স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিনশত বছরের প্রাচীন শ্রী শ্রী কালভৈরব মন্দিরে ৫দিনব্যাপী বার্ষিক মহাযজ্ঞ মহোৎসব শুরু হয়েছে। গতকাল রোববার শহরের পূর্ব মেড্ডা এলাকায় বৈদিক পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে ৫দিন ব্যাপী মহাযজ্ঞ উৎসব উদ্বোধন করেন মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি পলাশ ভট্টাচার্য।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভারত, নেপাল ও বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা পুরোহিত ও ভক্তরা উপস্থিত ছিলেন।

উদ্বোধনের পর দুপুরে জীব জগতের কল্যান কামনায় সপ্তশতী চন্ডী মহাযজ্ঞ শুরু হয়। এতে দেশ- বিদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা ভক্তরা যজ্ঞের আহুতি হিসেবে ফল, ফুল, দুর্বা, বেলপাতা সহ বিভিন্ন পূজার সামগ্রী যজ্ঞ স্থলে প্রদান করেন।
এদিকে ৫দিনব্যাপী মহাযজ্ঞ উৎসবকে কেন্দ্র করে কালভৈরব মন্দিরের আশপাশ এলাকা ও তিতাস নদীর তীরে বসেছে লোকজ মেলা। মেলায় নাগর দোলা সহ খেলনা সামগ্রী ছাড়াও মাটির তৈরী হরেক রকমের সামগ্রীর পন্যের পসরা সাজিয়ে বসেছেন দোকানিরা। আগামী ৩ মার্চ পর্যন্ত চলে এই উৎসব।
যজ্ঞের প্রধান পুরোহিত শ্রী মধুসূধন চক্রবর্তী বলেন, কালভৈরব মন্দির প্রাঙ্গনে এবার ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করা হচ্ছে। পাঁচদিন ব্যাপী অনুষ্ঠানের আজ প্রথম দিন। এবারে বিশেষ আকর্ষনে চন্ডী মায়ের অপর রূপ বগলামুখী মায়েরও পূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
যজ্ঞের অতিথি পুরোহিত ভারতের ত্রিপুরা থেকে আগত অনুপম ভট্টাচার্য্য বলেন, আপনারা দেখবেন ২০২৩ সালে সারা বিশ্বে অনেক ঘটনা ঘটছে। যা আমরা চিন্তা করতে পারিনা। ২০২৩ জাতি ও জীবের জন্য ভয়ঙ্কর সন্ধিক্ষণ । শনি মহারাজ এবার কুম্ভের ঘরে। আমরা যজ্ঞ করি কারণ এই যজ্ঞের ধ্বনি মহাকাশে গিয়ে প্রতিধ্বনির সৃষ্টি করে। মহাকালকে তুষ্ট করার জন্যই এই যজ্ঞ করা হয়।

এ ব্যাপারে কালভৈরব মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি পলাশ ভট্টাচার্য্য জানান, জীব ও জগতের শান্তি কামনায় প্রতি বছর যজ্ঞ অনুষ্ঠান হচ্ছে। যজ্ঞকে কেন্দ্র করে এবারো দেশ বিদেশের ভক্তরা মন্দিরে সমবেত হয়েছেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কালভৈরব মন্দিরে ৫দিনব্যাপী মহাযজ্ঞ মহোৎসব শুরু


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া:
আগামী ২ নভেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা পৌরসভার নির্বাচন। মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে গতকাল রোববার আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী মোঃ গোলাম হাক্কানি ছাড়া অন্য কোন মেয়র প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল না করায় বিনাপ্রতিদ্ব›িদ্বতায় বিজয়ী হতে চলেছেন আওয়ামীলীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী মোঃ গোলাম হাক্কানি।
উপজেলা নির্বাচন অফিস জানায়, মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার শেষ দিনে রোববার মেয়র পদে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী মোঃ গোলাম হাক্কানি ছাড়া অন্য কোন প্রার্থী মেয়র পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেননি।
এছাড়া কাউন্সিলর পদে পৌর সভার ৯টি সাধারণ ওয়ার্ড ও ৩টি সংরক্ষিত মহিলা ওয়ার্ডে মোট ৪৫জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
এর মধ্যে সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে ১নং ওয়ার্ডে ৩জন, ২ নং ওয়ার্ডে ৭জন, ৩ নং ওয়ার্ডে ২জন, ৪নং ওয়ার্ডে ৫জন, ৫ নং ওয়ার্ডে ৩জন, ৬ নং ওয়ার্ডে ৬জন, ৭নং ওয়ার্ডে ৫জন, ৮নং ওয়ার্ডে ৩জন ও ৯নং ওয়ার্ডে ২জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
এছাড়া তিনটি সংরক্ষিত (মহিলা) ওয়ার্ডের মধ্যে ১ নং ওয়ার্ডে ৩জন, ২ নং ওয়ার্ডে ৪ জন ও ৩ নং ওয়ার্ডে ২ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
এদিকে রোববার দুপুরে কসবা উপজেলা নির্বাচন অফিসে কসবা পৌরসভার নির্বাচনে রিটার্নিং অফিসারের দায়িত্বে থাকা জেলা নির্বাচন অফিসার মোঃ জিল্লুর রহমানের কাছে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী মোঃ গোলাম হাক্কানি।
এসময় কসবা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট রাশেদুল কাওসার ভ‚ইয়া জীবন, পৌর সভার বর্তমান মেয়র এমরান উদ্দিন জুয়েল, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক কাজী আজহারুল ইসলাম ও রুহুল আমিন ভ‚ইয়া বকুল, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ মনির হোসেন, কসবা উপজেলা যুবলীগের সভাপতি এম.এ.আজিজ, উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক আফজাল হোসেন রিমন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

এ ব্যাপারে কসবা পৌরসভার নির্বাচনে রিটার্নিং অফিসার ও জেলা নির্বাচন অফিসার মোঃ জিল্লুর রহমান বলেন, মেয়র পদে মোঃ গোলাম হাক্কানি ছাড়া অন্য কোন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেননি। মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে যদি তার মনোনয়নপত্র বৈধ বলে বিবেচিত হয় ও তিনি যদি তার প্রার্থীতা প্রত্যাহার না করেন তাহলে তিনি বিনাপ্রতিদ্ব›িদ্বতায় মেয়র পদে নির্বাচিত হবেন। মোঃ জিল্লুর রহমান আরো বলেন, কাউন্সিলর পদে পৌরসভার ৯টি সাধারণ ওয়ার্ড ও ৩টি সংরক্ষিত (মহিলা) ওয়ার্ডে মোট ৪৫জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ি মনোনয়নপত্র বাছাই ১১ অক্টোবর, আপিল ১২ অক্টোবর, প্রার্থীতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ অক্টোবর এবং দুই নভেম্বর ভোট গ্রহন। ইলেকট্রনিকস ভোটিং মেশিন (ইভিএম) এর মাধ্যমে এই পৌর সভায় ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হবে। উল্লেখ্য কসবা পৌর সভার মোট ভোটার ২৯ হাজার ৮শত জন।
###

কসবা পৌরসভার নির্বাচন বিনা প্রতিদ্বন্ডিতায় বিজয়ের পথে আওয়ামীলীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী গোলাম হাক্কানি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা নাগরিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা রতন কান্দি দত্তের ৭০তম জন্মদিন পালন করেছে আবরনি আবৃত্তি চর্চা কেন্দ্র ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
আজ সন্ধ্যায় আবরনির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত  আবরনির নির্বাহী পরিচালক সাংবাদিক হাবিবুর রহমান পারভেজ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ফাইভস্টার ক্লাবের সভাপতি বিশিষ্ট সমাজসেবক আতাউর রহমান শাহীন। ঝিলমিল একাডেমির পরিচালক মনিরুল ইসলাম শ্রাবণ এর উপস্থাপনায় এতে বক্তব্য রাখেন কীর্তি বিলাস এর সিইও কাজী নাজমুল ইসলাম উজ্জ্বল, সাবেক ছাত্রনেতা প্রকৌশলী হারুণ অর রশিদ মোল্লাহ, বাতিঘরের উদ্যোক্তা প্রকৌশলী আজহার উদ্দিন।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ৩ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর মোঃ খবির উদ্দিন, জেলা যুবলীগ নেতা এমরান হোসেন মাসুদ, সদর উপজেলা নাগরিক কমিটির সভাপতি খবির রানা, আবরনির সদস্য বিজয় সাহা, মাসুদ, হেলাল আহমেদ, সাইফুল আজিজ সোহেল, মেহদি হাসান প্রসুখ।
এসময় বক্তারা সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, বীরমুক্তিযোদ্ধা রতন কান্তি দত্ত একজন পরোপকারী ও সমাজ হিতৌশী মানুষ। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া কে ভালবেসে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মানুষের জন্য নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছেন। আমরা তাঁর দীর্ঘায়ু ও উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি।

বীর মুক্তিযোদ্ধা রতন কান্তি দত্তেরর ৭০ তম জন্মদিন পালন। 

স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
আগামী দুই নভেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা পৌর সভার নির্বাচন। নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন কসবা উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক মোঃ গোলাম হাক্কানি ওরফে এমজি হাক্কানি। আজ রোববার দলীয় প্রার্থী মোঃ গোলাম হাক্কানী কসবা পৌরসভার নির্বাচনে রিটার্নিং অফিসার ও জেলা নির্বাচন অফিসার মোঃ জিল্লুর রহমানের কার্যালয়ে মেয়র পদে তার মনোনয়নপত্র দাখিল করবেন।

এদিকে নির্বাচনকে সামনে রেখে দল মনোনীত প্রার্থী মোঃ গোলাম হাক্কানিকে সমর্থন দিয়েছেন বর্তমান মেয়র মোঃ এমরান উদ্দিন জুয়েল। শনিবার বিকেলে কসবা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এলাকাবাসীর সাথে এক মতবিনিময় সভায় মেয়র এমরান উদ্দিন জুয়েল এই সমর্থন ব্যক্ত করেন।

মত বিনিময় সভায় মেয়র এমরান উদ্দিন জুয়েল বলেন, নৌকা আমাকে জুয়েল বানিয়েছে। নৌকার সাথে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্পর্ক। নৌকার সাথে আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হকের সম্পর্ক। আমি নৌকার সাথে বেঈমানি করবো না। নৌকার প্রার্থী যদি বিনা প্রতিদ্ব›িদ্বতায় নির্বাচিত না হন তাহলে আপনারা দুই নভেম্বর কেন্দ্রে গিয়ে নৌকা প্রতিকে ভোট দিবেন। নৌকার পক্ষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে।

মেয়র এমরান উদ্দিন জুয়েল বলেন, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক আমাকে মেয়র বানিয়েছেন। তিনি যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তা আমি মাথা পেতে মেনে নিয়েছি। কোনো পদ পদবী আমার না থাকলেও আমি আগের মতোই জনগণের পাশে থাকবো। তিনি দায়িত্ব পালনকালে কোনো ভুলভ্রান্তি করে থাকলে ক্ষমা করে দেয়ার জন্য জনগণের জনগনের প্রতি আহবান জানান।

 

মতবিনিময় সভায় উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক কাজী আজহারুল ইসলাম, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ মনির হোসেন, উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক আফজাল হোসেন খান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
সভায় বক্তারা আওয়ামী লীগের দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহবান জানান।

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ি রিটার্নিং অফিসারের কাছে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ১০ অক্টোবর। মনোনয়নপত্র বাছাই ১১ অক্টোবর, আপিল ১২ অক্টোবর, প্রার্থীতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ অক্টোবর এবং দুই নভেম্বর ভোট গ্রহন। ইলেকট্রনিকস ভোটিং মেশিন (ইভিএম) এর মাধ্যমে ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হবে। উল্লেখ্য কসবা পৌর সভার মোট ভোটার ২৯ হাজার ৮শত জন।
###

কসবা পৌরসভার নির্বাচন আওয়ামীলীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থীকে বর্তমান মেয়রের সমর্থন

হেফাজতের তান্ডবে ধ্বংস হওয়ার ৭ মাসেও সভাবিক হয়নি ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন। এক জোড়া আন্তনগর ট্রেন ছাড়া বাকি সকল আন্তনগর ট্রেনের স্টপেজ বন্ধ রয়েছে দীর্ঘদিন। এতে ঢাকা-সিলেট-চট্টগ্রাম সহ সারা বাংলাদেশের সঙ্গে রেল যাতায়াত ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন থাকায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার লক্ষ লক্ষ লোক মানুষ ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। রেলওয়ে স্টেশন সংস্কার ও সকল ট্রেনের যাত্রা বিরতির দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশ, মিছিল, মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদানসহ ধারাবাহিক ভাবে নানান কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছে জেলা নাগরিক ফোরাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া। একই দাবিতে আজ দ্বিতীয় বারেরমত ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেল স্টেশন চত্তরে “মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ” কর্মসূচি পালন করেছে সংগঠনটি। সমাবেশে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য প্রাদন করেন।

বক্তারা বলেন, হেফাজতের তান্ডবের দায়ভার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জনগণের উপর চাপিয়ে দেয়া কোনভাবেই যুক্তিযুক্ত নয়। এটা নাগরিক অধিকারের সুস্পষ্ট লক্ষণ। তারা রেলওয়ে স্টেশনে হামলা, ভাঙ্গচুর ও অংগ্নি সংযোগের সাথে জড়িত হেফাজত নেতাকর্মীদের বিচারের আওয়াতায় আনার দাবী জানান। তারা আরো বলেন, দীর্ঘ ৭মাস যাবত আমরা শান্তিপূর্ণ উপায়ে আন্দোলন করছি। কিন্তু আমাদের ন্যায্য দাবী আদায় হচ্ছে না। আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। জনগণের দৈর্য্যচ্যুতি ঘটছে। আমরা আর কোন আশ্বাস চাই না, সমাধান চাই। দেশের অনেক সম্যস্যার সামাধান হলেও ৩০ লক্ষ ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসীর এই গণদাবি কেন পূরণ হচ্ছে না এই ক্ষোভ প্রকাশ করে বক্তগণ সমস্যা সমাধানে মানননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন। বাস মালিকদের সাথে রেল কর্মকর্তদের কোন যোগসাজশ আছে কিনা সন্দেহ্ প্রকাশ করে প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তাগণ ঘোষণা করেন, আগামী ৩০ আক্টোবরের মধ্যে দ্রুত সকল আন্তনগর ট্রেনের যাত্রাবিরতি নিশ্চিত করতে হবে। অন্যথায় হাজার হাজার জেলাবাসীকে সাথে নিয়ে শান্তিপূর্ণ উপায়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপর দিয়ে সকল প্রকার রেল চলাচল বিচ্ছিন্ন কর দেয়ার হুশিয়ারী উচ্চারণ করেন তারা। এসময় রেলওয়ে স্টেশন চলমান সংস্কার কাজের মান নিয়েও সমালোচনা করেন কোন কোন বক্তা।

আজ শনিবার সকাল ১১ টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেল স্টেশন চত্তরে অনুষ্ঠিত জেলা নাগরিক ফোরামের সভাপতি সাংবাদিক পীযূষ কান্তি আচার্য এর সভাপতিত্বে সমাবশে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক বীরমুক্তিযোদ্ধা রতন কান্তি দত্ত। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, সংবাদিক ও যুবনেতা হাবিবুর রহমান পারভেজের পরিচালনায় উক্ত মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডার বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুল ওয়াহিদ খান লাভলু, জেলা জাসদ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট আক্তার হোসেন সাঈদ, জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন জামী, সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রহিম বিজন,সহ-সভাপতি ইব্রাহিম খান সাদাত, রামরাইল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শাহাদত খান, আইডিয়াল রেসিডেন্সিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ সোপানুল ইসলাম সোপান, সম্মিলত সাংস্কৃতিক জোটের আহবায়ক আব্দুন নূর, জেলা নাগরিক ফোরামের সিয়িরর সহ-সভাপতি আতাউর রহমান শাহীন, সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াসেল সিদ্দিকী, রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, সাবেক ভিপি এড. এমদাদুল হক, কবি ও গীতিকার দেওয়ান মারুফ, জাসদ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি হোসাইন আহমেদ তফছির, জেলা ওয়ার্কার্স পাটির নেতা কমরেড নজরুল ইসলাম।

উক্ত মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন, জেলা শিল্পকলা একাডেমির সাধারণ সম্পাদক ওসমান গনী সজিব, দৈনিক সংগ্রামের জেলা প্রতিনিধি সৈয়দ মোঃ আকরাম, সাপ্তাহিক তিতাস বার্তা সম্পাদক এম.এ মতিন শানু, সোনালী ব্যাংক এর প্রিন্সিপাল অফিসার এ কে এম মাকছুদুর রহমান চৌধুরী, ৩ ওয়ার্ড এর সাবেক কাউন্সিলর মোঃ খবির উদ্দিন, স্টেশন রোড দোকান মালিক সমিতির সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ নুরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম দুলাল, জেলা খেলাঘর আসরের সাধারণ সম্পাদক নিহার রঞ্জন সরকার, অংকুর শিশু-কিশোর সংগঠনের সভাপতি আনিসুল হক রিপন, পিসভিশন এর সভাপতি অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর আলম, বৈশাখী শিল্পগোষ্ঠীর সভাপতি মোহাম্মদ হোসেন, নদী নিরাপত্তা বিষয়ক সামাজিক সংগঠন নোঙ্গর এর সভাপতি শামীম আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক খালেদা মুন্নি, আইকর সমিতির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট উত্তম কুমার দাস, বিশিষ্ট সমাজসেবক ইঞ্জিনিয়ার মাইনুল ইসলাম টুটুল, জেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি ইখতিয়ার উদ্দিন স্বপন, যুবলীগ নেতা হাবিব আবদুল্লাহ সোহেল, পৌর নাগরিক ফোরামের সভাপতি রুমেল আল ফয়সাল, জেলা নাগরিক ফোরামের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম শ্রাবণ, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল মতিন শিপন, জেলা ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি ফাহিম মুনতাসির, এড. অসিম কুমার বর্ধন, মোঃ খলিলুর রহমান প্রমুখ।

উক্ত মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী ও কয়েশত সাধারণ জনগণ এতে অংশগ্রহণ করেন।

৩০ অক্টোবরের মধ্যে দাবি আদায় না হলে শান্তিপূর্ণভাবে রেলপথ অবরোধের ঘোষণা-নাগরিক ফোরাম

স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন উপলক্ষে দ্বিতীয় দফায় গণটিকাদান ক্যাম্পেইন শুরু হয়। মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে জেলার ৯টি উপজেলার ৯৮টি ইউনিয়ন ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার ১২টি ওয়ার্ড এক যোগে টিকা কার্যক্রম শুরু হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিভিল সার্জন ডাঃ মাঃ একরাম উল্লাহ বলেন, জেলার ৯টি উপজেলায় ৯৮টি ইউনিয়ন এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার ১২টি ওয়ার্ডের মোট ১১০টি কেন্দ্রে ৩০৬টি বুথ মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে একযোগে টিকার কার্যক্রম শুরু হয়। প্রতিটি বুথে ৫০০ জনকে টিকা দেওয়া হবে।এবারের ক্যাম্পেইনও বয়স্ক ব্যক্তিদের প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, জেলায় ১ লাখ ৫৩ হাজার মানুষকে টিকা দেওয়ার টার্গেট নেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার সকাল সাড় ১০টায় শহরের নিয়াজ মুহাম্মদ উচ বিদ্যালয় কেন্দ্রের বাইরে দেখা যায় নারীদের জটলা। তারা টিকা কার্ড কেন্দ্রের ভেতরে থাকা স্বেচ্ছাসেবীর হাতে দিয়ে বাইরে অপেক্ষা করছেন। ভেতর থেকে স্বেচ্ছাসেবীরা কার্ড দেখে নাম ধরে ডাকছেন। যাদের নাম বলা হয়, তারা কেন্দ্রের ভিতর গিয়ে টিকা দিয়েছন।

বেলা ১১টায় ওই কেন্দ্রে উপস্থিত থাকা পরসভার ১০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কাউসার আহমেদ জানান, সকাল নয়টায় টিকা দেওয়া শুরু হয়। এখন পর্যন্ত ২০০জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে। কতক্ষণ টিকাদান চলবে প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বরাদ্দকৃত টিকা থাকার যতক্ষণ পর্যন্ত মানুষের উপস্থিতি থাকবে ততক্ষণ পর্যন্ত দেওয়া হবে।

সিভিল সার্জন ডাঃ মাহাম্মদ একরাম উল্লাহ আরও জানান, কোনো ধরণের বিশৃংখলা ছাড়াই গণটিকাদান কর্মসূচী শেষ হয়েছে। ক্যাম্পেইন শুধুমাত্র প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে৷  তিনি বলন, কতজন টিকা দিয়েছেন তা গননা করা হয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ লাখ ৫৩ হাজার মানুষদের গণটিকা প্রদান


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কসবায় গোলাপ ফুল ও মাস্ক দিয়ে শিক্ষার্থীদেরকে বরণ করেছে উপজেলা ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ। রোববার সকালে উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা দুই হাজার গোলাপ ফুল ও দুই হাজার মাস্ক দিয়ে শিক্ষার্থীদেরকে বিদ্যালয়ে বরণ করে।

উপজেলা ছাত্রলীগ সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন বন্ধের পর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা হলে শিক্ষার্থীদেরকে উৎসাহ দিতে তাদের এই আয়োজন। প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে শিক্ষার্থীদেরকে গোলাপ ফুল ও মাস্ক দিয়ে বরণ করেন তারা।

কসবা উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক আফজাল হোসেন খান রিমনের নেতৃত্বে এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক আশরাফুল ইসলাম, কসবা পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি সৈকত আলী, টি.আলী কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ সফিউর রহমান সাগর, সাধারণ সম্পাদক সাইমুন চৌধুরী, ছাত্রলীগ নেতা মোঃ সোহেল, মোঃ আলাউদ্দিন, মোঃ আলাল, সাফায়েত, দেলোয়ার, হৃদয়, তানভীর, শামীম, সোহাগ, নাঈম প্রমুখ।

ছাত্রলীগ নেতারা পর্যায়ক্রমে কসবা টি.আলী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, কসবা মহিলা বিশ্ব বিদ্যালয় কলেজ, কসবা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, কসবা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়, হাবিবুল ইসলাম মেমোরিয়াল স্কুলের শিক্ষার্থীদেরকে ফুল ও মাস্ক দিয়ে বরণ করেন।

এ ব্যাপারে কসবা উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ মনির হোসেন বলেন, করোনা মহামারিতে ছাত্রলীগ শুরু থেকেই স্থানীয় সংসদ সদস্য ও আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হকের নির্দেশনায় মাঠে ছিলো। এরই অংশ হিসেবে দীর্ঘ দিন পর স্কুল খোলায় শিক্ষার্থীদেরকে উৎসাহ দিতে ও স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে ছাত্রলীগ এই কর্মসূচি গ্রহণ করে।

কসবায় গোলাপ ফুল দিয়ে শিক্ষার্থীদের বরণ করেছে ছাত্রলীগ

স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আর্ন্তজাতিক স্বাক্ষরতা দিবস পালিত হয়েছে। গতকাল বুধবার দুপুরে স্বাক্ষরতা অর্জন করি, দক্ষ হয়ে জীবন গড়ি’ এই শ্লোগানকে সামনে রেখে উপজেলা পরিষদ চত্ত্বর থেকে একটি র‌্যালি বের হয়।

র‌্যালিটি উপজেলা পরিষদের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে গিয়ে আলোচনা সভায় মিলিত হয়।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাসুদ-উল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেযারম্যান মোঃ মনির হেসেন।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফারহানা সিদ্দিকী, উপজেলা শিক্ষা অফিসার নাছিমা আক্তার, কসবা প্রেসক্লাবের সভাপতি আবদুল হান্নান, কসবা উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি খ.ম.হারুনুর রশীদ ঢালী।

আলোচনা সভায় উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসারগণ, শিক্ষক, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

কসবায় আর্ন্তজাতিক স্বাক্ষরতা দিবস পালিত


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) আঞ্চলিক কার্যালয় কুমিল্লার বাস্তবায়নে উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের সহযোগিতায় প্রদর্শনী কৃষকদের মধ্যে বিনামূল্যে সার ও বীজ বিতরণ করা হয়েছে।

রোববার সকালে উপজেলা পরিষদ চত্ত্বরে উপজেলার বায়েক ইউনিয়নের ১৭জন মাঠ প্রদর্শনী কৃষকের মধ্যে ডিএপি সার, এমওপি সার, ও ব্রি-ধান-৯৩, ধান বীজ বিতরণ করা হয়।

উপজেলা কৃষি অফিসার হাজেরা বেগমের সভাপতিত্বে বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন  বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিউট (ব্রি)আঞ্চলিক কার্যালয় কুমিল্লার বৈজ্ঞানিক কমকর্তা এ.কে.এম সালাহউদ্দিনসহ উপজেলা উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তাগণ প্রমুখ৷

কসবায় কৃষকদের মধ্যে সার ও বীজ বিতরণ


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক বলেছেন, ১৫ আগষ্টের কালো রাতে বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যার মাধ্যমে তাঁর স্বপ্নকে মুছে ফেলতে চেয়েছিলো খুনীরা। পাশাপাশি তারা বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে চেয়েছিলো। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এখন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে ও মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে কাজ করে যাচ্ছেন। বঙ্গবন্ধু এ দেশের মানুষের মুখে হাসি দেখতে চেয়েছিলেন।

বৃহস্পতিবার দুপুরে কসবা উপজেলা আওয়ামীলীগ আয়োজিত জাতীয় শোক দিবস ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬তম শাহাদাত বার্ষিকী পালনের প্রস্তুতিমূলক সভায় ভার্চ্যুয়ালি প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক এম.জি হাক্কানির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আইনমন্ত্রী জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন বাস্তবায়নে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য দলের নেতা-কর্মীদের প্রতি আহবান জানান।

প্রস্তুতিমূলক সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট রাশেদুল কায়সার ভূঁইয়া জীবন, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আনিসুল হক ভূইয়া, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক কাজী মোঃ আজহারুল ইসলাম, মোঃ রুহুল আমিন ভূঁইয়া বকুল, কসবা পৌরসভার মেয়র মোঃ এমরান উদ্দিন জুয়েল, উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ মনির হোসেন, সংরক্ষিত ভাইস চেয়ারম্যান ফারহানা সিদ্দিকী প্রমুখ।

কসবায় জাতীয় শোক দিবসের প্রস্তুতিমূলক সভায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

ফেসবুকে আমরা..