botvনিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে দোকান থেকে মেয়াদোর্ত্তীন খাবার কিনে খেয়ে মাদরাসার ১২ ছাত্রী অসুস্থ্য হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার শ্রীপুর কেরাতুল ক্যাডেট মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে। অসুস্থ্যদের মধ্যে ৪জনকে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ৬জনকে জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি ও চিকিৎসা দেওয়া হয়। বাকীরা প্রাথমিক চিকিৎসা নেয়। খবর পেয়ে পুলিশ মুদি দোকানী জহিরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে।

বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ নবীর হোসেন জানান, মঙ্গলবার সকালে মাদ্রাসার ছাত্রীরা মাদ্রাসা সংলগ্ন জহিরুল ইসলামের মুদি দোকান থেকে আচার, জুস, চানাচুর খায়। এতে ১২ ছাত্রী অসুস্থ্য হয়ে পড়ে।

পরে অসুস্থ্য শিশুদের মধ্যে ৪জনকে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ৬জনকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি ও চিকিৎসা দেয়া হয়। ২জনকে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়। তিনি বলেন, এ ঘটনায় দোকানী জহিরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

এ ব্যাপারে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা শফিউর রহমান জানান, শিশুরা পেট ব্যাথার কথা বলেছে।
###

 

 

বিজয়নগরে মেয়াদোর্ত্তীন খাবার খেয়ে ১২ শিক্ষার্থী অসুস্থ্য ॥ দোকানী গ্রেপ্তার

botvনিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি বে-সরকারি ক্লিনিকের ছাদ থেকে চারদিনের শিশু পুত্রকে ছুড়ে ফেলে হত্যার পর মা সীমা আক্তারের-(২৫) ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে আত্মহত্যার ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

ঘটনার ৪দিন পর গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিভিল সার্জন কার্যালয়ের পক্ষ থেকে সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ মাসুম ইফতেখারকে প্রধান করে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়।

কমিটির অপর দুই সদস্য হলেন সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার ডাঃ এষনা পাল ও জেলা সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডাঃ আজহারুর রহমান তুহিন। কমিটিকে আগামী তিনদিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।

সিভিল সার্জন ডাঃ নিশীত নন্দী মজুমদার কমিটি গঠনের বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করে বলেন, আগামী তিন দিনের মধ্যে কমিটিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।

এর আগে গত ১৯ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৮টার জেলা সদরের পুরাতন জেল রোডস্থ পাঁচতলা বিশিষ্ট বে-সরকারি ক্লিনিক “দি ল্যাব এইড ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও স্পেশালাইজ্ড হাসপাতাল” এর ছাদ থেকে নিজের চারদিন বয়সী ছেলে সন্তানকে নিচে ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে হত্যার পর মার সীমা আক্তারও লাফিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করেন।

আত্মহত্যাকারী সীমা আক্তার আখাউড়া উপজেলার কল্যানপুর গ্রামের বিল্লাল মিয়ার মেয়ে ও সদর উপজেলার ঘাটিয়ারা গ্রামের লেবানন প্রবাসী মোঃ মনির হোসেনের স্ত্রী। গত এক বছর আগে পারিবারিকভাবে তাদের বিয়ে হয়েছিল।

ক্লিনিক সূত্রে জানা গেছে, গত ১৬ অক্টোবর বিকেলে প্রসববেদনা জনিত কারনে ল্যাব এইড হাসপাতালের পার্শ্ববর্তী লাইফ কেয়ার শিশু ও জেনারেল হাসপাতাল নামে একটি বে-সরকারি ক্লিনিকে ভর্তি হন সীমা আক্তার। ওইদিন রাতেই সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে একটি ছেলে সন্তান জন্ম দেন তিনি। ১৯ অক্টোবর হাসপাতাল থেকে রিলিজ পাওয়ার কথা ছিল সীমার।

এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ সেলিম উদ্দিন জানান, এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় কোন অভিযোগ দায়ের করা হয়নি, তবে লাইফ কেয়ার শিশু ও জেনারেল হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দেলোয়ার হোসেন সদর থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করেন।
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নবজাতককে নিয়ে মায়ের আত্মহত্যার ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন

ফেসবুকে আমরা..