সোমবার(১৮ জানুয়ারি) বিকেলে শহীদ ধীরেন্দ্র নাথ দত্ত ভাষা মঞ্চে কেক কেটে এশিয়ান টেলিভিশনের অষ্টম বর্ষপূর্তি উদযাপন করেন জেলা আওয়ামিলীগের বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার। এ সময় এশিয়ান টেলিভিশনের পথচলায় সবসময় পাশে থাকার আশাবাদ ব্যক্ত করেন সাধারণ সম্পাদক।

জেলা নাগরিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা রতন কান্তি দত্তের সভাপতিত্বে এবং আব্দুল মতিন শিপনের পরিচালনায় আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রহিজ উদ্দিন।

এসময় সবাইকে স্বাগত জানিয়ে বক্তব্য রাখেন এশিয়ান টিভির স্টাফ রিপোর্টার হাবিবুর রহমান পারভেজ।

বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ অম্রিত লাল সাহা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. শওকত হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন জামি, গীতিকার ও সুরকার কবি দেওয়ান মারুফ, শিল্পকলা একাডেমির সাধারণ সম্পাদক ওসমান গণি সজিব, জেলা নাগরিক ফোরামের সভাপতি পীযুষ কান্তি আর্চায্য, জেলা নাগরিক ফোরামের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াসেল সিদ্দিকী, ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক মো. মোস্তফা মোহসিন, প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আল-আমীন শাহীন, প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক দীপক চৌধুরী বাপ্পী, প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি ইব্রাহিম খান শাদাত, গণিজন সংবর্ধনা পরিষদের সভাপতি আব্দুল বাসেদ, খেলাঘরের সাধারণ সম্পাদক নিহার রঞ্জন সরকার, সময় টিভির ব্যুরো চিপ উজ্জ্বল চক্রবর্তী, দৈনিক যায়যায়দিন স্টাফ রিপোর্টার বাহারুল ইসলাম মোল্লা, কালেরকন্ঠের জেলা প্রতিনিধি বিশ্বজিৎ পাল বাবু, জেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মালেক চৌধুরী,

জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভন, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মাসুম বিল্লাহ্, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সদস্য মেহেদী হাসান লেলিন, রেদোয়ান আনসারি রিমু ও ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ইফতেখার রনি চৌধুরী, সুহিলপুর কলেজের রাষ্ট্র বিজ্ঞানের বিভাগীয় প্রধান মুস্তাফিজুর রহমান শিরু, বিশিষ্ট শিল্পপতি বাবুল চৌধুরী, যুগান্তরের জেলা প্রতিনিধি শফিকুল ইসলাম, প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী সদস্য ফরহাদুল ইসলাম পারভেজ, জাগো নিউজের জেলা প্রতিনিধি আজিজুর রহমান সঞ্চয়, এটিএন নিউজের ক্যামেরা পারসন সুমন রায়, ডেইলি ট্রাইবুনালের জেলা প্রতিনিধি ইফতেখার রিফাত, লাখোকণ্ঠের জেলা প্রতিনিধি বাহাদুর আলম, ডেইলী বাংলাদেশের জেলা প্রতিনিধি চয়ন বিশ্বাস ও রাইজিং বিডির জেলা প্রতিনিধি মহিউদ্দিন রুবেল, স্বাধিকারের সম্পাদক ও প্রকাশক আসাদুজ্জামান আসাদ, দৈনিক আমার সময় উপজেলা প্রতিনিধি সুমন আহমেদ ও দৈনিক যায়যায় কালের স্টাফ রিপোর্টার মো. আজহার উদ্দিন প্রমূহ।

উক্ত কেক কাটা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে এশিয়ান টিভির দর্শক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক ডা. ফাইজুর রহমান ফয়েজসহ নির্বাহী পরিষদের সকল সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।

বিভিন্ন রাজতৈনিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, সাংবাদিক, আইনজীবি, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

শুভেচ্ছ বিনিময় ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এশিয়ান টিভির ৮ম বর্ষপূর্তি উদযাপন

botve news:

১৪ জানুয়ারি সন্ধ্যায় এশিয়ান টিভির (জুবলি রোড মধ্যপাড়া) অফিসে এশিয়ান টিভির স্টাফ রিপোর্টার হাবিবুর রহমান পারভেজের সভাপতিত্বে এক সভায় এই সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়।

এশিয়ান টিভি ৮ম বর্ষপূর্তিকে সামনে রেখে এশিয়ান টিভি দর্শক ফোরাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার নতুন কমিটি করা হয়। এতে জেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ক ছাত্রনেতা এড: জাহাঙ্গীর হোসেনকে সভাপতি ও সদর হাসপাতালের চিকিৎসক ডা: ফাইজুর রহমান ফয়েজকে সাধারণ সম্পাদক করে ৫১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি করা হয়।

নতুন কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন, হেলাল উদ্দিন হৃদয়, বাছির দুলাল, ইমতিয়াজ পলাশ, নির্জয় হাসান সোহেল, নাগর হান্নান, আতিকুল ইসলাম, নাঈমুর রহমান, সাইমুন কায়সার, রুকন আমীন খান মিশু, আব্দুর রহিম শুভ, সুমন খান, আল আমীন খান, জাহিদ মন্জুর আমান, আফজাল হোসেন, কাজী নাজমুল ইসলাম উজ্জ্বল, রায়হান উল্লাহ রুহুল, সফিকুল হক শাকিল, নুরুল আমীন নুরু, সুমন আহমেদ, হেলাল আহমেদ, আব্দুলাহ আল মামুন, আনোয়ার হোসেন, ইসমাঈল জুম্মান, রোমান আহমেদ, রাজিব হোসেন, বিল্লাল হোসেন, সাইফুল আজিজ সোহেল, ফরহাদ হোসেন জুয়েল, হারুন মোল্লা, সাজু আহমেদ, আব্দুল্লাহ আল-মনির, আনিসুর রহমান রনি অশেষ রায়, জয়নাল আবেদীন, কাজী আল আমীন, আমিন খান, নজরুল ইসলাম, জাকারিয়া হায়দার, মনিরুল ইসলাম শ্রাবন, শেখ রাসেল, ইঞ্জি: আজহার উদ্দিন, আসাদুজ্জান আসাদ, তাজুল ইসলাম শিপন, তমাল আহদেম, ইয়াসীন চৌধুরী, ইমরান মিয়া, আশিকুর রহমান পিয়াস, জয়নাল আবেদীন বিপ্লব, সাইমুন উবায়েদ, ফাহিম মুনতাসির।

সভায় আগামী ১৮ জানুয়ারি সোমবার দেশের প্রথম HD স্যাটেলাইট টেলিভিশন এশিয়ান টিভির ৮ম বর্ষপূতি উপলক্ষে স্হানীয় শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বরে বিকাল ৩টা থেকে রাত ৮টা পযর্ন্ত নাচ, গান, আবৃত্তি, কেকেকাটা ও শুভেচ্ছা বিনিময়ের সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়েছে।

এই উপলক্ষে আগামীকাল শুক্রবার বিকাল ৪টায় শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বরে সবর্শেষ প্রস্তুতি সভার পাশাপাশি এশিয়ান টিভি দর্শক ফোরামের পূর্নাঙ্গ কমিটি গঠন করা হবে। এতে সকল সদস্যসহ আগ্রহীদের যথা সময়ে উপস্থিত থাকার জন্য বিনিত অনুরোধ করেছেন এশিয়ান টিভির স্টাফ রিপোর্টার হাবিবুর রহমান পারভেজ।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া এশিয়ান টিভি দর্শক ফোরাম: সভাপতি জাহাঙ্গীর ও সম্পাদক ফয়েজ।।

উৎসাহ উদ্দীপনা ও যথাযোগ্য মর্যাদায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ১৪১ তম জন্মদিন পালিত হয়েছে । এ উপলক্ষে শনিবার সকালে ভাসানী চর্চা কেন্দ্র ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উদ্যোগে স্থানীয় শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্মৃতি পাঠাগারে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় ।

ভাসানী চর্চা কেন্দ্রের সংগঠক সাংবাদিক আবদুন নূর এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনায় অংশ নেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মতিলাল বণিক, বাংলাদেশ জাসদের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক হোসাইন আহাম্মদ তফছির, জেলা জাসদ সভাপতি যুদ্ধকালীন কমান্ডার অ্যাডভোকেট আকতার হোসেন সাঈদ, জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি অ্যাডভোকেট কাজী মাসুদ আহমেদ, জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ খান, জেলা জেএসডির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট তৈমুর রেজা মোঃ শাহজাদ, জেলা জাতীয় শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, জেলা জাতীয় কৃষক খেতমজুর সমিতির সভাপতি হাজী আবদস সোবহান মাখন, অনুশীলন সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সদস্য আবুল খায়ের, জেলা যুবমৈত্রীর সদস্য সচিব ফরহাদুল ইসলাম পারভেজ,জেলা ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি ফাহিম মুনতাসির প্রমুখ।

সভা পরিচালনা করেন ভাসানী চর্চা কেন্দ্রের সংগঠক ও তেল গ্যাস রক্ষা জাতীয় কমিটি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট মোঃ নাসির ।

আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন,মওলানা ভাসানী ছাড়া বাংলাদেশের ইতিহাস অপূর্ণাঙ্গ, ইতিহাসে যার যেটুকু প্রাপ্য তা তাকে দিতেই হবে ।সকল প্রকার দেশীয় শোষণ নির্যাতন ও শোষণের বিরুদ্ধে মওলানা ভাসানী ছিলেন আজীবন আপোষহীন । বৈষম্যহীন সমতাভিত্তিক অসম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠার লড়াই সংগ্রামে ভাসানী সবসময়ই পথের দিশারী । বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাংচুরের ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে বক্তারা বলেন, ’৭২ এর সংবিধানে সন্নেবেশিত চার মূলনীতি অনুযায়ী রাস্ট্র পরিচালিত হলে মৌলবাদী গোষ্ঠী এ ধরণের আস্ফালন দেখাতে সাহস পেতনা । কোন প্রকার আপসকামীতা নয় সংবিধান থেকে রাস্ট্র ধর্ম বাদ দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ পরিচালনার জন্য ৭২ এর সংবিধান পূর্ণ বাস্তবায়নের জন্য সরকারে প্রতি দাবি জানানো হয় ।

বক্তারা মওলানা ভাসানী থেকে শিক্ষা নিয়ে প্রাণ প্রকৃতি তথা জাতীয় সম্পদ রক্ষা এবং সা¤্রাজ্যবাদী শোষণের বিরুদ্ধে সকলকে ঐক্যবদ্ধ লড়াই সংগ্রামের আহবান জানান। সভা থেকে বন্ধ ঘোষিত পাটকলগুলো সরকারি ব্যবস্থাপনায় পুণরায় চালু করার জন্য দাবি জানানো হয় এবং রাস্ট্রায়ত্ব চিনিকলগুলো ব্যক্তি মালিকানায় না ছাড়াও দাবি জানানো হয় ।

সরাইলের শাহবাজ পুরের বীর মুক্তিযোদ্ধা দীলিপ নাগের দুটি ঘর রাতের আধাঁরে স্থানীয় স্বাধীনতা বিরোধীর ছেলে প্রভাবশালী ব্যক্তি কর্তৃক গুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করে এর বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সরকারে প্রতি দাবি জানানো হয় ।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ১৪১ তম জন্মদিন পালিত

botv news:

চার বছরেও পূরণ হয়নি বিজয়নগর উপজেলার সর্বস্তরের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের দাবি। ২০১৬ সাল থেকে  কুখ্যাত  রাজাকার দেলোয়ার হোসেনের নাম পরিবর্তন করে একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধার নামে খাদুরাইল সড়কটির নামকরন করার জন্য উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন করা হয়।

বাধ্য হয়ে এই বিজয়ের মাসে মাঠে নেমে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে উপজেলার সর্বস্তরের মুক্তিযোদ্ধারা। বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় উপজেলার চম্পকনগর বাজারে মুক্তিযোদ্ধা কমপে¬ক্স ভবনের   সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধন চলাকালে বক্তব্য রাখেন বিজয়নগর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের সাবেক কমান্ডার সার্জেন্ট (অবঃ) তারা মিয়া, সাবেক কমান্ডার ফরিদ আহমেদ ভূইয়া, মুক্তিযোদ্ধা মীর আব্দুল মান্নান, মুক্তিযোদ্ধা জিল্লুর রহমান ভূইয়া, বিজয়নগর উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হৃদয় আহমেদ, চম্পকনগর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি নোবেল চৌধুরী প্রমুখ।

বক্তারা অবিলম্বে “রাজাকার দেলোয়ার হোসেন”এর নাম বাদ দিয়ে খাদুরাইল সড়কটি একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধার নামে নামকরণ করার দাবি জানান।

মানববন্ধনে বক্তারা আরো বলেন, ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে দেলোয়ার হোসেন উপজেলার ইছাপুরা ইউনিয়নের শান্তি কমিটির সভাপতি ছিলেন। তার নেতৃত্বে তৎকালীন সময়ে উপজেলার অসংখ্য সংখ্যালঘু পরিবারের বাড়ি-ঘরে অগ্নি সংযোগ লুটপাট করা হয়েছিল।

দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালে কুখ্যাত রাজাকার দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে  ব্রাহ্মণবাড়িয়া থানায় দালাল আইনে মামলা করা হয়।  ওই মামলায় রাজাকার দেলোয়ার হোসেন ৩ মাস ১০ দিন কারাবাস করেন। বিএনপি-জামাত জোট সরকারের আমলে আবার মাথাচারা দেয় কুখ্যাত রাজাকার দেলোয়ার হোসেনের পেতাত্বরা।  উপজেলার ইছাপুরা ইউনিয়নের  খাদুরাইল গ্রামের সড়কটি “রাজাকার দেলোয়ার হোসেনের নামে নামকরণ করা হয়।

২০১৬ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসকের বরাবর এই নাম পরিবর্তনের আবেদন উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার। বাস্তবায়ন না করায় এই বিজয়ের মাসে মাঠে নেমেছে উপজেলার সর্বস্তরের মুক্তিযোদ্ধারা।

এ ব্যাপারে বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের প্রশাসক মোঃ ইয়াছিন আরাফাত বলেন, আমি এই উপজেলায় নতুন যোগদান করেছি। এ ব্যাপারে দ্রুত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন করা হবে।

মানববন্ধন শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল উপজেলার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।

 

চার বছরেও বাস্তবায়ন না হওয়ায় সর্বস্তরের মুক্তিযোদ্ধাদের বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন।

boTv news:

ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের অর্ন্তভুক্ত দল সমূহের উদ্যোগে স্থানীয় বঙ্গবন্ধু স্কয়ারের মুক্ত মঞ্চে বিজয় আবৃত্তি অনুষ্ঠিত হয়।

গতকাল বিকাল ৪টায় সাবেক ছাত্রনেতা হাবিবুর রহমার পারভেজের সঞ্চালনায় বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মো: মনির হোসেনের সভাপতিত্বে বিজয় আবৃত্তি উদ্ধোধন করেন জেলা নাগরিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা রতন কান্তি দত্ত।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের জাতীয় পরিষদের সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম ভূইয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াসেল সিদ্দীকি,জেলা শিল্পকলার সাধারণ সম্পাদক এস আর এম ওসমান গণী সজীব, রবীন্দ্র সঙ্গীত সম্মীলন পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক মান বর্ধন পাল, জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য মো: জাহাঙ্গীর আলম,  জেলা উদিচি”র সভাপতি জহিরুল ইসলাম স্বপন, অধ্যক্ষ সোপানুল ইসলাম সোপান,  সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান এড: লোকমান হোসেন, সিটি কলেজের অধ্যক্ষ মোস্তফা কামাল, আবৃত্তিশিল্পী বাছির দুলাল।

অনুষ্ঠানে দলীয় আবৃত্তি পরিবেশন করেন আ ব র নি আবৃত্তি চর্চা কেন্দ্র, প্রবর্তক আবৃত্তি চর্চা কেন্দ্র, তিতাস আবৃত্তি সংগঠন, ভাষা ও সাহিত্য অনুশীলন কেন্দ্র।

একক আবৃত্তি পরিবেশন করেন সোনালী সকালের ফাহিম মুনতাসির প্রবর্তকের নির্জয় হাসান সোহেল, আ ব র নি”র শারমিন সুলতানা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া আবৃত্তি একাডেমি”র মনিরুজ্জাম ভূইয়া ‍শিপু।

পরে কবির কলমের সম্পাদনায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবসের বিশেষ ক্রোড়পত্র ”মুক্ত ডানায় বিজয়ের কাব্য”এর  মোড়ক উন্মোচন করা হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া মুক্ত দিবসে বিজয় আবৃত্তি অনুষ্ঠিত

স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর আসনের সংসদ সদস্য ও বে সামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেছেন, ১৯৭১ সালে যারা তথাকথিত নিরপেক্ষতার নামে আমাদের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিলো এবং পরোক্ষভাবে পাকিস্তানীদের সহযোগীতা ও সমর্থন করেছিলো তাদের সন্তানেরা, দালালদের সন্তানেরা আজ বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের বিরোধিতা করছে।
তিনি গতকাল রোববার বিকেলে স্থানীয় শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বরে কুষ্টিয়ায় বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাংচুরের প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ মিছিল মিছিল পূর্ব সমাবেশে একথা বলেন।
এ সময় তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য মানে বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি। বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য মানে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা।
তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে তোমাদের কোনো সহযোগিতা পাইনি। তারপর আল¬াহর রহমতে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করতে পেরেছি। আগামীদিনেও তোমাদের সহযোগীতা ছাড়াই আমরা এগিয়ে যাবো। তোমাদের সাহায্যের কোনো প্রয়োজন নেই। আমাদের আল্লাহর  সাহায্য প্রয়োজন।

তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে তোমরা তথাকথিত নিরপেক্ষতার নামে হানাদার বাহিনীকে নারী নির্যাতন থেকে শুরু করে সকল অপকর্মে সহযোগিতা করেছিলে। সেই কথা আমরা এখনো ভুলিনি। সুতরাং আস্ফালন করবা না। আস্ফালন করলে দাঁত ভাঙ্গা জবাব দেয়া হবে।
তিনি হুশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে কোন আপোষ করা হবেনা।
এর আগে স্থানীয় শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বর থেকে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোকতাদির চৌধুরী এমপি ও সাধারণ সম্পাদক আল-মামুন সরকারের নেতৃত্বে জেলা আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ-সহযোগীদের নেতা-কর্মীদের এক বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে স্থানীয় লোকনাথ উদ্যান (টেংকের পাড়) গিয়ে শেষ হয়।

বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য মানে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, আস্ফালন করলে দাঁতভাঙ্গা জবাব দেয়া হবে

botv news:

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা নির্বাচনে কে হবে দলীয় প্রার্থী তা নিয়ে (৫ডিসেম্বর শনিবার) ছিল  তৃনমুল নেতাকর্মীদের মত প্রকাশের অন্যতম মাধ্যম ভোট।

বাংলাদেশ আওয়মীলীগের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জেলা আওয়ামীলীগের পূর্বঘোষিত তারিখ ছিল। এজন্য জেলা শিল্পকলা একাডেমিকে কেন্দ্র করে সকাল থেকে সন্ধ্যা পযর্ন্ত দিনটি ছিল সরকার দলীয় নেতাকর্মীদের পদভরে উত্তাল।

কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত অনুযায়ি (জেলা আওয়ামীলীগ, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগ ও পৌর আওয়ামীলীগ) এই তিন ইউনিটের ৩০ জন নেতাকর্মী ভোট দেওয়ার কথা থাকলেও মেয়র পদে জেলার বড় নেতা থেকে শুরু করে পাতিনেতাদের ২৫ জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করায় উপরের তিনটি ইউনিট থেকে ১০০ জন নেতাকর্মীর ব্যালটের মাধ্যমে মতামত নেওয়া হয়।

তবে শুরুতে মুড়ির মোওয়ার মতো ২৫ জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেও তাদের মধ্যে ২০ জন মনোনয়ন ফরম জমা দেন। শেষ পর্যন্ত তৃনমুলের রায়ের মুখোমুখি হয় মাত্র ১৬ জন। আর আলোচনায় আসেন মাত্র ৫ জন।

সন্ধ্যায় ঘোষণা করা হয়, বর্তমান মেয়র নায়ার কবিরের অবস্থান প্রথম। দ্বিতীয় হয়েছেন যৌথ ভাবে জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুল আলম খোকন ও পৌর আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক মো: রফিকুল ইসলাম। তারপরের অবস্থান জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি সাবেক মেয়র মো: হেলাল উদ্দিন ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মাহমুদুল হক ভূইয়া।

এই ৫ জন থেকে ৩ জনের নাম যাবে কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের দপ্তরে সেখান থেকে ১ জনের হাতে দিবে নৌকার বৈঠা, যিনি হবেন আসন্ন ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা নির্বাচনে নৌকার মাঝি।

৫ জন থেকে ৩ জন করার কাজটি করবেন (জেলা আওয়ামীলীগ, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগ ও পৌরসভা আওয়ামীলীগ) এই তিনটি ইউনিটের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নিয়ে ৬ সদস্যের একটি বাছাই কমিটি।

রোববার রাতে এই কমিটির বৈঠক বসবে বলে তিনি জানান জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক আল মামুন সরকার। তিনি আরো বলেন- প্রার্থী বাছাই-এ তৃনমুলের মতামতের বাইরেও ব্যাক্তিগত জনপ্রিয়তা, সততা এবং যোগ্যতার বিষয় মুল্যায়ন করা হবে।

 

কে হচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর নির্বাচনে নৌকার মাঝি ?

স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় খেলাফত মজলিশের গতকাল শনিবারের পূর্ব নির্ধারিত সমাবেশে যোগ দেননি হেফাজতে ইসলামীর যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক। দলীয় নেতা-কর্মীদের অভিযোগ পুলিশী বাঁধার কারনে তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসতে পারেন নি। এনিয়ে নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের নায়েবে আমির হাফেজ মাওলানা জুবায়ের আহমেদ আনসারী গত কয়েক মাস আগে মারা যান।
গতকাল শনিবার সকালে স্থানীয় সুর সম্রাট ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ পৌর মিলনায়তনে মাওলানা জুবায়ের আহমেদ আনসারী স্মরনে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে খেলাফত মজলিশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখা।
আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথি থাকার কথা ছিলো বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের আমির শায়খুল হাদিস মাওলানা ইসলাম নূরপূরী ও বিশেষ অতিথি থাকার কথা ছিলো হেফাজতে ইসলামীর যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হকের। আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল সফল করার জন্য গত কয়েকদিন ধরে শহরের প্রচারপত্র ও লিফলেট বিতরণ করা হয়।
গতকাল শনিবার আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হলেও আলোচনা সভায় উপস্থিত হননি মাওলানা ইসমাইল নূরপূরী ও মাওলানা মামুনুল হক।
খেলাফত মজলিশ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সভাপতি মাওলানা আবদুল আজিজ খন্দকারের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মঈনুল ইসলামের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন খেলাফত মজলিশের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাওলানা রেজাউল করিম জালালী। বক্তব্য রাখেন হেফাজত নেতা মাওলানা সাজিদুর রহমান, মুফতি আবদুর রহিম কাসেমী প্রমুখ।
এদিকে হেফাজতে ইসলামীর যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হককে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসতে দেয়া হয়নি এই অভিযোগ তুলে সমাবেশ শেষে খেলাফত মজলিশ ও হেফাজত নেতা-কর্মীরা বঙ্গবন্ধু স্কয়ার, মঠের গোড়া ও ঘোড়াপট্টি ব্রীজ এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল করে। এসময় তারা সরকার বিরোধী শে¬াগান দেয়। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
এ ব্যাপারে খেলাফত মজলিশ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মঈনুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, হেফাজতে ইসলামীর যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসার পথে কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরবে পুলিশ তাকে আটকে দিয়েছেন।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রইছ উদ্দিন সাংবাদিকদের জানান, মাওলানা মামুনুল হক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসেন নি। তাকে কেউ আটকে দিয়েছেন কিনা এই তথ্য আমাদের জানা নেই।
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব নির্ধারিত সমাবেশে আসেননি হেফাজত নেতা মামুনুল হক

স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এস.এস.সি-৯১ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের দিনব্যাপী মিলন মেলা গত শুক্রবার রাতে শেষ হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত দিনব্যাপী মিলন মেলায় পিঠা উৎসব, র‌্যাফেল ড্র ও পুরষ্কার বিতরণ ও ৯১ ব্যাচের একটি ওয়েবসাইট উদ্বোধন করা হয়। শুক্রবার সকাল ১০টায় মিলন মেলা উদ্বোধন করেন মেলা উদযাপন কমিটির আহবায়ক ক্যাপ্টেন জয়নাল আবেদীন।

কোরআন তেলাওয়াত ও গীতা পাঠ শেষে ৯১ সালের বন্ধুদের মধ্যে যারা মৃত্যুবরণ করেছেন তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে এক মিনিট দাঁড়িয়ে নিরবতা পালন করা হয়। পরে দোয়া পরিচালনা করেন ৯১ ব্যাচের শিক্ষার্থী ও মেড্ডা সিও অফিস জামে মসজিদের খতিব মাওলানা কামাল উদ্দিন।
কেক কাটায় অংশ নেন ৯১ ব্যাচের শিক্ষার্থী নূর মাসুদা দিনা, হামিদা বেগম, ইয়াসমিন আক্তার বিনা, সুফিয়া সম্পা ও তাসলিমা বেগম।
২৯ বছর পর সবাই একসাথে মিলিত হতে পেরে আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন ও নিজ নিজ পরিচয় দেন। পরে ৯১এর ব্যাচের বন্ধুদের মধ্যে কানেক্টিভিটি রাখতে একটি ওয়েবসাইট উদ্বোধন করা হয়।
মধ্যাহ্ন ভোজের পর স্কুল জীবনের স্মৃতিচারণ, বিনোদন পর্ব ও র‌্যাফেল ড্র অনুষ্ঠিত হয়। পরে ১০জন শিক্ষার্থীকে পুরষ্কার দেয়া হয়। রাত ৯টায় শেষ হয় মিলন মেলা।
মিলন মেলায় ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে কর্মরত ৯১ এর ব্যাচের শিক্ষার্থীরা যোগ দেন।
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৯১ব্যাচের শিক্ষার্থীদের মিলন মেলা অনুষ্ঠিত

স্টাফ রিপোর্টার,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পেশাদার সাংবাদিকদের পাশে থেকে সব ধরনের সহযোগীতার আশ্বাস দিয়েছেন বাংলাদেশ জেলা পরিষদ মেম্বারস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের সদস্য মোঃ বাবুল মিয়া।

শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে আয়োজিত “মিট দ্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব প্রেস ক্লাব মেম্বারস” শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাবুল মিয়া এই আশ্বাস দেন। তিনি বলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব ও এখানকার সাংবাদিকদের মধ্যে যে ঐক্য রয়েছে- সেটি সারাদেশের জন্য রোল মডেল। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাংবাদিকরা কারো রক্তচক্ষুকে ভয় করেনা। তারা পেশাদারিত্বের সাথে কাজ করে। এই সুনামকে ধরে রাখতে হবে। তিনি বলেন, প্রেস ক্লাবের সকল উন্নয়নমূলক কাজে আমি পাশে থাকবো।

প্রেস ক্লাবের সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন জামির সভাপতিত্বে ও প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ফরহাদুল ইসলাম পারভেজের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রহিম বিজন।
বক্তব্য রাখেন প্রেস ক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি পীযূষ কান্তি আচার্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোঃ শাহ আলম, ঢাকার হোটেল গিভেন্সীর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ফরহাদ আমির। অনুষ্ঠানে ক্লাবের সকল সদস্যবৃন্দ ও বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
###

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের ঐক্যবদ্ধতা সারাদেশের জন্য রোল মডেল

ফেসবুকে আমরা..