স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থল বন্দর দিয়ে প্রথমবারের মতো গম আমদানী শুরু হয়েছে। রোববার দুপুরে আমদানী করা ১হাজার ৩২০ মেট্রিক টন গমের মধ্যে ৩০টি ট্রাকে করে প্রায় ৬০০ মেট্টিক টন গম আখাউড়া স্থল বন্দরে এসে পৌছে।

সোমবার পৌছবে আরো ৩৭টি ট্রাক। বুধবার থেকে দ্বিতীয় চালানে প্রবেশ করবে আরো ১ হাজার ৩২০ মেট্টিক টন গম। এতে করে আখাউড়া স্থল বন্দরে প্রাণচাঞ্চল্য বিরাজ করছে।

এই গম ভারত থেকে আমদারি করেছেন রাজশাহীর এম.এস বিসমিল্লাহ ফ্লাওয়ার মিল। রপ্তানী করেছে ভারতের এম.এ.এস ব্রিজ কিশোর প্রসাদ।

আমদানীকারক প্রতিষ্ঠানের সিএন্ডএফ এজেন্ট আদনান ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের সত্ত্বাধিকারী মোঃ আক্তার হোসেন এই তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, এই প্রথমবারের মতো আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে রোববার ভারত থেকে গম আমদানি শুরু হয়। তিনি বলেন, প্রথম চালানের ১ হাজার ৩২০ মেট্টিক টন গমের মধ্যে প্রায় ৬০০ মেট্টিক টন গম রোববার দুপুরে ৩০টি ট্রাকে করে আখাউড়া স্থল বন্দরে পৌছেছে। বাকী গমগুলো সোমবার ৩৭টি ট্রাকে করে আখাউড়া স্থল বন্দরে পৌছবে। দ্বিতীয় চালানেও ১ হাজার ৩২০ মেট্টিক টন গম বুধবার থেকে ট্রাকে করে আখাউড়া স্থল বন্দরে এসে পৌছাবে। পর্যায়ক্রমে এই বন্দর দিয়ে গম আমদানী হবে।

তিনি আরো বলেন, গত ৪ আগষ্ট ভারতের উত্তর প্রদেশ থেকে মালবাহী ট্রেনের ২১টি বগিতে করে এই গম গত শনিবার দুপুরে ত্রিপুরার আগরতলায় প্রবেশ করে। পরে বাংলাদেশে রপ্তানীর জন্য ট্রেন থেকে ৬৭টি ট্রাকে এই গম আনলোড করা হয়।

রোববার দুপুরে গমভর্তি ৩০টি ট্রাক আখাউড়া স্থল বন্দর দিয়ে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে।
তিনি বলেন, এতোদিন নৌ-পথে ভারতের কলকাতা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ নৌ-বন্দর পর্যন্ত এসব পণ্য পরিবহন করা হলেও এই প্রথমবারের মতো আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে সড়ক পথে পন্য পরিবহন করা হচ্ছে। এতে সময় এবং খরচ অনেকটাই কমে আসবে।

তিনি বলেন, ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সাথে ২০১৭ সালে অন্যান্য রাজ্যের রেলওয়ে যোগাযোগ স্থাপিত হয়। আজকের গম আমদানীর মাধ্যমে নতুন দিনের সূচনা হয়েছে।
তবে কৃষিজাত পণ্য হওয়ায় নীতিমালা অনুযায়ী পন্যের কোনো মাসুল পাবেনা বাংলাদেশ সরকার। আমদানীকৃত গমের মূল্য প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকা। এদিকে একসাথে বিপুল সংখ্যক ট্রাক প্রবেশ করায় আখাউড়া স্থলবন্দরের শ্রমজীবী মানুষের মধ্যে ব্যাপক প্রাণচাঞ্চল্য বিরাজ করছে। এ সময় দুই দেশের কাস্টম কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।

এ ব্যাপারে আখাউড়া স্থলবন্দরের সহকারী কমিশনার (ট্রাফিক) মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, স্থলবন্দরে গম আমদানি করা ট্রাক রাখা, মালামাল উঠানো- নামানো বাবদ বন্দর কর্তৃপক্ষ প্রায় ৮০ হাজার থেকে এক লাখ টাকা মাসুল পাবেন।

এই প্রথমবারের মতো আখাউড়া স্থল বন্দর দিয়ে গম আমদানী


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিনী, মহিয়সী নারী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৯১ তম জন্ম বার্ষিকী পালিত হয়েছে। রোববার সকালে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এ অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়৷

এ উপলক্ষে জেলা প্রশাসন ও মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উদ্যোগে আলোচনা সভা, দোয়া মাহফিল ও সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়েছে।

অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।

জেলা প্রশাসক হায়াত উদ দৌলা খাঁনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান, পৌর মেয়র মিসেস নায়ার কবির, জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আল-মামুন সরকার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি রিয়াজউদ্দিন জামি, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপপরিচালক ভিকারুন্নিসা প্রমুখ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে র.আ.ম. মোতকাদির চৌধুরী এমপি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বঙ্গবন্ধু হয়ে উঠার পেছনে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ভূমিকা অবিস্মরণীয়। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর সহযোদ্ধা এবং দূরদর্শি নির্দেশক। বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে তিনিই বিভিন্ন আন্দোলনসহ স্বাধীনতা সংগ্রামের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত দিয়েছেন এবং দলের নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ রেখে সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন। তাই এই মহিয়সী নারীকে বাঙ্গালি জাতি সর্বদা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে থাকে।

আলোচনা সভা শেষে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ তাঁর পরিবারের সকল শহীদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া করেন জেলা জামে মসজিদের খতিব হযরত মাওলানা সিবগাতুল্লাহ নূর।

পরে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ৬২ জন প্রশিক্ষণার্থীর মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী পালিত


স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় করোনাভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় করোনার রোগীদেরকে অক্সিজেন সেবা দিকে মাউশির সাবেক মহাপরিচালক ও ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য প্রফেসর ফাহিমা খাতুনের নেতৃত্বে শিক্ষকদেরকে নিয়ে গড়ে উঠা “পাশে আছি আমরা” এর পক্ষ থেকে সিভিল সার্জনের কাছে আরো ৪টি অক্সিজেন সিলিন্ডার প্রদান করা হয়েছে।

রোববার দুপুরে সিভিল সার্জনের কার্যালয়ে সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ একরাম উল্লাহর কাছে এই সিলিন্ডারগুলো হস্তান্তর করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর বিভূতিভূষণ দেবনাথ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের শিক্ষক পরিষদের সম্পাদক মোহাম্মদ হামজা মাহমুদ, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জীবন ভট্টাচার্য, নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ সাহেদুল ইসলাম ও পাশে আছি আমরা সংগঠনের সমন্বয়কারী এস.আর.এম ওসমান গনি সজীব, জেলা কারাগার হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডাঃ ইনজামামুল হক সিয়াম ও জেল সুপার মোঃ ইকবাল হোসেন।

এ ব্যাপারে সংগঠনের সমন্বয়ক এস.আর.এম ওসমান গনি সজীব বলেন, মাউশির সাবেক মহাপরিচালক ও ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য প্রফেসর ফাহিমা খাতুনের নেতৃত্বে শিক্ষকদেরকে নিয়ে গড়ে উঠা “পাশে আছি আমরা” সংগঠনটি করোনাভাইরাস শুরু হওয়ার পর থেকেই অসহায় মানুষের জন্য কাজ করছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে অক্সিজেন সংকট থাকায় গত ২ আগষ্ট আমাদের সংগঠনের পক্ষ থেকে হাসপাতালের রোগীদের জন্য ১২টি অক্সিজেন সিলিন্ডার প্রদান করা হয়েছে। রোববার সিভিল সার্জনের কাছে আরো ৪টি সিলিন্ডার হস্তান্তর করেছি।

এ ব্যাপারে সিভিল সার্জন ডাঃ মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ বলেন, গত জুলাই মাস থেকে করোনা মহামারী সংক্রমণ অনেকাংশে বেড়েছে। এতে করে আমাদের হাসপাতালগুলোতে রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। করোনা আক্রান্ত রোগীদের জন্য অক্সিজেন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর্তমানবতার সেবায় “পাশে আছি আমরা” সংগঠন যেভাবে এগিয়ে এসেছে। এভাবে যদি সবাই এগিয়ে আসেন তাহলে আমরা করোনা মোকাবিলা সহজেই করতে পারব।

“পাশে আছি আমরা” পক্ষ থেকে আরো ৪টি অক্সিজেন সিলিন্ডার প্রদান

স্টাফ রিপোর্টার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন আ ব র নি’র উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের আইসোলেশন সেন্টারের করোনার রোগী ও করোনার উপসর্গ নিয়ে ভর্তি হওয়া রোগীদের মাঝে মৌসুমী ফল বিতরণ করেন।
রোববার দুপুরে সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক হাবিবুর রহমান পারভেজ ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মো. ওয়াহীদুজ্জামানের হাতে মৌসুমী ফল হস্তান্তর করা হয়।
বিতরণ করা ফলের মধ্যে ছিলো আম, কলা, পেয়ারা, মাল্টা, লটকন, লেবু ও আমড়া ইত্যাদি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন জামী ও সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রহিম বিজন, দপ্তর সম্পাদক শাহজাহান সাজু, তথ্য প্রযুক্তি সম্পাদক মজিবুর রহমান খান, সাবেক সহসভাপতি মফিজুর রহমান লিমন, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহারুল ইসলাম মোল্লা, ডা. ফাইজুর রহমান ফয়েজ, ডা. হিমেল খান, ডা. সৈয়দ আরিফুল ইসলাম৷
এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন জেলা নাগরিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা রতন কান্তি দত্ত, ব্রাহ্মণবাড়িয়া খেলাঘরের সাধারণ সম্পাদক নিহার রঞ্জন সরকার, এশিয়ান এজের জেলা প্রতিনিধি আশিকুর রহমান মিঠু, সামাজিক ব্যক্তিত্ব সাংবাদিক সুমন রায়, ঢাকাপোষ্ঠের জেলা প্রতিনিধি আজিজুর সঞ্চয় ও দৈনিক সকালবেলার জেলা প্রতিনিধি আজহার উদ্দিন প্রমুখ৷
এছাড়া আ ব র নি’র সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিল্লাল হোসেন, হারুন মোল্লা, সাইফুল আজীজ সোহেল, ফরহাদ হোসেন জুয়েল, বিজয় সাহা, বিপ্লব হোসেন প্রমূখ৷
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মো. ওয়াহীদুজ্জামান বলেন, আবরনির এই উদ্যোগের ফলে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকা করোনা আক্রান্ত রোগিদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে এবং তারা উপকৃত হবেন। তিনি আরো বলেন, ইতিমধ্যে অনেক সামাজিক সংগঠন এগিয়ে আসছে, যার ফলে রোগীরা অনেক সুবিধা পাচ্ছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় করোনা রোগীদের মাঝে আ ব র নি”র মৌসুমী ফল বিতরণ

স্টাফ রিপোর্টার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের করোনা ইউনিটে নিরবিচ্ছিন্ন অক্সিজেন সেবার জন্য ২৫টি অক্সিজেন কনসেন্ট্রেটর দিয়েছে জাতিসংঘ শিশু তহবিল ইউনিসেফ। রোববার সকাল ১০টায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে কনসেন্ট্রেটরগুলো হস্তান্তর করা হয়।
এরপর দুপুরে অক্সিজেন কনসেন্ট্রেটর দিয়ে অক্সিজেন সেবা প্রদান কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন জামি ও সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রহিম বিজন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মোঃ ওয়াহীদুজ্জামান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের দপ্তর সম্পাদক শাহজাহান সাজু, তথ্য প্রযুক্তি সম্পাদক মজিবুর রহমান খান, সাবেক সহসভাপতি মফিজুর রহমান লিমন, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহারুল ইসলাম মোল্লা, আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার ডা. হিমেল খান, মেডিক্যাল অফিসার ডা. ফাইজুর রহমান ফয়েজ ও ইমার্জেন্সি মেডিক্যাল অফিসার ডা.  সৈয়দ আরিফুল ইসলাম প্রমুখ৷
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মো. ওয়াহীদুজ্জামান বলেন, প্রতিটি অক্সিজেন কনসেন্ট্রেটর দিয়ে একসাথে দুইজন মিনিটে ১০ লিটার করে অক্সিজেন নিতে পারবে। এগুলো নিজ থেকেই অক্সিজেন উৎপন্ন করতে পারে। সেজন্য রিফিলের প্রয়োজন হবে না। এছাড়া বর্তমানে হাসপাতালে বড় সিলিন্ডার ৭৬টি এবং ছোট সিলিন্ডার আছে ১৬৮টি।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় করোনা রোগীদের জন্য ২৫টি অক্সিজেন কনসেন্ট্রেটর দিল ইউনিসেফ

ফেসবুকে আমরা..