যখন-তখন, যেখানে-সেখানে, এখুনি সার্বসক্রাইব করুন,ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে সাথে রাখুন।

সময়-অসময়-সুসময়ের দাবী,ব্রাহ্মণবাড়িয়া অনলাইন টিভি

খবর বিজ্ঞপ্তি:

বিশ্বজিৎ পাল বাবু , সেরা জেলা প্রতিনিধি-২০১৭ইং জাতীয় দৈনিক কালের কণ্ঠ, নিবার্চিত হওয়ায়  পাঠক সংগঠন শুভসংঘ ও আ ব র নি-সামাজিক সাংস্কৃতিক  সংগঠন দুটি পৃথক ভাবে অভিনন্দন জানিয়েছে।

১০ জানুয়ারি বুধবার বিকেলে কালের কণ্ঠের অষ্টম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকি উপলক্ষে ঢাকার বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারের গুলনকশায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে তাকে সেরা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে ঘোষনা করা হয়।

জাতীয় দৈনিক “কালের কন্ঠের জেলা প্রতিনিধি বিশ্বজিৎ পাল বাবু দ্বিতীয় বারের মতো  কালের কণ্ঠের সেরা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। এর আগে গত ২০১৪ সালেও বিশ্বজিৎ পাল বাবু সেরা জেলা প্রতিনিধি নির্বাচিত হয়েছিলেন।

 

প্রতিষ্টাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে বসুন্ধরা গ্রুপের  চেয়ারম্যান ও কালের কণ্ঠের কর্ণধার আহমেদ আকবর সোবাহান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি বিশ্বজিৎ পাল বাবুর হাতে “সেরা জেলা প্রতিনিধির” ক্রেস্ট তুলে দেন। এ সময় কালের কণ্ঠের সম্পাদক  ইমদাদুল হক মিলন, বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম, কালের কণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক মোস্তফা কামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

শুভ সংঘ ও আ ব র নি সংগঠনের অভিনন্দন

জীবনবৃত্তান্ত:

হাবিবুর রহমান পারভেজ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের মধ্যপাড়ায় ১৯৮৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর বোধবার রাতে নানার বাড়ী জন্মগ্রহন করেন।তিনি বাবা মা র প্রথম সন্তান। বাবা মো. হোসেন আলী পেশায় একজন ব্যবসায়ী এবং তাবলীগ জামাতের আমীর আর মাতা মোছা. ঝরনা বেগম একজন সরকারি কর্মচারী। তার একমাত্র ছোট ভাই সায়েদুর রহমান হ:ক: প্রবাসী। দাদার বাড়ি ব্রাহ্মবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার উত্তর আরিফাইল।

শিক্ষাজীবন:

হাবিবুর রহমান পারভেজ ১৯৯৫ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয় শহরের পৌর আর্দশ কিন্ডার গার্টেন স্কুল থেকে ৫ম শ্রেনী পাশ করেন।তারপর মায়ের চাকুরীর সুবাদে জেলার নবীনগর উপজেলার বীরগাও উ”চ বিদ্যালয় থেকে ২০০০ সালে বিঞ্জানে প্রথম বিভাগ এস এস সি পাশ করে ব্রাহ্মণব্রাড়িয়া সরকারি কলেজে ব্যবসায়ী বিভাগে ভর্তি হয়। রাজিনীতিতে জড়িয়ে পরার কারণে সে প্রথম বছর পাশ করতে পারেনি, তবে ২০০৩ সালে এস এইচ সি পাশ করে। এরপর রাজনীতি সংস্কৃতি আর সাংবাদিকতার মধ্য দিয়ে ২০০৭ সালে বি কম পাশ করে আর এগুতে পারেনি, তবে ছাত্রত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য ২০০৯ সালে প্রইম বিশ্ববিদ্যালয়ে এল এল বি তে ভর্তি হয়। কিš‘ কর্মজীবন রাজনীতি সংস্কৃতি আর সাংবাদিকতা এই চতুর্থমুখী ব্যবস্ততার জন্য পরীক্ষা দেওয়া হয়নি। পরে মাননীয় এমপি র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী মহোদয়ের সহায়তায় ২০১৬ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আইণ কলেজ থেকে এল এল বি পাশ করেন।

কর্মজীবন:

শিক্ষাজীবন থেকেই কর্মজীবন শুরু হয়। সেটা হল ২০০৪ সাল থেকে গণ উন্নয়ন সং¯’া নামক এ জি ও র একটা শেওয়াবি প্রকল্পের  অফিস সহকারি পদের মাধ্যমে আখাউড়া পৌরসভায়। ৪ বছরের প্রকল্প শেষে ২০০৮ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভায় একই প্রকল্পের সুপারভাইজার হিসেবে যোগদান করেন। কাজ করেন ২০১০ পর্যন্ত। তারপর ২০১১ সালের শেষের দিকে জননেত্রী শেখ হাসিনার একটি বড়ি একটি খামারে সদর উপজেলায় মাঠ সহকারি হিসেবে যোগ দেয়। ২০১৪ সালে ফিল্ড সুপারভাইজারে পদন্নতী লাভ করে। ২০১৬ সারের ৩০ জুন পর্যন্ত এই প্রকল্পের মেয়াদ শেষে পল্লী সঞ্ছয় বাংকে ¯’ানান্তর হবে সিদ্ধান্ত হলেও পরে আবার ২০২০ ইং সাল পযর্ন্ত মেয়াদ বাড়ানো হয় ।

 

রাজনৈতিক জীবন:

ধর্মভীরু পরিবারের হলেও ছোট বেলা থেকেই  তার মধ্যে নেত্রিত্বের গুনাবলী ছিল। কলেজের ভর্তি পরপরই ছাত্রলীগের রাজনীতিতে জরিয়ে পরে। কলেজের পাশাপাশি এলাকায়ও তার জনপ্রিয়তা ছিল। তাই প্রথমেই ২০০১ সালে মধ্যপাড়া শান্তিবাগ ছাত্রলীগের সম্মেলনের মাধ্যমে বিনাপ্রতিদ্ব›িদ্বতায় সাধারণ সম্পদক  হয়। ২০০৪ সালেও একই কায়দায় ৩নংওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নিবার্চিত হয়। এরপর ২০০৬ সালে ব্রাহ্মবাড়িয়া সরকারি কলেজের সহ-সভাপতি ও পরে ২০১১ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম-আহবায়কের দায়িত্ব গ্রহন করেন এবং ২০১৩ সালে একটি সুন্দর সম্মেলনের মাধ্যমে ছাত্রলীগের রাজনীতি থেকে বিদায় নেই।

সাংস্কৃতিক জীবন:

মায়ের চাকুরীর কল্যাণে গ্রামের স্কুলে লেখাপড়ার কারণে হাবিবুর রহমান পারভেজ এমনিতেই সংস্কৃতিমনা ছিলেন। গ্রামের স্কুলে যদি কখনও কবিতা আবৃত্তি, ছবি আকা প্রতিযোগিতা হতো তাতে অংশগ্রহণ করতেন। তবে ২০০০ সালে তিতাস সাহিত্য-সংস্কৃতি পরিষদের সদস্য দিয়ে সাংগঠনিক চর্চা শুরু করেন। ২০০৪ সালে তিতাস আবৃত্তি সংগঠনের সহকারি পরিচালক, ২০০২ সালে যুগান্তর স্বজন সমাবেশের বাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক, ২০০৫ সালে বন্ধুসভার সহ-সভাপতি, ২০০৮ সালে জে জে ডি ফ্রেন্স ফোরামের যুগ্ম-আবায়ক, ২০০৯ সালে ঘাতক-দালাল র্নিমূল কমিটির প্রচার সম্পাদক, ২০১০ সালে শুভসংঘ পাঠক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হয়ে কাজ করেন। আর ২০১২ সালে নিজে নির্বাহী পরিচালক হয়ে আ ব র নি সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন প্রতিষ্ঠা করে সাংস্কৃতিক জগতে সফলতার সহিত এগিয়ে যায়। ২০১৩ সালের শেষের দিকে বঙ্গবন্ধু আবৃত্তি পরিষদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আহবায়কের দায়িত্ব গ্রহন করেন এবং ২০১৪ সালে জেলা নাগরিক  ফোরামের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এছাড়া তিনি জেলা শিল্পকলা একাডেমী, পাবলিক লাইব্রেরী, রেড ক্রিসেন্ট, এপেক্স ক্লাব ও সম্মিলিত সাংস্কৃতি জোটের সাথে যুক্ত আছে।

সাংবাদিকতা:

সংগঠনের প্রেস-বিঞ্জতি  লেখতে লেখতে সাংবাদিকতা প্রতি তার আগ্রহ সৃস্টি হয়। ২০০৩ সালে এস এইচ সি পাশ করে ¯’নীয় দৈনিক তিতাসকন্ঠ পত্রিকার মাধ্যমে কাজ শুরু করেন। তারপর জাতীয় দৈনিক ভীমরুল এবং ২০০৮ সালে শেষ দিকে নতুন করে বের হওয়া জাতীয় দৈনিক বাংলদেশ সময় পত্রিকায ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করার সুযোগ পায়। কিš‘ পত্রিকাটা বেশি ভাল করেনি সেই সাথে তার ও সাংবাদিকতায় ভাটা পরে। পরে অবশ্যই ২০০৩ সালে ছাত্ররাজনীতি শেষে এশিয়ান টিভির জেল প্রতিনিধি হিসেবে কাজ শুরু করে এখনও চালিয়ে যাচ্ছেন।

চলছে….চলবে….

ব্রাহ্মণবাড়িয়া অনলাইন টিভির প্রকাশক -সম্পাদকের কথা

সিভিল সার্জন কার্যালয়, ব্রাহ্মণবাড়িয় ফোন-০৮৫১-৬১২৫৫
ফ্যাক্স-০৮৫১-৫৮৫০৩
জেলা সদর হাসপাতাল , ব্রাহ্মণবাড়িয়া- ০৮৫১-৫৯২৮২।
brahmanbaria@hospi.dghs.gov.bd .
বক্ষব্যাধি ক্লিনিক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া- ফোন-০৮৫১-৫৮৬৯২
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তার কার্যালয় , সদর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া। ফোন- ০৮৫১-৫৮৬১৩
brahmanbaria@uhfpo.dghs.gov.bd .
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তার কার্যালয় , সরাইল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া। ফোন- ০৮৫২৭-৫৬০০২

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তার কার্যালয়, নাছিরনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া। ফোন- ০৮৫১-৫৮৬১৩

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তার কার্যালয় , আখাউড়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া। ফোন- ০৮৫২২-৫৬০৬৬

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তার কার্যালয় , কসবা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া। ফোন- ০৮৫২৪-৭৩০১১

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তার কার্যালয় , নবীনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।ফোন- ০৮৫৫২৫-৭৫৩৩৩

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তার কার্যালয় , বাঞ্ছারামপুর , ব্রাহ্মণবাড়িয়া। ফোন- ০৮৫২৩-৫৬০২২

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার গুরুত্বপূর্ণ হাসপাতাল ও ক্লিনিকের নাম্বার সমূহ:

নিউজরুম:

আপনার প্রয়োজনে আমাদের সহযোগিতা নিন, আপনাদের যে কোনো ধরনের প্রয়োজন মিঠানোই আমাদের একমাত্র উদ্দেশ্য। মানব জীবনের মৌলিক চাহিদা (খাদ্য, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাসস্থান) থাকে শুরু করে চাহিদা পূর্ণ করে বিলাসিতা আর নির্ভরতার পৌছে যাবে আপনার ঘরের দরজায়।

বিশ্বাস হচ্ছে না তো….?

একবার ফোন দিয়েই দেখুন না…!

এই নাম্বারগুলোতে…..

০১৭১৭-৪৫৪৬৪৬,

০১৭৫৫-৩৬১১৮০,

০১৭১২-৭৮৫৬৯০।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাপোর্ট পয়েন্ট (হোম সার্ভিস)

ফেসবুকে আমরা..