botvনিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে বিদ্যুৎ স্পর্শে এক ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রবিবার সকালে উপজেলার শাহাজাদাপুর গ্রামের দাসপাড়ায় এ ঘটে। মৃতের নাম সুজন মিয়া-(১৯)। সে শাহাজাদাপুর গ্রামের পশ্চিম পাড়ার আবু মিয়ার ছেলে।

স্থানীয়রা জানান, গতকাল রবিবার বেলা ১১টায় সুজন মিয়া দাস পাড়ার সাধন দাসের বাড়ির সার্ভিস লাইনের কাজ করতে বিদ্যুতের খুঁটিতে ওঠে। পরে বিদুৎ স্পর্শে বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায়। আশপাশের লোকজন এসে বিদ্যুতের তার থেকে সুজনের লাশ নিচে নামিয়ে আনেন।

এ ব্যাপারে সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ মফিজ উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, এ বিষয়ে এখনো কেউ অভিযোগ করেনি।
###

সরাইলে বিদ্যুৎ স্পর্শে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

botvনিউজ:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২৫০ শষ্যা বিশিষ্ট জেলা সদর হাসপাতালের চিকিৎসক ফাইজুর রহমানের অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন করেছে সদর উপজেলার সুহিলপুর ইউনিয়নের ঘাটুরা গ্রামবাসী।

টাকার বিনিময়ে মিথ্যা ডাক্তারি সনদ দেয়ার অভিযোগ এনে রবিবার বেলা ১১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে ডাঃ ফাইজুর রহমানের বিরুদ্ধে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে ঘাটুরা গ্রামবাসী ছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ অংশ নেন।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর সভার ৪নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মিজান আনসারী, ৪নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অজিত দাস এবং শহর যুবলীগের আহবায়ক আমজাদ হোসেন রনি প্রমুখ।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, গত ৩১ জুলাই ঘাটুরা গ্রামের বাসিন্দা জাবেদ হাজারীকে গলা কেটে হত্যার চেষ্টা করেন একই এলাকার প্রতিপক্ষ আক্তার হাজারী, সাজিদ হাজারীসহ তাদের অনুসারীরা। প্রতিপক্ষের লোকজন জাবেদ হাজারীর শরীর থেকে গলা প্রায় আলাদা করে ফেলে। আশংকাজনক অবস্থায় জাবেদ হাজারীকে জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করলে তার ক্ষতস্থানে ১৮০টি সেলাই দেয়া হয়। কিন্তু হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ফাইজুর রহমান মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে জাবেদ হাজারী সামান্য আহত হয়েছেন মেডিকেল সার্টিফিকেট দিয়েছেন।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, চিকিৎসক ফাইজুর রহমান ৫০ হাজার টাকা পেয়ে অসৎ উদ্দেশ্যে এই মিথ্যা সার্টিফিকেট দিয়েছেন। বক্তারা অবিলম্বে সদর হাসপাতাল থেকে ফাইজুর রহমানকে অপসারণ করার দাবি জানান। নতুবা দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলার হুশিয়ারি দেন। মানববন্ধন শেষে এক বিক্ষোভ মিছিল শহরের প্রধান রাস্তা প্রদক্ষিণ করে।

এ ব্যাপারে সার্টিফিকেট প্রদানকারী চিকিৎসক ফাইজুর রহমানের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমি রোগীর যে লক্ষন দেখেছি, সে রিপোর্টই দিয়েছি। আমার রির্পোটে কেউ অসন্তুষ্ট হলে আদালতের মাধ্যমে পুনরায় তদন্তের ব্যবস্থা করতে পারেন।
###

চিকিৎসকের অপসারণ দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন

ফেসবুকে আমরা..