রান্ত বাস্তবায়নের পুরানো খেলায় উঠেছে। প্রকৃত অর্থে তারা পাকিস্তানি শাসক চক্রের ন্যায় ধর্মকে ব্যবহার করে দেশে আবারো পাকিস্তানি ভাবাদর্শ প্রতিষ্ঠার ষড়যন্ত্র করছে। এরা কৌশলে ভাস্কর্যের বিরোধিতা করলেও, এদের অবস্থান বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে।

বক্তারা আরো বলেন, বাঙালির চেতনায় সাম্প্রদায়িকতার কোনো স্থান নেই। আর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অসাম্প্রদায়িক চেতনার প্রতীক। শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় বাঙালির অন্তরে চির দীপ্যমান এক মহান ব্যক্তি। বক্তারা অবিলম্বে^ ৭২এর সংবিধান পুনঃ প্রতিষ্ঠা করে সাম্প্রদায়িক রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি জানান।

বঙ্গবন্ধু ভাস্কর্য ভাংচুরের প্রতিবাদে ওয়ার্কার্স পার্টির মানববন্ধন-বিক্ষোভ মিছিল

botv news:

চার বছরেও পূরণ হয়নি বিজয়নগর উপজেলার সর্বস্তরের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের দাবি। ২০১৬ সাল থেকে  কুখ্যাত  রাজাকার দেলোয়ার হোসেনের নাম পরিবর্তন করে একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধার নামে খাদুরাইল সড়কটির নামকরন করার জন্য উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন করা হয়।

বাধ্য হয়ে এই বিজয়ের মাসে মাঠে নেমে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে উপজেলার সর্বস্তরের মুক্তিযোদ্ধারা। বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় উপজেলার চম্পকনগর বাজারে মুক্তিযোদ্ধা কমপে¬ক্স ভবনের   সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধন চলাকালে বক্তব্য রাখেন বিজয়নগর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের সাবেক কমান্ডার সার্জেন্ট (অবঃ) তারা মিয়া, সাবেক কমান্ডার ফরিদ আহমেদ ভূইয়া, মুক্তিযোদ্ধা মীর আব্দুল মান্নান, মুক্তিযোদ্ধা জিল্লুর রহমান ভূইয়া, বিজয়নগর উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হৃদয় আহমেদ, চম্পকনগর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি নোবেল চৌধুরী প্রমুখ।

বক্তারা অবিলম্বে “রাজাকার দেলোয়ার হোসেন”এর নাম বাদ দিয়ে খাদুরাইল সড়কটি একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধার নামে নামকরণ করার দাবি জানান।

মানববন্ধনে বক্তারা আরো বলেন, ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে দেলোয়ার হোসেন উপজেলার ইছাপুরা ইউনিয়নের শান্তি কমিটির সভাপতি ছিলেন। তার নেতৃত্বে তৎকালীন সময়ে উপজেলার অসংখ্য সংখ্যালঘু পরিবারের বাড়ি-ঘরে অগ্নি সংযোগ লুটপাট করা হয়েছিল।

দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালে কুখ্যাত রাজাকার দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে  ব্রাহ্মণবাড়িয়া থানায় দালাল আইনে মামলা করা হয়।  ওই মামলায় রাজাকার দেলোয়ার হোসেন ৩ মাস ১০ দিন কারাবাস করেন। বিএনপি-জামাত জোট সরকারের আমলে আবার মাথাচারা দেয় কুখ্যাত রাজাকার দেলোয়ার হোসেনের পেতাত্বরা।  উপজেলার ইছাপুরা ইউনিয়নের  খাদুরাইল গ্রামের সড়কটি “রাজাকার দেলোয়ার হোসেনের নামে নামকরণ করা হয়।

২০১৬ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসকের বরাবর এই নাম পরিবর্তনের আবেদন উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার। বাস্তবায়ন না করায় এই বিজয়ের মাসে মাঠে নেমেছে উপজেলার সর্বস্তরের মুক্তিযোদ্ধারা।

এ ব্যাপারে বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের প্রশাসক মোঃ ইয়াছিন আরাফাত বলেন, আমি এই উপজেলায় নতুন যোগদান করেছি। এ ব্যাপারে দ্রুত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন করা হবে।

মানববন্ধন শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল উপজেলার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।

 

চার বছরেও বাস্তবায়ন না হওয়ায় সর্বস্তরের মুক্তিযোদ্ধাদের বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন।

boTv news:

ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের অর্ন্তভুক্ত দল সমূহের উদ্যোগে স্থানীয় বঙ্গবন্ধু স্কয়ারের মুক্ত মঞ্চে বিজয় আবৃত্তি অনুষ্ঠিত হয়।

গতকাল বিকাল ৪টায় সাবেক ছাত্রনেতা হাবিবুর রহমার পারভেজের সঞ্চালনায় বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মো: মনির হোসেনের সভাপতিত্বে বিজয় আবৃত্তি উদ্ধোধন করেন জেলা নাগরিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা রতন কান্তি দত্ত।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের জাতীয় পরিষদের সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম ভূইয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াসেল সিদ্দীকি,জেলা শিল্পকলার সাধারণ সম্পাদক এস আর এম ওসমান গণী সজীব, রবীন্দ্র সঙ্গীত সম্মীলন পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক মান বর্ধন পাল, জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য মো: জাহাঙ্গীর আলম,  জেলা উদিচি”র সভাপতি জহিরুল ইসলাম স্বপন, অধ্যক্ষ সোপানুল ইসলাম সোপান,  সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান এড: লোকমান হোসেন, সিটি কলেজের অধ্যক্ষ মোস্তফা কামাল, আবৃত্তিশিল্পী বাছির দুলাল।

অনুষ্ঠানে দলীয় আবৃত্তি পরিবেশন করেন আ ব র নি আবৃত্তি চর্চা কেন্দ্র, প্রবর্তক আবৃত্তি চর্চা কেন্দ্র, তিতাস আবৃত্তি সংগঠন, ভাষা ও সাহিত্য অনুশীলন কেন্দ্র।

একক আবৃত্তি পরিবেশন করেন সোনালী সকালের ফাহিম মুনতাসির প্রবর্তকের নির্জয় হাসান সোহেল, আ ব র নি”র শারমিন সুলতানা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া আবৃত্তি একাডেমি”র মনিরুজ্জাম ভূইয়া ‍শিপু।

পরে কবির কলমের সম্পাদনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবসের বিশেষ ক্রোড়পত্র ”মুক্ত ডানায় বিজয়ের কাব্য”এর  মোড়ক উন্মোচন করা হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবসে বিজয় আবৃত্তি অনুষ্ঠিত

স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর আসনের সংসদ সদস্য ও বে সামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেছেন, ১৯৭১ সালে যারা তথাকথিত নিরপেক্ষতার নামে আমাদের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিলো এবং পরোক্ষভাবে পাকিস্তানীদের সহযোগীতা ও সমর্থন করেছিলো তাদের সন্তানেরা, দালালদের সন্তানেরা আজ বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের বিরোধিতা করছে।
তিনি গতকাল রোববার বিকেলে স্থানীয় শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বরে কুষ্টিয়ায় বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাংচুরের প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ মিছিল মিছিল পূর্ব সমাবেশে একথা বলেন।
এ সময় তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য মানে বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি। বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য মানে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা।
তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে তোমাদের কোনো সহযোগিতা পাইনি। তারপর আল¬াহর রহমতে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করতে পেরেছি। আগামীদিনেও তোমাদের সহযোগীতা ছাড়াই আমরা এগিয়ে যাবো। তোমাদের সাহায্যের কোনো প্রয়োজন নেই। আমাদের আল্লাহর  সাহায্য প্রয়োজন।

তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে তোমরা তথাকথিত নিরপেক্ষতার নামে হানাদার বাহিনীকে নারী নির্যাতন থেকে শুরু করে সকল অপকর্মে সহযোগিতা করেছিলে। সেই কথা আমরা এখনো ভুলিনি। সুতরাং আস্ফালন করবা না। আস্ফালন করলে দাঁত ভাঙ্গা জবাব দেয়া হবে।
তিনি হুশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে কোন আপোষ করা হবেনা।
এর আগে স্থানীয় শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বর থেকে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোকতাদির চৌধুরী এমপি ও সাধারণ সম্পাদক আল-মামুন সরকারের নেতৃত্বে জেলা আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ-সহযোগীদের নেতা-কর্মীদের এক বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে স্থানীয় লোকনাথ উদ্যান (টেংকের পাড়) গিয়ে শেষ হয়।

বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য মানে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, আস্ফালন করলে দাঁতভাঙ্গা জবাব দেয়া হবে

botv news:

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা নির্বাচনে কে হবে দলীয় প্রার্থী তা নিয়ে (৫ডিসেম্বর শনিবার) ছিল  তৃনমুল নেতাকর্মীদের মত প্রকাশের অন্যতম মাধ্যম ভোট।

বাংলাদেশ আওয়মীলীগের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জেলা আওয়ামীলীগের পূর্বঘোষিত তারিখ ছিল। এজন্য জেলা শিল্পকলা একাডেমিকে কেন্দ্র করে সকাল থেকে সন্ধ্যা পযর্ন্ত দিনটি ছিল সরকার দলীয় নেতাকর্মীদের পদভরে উত্তাল।

কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ি (জেলা আওয়ামীলীগ, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগ ও পৌর আওয়ামীলীগ) এই তিন ইউনিটের ৩০ জন নেতাকর্মী ভোট দেওয়ার কথা থাকলেও মেয়র পদে জেলার বড় নেতা থেকে শুরু করে পাতিনেতাদের ২৫ জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করায় উপরের তিনটি ইউনিট থেকে ১০০ জন নেতাকর্মীর ব্যালটের মাধ্যমে মতামত নেওয়া হয়।

তবে শুরুতে মুড়ির মোওয়ার মতো ২৫ জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেও তাদের মধ্যে ২০ জন মনোনয়ন ফরম জমা দেন। শেষ পর্যন্ত তৃনমুলের রায়ের মুখোমুখি হয় মাত্র ১৬ জন। আর আলোচনায় আসেন মাত্র ৫ জন।

সন্ধ্যায় ঘোষণা করা হয়, বর্তমান মেয়র নায়ার কবিরের অবস্থান প্রথম। দ্বিতীয় হয়েছেন যৌথ ভাবে জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুল আলম খোকন ও পৌর আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক মো: রফিকুল ইসলাম। তারপরের অবস্থান জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি সাবেক মেয়র মো: হেলাল উদ্দিন ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মাহমুদুল হক ভূইয়া।

এই ৫ জন থেকে ৩ জনের নাম যাবে কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের দপ্তরে সেখান থেকে ১ জনের হাতে দিবে নৌকার বৈঠা, যিনি হবেন আসন্ন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা নির্বাচনে নৌকার মাঝি।

৫ জন থেকে ৩ জন করার কাজটি করবেন (জেলা আওয়ামীলীগ, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগ ও পৌরসভা আওয়ামীলীগ) এই তিনটি ইউনিটের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নিয়ে ৬ সদস্যের একটি বাছাই কমিটি।

রোববার রাতে এই কমিটির বৈঠক বসবে বলে তিনি জানান জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আল মামুন সরকার। তিনি আরো বলেন- প্রার্থী বাছাই-এ তৃনমুলের মতামতের বাইরেও ব্যাক্তিগত জনপ্রিয়তা, সততা এবং যোগ্যতার বিষয় মুল্যায়ন করা হবে।

 

কে হচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর নির্বাচনে নৌকার মাঝি ?

স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় খেলাফত মজলিশের গতকাল শনিবারের পূর্ব নির্ধারিত সমাবেশে যোগ দেননি হেফাজতে ইসলামীর যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক। দলীয় নেতা-কর্মীদের অভিযোগ পুলিশী বাঁধার কারনে তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসতে পারেন নি। এনিয়ে নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের নায়েবে আমির হাফেজ মাওলানা জুবায়ের আহমেদ আনসারী গত কয়েক মাস আগে মারা যান।
গতকাল শনিবার সকালে স্থানীয় সুর সম্রাট ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ পৌর মিলনায়তনে মাওলানা জুবায়ের আহমেদ আনসারী স্মরনে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে খেলাফত মজলিশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখা।
আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথি থাকার কথা ছিলো বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের আমির শায়খুল হাদিস মাওলানা ইসলাম নূরপূরী ও বিশেষ অতিথি থাকার কথা ছিলো হেফাজতে ইসলামীর যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হকের। আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল সফল করার জন্য গত কয়েকদিন ধরে শহরের প্রচারপত্র ও লিফলেট বিতরণ করা হয়।
গতকাল শনিবার আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হলেও আলোচনা সভায় উপস্থিত হননি মাওলানা ইসমাইল নূরপূরী ও মাওলানা মামুনুল হক।
খেলাফত মজলিশ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সভাপতি মাওলানা আবদুল আজিজ খন্দকারের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মঈনুল ইসলামের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন খেলাফত মজলিশের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাওলানা রেজাউল করিম জালালী। বক্তব্য রাখেন হেফাজত নেতা মাওলানা সাজিদুর রহমান, মুফতি আবদুর রহিম কাসেমী প্রমুখ।
এদিকে হেফাজতে ইসলামীর যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হককে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসতে দেয়া হয়নি এই অভিযোগ তুলে সমাবেশ শেষে খেলাফত মজলিশ ও হেফাজত নেতা-কর্মীরা বঙ্গবন্ধু স্কয়ার, মঠের গোড়া ও ঘোড়াপট্টি ব্রীজ এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল করে। এসময় তারা সরকার বিরোধী শে¬াগান দেয়। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
এ ব্যাপারে খেলাফত মজলিশ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মঈনুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, হেফাজতে ইসলামীর যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসার পথে কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরবে পুলিশ তাকে আটকে দিয়েছেন।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রইছ উদ্দিন সাংবাদিকদের জানান, মাওলানা মামুনুল হক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসেন নি। তাকে কেউ আটকে দিয়েছেন কিনা এই তথ্য আমাদের জানা নেই।
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব নির্ধারিত সমাবেশে আসেননি হেফাজত নেতা মামুনুল হক

স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এস.এস.সি-৯১ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের দিনব্যাপী মিলন মেলা গত শুক্রবার রাতে শেষ হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত দিনব্যাপী মিলন মেলায় পিঠা উৎসব, র‌্যাফেল ড্র ও পুরষ্কার বিতরণ ও ৯১ ব্যাচের একটি ওয়েবসাইট উদ্বোধন করা হয়। শুক্রবার সকাল ১০টায় মিলন মেলা উদ্বোধন করেন মেলা উদযাপন কমিটির আহবায়ক ক্যাপ্টেন জয়নাল আবেদীন।

কোরআন তেলাওয়াত ও গীতা পাঠ শেষে ৯১ সালের বন্ধুদের মধ্যে যারা মৃত্যুবরণ করেছেন তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে এক মিনিট দাঁড়িয়ে নিরবতা পালন করা হয়। পরে দোয়া পরিচালনা করেন ৯১ ব্যাচের শিক্ষার্থী ও মেড্ডা সিও অফিস জামে মসজিদের খতিব মাওলানা কামাল উদ্দিন।
কেক কাটায় অংশ নেন ৯১ ব্যাচের শিক্ষার্থী নূর মাসুদা দিনা, হামিদা বেগম, ইয়াসমিন আক্তার বিনা, সুফিয়া সম্পা ও তাসলিমা বেগম।
২৯ বছর পর সবাই একসাথে মিলিত হতে পেরে আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন ও নিজ নিজ পরিচয় দেন। পরে ৯১এর ব্যাচের বন্ধুদের মধ্যে কানেক্টিভিটি রাখতে একটি ওয়েবসাইট উদ্বোধন করা হয়।
মধ্যাহ্ন ভোজের পর স্কুল জীবনের স্মৃতিচারণ, বিনোদন পর্ব ও র‌্যাফেল ড্র অনুষ্ঠিত হয়। পরে ১০জন শিক্ষার্থীকে পুরষ্কার দেয়া হয়। রাত ৯টায় শেষ হয় মিলন মেলা।
মিলন মেলায় ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে কর্মরত ৯১ এর ব্যাচের শিক্ষার্থীরা যোগ দেন।
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৯১ব্যাচের শিক্ষার্থীদের মিলন মেলা অনুষ্ঠিত

স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পেশাদার সাংবাদিকদের পাশে থেকে সব ধরনের সহযোগীতার আশ্বাস দিয়েছেন বাংলাদেশ জেলা পরিষদ মেম্বারস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের সদস্য মোঃ বাবুল মিয়া।

শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে আয়োজিত “মিট দ্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব প্রেস ক্লাব মেম্বারস” শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাবুল মিয়া এই আশ্বাস দেন। তিনি বলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব ও এখানকার সাংবাদিকদের মধ্যে যে ঐক্য রয়েছে- সেটি সারাদেশের জন্য রোল মডেল। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাংবাদিকরা কারো রক্তচক্ষুকে ভয় করেনা। তারা পেশাদারিত্বের সাথে কাজ করে। এই সুনামকে ধরে রাখতে হবে। তিনি বলেন, প্রেস ক্লাবের সকল উন্নয়নমূলক কাজে আমি পাশে থাকবো।

প্রেস ক্লাবের সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন জামির সভাপতিত্বে ও প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ফরহাদুল ইসলাম পারভেজের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রহিম বিজন।
বক্তব্য রাখেন প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি পীযূষ কান্তি আচার্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোঃ শাহ আলম, ঢাকার হোটেল গিভেন্সীর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ফরহাদ আমির। অনুষ্ঠানে ক্লাবের সকল সদস্যবৃন্দ ও বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের ঐক্যবদ্ধতা সারাদেশের জন্য রোল মডেল

স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪-(কসবা-আখাউড়া) নিজ সংসদীয় এলাকার আখাউড়াতে মুসলমানদের সহযোগিতায় হিন্দুদের শ্মশান উদ্ধার হওয়ার ঘটনাকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির অন্যতম উদাহরণ বলে আখ্যায়িত কয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এম.পি।
সোমবার সকালে মোবাইল ফোনে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এই ঘটনাকে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি দৃঢ় হচ্ছে বলে আখ্যায়িত করেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওই শ্মশাণে সৎকার করতে না পারার বিষয়টি জেনে আমরা সাথে সাথে ব্যবস্থা নিয়েছি। শুরুতেই সংশ্লিষ্টদের সাথে নিয়ে আলোচনা করেছি। পরে বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, ‘আমরা সব সময়ই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে বিশ্বাসী। আমরা সম্প্রীতি প্রিয় মানুষ। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলে গেছেন। কিন্তু মাঝখানে জিয়া আর বেগম জিয়া সেই সম্প্রীতি নষ্ট করেছেন। এ সময় জনমনে ভীতির সৃষ্টি হয়। এখন শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার আছে বলেই সম্প্রীতি দৃঢ় করার কাজগুলো করা সম্ভব হচ্ছে।’
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সকলে মিলে শ্মশান উদ্ধারের ঘটনাটি নিশ্চয় সারাদেশের মানুষের কাছে একটা ম্যাসেজ হিসেবে যাবে। শুধু এটি নয় হিন্দু ধর্মালম্বীদের অন্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান রক্ষায়ও আমি সজাগ আছি। এ বিষয়ে সব ধরণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এদিকে উপজেলার রুপি গ্রামের শ্মশান উদ্ধারের ঘটনাকে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উদাহরণ হিসেবে দেখছেন আখাউড়ার সর্বস্তরের মানুষ। শ্মশান উদ্ধারের ঘটনায় মন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন আখাউড়ার বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ।

আখাউড়া উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের আহবায়ক দীপক কুমার ঘোষ বলেন, ‘শ্মশান উদ্ধারের ঘটনাটি সারাদেশে একটি নজির হয়ে থাকবে। শ্মশান উদ্ধারে মূলত সেখানকার মুসলমানরাই এগিয়ে এসেছে। ঘটনা জানার পর তাৎক্ষনিক ব্যবস্থা নেয়ায় আমরা বিশেষ কৃতজ্ঞতা জানাই স্থানীয় সংসদ সদস্য ও আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের প্রতি। এছাড়া আখাউড়া পৌরসভার মেয়র ও ইউএনও’র প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানাই তাঁরা যথাযথ পদক্ষেপ নিয়ে শ্মশানটি উদ্ধারে ভূমিকা নিয়েছেন।
আখাউড়া পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক মোঃ তাকজিল খলিফা কাজল বলেন, ‘শ্মশাণটির উদ্ধার তৎপরতা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির একটা অনন্য উদাহরণ। আমাদের এলাকা আইনমন্ত্রীর সংসদীয় এলাকা। এখানে কেউ সম্প্রীতি বিনষ্ট করে রক্ষা পাবে না। উদ্ধারের বিষয়টি জানার পর মন্ত্রী মহোয়দয় খুবই খুশি হয়েছেন। মহৎকাজে সহযোগিতাকারিদের প্রতি তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।’
যেভাবে উদ্ধারঃ- ৮২ শতাংশের ওই শ্মশাণ উদ্ধারে শুরু থেকে ভূমিকা মুসলমানদের সম্প্রদায়ের মানুষের। আগস্টের তৃতীয় সপ্তাহে রুটি গ্রামের বেশ কয়েকজন মুসলমান ব্যক্তি শ্মশাণ দখল বিষয়ে আখাউড়া পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক তাকজিল খলিফা কাজলকে অবহিত করেন। পরবর্তীতে মুসলমান সম্প্র্রদায়ের লোকজন স্থানীয় কয়েকজন হিন্দুকে নিয়ে মেয়রের কাছে আসেন ও এ বিষয়ে অবগত করেন। এরই মধ্যে সার্বিক বিষয় অবগত করা হয় আইনমন্ত্রীকে।
এদিকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা শুরু হলে প্রশাসনিকভাবে উদ্ধারের উদ্যোগ নেয়া হয়। কাগজপত্র ঘেঁটে জায়গাটি শ্মশাণের নিশ্চিত হওয়ার পর গত রোববার দুপুরে অভিযান চালায় উপজেলা প্রশাসন। সংশ্লিষ্টদেরকে সাথে নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নূর-এ-আলম সেখানে গিয়ে প্রথমে স্থানীয়দের সাথে কথা বলেন। পরে তিনি জায়গার মালিক দাবিকারিদেরকে কাগজ দেখাতে বললে ব্যর্থ হয়। এক পর্যায়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেখানে লাল নিশান টানিয়ে দেয়া হয়। পরে স্থানীয় মুসলমান সম্প্রদায়ের লোকজন শ্মশাণের নামে দু’টি সাইনবোর্ড টানিয়ে দেন।
আখাউড়ার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ রসুল আহমেদ নিজামীও এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি দৃঢ় হচ্ছে-শ্মশান উদ্ধারে আইনমন্ত্রী


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পৌরসভার উদ্যোগে পৌর এলাকার যানযট নিরসন, জনসাধারণকে ট্রাফিক আইন মেনে চলতে উদ্বুদ্ধকরন এবং ট্রাফিক শৃংখলার উন্নতিকল্পে আজ মঙ্গলবার থেকে ( ১ সেপ্টেম্বর থেকে ৭ সেপ্টেম্বর) বিশেষ ট্রাফিক সপ্তাহ শুরু হয়েছে।

আজ সকালে “পরিচ্ছন্ন ও যানযটমুক্ত শহর গড়ে তুলি, নিরাপদ নাগরিক জীবন নিশ্চিত করি” এই শ্লোগানকে পৌর এলাকার কাউতলী মোড়ে সপ্তাহব্যাপী বিশেষ ট্রাফিক সপ্তাহের উদ্বোধন করেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান।

পৌর মেয়র মিসেস নায়ার কবিরের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খান।
বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু সাঈদ, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল-মামুন সরকার।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, টিআই মীর গোলাম ফারুক, সদর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ শাহজাহান এবং যানবাহন পরিচালনা কমিটির সদস্যবৃন্দ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে পৌর এলাকার যানযট নিরসনে কমিউনিটি ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের মাঝে বাঁশি, ছাতা ও হলুদ রঙের অ্যাপ্রোন বিতরণ করা হয়।
####

পৌর এলাকার যানযট নিরসনে বিশেষ ট্রাফিক সপ্তাহ শুরু

ফেসবুকে আমরা..